আজকের পত্রিকা: দেশে অনেক ব্যাংকের ভিড়ে ব্র্যাক ব্যাংকের বিশেষত্ব কী?
সেলিম আর এফ হোসেন: এক কথায় যদি বলি, সেটি হলো দায়িত্বশীল ব্যাংকিং। কারণ, আমাদের ভিশন হলো দেশের শীর্ষ ব্যাংক হওয়া। এর জন্য ব্যাংকিং প্র্যাকটিসে দায়িত্বশীল ভূমিকার অংশ হিসেবেই আমরা বিনিয়োগে টেকসই উন্নয়নকে সঙ্গে রাখছি, যা সব সময় আমাদেরকে প্রবৃদ্ধির সঙ্গে রাখবে।
আজকের পত্রিকা: দায়িত্বশীল ব্যাংকিংয়ের কিছু দৃষ্টান্ত বলবেন কী?
সেলিম আর এফ হোসেন: পরিবেশদূষণ কমানোর উদ্দেশ্যে আমরা গ্রাহকদের পরিবেশবান্ধব উদ্যোগগুলোতে সহায়তা করছি। এভাবে কাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে টেকসইতাকে অনুসরণ ও গুরুত্ব দিচ্ছি। স্বচ্ছতা নিশ্চিতে গত বছর থেকে অ্যানুয়াল সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ শুরু করেছি, যেখানে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হিসাব এবং কার্বন ফুটপ্রিন্ট হ্রাসের প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করেছি। কেবল ২০২৩ সালেই আমরা টেকসই অর্থায়নে ২৩,৬৪৩ কোটি এবং সবুজ বা পরিবেশবান্ধব অর্থায়নে ২,৬১০ কোটি টাকা বিতরণ করেছি, যা সামাজিক ও পরিবেশগতভাবে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছে। চার বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের অন্যতম শীর্ষ টেকসই ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে আসছে, যা ব্র্যাক ব্যাংকের শক্তিশালী পরিচালন ব্যবস্থা এবং টেকসই উন্নয়নের চেষ্টার প্রতিফলন।
আজকের পত্রিকা: সবুজ বা টেকসই অর্থায়নে জোর দিতে কোন বিষয়টি আপনাদের উৎসাহ দিচ্ছে?
সেলিম আর এফ হোসেন: ওই যে বললাম, দায়িত্বশীল ব্যাংকিং। আর সেটি করতে আমাদের উৎসাহ জোগায় এসএমই ব্যাংকিং। এ খাতে ব্র্যাক ব্যাংকের দীর্ঘদিনের সুনাম, অভিজ্ঞতা এবং শক্তিশালী মার্কেট পজিশন তৈরি হয়েছে। ফলে এ ধরনের অর্থায়নের মাধ্যমে আমরা চাই সম্পূর্ণভাবে গ্রিন ব্যাংকে রূপান্তর হতে, যা টেকসই ব্যাংকিংয়ের নেতৃত্বে পৌঁছে দিতে পারে ব্র্যাক ব্যাংককে।
এ ছাড়া আন্তর্জাতিক অ্যালায়েন্সের সঙ্গে আমরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ব্যাংকিং অন ভ্যালুসের (জিএবিভি) প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং জাতিসংঘ গ্লোবাল কম্প্যাক্ট নীতিমালার সমর্থক হিসেবে আমাদের সবুজ অর্থায়ন কর্মকাণ্ডও বেশ সংগতিপূর্ণ।
এতে সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলোকে আমাদের টেকসই প্রবৃদ্ধিতে রূপান্তরে উৎসাহ জোগায়। এ দৃষ্টিভঙ্গি পরিচালনগত দক্ষতা বৃদ্ধিসহ আমরা যে কমিউনিটিকে সেবা দিচ্ছি, তাদের জীবনেও ইতিবাচক অবদান রাখতে সহায়ক হয়। সব মিলিয়ে গ্রাহক, বিনিয়োগকারী এবং স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আরও শক্তিশালী আস্থার সম্পর্ক তৈরি করে। এসব কর্মকাণ্ড যেকোনো প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড ভ্যালু এবং সুনাম বাড়ায়। আমরা এগুলো অবহিত বলেই সবুজ অর্থায়নে উৎসাহ পাচ্ছি।
আজকের পত্রিকা: গ্রাহকদের পরিবেশবন্ধব কী ধরনের প্রোডাক্ট রয়েছে আপনাদের কাছে?
সেলিম আর এফ হোসেন: গ্রাহকদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের বিভিন্ন সবুজ, টেকসই আর্থিক প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস রয়েছে। এগুলো হলো নবায়নযোগ্য জ্বালানি, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জ্বালানিসাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি, পরিবেশবান্ধব স্থাপনাসহ বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ। যেখানে স্বল্পসুদে অর্থায়ন করছি আমরা।
আজকের পত্রিকা: কোনো প্রকল্পে বা কোম্পানিতে অর্থায়নের আগে টেকসই উন্নয়নের বিষয়টি মূল্যায়নের জন্য কোন কোন মানদণ্ড ব্যবহার করছে ব্র্যাক ব্যাংক?
সেলিম আর এফ হোসেন: অর্থায়নের আগে প্রকল্পের পরিবেশগত, প্রকল্পের পরিবেশগত প্রভাব, সামাজিক দায়িত্ব, সুশাসন এবং পরিচালনাসম্পর্কিত উপাদানগুলো মূল্যায়ন করা হয়, যা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়ে থাকে। এর লক্ষ্যে প্রকল্প বা কোম্পানির অর্থনৈতিক সম্ভাব্যতা যাচাইসহ প্রকল্পের আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং দীর্ঘমেয়াদি টেকসইতার ওপর জোর দিচ্ছি, যাতে আমরা অর্থায়ন সুবিধা থেকে টেকসই রিটার্ন পেতে সক্ষম হই।
আজকের পত্রিকা: টেকসই অর্থায়ন জোরদারে আপনাদের কাজের সঙ্গে কোনো সরকারি-বেসরকারি সংস্থার সম্পৃক্ততা রয়েছে কী?
সেলিম আর এফ হোসেন: আন্তর্জাতিক অ্যালায়েন্সের সঙ্গে আমরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত, তা আগেই বলেছি। পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা এবং অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গেও আমাদের অংশীদারত্ব রয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আমরা বর্তমানে দুটি এনজিও, দুটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং একটি সরকারি সংস্থার সঙ্গে কৃষি অভিযোজন প্রকল্পে জড়িত রয়েছি। এ ছাড়াও, আমরা কিছু আন্তর্জাতিক এনজিওর সঙ্গে কাজ করছি, যারা আমাদের টেকসই উন্নয়ন উদ্যোগে সহায়তার লক্ষ্যে তহবিল প্রদান করছে।
আজকের পত্রিকা: এ রকম সফল যৌথ উদ্যোগ সম্পর্কে বলতে পারবেন, যা আপনাদের গ্রিন ফাইন্যান্সিং অ্যাজেন্ডাকে এগিয়ে নিয়েছে?
সেলিম আর এফ হোসেন: এর উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হলো, ন্যাশনাল গ্রিডে সংযুক্ত একটি সোলার পাওয়ার প্ল্যান্টে অর্থায়ন। এ প্রকল্পটি অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়েছে। এটি নবায়নযোগ্য শক্তি উন্নয়ন এবং কার্বন নির্গমন হ্রাসে প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
আজকের পত্রিকা: দেশে অনেক ব্যাংকের ভিড়ে ব্র্যাক ব্যাংকের বিশেষত্ব কী?
সেলিম আর এফ হোসেন: এক কথায় যদি বলি, সেটি হলো দায়িত্বশীল ব্যাংকিং। কারণ, আমাদের ভিশন হলো দেশের শীর্ষ ব্যাংক হওয়া। এর জন্য ব্যাংকিং প্র্যাকটিসে দায়িত্বশীল ভূমিকার অংশ হিসেবেই আমরা বিনিয়োগে টেকসই উন্নয়নকে সঙ্গে রাখছি, যা সব সময় আমাদেরকে প্রবৃদ্ধির সঙ্গে রাখবে।
আজকের পত্রিকা: দায়িত্বশীল ব্যাংকিংয়ের কিছু দৃষ্টান্ত বলবেন কী?
সেলিম আর এফ হোসেন: পরিবেশদূষণ কমানোর উদ্দেশ্যে আমরা গ্রাহকদের পরিবেশবান্ধব উদ্যোগগুলোতে সহায়তা করছি। এভাবে কাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে টেকসইতাকে অনুসরণ ও গুরুত্ব দিচ্ছি। স্বচ্ছতা নিশ্চিতে গত বছর থেকে অ্যানুয়াল সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট প্রকাশ শুরু করেছি, যেখানে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হিসাব এবং কার্বন ফুটপ্রিন্ট হ্রাসের প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করেছি। কেবল ২০২৩ সালেই আমরা টেকসই অর্থায়নে ২৩,৬৪৩ কোটি এবং সবুজ বা পরিবেশবান্ধব অর্থায়নে ২,৬১০ কোটি টাকা বিতরণ করেছি, যা সামাজিক ও পরিবেশগতভাবে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছে। চার বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের অন্যতম শীর্ষ টেকসই ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে আসছে, যা ব্র্যাক ব্যাংকের শক্তিশালী পরিচালন ব্যবস্থা এবং টেকসই উন্নয়নের চেষ্টার প্রতিফলন।
আজকের পত্রিকা: সবুজ বা টেকসই অর্থায়নে জোর দিতে কোন বিষয়টি আপনাদের উৎসাহ দিচ্ছে?
সেলিম আর এফ হোসেন: ওই যে বললাম, দায়িত্বশীল ব্যাংকিং। আর সেটি করতে আমাদের উৎসাহ জোগায় এসএমই ব্যাংকিং। এ খাতে ব্র্যাক ব্যাংকের দীর্ঘদিনের সুনাম, অভিজ্ঞতা এবং শক্তিশালী মার্কেট পজিশন তৈরি হয়েছে। ফলে এ ধরনের অর্থায়নের মাধ্যমে আমরা চাই সম্পূর্ণভাবে গ্রিন ব্যাংকে রূপান্তর হতে, যা টেকসই ব্যাংকিংয়ের নেতৃত্বে পৌঁছে দিতে পারে ব্র্যাক ব্যাংককে।
এ ছাড়া আন্তর্জাতিক অ্যালায়েন্সের সঙ্গে আমরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ব্যাংকিং অন ভ্যালুসের (জিএবিভি) প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং জাতিসংঘ গ্লোবাল কম্প্যাক্ট নীতিমালার সমর্থক হিসেবে আমাদের সবুজ অর্থায়ন কর্মকাণ্ডও বেশ সংগতিপূর্ণ।
এতে সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলোকে আমাদের টেকসই প্রবৃদ্ধিতে রূপান্তরে উৎসাহ জোগায়। এ দৃষ্টিভঙ্গি পরিচালনগত দক্ষতা বৃদ্ধিসহ আমরা যে কমিউনিটিকে সেবা দিচ্ছি, তাদের জীবনেও ইতিবাচক অবদান রাখতে সহায়ক হয়। সব মিলিয়ে গ্রাহক, বিনিয়োগকারী এবং স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আরও শক্তিশালী আস্থার সম্পর্ক তৈরি করে। এসব কর্মকাণ্ড যেকোনো প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড ভ্যালু এবং সুনাম বাড়ায়। আমরা এগুলো অবহিত বলেই সবুজ অর্থায়নে উৎসাহ পাচ্ছি।
আজকের পত্রিকা: গ্রাহকদের পরিবেশবন্ধব কী ধরনের প্রোডাক্ট রয়েছে আপনাদের কাছে?
সেলিম আর এফ হোসেন: গ্রাহকদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের বিভিন্ন সবুজ, টেকসই আর্থিক প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস রয়েছে। এগুলো হলো নবায়নযোগ্য জ্বালানি, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জ্বালানিসাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি, পরিবেশবান্ধব স্থাপনাসহ বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ। যেখানে স্বল্পসুদে অর্থায়ন করছি আমরা।
আজকের পত্রিকা: কোনো প্রকল্পে বা কোম্পানিতে অর্থায়নের আগে টেকসই উন্নয়নের বিষয়টি মূল্যায়নের জন্য কোন কোন মানদণ্ড ব্যবহার করছে ব্র্যাক ব্যাংক?
সেলিম আর এফ হোসেন: অর্থায়নের আগে প্রকল্পের পরিবেশগত, প্রকল্পের পরিবেশগত প্রভাব, সামাজিক দায়িত্ব, সুশাসন এবং পরিচালনাসম্পর্কিত উপাদানগুলো মূল্যায়ন করা হয়, যা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়ে থাকে। এর লক্ষ্যে প্রকল্প বা কোম্পানির অর্থনৈতিক সম্ভাব্যতা যাচাইসহ প্রকল্পের আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং দীর্ঘমেয়াদি টেকসইতার ওপর জোর দিচ্ছি, যাতে আমরা অর্থায়ন সুবিধা থেকে টেকসই রিটার্ন পেতে সক্ষম হই।
আজকের পত্রিকা: টেকসই অর্থায়ন জোরদারে আপনাদের কাজের সঙ্গে কোনো সরকারি-বেসরকারি সংস্থার সম্পৃক্ততা রয়েছে কী?
সেলিম আর এফ হোসেন: আন্তর্জাতিক অ্যালায়েন্সের সঙ্গে আমরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত, তা আগেই বলেছি। পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা এবং অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গেও আমাদের অংশীদারত্ব রয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আমরা বর্তমানে দুটি এনজিও, দুটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং একটি সরকারি সংস্থার সঙ্গে কৃষি অভিযোজন প্রকল্পে জড়িত রয়েছি। এ ছাড়াও, আমরা কিছু আন্তর্জাতিক এনজিওর সঙ্গে কাজ করছি, যারা আমাদের টেকসই উন্নয়ন উদ্যোগে সহায়তার লক্ষ্যে তহবিল প্রদান করছে।
আজকের পত্রিকা: এ রকম সফল যৌথ উদ্যোগ সম্পর্কে বলতে পারবেন, যা আপনাদের গ্রিন ফাইন্যান্সিং অ্যাজেন্ডাকে এগিয়ে নিয়েছে?
সেলিম আর এফ হোসেন: এর উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হলো, ন্যাশনাল গ্রিডে সংযুক্ত একটি সোলার পাওয়ার প্ল্যান্টে অর্থায়ন। এ প্রকল্পটি অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়েছে। এটি নবায়নযোগ্য শক্তি উন্নয়ন এবং কার্বন নির্গমন হ্রাসে প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
ট্যালি এমএসএমই সম্মাননা পেয়েছেন ২৫ উদ্যোক্তা। বাংলাদেশে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ (এমএসএমই) ইকোসিস্টেমে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।
৩ মিনিট আগেদরপতনের কারণে দেশের পুঁজিবাজার আরও বেশি বিনিয়োগযোগ্য বা উপযোগী হয়েছে উঠেছে। গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন দিন সূচক বাড়লেও দাম কমেছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। এ কারণে বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিইরেশিও) কমেছে ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
১০ মিনিট আগেনবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
১২ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
১৩ ঘণ্টা আগে