নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: করোনায় পর্যটন খাতে ৩০ হাজার কোটি টাকার অধিক ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলছেন, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত খাতগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পর্যটন। এই খাতের প্রায় ৪৫ লাখ শ্রমিক কর্মচারী এখন মানবেতর জীবনযাপন করছে। কিন্তু চলতি বাজেটে পর্যটন নিয়ে সরকারের আন্তরিকতা দৃশ্যমান হয়নি।
আজ শনিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত ‘করোনাকালে বিপর্যস্ত পর্যটন খাত এবং পর্যটন শিল্পের শ্রমিক-কর্মচারীদের সুরক্ষায় করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় শ্রমিক নেতারা এসব কথা বলেন। আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ ট্যুরিজম অ্যান্ড হোটেলস ওয়ার্কার্স এমপ্লয়িজ ফেডারেশন।
লিখিত বক্তব্যে সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক ফারহানা ইয়াসমিন বলেন, প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যের প্রাচুর্যে আমাদের দেশের তুলনায় অনেক পিছিয়ে থেকেও পরিকল্পিত অবকাঠামো ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করার মাধ্যমে বিশ্বের অনেক দেশ পর্যটনকে জাতীয় আয়ের প্রধান উৎসে পরিণত করেছে।
ফারহানা ইয়াসমিন বলেন, আমাদের দেশে পর্যটন শিল্পের অভিভাবক হিসেবে কাজ করে বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। ফলে বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের নামে বরাদ্দের ৮০ শতাংশের বেশি খরচ করা হয় বিমান রক্ষণাবেক্ষণে। ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পরিচলন ও উন্নয়ন খাতে মোট ৩ হাজার ৬৮৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ঘোষিত সাধারণ ছুটি আর জারিকৃত বিধিনিষেধের ফলে ২০২০ সালে বাংলাদেশের পর্যটন খাত প্রায় পাঁচ মাস সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল, বাকি পাঁচ মাস চলেছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। স্বাভাবিক অবস্থায় ঘুরে দাঁড়ানোর আগেই চলতি বছরের এপ্রিল থেকে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের আঘাতে হয়েছে বিপর্যস্ত। পর্যটন শিল্পের ট্রেড বডিগুলোর ভাষ্য অনুসারে করোনায় এখন পর্যন্ত পর্যটন খাতে ক্ষতির পরিমাণ ৩০ হাজার কোটি টাকারও বেশি। এই সময়ে বরাদ্দকৃত বাজেটের ২ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। কিন্তু ব্যয়িত অর্থ বিমান আর পর্যটন করপোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ ছাড়া বাংলাদেশের পর্যটনের উন্নয়নে কোথায় ব্যয় হয়েছে তা পর্যটন সংশ্লিষ্টদের কাছে দৃশ্যমান নয়। পর্যটন শিল্প সংশ্লিষ্ট কোনো খাতের বিনিয়োগকারী কিংবা শ্রমিক-কর্মচারী কেউ এক টাকাও সহায়তা পায়নি। ২০২১-২২ অর্থ বছরে বাজেটে বেসামরিক বিমান ও পর্যটন খাতে বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে মাত্র ৪ হাজার ৩২ কোটি টাকা। পর্যটন খাতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কর্মরত প্রায় ৪৫ লাখ দক্ষ শ্রমিক-কর্মচারী যারা প্রায় এক বছর ধরে কর্মহীন হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।
করোনা থেকে পর্যটনকর্মীদের সুরক্ষার জন্য বাংলাদেশ টুরিজম এক্সপ্লোরারস অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর বলেন, করোনায় পর্যটন খাত পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য চলতি বাজেটে পর্যটনে ৪৪ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হোক। পর্যটন শ্রমিকদের সুরক্ষার জন্য ১৯ হাজার কোটি টাকা আর ২৫ হাজার কোটি টাকা পর্যটন উদ্যোক্তাদের প্রণোদনার জন্য।
বাংলাদেশ টুরিজম ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোখলেছুর রহমান বলেন, পর্যটন বাংলাদেশে বরাবরই উপেক্ষিত। পর্যটন খাত নিয়ে রাষ্ট্রের ধারণা অপরিপক্ব। পর্যটনের কোনো কোড নেই। মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ থেকে সামান্য টাকা পর্যটন খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়। পর্যটনের নামে কোড না হলে টাকা বরাদ্দ আসবে না। তিনি এ সময় পর্যটনের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় করার দাবি জানান।
সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সভাপতি রাজেকুজ্জামান রতন বলেন, পর্যটনকে শিল্প হিসেবে দেখতে হলে পর্যটনের শ্রমিকদেরও স্বীকার করে নিতে হবে। শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। পর্যটন শিল্প বিকাশে সরকারকে আরও আন্তরিক হতে হবে।
পর্যটন বিশেষজ্ঞদের তথ্য মতে, করোনা সংক্রমণের আগে ২০১৯ সালেও বাংলাদেশের জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ছিল ৭৭ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। ২০১৭ সালেই বিশ্ব জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ছিল ১০ দশমিক ৪ শতাংশ। করোনার আঘাতের আগ পর্যন্ত যা ছিল দ্রুত বর্ধনশীল। পর্যটন ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড টুরিজম কাউন্সিলের (ডব্লিউটিটিসি) গবেষণা অনুসারে পর্যটন শিল্পের বিভিন্ন খাতে বিশ্বে ২০২০ সাল থেকে প্রতিবছর প্রায় ২ ট্রিলিয়ন ডলার আয় হতো। যা যেকোনো বড় শিল্পের আয়ের চেয়ে অনেক বেশি। বিশ্বময় পর্যটন শিল্পের বিকাশের এই গতি করোনা মহামারিতে মারাত্মকভাবে হোঁচট খেয়েছে। ডব্লিউটিটিসি বলছে, পরিকল্পিত উদ্যোগ গ্রহণ করলে ২০৫০ সাল নাগাদ ৫১টি দেশের পর্যটকেরা বাংলাদেশ ভ্রমণ করবে যা দেশের মোট জিডিপিতে ১০ শতাংশের বেশি ভূমিকা রাখবে।
আলোচনা সভায় বাংলাদেশ টুরিজম অ্যান্ড হোটেলস ওয়ার্কার্স এমপ্লয়িজ ফেডারেশনের আহ্বায়ক রাশেদুর রহমানের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার দেব, সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান লিপন প্রমুখ।
ঢাকা: করোনায় পর্যটন খাতে ৩০ হাজার কোটি টাকার অধিক ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলছেন, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত খাতগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পর্যটন। এই খাতের প্রায় ৪৫ লাখ শ্রমিক কর্মচারী এখন মানবেতর জীবনযাপন করছে। কিন্তু চলতি বাজেটে পর্যটন নিয়ে সরকারের আন্তরিকতা দৃশ্যমান হয়নি।
আজ শনিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত ‘করোনাকালে বিপর্যস্ত পর্যটন খাত এবং পর্যটন শিল্পের শ্রমিক-কর্মচারীদের সুরক্ষায় করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় শ্রমিক নেতারা এসব কথা বলেন। আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ ট্যুরিজম অ্যান্ড হোটেলস ওয়ার্কার্স এমপ্লয়িজ ফেডারেশন।
লিখিত বক্তব্যে সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক ফারহানা ইয়াসমিন বলেন, প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যের প্রাচুর্যে আমাদের দেশের তুলনায় অনেক পিছিয়ে থেকেও পরিকল্পিত অবকাঠামো ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করার মাধ্যমে বিশ্বের অনেক দেশ পর্যটনকে জাতীয় আয়ের প্রধান উৎসে পরিণত করেছে।
ফারহানা ইয়াসমিন বলেন, আমাদের দেশে পর্যটন শিল্পের অভিভাবক হিসেবে কাজ করে বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। ফলে বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের নামে বরাদ্দের ৮০ শতাংশের বেশি খরচ করা হয় বিমান রক্ষণাবেক্ষণে। ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পরিচলন ও উন্নয়ন খাতে মোট ৩ হাজার ৬৮৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ঘোষিত সাধারণ ছুটি আর জারিকৃত বিধিনিষেধের ফলে ২০২০ সালে বাংলাদেশের পর্যটন খাত প্রায় পাঁচ মাস সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল, বাকি পাঁচ মাস চলেছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। স্বাভাবিক অবস্থায় ঘুরে দাঁড়ানোর আগেই চলতি বছরের এপ্রিল থেকে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের আঘাতে হয়েছে বিপর্যস্ত। পর্যটন শিল্পের ট্রেড বডিগুলোর ভাষ্য অনুসারে করোনায় এখন পর্যন্ত পর্যটন খাতে ক্ষতির পরিমাণ ৩০ হাজার কোটি টাকারও বেশি। এই সময়ে বরাদ্দকৃত বাজেটের ২ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। কিন্তু ব্যয়িত অর্থ বিমান আর পর্যটন করপোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ ছাড়া বাংলাদেশের পর্যটনের উন্নয়নে কোথায় ব্যয় হয়েছে তা পর্যটন সংশ্লিষ্টদের কাছে দৃশ্যমান নয়। পর্যটন শিল্প সংশ্লিষ্ট কোনো খাতের বিনিয়োগকারী কিংবা শ্রমিক-কর্মচারী কেউ এক টাকাও সহায়তা পায়নি। ২০২১-২২ অর্থ বছরে বাজেটে বেসামরিক বিমান ও পর্যটন খাতে বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে মাত্র ৪ হাজার ৩২ কোটি টাকা। পর্যটন খাতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কর্মরত প্রায় ৪৫ লাখ দক্ষ শ্রমিক-কর্মচারী যারা প্রায় এক বছর ধরে কর্মহীন হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।
করোনা থেকে পর্যটনকর্মীদের সুরক্ষার জন্য বাংলাদেশ টুরিজম এক্সপ্লোরারস অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর বলেন, করোনায় পর্যটন খাত পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য চলতি বাজেটে পর্যটনে ৪৪ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হোক। পর্যটন শ্রমিকদের সুরক্ষার জন্য ১৯ হাজার কোটি টাকা আর ২৫ হাজার কোটি টাকা পর্যটন উদ্যোক্তাদের প্রণোদনার জন্য।
বাংলাদেশ টুরিজম ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোখলেছুর রহমান বলেন, পর্যটন বাংলাদেশে বরাবরই উপেক্ষিত। পর্যটন খাত নিয়ে রাষ্ট্রের ধারণা অপরিপক্ব। পর্যটনের কোনো কোড নেই। মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ থেকে সামান্য টাকা পর্যটন খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়। পর্যটনের নামে কোড না হলে টাকা বরাদ্দ আসবে না। তিনি এ সময় পর্যটনের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় করার দাবি জানান।
সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সভাপতি রাজেকুজ্জামান রতন বলেন, পর্যটনকে শিল্প হিসেবে দেখতে হলে পর্যটনের শ্রমিকদেরও স্বীকার করে নিতে হবে। শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। পর্যটন শিল্প বিকাশে সরকারকে আরও আন্তরিক হতে হবে।
পর্যটন বিশেষজ্ঞদের তথ্য মতে, করোনা সংক্রমণের আগে ২০১৯ সালেও বাংলাদেশের জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ছিল ৭৭ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। ২০১৭ সালেই বিশ্ব জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ছিল ১০ দশমিক ৪ শতাংশ। করোনার আঘাতের আগ পর্যন্ত যা ছিল দ্রুত বর্ধনশীল। পর্যটন ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যান্ড টুরিজম কাউন্সিলের (ডব্লিউটিটিসি) গবেষণা অনুসারে পর্যটন শিল্পের বিভিন্ন খাতে বিশ্বে ২০২০ সাল থেকে প্রতিবছর প্রায় ২ ট্রিলিয়ন ডলার আয় হতো। যা যেকোনো বড় শিল্পের আয়ের চেয়ে অনেক বেশি। বিশ্বময় পর্যটন শিল্পের বিকাশের এই গতি করোনা মহামারিতে মারাত্মকভাবে হোঁচট খেয়েছে। ডব্লিউটিটিসি বলছে, পরিকল্পিত উদ্যোগ গ্রহণ করলে ২০৫০ সাল নাগাদ ৫১টি দেশের পর্যটকেরা বাংলাদেশ ভ্রমণ করবে যা দেশের মোট জিডিপিতে ১০ শতাংশের বেশি ভূমিকা রাখবে।
আলোচনা সভায় বাংলাদেশ টুরিজম অ্যান্ড হোটেলস ওয়ার্কার্স এমপ্লয়িজ ফেডারেশনের আহ্বায়ক রাশেদুর রহমানের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার দেব, সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক খালেকুজ্জামান লিপন প্রমুখ।
দেশের সোনার বাজারে চলমান অস্থিরতার মধ্যে মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে দুই দফায় কমানো হয়েছে সোনার দাম। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) জানিয়েছে, আজ মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) থেকে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৬ টাকা।
১০ ঘণ্টা আগেএবার জিএম পদে নিয়োগের জন্য ২৫৮ জনের সাক্ষাৎকার আগামীকাল বুধবার শেষ হবে। পদোন্নতি পেয়ে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের জিএম হিসেবে পদায়নের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
১১ ঘণ্টা আগেগ্রাহকের আস্থা ফেরানোর লক্ষ্যে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেওয়া শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল সোমবার ৫টি দুর্বল ব্যাংককে ভল্ট থেকে সাড়ে ১৮ হাজার কোটি কোটি সহায়তা দেওয়া হয়েছে। পরদিন আজ মঙ্গলবার আরও দুই ব্যাংক পেয়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকা।
১১ ঘণ্টা আগে