অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার ধাক্কা লেগেছে ভারতীয় ওষুধ রপ্তানি এবং চিকিৎসা পর্যটন শিল্পে। বিশেষ করে পেমেন্ট আটকে যাওয়া, শিপমেন্টে বিলম্ব এবং আমদানিকারকেরা সময়মতো সাড়া না দেওয়ার মতো সমস্যায় ভুগছে ভারতীয় ওষুধ কোম্পানিগুলো।
সেই সঙ্গে ভিসা জটিলতার কারণে ভারতের চিকিৎসা পর্যটন খাতও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ভিসা না পাওয়ায় বাংলাদেশি রোগীরা অ্যাপয়েন্টমেন্ট বাতিল করছেন। কিছু ক্ষেত্রে অনেকে দেশেই চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ফার্মাসিউটিক্যালস এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার (ফার্মেক্সিল) তথ্য মতে, এখন ভারতীয় কোম্পানিগুলো প্রচুর বকেয়া এবং আর্থিক স্থিতিশীলতার বিষয়ে উদ্বেগের কারণে বাংলাদেশে পণ্য সরবরাহ করতে দ্বিধা করছে।
ফার্মেক্সিলের মহাপরিচালক রাজা ভানু বলেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে, ভারতীয় ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্প বকেয়া, আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং লজিস্টিক সমস্যা নিয়ে উদ্বেগের কারণে উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। যেখানে ভারতীয় ওষুধ কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে ওষুধ এবং কাঁচামাল রপ্তানি করে থাকে।
ভানু বলেন, প্রতিবেশী দেশ হওয়ার কারণে লজিস্টিকস একটি অন্যতম প্রধান ইস্যু হয়ে উঠেছে। সীমান্তে চালান আটকে যাচ্ছে এবং বিমা সুরক্ষা পেতে অসুবিধা হচ্ছে। যদিও পরিস্থিতির ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে।
রাজা ভানু আরও বলেন, ‘আমরা আশা করতে পারি বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি হবে। যাইহোক, এটি কীভাবে আমাদের খাতকে প্রভাবিত করবে সে সম্পর্কে চূড়ান্ত বিবৃতি দেওয়ার সময় এখনো হয়নি।’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ ওষুধের ৩০ শতাংশ কাঁচামাল ভারত থেকে সংগ্রহ করে। এসব কাঁচামাল ভারতের বড় ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থার পাশাপাশি ছোট ও মাঝারি আকারের সংস্থাগুলো সরবরাহ করে।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪–২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশে রপ্তানিতে বেশ উত্থান–পতন দেখা যাচ্ছে। জুন মাসে বাণিজ্য কমেছে। যদিও এপ্রিল থেকে মে পর্যন্ত ৪২ দশমিক ৪৮ শতাংশ বেড়েছে। জুনে রপ্তানি ৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ হারে বেড়েছে। স্পষ্টত, আগের প্রবৃদ্ধির তুলনায় এটি ধীর গতিরই ইঙ্গিত দেয়।
মুম্বাই–ভিত্তিক একটি ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানির বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ ১৮–এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তারা বাংলাদেশে রপ্তানি করে। বাংলাদেশে স্বাভাবিক অবস্থা না ফেরা পর্যন্ত সংস্থাটি নতুন রপ্তানি আদেশ নেওয়া বন্ধ করেছে।
ওই প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা বলেন, চালান পরিবহনের ক্ষেত্রে অবস্থা এখন ভালো। তবে বাংলাদেশে সংঘাত চলাকালে যে কয়েক লাখ রুপির চালান আটকে গেছে সেই ক্ষতি এখনো পুষিয়ে উঠতে পারিনি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত আমরা বাংলাদেশের জন্য নতুন কোনো রপ্তানি আদেশ নিচ্ছি না।
এদিকে ভারতের চিকিৎসা পর্যটন খাতও বেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে। বলতে গেলে বাংলাদেশের রোগীদের জন্য ভারতের চিকিৎসা পর্যটন একটি লাইফলাইন। কারণ এখানে কম খরচে উচ্চ মানের চিকিৎসা পাওয়া যায়।
মেডিকেল ভ্যালু ট্রাভেল কোম্পানি গ্লোবাল কেয়ার অনাবাসী ভারতীয় (এনআরআই) রোগীদের ভারতে চিকিৎসা নেওয়ায় সহায়তা দিয়ে থাকে। এই সংস্থার সিইও রাজীব তানেজা নিউজ ১৮–কে বলেন, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক রোগী এসেছেন। চিকিৎসার জন্য তাদের মাধ্যমে ভারতে আসা মোট বিদেশি রোগীর অর্ধেকেরও বেশি ছিলেন বাংলাদেশি।
কিন্তু বাংলাদেশে চলমান অস্থিরতা এই রোগীদের গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে। অনেকে তাঁদের জীবন রক্ষাকারী চিকিৎসা বাতিল করতে বা বিলম্বিত করতে বাধ্য হয়েছেন উল্লেখ করে রাজীব তানেজা বলেন, ‘এই পরিস্থিতি অত্যন্ত দুঃখজনক, কারণ এটি সরাসরি ব্যক্তি এবং পরিবারকে প্রভাবিত করে। বিশেষ করে জরুরি চিকিৎসা সেবার জন্য ভারতের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার ওপর যারা নির্ভর করেন তাঁদের জন্য এটি হৃদয়বিদারক পরিস্থিতি।’
রাজীব আরও বলেন, রোগী আসার পরিমাণ কিছু ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। এতে হাসপাতালের রাজস্ব যেমন কমেছে তেমনি রোগীদের স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়িয়ে তুলেছে।
আরেকটি মেডিকেল ট্রাভেল কোম্পানি মেডিজার্ন একই ধরনের তথ্য দিয়েছে। মেডিজার্নের সহ–প্রতিষ্ঠাতা ইশান দোধিওয়ালা নিউজ ১৮–কে বলেন, ‘বাংলাদেশের অস্থিরতা নিঃসন্দেহে ভারতে চিকিৎসা নেওয়া রোগীর সংখ্যাকে প্রভাবিত করেছে। এটি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী এবং সংশ্লিষ্ট পরিষেবাগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
অবশ্য কোম্পানিটির বিশ্বাস, বাংলাদেশে স্থিতিশীলতা ফেরার সঙ্গে সঙ্গে এই শিল্প দ্রুত ঘুরে দাঁড়াবে। ইশান দোধিওয়ালা বলেন, ‘আমরা আশা করি, আগামী সপ্তাহগুলোতে রোগীর প্রবাহে উন্নতি হবে। কারণ বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেওয়া শুরু করেছে। আমরা আশাবাদী, পরিস্থিতি শিগগিরই স্বাভাবিক হবে।’
বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার ধাক্কা লেগেছে ভারতীয় ওষুধ রপ্তানি এবং চিকিৎসা পর্যটন শিল্পে। বিশেষ করে পেমেন্ট আটকে যাওয়া, শিপমেন্টে বিলম্ব এবং আমদানিকারকেরা সময়মতো সাড়া না দেওয়ার মতো সমস্যায় ভুগছে ভারতীয় ওষুধ কোম্পানিগুলো।
সেই সঙ্গে ভিসা জটিলতার কারণে ভারতের চিকিৎসা পর্যটন খাতও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ভিসা না পাওয়ায় বাংলাদেশি রোগীরা অ্যাপয়েন্টমেন্ট বাতিল করছেন। কিছু ক্ষেত্রে অনেকে দেশেই চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ফার্মাসিউটিক্যালস এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার (ফার্মেক্সিল) তথ্য মতে, এখন ভারতীয় কোম্পানিগুলো প্রচুর বকেয়া এবং আর্থিক স্থিতিশীলতার বিষয়ে উদ্বেগের কারণে বাংলাদেশে পণ্য সরবরাহ করতে দ্বিধা করছে।
ফার্মেক্সিলের মহাপরিচালক রাজা ভানু বলেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে, ভারতীয় ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্প বকেয়া, আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং লজিস্টিক সমস্যা নিয়ে উদ্বেগের কারণে উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। যেখানে ভারতীয় ওষুধ কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে ওষুধ এবং কাঁচামাল রপ্তানি করে থাকে।
ভানু বলেন, প্রতিবেশী দেশ হওয়ার কারণে লজিস্টিকস একটি অন্যতম প্রধান ইস্যু হয়ে উঠেছে। সীমান্তে চালান আটকে যাচ্ছে এবং বিমা সুরক্ষা পেতে অসুবিধা হচ্ছে। যদিও পরিস্থিতির ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে।
রাজা ভানু আরও বলেন, ‘আমরা আশা করতে পারি বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি হবে। যাইহোক, এটি কীভাবে আমাদের খাতকে প্রভাবিত করবে সে সম্পর্কে চূড়ান্ত বিবৃতি দেওয়ার সময় এখনো হয়নি।’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ ওষুধের ৩০ শতাংশ কাঁচামাল ভারত থেকে সংগ্রহ করে। এসব কাঁচামাল ভারতের বড় ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থার পাশাপাশি ছোট ও মাঝারি আকারের সংস্থাগুলো সরবরাহ করে।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪–২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশে রপ্তানিতে বেশ উত্থান–পতন দেখা যাচ্ছে। জুন মাসে বাণিজ্য কমেছে। যদিও এপ্রিল থেকে মে পর্যন্ত ৪২ দশমিক ৪৮ শতাংশ বেড়েছে। জুনে রপ্তানি ৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ হারে বেড়েছে। স্পষ্টত, আগের প্রবৃদ্ধির তুলনায় এটি ধীর গতিরই ইঙ্গিত দেয়।
মুম্বাই–ভিত্তিক একটি ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানির বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ ১৮–এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তারা বাংলাদেশে রপ্তানি করে। বাংলাদেশে স্বাভাবিক অবস্থা না ফেরা পর্যন্ত সংস্থাটি নতুন রপ্তানি আদেশ নেওয়া বন্ধ করেছে।
ওই প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা বলেন, চালান পরিবহনের ক্ষেত্রে অবস্থা এখন ভালো। তবে বাংলাদেশে সংঘাত চলাকালে যে কয়েক লাখ রুপির চালান আটকে গেছে সেই ক্ষতি এখনো পুষিয়ে উঠতে পারিনি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত আমরা বাংলাদেশের জন্য নতুন কোনো রপ্তানি আদেশ নিচ্ছি না।
এদিকে ভারতের চিকিৎসা পর্যটন খাতও বেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে। বলতে গেলে বাংলাদেশের রোগীদের জন্য ভারতের চিকিৎসা পর্যটন একটি লাইফলাইন। কারণ এখানে কম খরচে উচ্চ মানের চিকিৎসা পাওয়া যায়।
মেডিকেল ভ্যালু ট্রাভেল কোম্পানি গ্লোবাল কেয়ার অনাবাসী ভারতীয় (এনআরআই) রোগীদের ভারতে চিকিৎসা নেওয়ায় সহায়তা দিয়ে থাকে। এই সংস্থার সিইও রাজীব তানেজা নিউজ ১৮–কে বলেন, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক রোগী এসেছেন। চিকিৎসার জন্য তাদের মাধ্যমে ভারতে আসা মোট বিদেশি রোগীর অর্ধেকেরও বেশি ছিলেন বাংলাদেশি।
কিন্তু বাংলাদেশে চলমান অস্থিরতা এই রোগীদের গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে। অনেকে তাঁদের জীবন রক্ষাকারী চিকিৎসা বাতিল করতে বা বিলম্বিত করতে বাধ্য হয়েছেন উল্লেখ করে রাজীব তানেজা বলেন, ‘এই পরিস্থিতি অত্যন্ত দুঃখজনক, কারণ এটি সরাসরি ব্যক্তি এবং পরিবারকে প্রভাবিত করে। বিশেষ করে জরুরি চিকিৎসা সেবার জন্য ভারতের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার ওপর যারা নির্ভর করেন তাঁদের জন্য এটি হৃদয়বিদারক পরিস্থিতি।’
রাজীব আরও বলেন, রোগী আসার পরিমাণ কিছু ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। এতে হাসপাতালের রাজস্ব যেমন কমেছে তেমনি রোগীদের স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়িয়ে তুলেছে।
আরেকটি মেডিকেল ট্রাভেল কোম্পানি মেডিজার্ন একই ধরনের তথ্য দিয়েছে। মেডিজার্নের সহ–প্রতিষ্ঠাতা ইশান দোধিওয়ালা নিউজ ১৮–কে বলেন, ‘বাংলাদেশের অস্থিরতা নিঃসন্দেহে ভারতে চিকিৎসা নেওয়া রোগীর সংখ্যাকে প্রভাবিত করেছে। এটি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী এবং সংশ্লিষ্ট পরিষেবাগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
অবশ্য কোম্পানিটির বিশ্বাস, বাংলাদেশে স্থিতিশীলতা ফেরার সঙ্গে সঙ্গে এই শিল্প দ্রুত ঘুরে দাঁড়াবে। ইশান দোধিওয়ালা বলেন, ‘আমরা আশা করি, আগামী সপ্তাহগুলোতে রোগীর প্রবাহে উন্নতি হবে। কারণ বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেওয়া শুরু করেছে। আমরা আশাবাদী, পরিস্থিতি শিগগিরই স্বাভাবিক হবে।’
আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রোজার ইফতারির অন্যতম অনুষঙ্গ এই পণ্যের ওপর থাকা অগ্রিম করও পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তবে খেজুর আমদানির অযৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু...
৫ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ফের সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২ ক্যারেট সোনার ভরির নতুন দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণ ও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।
৬ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
৬ ঘণ্টা আগেফলজাত পণ্য রপ্তানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস ও ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানিকারকেরা এখন মোট রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ
৬ ঘণ্টা আগে