নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির নতুন বাজার খুঁজতে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক বহুজাতিক হংকং এন্ড সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশন লিমিটেড বা এইচএসবিসি ব্যাংক বাংলাদেশের সহায়তা নিচ্ছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। এ জন্য বিজিএমইএ ও এইচএসবিসি বাংলাদেশ গত ১৫ অক্টোবর একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।
বিজিএমইএ জানিয়েছে, এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া, জাপান, কোরিয়া, ভারত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব প্রভৃতি দেশগুলোতে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের জন্য নতুন বাজারের সুযোগ সৃষ্টি করা। বিজিএমইএ মনে করে এই বাজারগুলোতে এইচএসবিসির শক্তিশালী উপস্থিতি রয়েছে, যা তৈরি পোশাকের বাজার সম্প্রসারণে সহায়তা করবে।
এইচএসবিসি বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গে দেশীয় পোশাক সরবরাহকারীদের সংযোগ স্থাপনে সহায়তা করবে বলে আজ মঙ্গলবার বিজিএমইএর দেওয়া এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান, এইচএসবিসি বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. মাহবুব উর রহমান, বিজিএমইএর পরিচালক আসিফ আশরাফ, পরিচালক নীলা হোসনে আরা ও উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, বিজিএমইএ বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের জন্য নতুন ও প্রতিশ্রুতিশীল বাজার অনুসন্ধান এবং একই সঙ্গে বিশ্বজুড়ে বিদ্যমান প্রতিটি সুযোগ কাজে লাগানোর জন্য তার সব প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
তিনি আরও বলেন ‘বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য বাজারের বৈচিত্র্যকরণ এবং আরও জটিল পণ্য ও ভ্যালু-অ্যাডেড পণ্যে যাওয়া শিল্পের অন্যতম প্রধান কৌশল। আমরা এইচএসবিসিকে ধন্যবাদ জানাই বাজার বৈচিত্র্যকরণে আমাদের উদ্যোগকে সহায়তা করার জন্য। কারণ আমরা প্রচলিত বাজারের বাইরে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করছি।’
বিজিএমইএর সঙ্গে কাজ করার বিষয়ে এইচএসবিসি বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুব উর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের পোশাকশিল্পে শক্তিশালী সাপ্লাই চেইন, টেকসই উৎপাদনব্যবস্থা অনুশীলন এবং একটি প্রমাণিত ট্র্যাক রেকর্ডের ভিত্তিতে বিশ্বে পোশাক সোর্সিংয়ে অগ্রগণ্য হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এইচএসবিসি তার বৈশ্বিক সংযোগ ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে পণ্য ও বাজার বৈচিত্র্যকরণের মাধ্যমে, রপ্তানি বৃদ্ধি করার এ প্রয়াসে বিজিএমইএর সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করতে পেরে গর্বিত।’
বিজিএমইএ জানিয়েছে, এইচএসবিসি বাংলাদেশ নতুন বাজারগুলোতে ক্রেতা ও সরবরাহকারীদের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে ব্যাংকের শক্তিশালী উপস্থিতি এবং স্বতন্ত্র অবস্থানকে পুঁজি করে বিজিএমইএর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে এইচএসবিসি ও বিজিএমইএ চলতি বছরের শুরুর দিকে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে বাংলাদেশ অ্যাপারেল সামিটের আয়োজন করে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই প্রেক্ষাপটে বিজিএমইএ কিছু ইভেন্টের আয়োজন করছে, যেগুলো উল্লেখিত বাজারগুলোর ক্রেতা/ব্র্যান্ড, রিটেইলার, বাণিজ্য সংগঠন, সরকারি কর্মকর্তা এবং তুলা সরবরাহকারীদের একই ছাদের নিচে নিয়ে আসবে। এই ইভেন্টগুলোর প্রাথমিক উদ্দেশ্য হলো, ব্যবসা এবং বিনিয়োগের সম্ভাবনা অন্বেষণ করা, প্রযুক্তি এবং জ্ঞান শেয়ার করা ও ইএসজি সংক্রান্ত ইস্যুগুলোর সমাধান করা।
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির নতুন বাজার খুঁজতে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক বহুজাতিক হংকং এন্ড সাংহাই ব্যাংকিং করপোরেশন লিমিটেড বা এইচএসবিসি ব্যাংক বাংলাদেশের সহায়তা নিচ্ছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। এ জন্য বিজিএমইএ ও এইচএসবিসি বাংলাদেশ গত ১৫ অক্টোবর একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।
বিজিএমইএ জানিয়েছে, এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া, জাপান, কোরিয়া, ভারত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব প্রভৃতি দেশগুলোতে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের জন্য নতুন বাজারের সুযোগ সৃষ্টি করা। বিজিএমইএ মনে করে এই বাজারগুলোতে এইচএসবিসির শক্তিশালী উপস্থিতি রয়েছে, যা তৈরি পোশাকের বাজার সম্প্রসারণে সহায়তা করবে।
এইচএসবিসি বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গে দেশীয় পোশাক সরবরাহকারীদের সংযোগ স্থাপনে সহায়তা করবে বলে আজ মঙ্গলবার বিজিএমইএর দেওয়া এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান, এইচএসবিসি বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. মাহবুব উর রহমান, বিজিএমইএর পরিচালক আসিফ আশরাফ, পরিচালক নীলা হোসনে আরা ও উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, বিজিএমইএ বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের জন্য নতুন ও প্রতিশ্রুতিশীল বাজার অনুসন্ধান এবং একই সঙ্গে বিশ্বজুড়ে বিদ্যমান প্রতিটি সুযোগ কাজে লাগানোর জন্য তার সব প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
তিনি আরও বলেন ‘বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য বাজারের বৈচিত্র্যকরণ এবং আরও জটিল পণ্য ও ভ্যালু-অ্যাডেড পণ্যে যাওয়া শিল্পের অন্যতম প্রধান কৌশল। আমরা এইচএসবিসিকে ধন্যবাদ জানাই বাজার বৈচিত্র্যকরণে আমাদের উদ্যোগকে সহায়তা করার জন্য। কারণ আমরা প্রচলিত বাজারের বাইরে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করছি।’
বিজিএমইএর সঙ্গে কাজ করার বিষয়ে এইচএসবিসি বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুব উর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের পোশাকশিল্পে শক্তিশালী সাপ্লাই চেইন, টেকসই উৎপাদনব্যবস্থা অনুশীলন এবং একটি প্রমাণিত ট্র্যাক রেকর্ডের ভিত্তিতে বিশ্বে পোশাক সোর্সিংয়ে অগ্রগণ্য হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এইচএসবিসি তার বৈশ্বিক সংযোগ ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে পণ্য ও বাজার বৈচিত্র্যকরণের মাধ্যমে, রপ্তানি বৃদ্ধি করার এ প্রয়াসে বিজিএমইএর সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করতে পেরে গর্বিত।’
বিজিএমইএ জানিয়েছে, এইচএসবিসি বাংলাদেশ নতুন বাজারগুলোতে ক্রেতা ও সরবরাহকারীদের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে ব্যাংকের শক্তিশালী উপস্থিতি এবং স্বতন্ত্র অবস্থানকে পুঁজি করে বিজিএমইএর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে এইচএসবিসি ও বিজিএমইএ চলতি বছরের শুরুর দিকে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে বাংলাদেশ অ্যাপারেল সামিটের আয়োজন করে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই প্রেক্ষাপটে বিজিএমইএ কিছু ইভেন্টের আয়োজন করছে, যেগুলো উল্লেখিত বাজারগুলোর ক্রেতা/ব্র্যান্ড, রিটেইলার, বাণিজ্য সংগঠন, সরকারি কর্মকর্তা এবং তুলা সরবরাহকারীদের একই ছাদের নিচে নিয়ে আসবে। এই ইভেন্টগুলোর প্রাথমিক উদ্দেশ্য হলো, ব্যবসা এবং বিনিয়োগের সম্ভাবনা অন্বেষণ করা, প্রযুক্তি এবং জ্ঞান শেয়ার করা ও ইএসজি সংক্রান্ত ইস্যুগুলোর সমাধান করা।
গত ১৫ বছরে দেশের অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক ৮ বিমানবন্দর ঘিরে নেওয়া হয় ১৫টি উন্নয়ন প্রকল্প। যাত্রীধারণ সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সেবার মানোন্নয়নে নেওয়া এসব প্রকল্পে ব্যয় ধরা ছিল প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকা। তবে নকশায় ভুল, সংযোজন-বিয়োজনসহ নানা কারণে কাজ শুধু পিছিয়েই গেছে। এতে দফায় দফায় বেড়েছে ব্যয়।
২৫ মিনিট আগেস্কয়ার হাসপাতাল ‘বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স সচেতনতা সপ্তাহ (১৮-২৪ নভেম্বর) ’ উপলক্ষে একটি বিশেষ সেমিনারের আয়োজন করেছে। গত ২০ নভেম্বর এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেটি কে গ্রুপের তত্ত্বাবধানে শুরু হচ্ছে পুষ্টি ‘ভার্সেস অব লাইট’ হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা। গতকাল শনিবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। টি কে গ্রুপ আয়োজিত এই প্রতিযোগিতা দেশের উদীয়মান তরুণ-কিশোর হাফেজদের অসাধারণ প্রতিভা ও কোরআন তিলাওয়াতের দক্ষতাকে সম্ম
১ ঘণ্টা আগে১ কেজি চা-পাতায় কত কাপ চা তৈরি করা যায়, তা মূলত নির্ভর করে চায়ের পাতার মান, ব্যবহৃত চায়ের পরিমাণ এবং পানির পরিমাণের ওপর। চায়ের স্বাদ ও ঘনত্বের জন্য এই তিনটি উপাদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
২ ঘণ্টা আগে