নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি অর্থবছরে (২০২২–২৩) দেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ১ শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বহুজাতিক ঋণদানকারী সংস্থা বিশ্ব ব্যাংক। এ দফায় নিজেদের আগের পূর্বাভাসের চেয়ে প্রবৃদ্ধি কমার কথা বলেছে সংস্থাটি। গত এপ্রিলে বিশ্ব ব্যাংক প্রাক্কলন করেছিল জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার হতে পারে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ। সেই তুলনায় এপ্রিলের প্রাক্কলনের চেয়ে দশমিক ৮ শতাংশ কমে ৬ দশমিক ১ শতাংশ হতে পারে।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়ার ডেভেলপমেন্ট আপডেটে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এতে আগামী অর্থবছরে (২০২৩–২৪) প্রবৃদ্ধি বেড়ে ৬ দশমিক ২ শতাংশ হতে পারে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এপ্রিলে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধির কথা জানিয়েছিল বিশ্বব্যাংক। এর আগে, সেপ্টেম্বরে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকও (এডিবি) প্রবৃদ্ধি কমার অনুমান করেছিল। সংস্থাটির এপ্রিল প্রাক্কলনে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ১ শতাংশ থেকে কমে ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছিল।
এডিবি ও বিশ্বব্যাংকের প্রাক্কলন সরকারের প্রাক্কলনের চেয়ে ১ থেকে ১ দশমিক ৫ শতাংশ কম। সরকার চলিত অর্থবছরে সাড়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির আশা করছে। সরকারি হিসাবে গত বছর দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ।
বিশ্বব্যাংকের নতুন পূর্বাভাস অনুযায়ী, দক্ষিণ এশিয়ায় প্রবৃদ্ধিতে তৃতীয় অবস্থানে থাকবে বাংলাদেশ। এ অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে মালদ্বীপের প্রবৃদ্ধি হতে পারে সবচেয়ে বেশি, ৮ দশমিক ২ শতাংশ। এরপর ভারতের ৭ শতাংশ, নেপালের ৫ দশমিক ১ শতাংশ, ভুটানের ৪ দশমিক ১ শতাংশ ও পাকিস্তানের ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে। তবে অর্থনৈতিক সংকটে থাকা দ্বীপ রাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ২ শতাংশ কমতে পারে বলে মনে করে সংস্থাটি। এ অঞ্চলের অপর দেশ আফগানিস্তানের জন্য পূর্বাভাস দেয়নি বিশ্বব্যাংক।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইজার বলেন, ‘মহামারি, বিশ্বব্যাপী তারল্য ও পণ্যের দামের আকস্মিক পরিবর্তন এবং চরমভাবাপন্ন জলবায়ু বিপর্যয় অর্থনীতির জন্য বড় ঝুঁকি। তিনটি ঝুঁকিই গত দুই বছর ধরে একের পর এক এসে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনীতিকে পরীক্ষায় ফলেছে। এ ধাক্কা সামলাতে এ অঞ্চলের দেশগুলোকে দেশগুলোকে শক্তিশালী রাজস্ব ও আর্থিক সক্ষমতা তৈরি করতে হবে। তাদের জনগণকে রক্ষা করতে সীমিত সম্পদের পুনর্বণ্টনের মাধ্যমে পুনরুদ্ধার সক্ষমতা বাড়াতে তবে।’
চলতি অর্থবছরে (২০২২–২৩) দেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ১ শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বহুজাতিক ঋণদানকারী সংস্থা বিশ্ব ব্যাংক। এ দফায় নিজেদের আগের পূর্বাভাসের চেয়ে প্রবৃদ্ধি কমার কথা বলেছে সংস্থাটি। গত এপ্রিলে বিশ্ব ব্যাংক প্রাক্কলন করেছিল জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার হতে পারে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ। সেই তুলনায় এপ্রিলের প্রাক্কলনের চেয়ে দশমিক ৮ শতাংশ কমে ৬ দশমিক ১ শতাংশ হতে পারে।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়ার ডেভেলপমেন্ট আপডেটে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এতে আগামী অর্থবছরে (২০২৩–২৪) প্রবৃদ্ধি বেড়ে ৬ দশমিক ২ শতাংশ হতে পারে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এপ্রিলে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধির কথা জানিয়েছিল বিশ্বব্যাংক। এর আগে, সেপ্টেম্বরে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকও (এডিবি) প্রবৃদ্ধি কমার অনুমান করেছিল। সংস্থাটির এপ্রিল প্রাক্কলনে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ১ শতাংশ থেকে কমে ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছিল।
এডিবি ও বিশ্বব্যাংকের প্রাক্কলন সরকারের প্রাক্কলনের চেয়ে ১ থেকে ১ দশমিক ৫ শতাংশ কম। সরকার চলিত অর্থবছরে সাড়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির আশা করছে। সরকারি হিসাবে গত বছর দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ।
বিশ্বব্যাংকের নতুন পূর্বাভাস অনুযায়ী, দক্ষিণ এশিয়ায় প্রবৃদ্ধিতে তৃতীয় অবস্থানে থাকবে বাংলাদেশ। এ অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে মালদ্বীপের প্রবৃদ্ধি হতে পারে সবচেয়ে বেশি, ৮ দশমিক ২ শতাংশ। এরপর ভারতের ৭ শতাংশ, নেপালের ৫ দশমিক ১ শতাংশ, ভুটানের ৪ দশমিক ১ শতাংশ ও পাকিস্তানের ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে। তবে অর্থনৈতিক সংকটে থাকা দ্বীপ রাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ২ শতাংশ কমতে পারে বলে মনে করে সংস্থাটি। এ অঞ্চলের অপর দেশ আফগানিস্তানের জন্য পূর্বাভাস দেয়নি বিশ্বব্যাংক।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইজার বলেন, ‘মহামারি, বিশ্বব্যাপী তারল্য ও পণ্যের দামের আকস্মিক পরিবর্তন এবং চরমভাবাপন্ন জলবায়ু বিপর্যয় অর্থনীতির জন্য বড় ঝুঁকি। তিনটি ঝুঁকিই গত দুই বছর ধরে একের পর এক এসে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনীতিকে পরীক্ষায় ফলেছে। এ ধাক্কা সামলাতে এ অঞ্চলের দেশগুলোকে দেশগুলোকে শক্তিশালী রাজস্ব ও আর্থিক সক্ষমতা তৈরি করতে হবে। তাদের জনগণকে রক্ষা করতে সীমিত সম্পদের পুনর্বণ্টনের মাধ্যমে পুনরুদ্ধার সক্ষমতা বাড়াতে তবে।’
বাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
৩৬ মিনিট আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে