নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও চট্টগ্রাম
চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস (জুলাই-অক্টোবর) সময়ে কোনো মাসেই মাসওয়ারি শুল্ক-কর আদায় করা সম্ভব হয়নি। প্রতি মাসেই রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য থেকে বেশ পিছিয়ে ছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ফলে চার মাসে রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে ৩০ হাজার ৭৬৮ কোটি টাকা। এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এনবিআরের হিসাব অনুসারে, গত জুলাই-অক্টোবর সময়ে তাদের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল মোট ১ লাখ ৩২ হাজার ১১২ কোটি টাকা। তবে এই সময়ে আদায় হয়েছে ১ লাখ ১ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা।
এনবিআরের তথ্যে দেখা গেছে, গত অর্থবছরের (২০২৩-২৪) প্রথম চার মাসের তুলনায় এবার বেশি রাজস্ব আদায় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ৯৩ হাজার ২৪২ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছিল। অর্থাৎ এ বছর প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরে এনবিআরের জন্য সব মিলিয়ে ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে।
এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, জুলাই-অক্টোবর সময়ে আমদানি, ভ্যাট ও আয়কর—তিন খাতের কোনোটিতেই লক্ষ্য পূরণ হয়নি। সবচেয়ে বেশি ঘাটতি আয়কর খাতে। এই খাতে চার মাসে ঘাটতি ছিল ১২ হাজার ৭৩৯ কোটি টাকার মতো। আয়কর খাতে ৪৫ হাজার ২৪২ কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্য থাকলেও হয়েছে ৩২ হাজার ৪৮৯ কোটি টাকা।
আমদানি খাতে ৩৯ হাজার ৬৩০ কোটি টাকার লক্ষ্যের বিপরীতে ৩২ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। ঘাটতি প্রায় ৬ হাজার ৯১২ কোটি টাকা।
অন্যদিকে ভ্যাট খাতে ঘাটতি ছিল ১১ হাজার ১০২ কোটি টাকা। ভ্যাট আদায় হয়েছে ৩৬ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। অথচ লক্ষ্য ছিল ৪৭ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা।
এদিকে চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব কম আদায় হয়েছে ২ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা বা ৯ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ। চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৬ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা। বিপরীতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৪ হাজার ২২৩ কোটি টাকা। অন্যদিকে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে রাজস্ব আয় হয়েছিল ২২ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় চলতি বছরে ১ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা বা ৭ শতাংশ বেশি রাজস্ব আদায় হয়েছে।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের মুখপাত্র ও উপকমিশনার মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বাধাগুলো কাটিয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আমদানির পরিমাণ ও রাজস্ব ফের বাড়বে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস (জুলাই-অক্টোবর) সময়ে কোনো মাসেই মাসওয়ারি শুল্ক-কর আদায় করা সম্ভব হয়নি। প্রতি মাসেই রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য থেকে বেশ পিছিয়ে ছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ফলে চার মাসে রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে ৩০ হাজার ৭৬৮ কোটি টাকা। এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এনবিআরের হিসাব অনুসারে, গত জুলাই-অক্টোবর সময়ে তাদের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল মোট ১ লাখ ৩২ হাজার ১১২ কোটি টাকা। তবে এই সময়ে আদায় হয়েছে ১ লাখ ১ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা।
এনবিআরের তথ্যে দেখা গেছে, গত অর্থবছরের (২০২৩-২৪) প্রথম চার মাসের তুলনায় এবার বেশি রাজস্ব আদায় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ৯৩ হাজার ২৪২ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছিল। অর্থাৎ এ বছর প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরে এনবিআরের জন্য সব মিলিয়ে ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে।
এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, জুলাই-অক্টোবর সময়ে আমদানি, ভ্যাট ও আয়কর—তিন খাতের কোনোটিতেই লক্ষ্য পূরণ হয়নি। সবচেয়ে বেশি ঘাটতি আয়কর খাতে। এই খাতে চার মাসে ঘাটতি ছিল ১২ হাজার ৭৩৯ কোটি টাকার মতো। আয়কর খাতে ৪৫ হাজার ২৪২ কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্য থাকলেও হয়েছে ৩২ হাজার ৪৮৯ কোটি টাকা।
আমদানি খাতে ৩৯ হাজার ৬৩০ কোটি টাকার লক্ষ্যের বিপরীতে ৩২ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। ঘাটতি প্রায় ৬ হাজার ৯১২ কোটি টাকা।
অন্যদিকে ভ্যাট খাতে ঘাটতি ছিল ১১ হাজার ১০২ কোটি টাকা। ভ্যাট আদায় হয়েছে ৩৬ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। অথচ লক্ষ্য ছিল ৪৭ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা।
এদিকে চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব কম আদায় হয়েছে ২ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা বা ৯ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ। চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৬ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা। বিপরীতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৪ হাজার ২২৩ কোটি টাকা। অন্যদিকে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে রাজস্ব আয় হয়েছিল ২২ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় চলতি বছরে ১ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা বা ৭ শতাংশ বেশি রাজস্ব আদায় হয়েছে।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের মুখপাত্র ও উপকমিশনার মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বাধাগুলো কাটিয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আমদানির পরিমাণ ও রাজস্ব ফের বাড়বে।
আমাদের শেয়ারবাজার অনেক সংকুচিত। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়েছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্য সব দেশের শেয়ারবাজার এগিয়েছে। এই অবস্থায় বর্তমান সময়ে দেশের সব স্টেকহোল্ডাররা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে ইতিবাচকভাবে কাজ করছে...
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
৫ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর অন্যের বাসায় কাজ করে কিছু টাকা জমিয়েছিলেন গৃহকর্মী রেহানা আক্তার। সেই টাকা পুরোটাই নিয়ে গেছেন তাঁর স্বামী। এখন টাকা চাইতে গেলে উল্টো তাঁর ওপর নেমে আসে শারীরিক নির্যাতন। রেহানা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শীত, গ্রীষ্ম দেহি নাই। পাঁচ বছর মানুষের বাসায় কাম কইরা দুই লাখ টাহা জমাইছিলাম...
৭ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার তেল-বাণিজ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞার পর বিশ্বজুড়ে ডিজেলের দাম বেড়েছে। বেড়ে গেছে পরিশোধনকারীদের মুনাফার পরিমাণও। নতুন এই নিষেধাজ্ঞার ফলে জ্বালানি তেলের সরবরাহ কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১ দিন আগে