অনলাইন ডেস্ক
টানা আট দফা কমার পর দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়ল ভরিতে এক হাজার টাকার কিছু বেশি। সবচেয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১০ হাজার ২১৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ দাম বাড়ানো হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। আগামীকাল রোববার (৫ মে) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে ৩ মে এবং ৩০ এপ্রিল, ২৯ এপ্রিল, ২৮ এপ্রিল, ২৭ এপ্রিল, ২৫ এপ্রিল, ২৪ এপ্রিল ও ২৩ এপ্রিল আট দফা সোনার দাম কমানো হয়। এর মধ্যে ৩ মে ১ হাজার ৮৭৮ টাকা; ৩০ এপ্রিল ৪২০ টাকা; ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা; ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা; ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা; ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা; ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। সে হিসাবে আট দফায় সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমানো হয়।
আজ শনিবার বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠকে নতুন করে দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
নতুন মূল্য অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার ২১৩ টাকা। আর ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৩ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার ১৯৮ টাকা।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ৮৬৩ টাকা বাড়িয়ে ৯০ হাজার ১৭৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ৭১২ টাকা বাড়িয়ে ৭৪ হাজার ৯৮৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
অবশ্য গয়না কিনতে গেলে বাজুস নির্ধারিত দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যুক্ত হবে। সেই সঙ্গে ভরিপ্রতি মজুরি ন্যূনতম ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা ধরলে আগামীকাল রোববার থেকে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার গয়না কিনতে গুনতে হবে ১ লাখ ১৯ হাজার ২২৩ টাকা।
সোনার দাম কমানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। বর্তমানে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ১ হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।
টানা আট দফা কমার পর দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়ল ভরিতে এক হাজার টাকার কিছু বেশি। সবচেয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১০ হাজার ২১৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ দাম বাড়ানো হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। আগামীকাল রোববার (৫ মে) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে ৩ মে এবং ৩০ এপ্রিল, ২৯ এপ্রিল, ২৮ এপ্রিল, ২৭ এপ্রিল, ২৫ এপ্রিল, ২৪ এপ্রিল ও ২৩ এপ্রিল আট দফা সোনার দাম কমানো হয়। এর মধ্যে ৩ মে ১ হাজার ৮৭৮ টাকা; ৩০ এপ্রিল ৪২০ টাকা; ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা; ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা; ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা; ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা; ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। সে হিসাবে আট দফায় সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমানো হয়।
আজ শনিবার বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠকে নতুন করে দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
নতুন মূল্য অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার ২১৩ টাকা। আর ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৩ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার ১৯৮ টাকা।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ৮৬৩ টাকা বাড়িয়ে ৯০ হাজার ১৭৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ৭১২ টাকা বাড়িয়ে ৭৪ হাজার ৯৮৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
অবশ্য গয়না কিনতে গেলে বাজুস নির্ধারিত দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যুক্ত হবে। সেই সঙ্গে ভরিপ্রতি মজুরি ন্যূনতম ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা ধরলে আগামীকাল রোববার থেকে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার গয়না কিনতে গুনতে হবে ১ লাখ ১৯ হাজার ২২৩ টাকা।
সোনার দাম কমানো হলেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। বর্তমানে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি রুপার দাম ১ হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।
আমাদের শেয়ারবাজার অনেক সংকুচিত। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়েছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্য সব দেশের শেয়ারবাজার এগিয়েছে। এই অবস্থায় বর্তমান সময়ে দেশের সব স্টেকহোল্ডাররা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে ইতিবাচকভাবে কাজ করছে...
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
৬ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর অন্যের বাসায় কাজ করে কিছু টাকা জমিয়েছিলেন গৃহকর্মী রেহানা আক্তার। সেই টাকা পুরোটাই নিয়ে গেছেন তাঁর স্বামী। এখন টাকা চাইতে গেলে উল্টো তাঁর ওপর নেমে আসে শারীরিক নির্যাতন। রেহানা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শীত, গ্রীষ্ম দেহি নাই। পাঁচ বছর মানুষের বাসায় কাম কইরা দুই লাখ টাহা জমাইছিলাম...
৯ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার তেল-বাণিজ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞার পর বিশ্বজুড়ে ডিজেলের দাম বেড়েছে। বেড়ে গেছে পরিশোধনকারীদের মুনাফার পরিমাণও। নতুন এই নিষেধাজ্ঞার ফলে জ্বালানি তেলের সরবরাহ কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১ দিন আগে