নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্স আয় চলতি অর্থবছরে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। নভেম্বর মাসের প্রথম ২৩ দিনে ১৭২ কোটি ৬৪ লাখ মার্কিন ডলার (১.৭৩ বিলিয়ন) রেমিট্যান্স এসেছে, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২০,৭১৬ কোটি টাকার সমান। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ তথ্যে এ চিত্র উঠে এসেছে।
নভেম্বরের প্রথম ২৩ দিনে গড়ে প্রতিদিন ৭ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার বা ৯০০ কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে পুরো মাসে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, এই সময়ে সবচেয়ে বেশি প্রায় ৬৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকে, এরপর বিশেষায়িত ব্যাংকে ১৩ কোটি ১০ লাখ ডলার, বেসরকারি ব্যাংকে ৯৫ কোটি ১৩ লাখ ডলার ও বিদেশি ব্যাংকে ৪০ লাখ ৮০ হাজার ডলার।
তবে ৯টি ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি। এর মধ্যে রাষ্ট্রীয় ব্যাংক বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব), এবং বেসরকারি কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেনস ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক উল্লেখযোগ্য।
চলতি অর্থবছরের মাসভিত্তিক রেমিট্যান্স আয়ের পরিসংখ্যান:
জুলাই ২০২৪: ১৯১ কোটি ডলার।
আগস্ট ২০২৪: ২২২ কোটি ৪১ লাখ ডলার।
সেপ্টেম্বর ২০২৪: ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ ডলার।
অক্টোবর ২০২৪: ২৪০ কোটি ডলার।
বাংলাদেশে একক মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাই মাসে, ২৬০ কোটি ডলার। ২০২০-২১ অর্থবছরে সর্বোচ্চ বার্ষিক রেমিট্যান্সের রেকর্ড ছিল ২৪.৭৮ বিলিয়ন ডলার।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাতে প্রবাসীদের উৎসাহিত করতে সরকারের প্রণোদনা এবং হুন্ডি প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার ফলে এই বৃদ্ধি সম্ভব হয়েছে।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান চালিকা শক্তি। নভেম্বরের প্রথম ২৩ দিনে ১৭৩ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। চলতি প্রবণতা অব্যাহত থাকলে রেমিট্যান্স আয়ের নতুন রেকর্ড তৈরি হতে পারে।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্স আয় চলতি অর্থবছরে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। নভেম্বর মাসের প্রথম ২৩ দিনে ১৭২ কোটি ৬৪ লাখ মার্কিন ডলার (১.৭৩ বিলিয়ন) রেমিট্যান্স এসেছে, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২০,৭১৬ কোটি টাকার সমান। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ তথ্যে এ চিত্র উঠে এসেছে।
নভেম্বরের প্রথম ২৩ দিনে গড়ে প্রতিদিন ৭ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার বা ৯০০ কোটি টাকার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে পুরো মাসে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, এই সময়ে সবচেয়ে বেশি প্রায় ৬৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকে, এরপর বিশেষায়িত ব্যাংকে ১৩ কোটি ১০ লাখ ডলার, বেসরকারি ব্যাংকে ৯৫ কোটি ১৩ লাখ ডলার ও বিদেশি ব্যাংকে ৪০ লাখ ৮০ হাজার ডলার।
তবে ৯টি ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি। এর মধ্যে রাষ্ট্রীয় ব্যাংক বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব), এবং বেসরকারি কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেনস ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক উল্লেখযোগ্য।
চলতি অর্থবছরের মাসভিত্তিক রেমিট্যান্স আয়ের পরিসংখ্যান:
জুলাই ২০২৪: ১৯১ কোটি ডলার।
আগস্ট ২০২৪: ২২২ কোটি ৪১ লাখ ডলার।
সেপ্টেম্বর ২০২৪: ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ ডলার।
অক্টোবর ২০২৪: ২৪০ কোটি ডলার।
বাংলাদেশে একক মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাই মাসে, ২৬০ কোটি ডলার। ২০২০-২১ অর্থবছরে সর্বোচ্চ বার্ষিক রেমিট্যান্সের রেকর্ড ছিল ২৪.৭৮ বিলিয়ন ডলার।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাতে প্রবাসীদের উৎসাহিত করতে সরকারের প্রণোদনা এবং হুন্ডি প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার ফলে এই বৃদ্ধি সম্ভব হয়েছে।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান চালিকা শক্তি। নভেম্বরের প্রথম ২৩ দিনে ১৭৩ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। চলতি প্রবণতা অব্যাহত থাকলে রেমিট্যান্স আয়ের নতুন রেকর্ড তৈরি হতে পারে।
সাশ্রয়ী মূল্যে সাধারণ জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য ‘ইলিশ মাছের সরবরাহ ও মূল্য শৃঙ্খলে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের জন্য হ্রাসকৃত মূল্যে ইলিশ মাছ বিক্রয়’ সেবা কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। ইলিশ মাছ বিপণন কর্মসূচি বাস্তবায়নে যৌথভাবে কাজ করছে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন এবং বাংলাদেশ মেরিন ফিশা
১০ মিনিট আগেআমাদের শেয়ারবাজার অনেক সংকুচিত। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়েছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্য সব দেশের শেয়ারবাজার এগিয়েছে। এই অবস্থায় বর্তমান সময়ে দেশের সব স্টেকহোল্ডাররা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে ইতিবাচকভাবে কাজ করছে...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
৭ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর অন্যের বাসায় কাজ করে কিছু টাকা জমিয়েছিলেন গৃহকর্মী রেহানা আক্তার। সেই টাকা পুরোটাই নিয়ে গেছেন তাঁর স্বামী। এখন টাকা চাইতে গেলে উল্টো তাঁর ওপর নেমে আসে শারীরিক নির্যাতন। রেহানা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শীত, গ্রীষ্ম দেহি নাই। পাঁচ বছর মানুষের বাসায় কাম কইরা দুই লাখ টাহা জমাইছিলাম...
১০ ঘণ্টা আগে