নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে প্রথমবারের মতো অফশোর ব্যাংকিং আইন করছে সরকার। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে বিলটি পাস হয়েছে। যদিও বিলের আলোচনায় জাতীয় পার্টির চার সংসদ সদস্য জনমত যাচাইয়ের জন্য অনুরোধ করেছিলেন।
মঙ্গলবার অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ‘অফশোর ব্যাংকিং বিল–২০২৪’ পাসের জন্য জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেন। বিলের ওপর আনা জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে প্রেরণ ও সংশোধনী প্রস্তাবগুলো নিষ্পত্তি শেষে বিলটি কণ্ঠভোটে পাস হয়। সরকারি দলের সংসদ সদস্য সেলিম মাহমুদ, শফিকুল আলম চৌধুরী, জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক, মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী ও হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বিলে সংশোধনী প্রস্তাব করেন।
সংশোধনী আলোচনায় হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, ‘বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর কী অবস্থা? আমরা দেখতেছি সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, জনতা ব্যাংকের কঠিন অবস্থা। সাধারণ মানুষ যদি তাদের টাকা তুলে নেয় ব্যাংকগুলোর চালানোর গতি নেই। চেক দিলে বলে টাকা নেই বসেন, পরে আসেন।’
জাতীয় পার্টির এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘এস আলম গ্রুপ ইসলামী ব্যাংকের টাকা নিয়ে চলে গেছে সিঙ্গাপুরে। কালকে দেখলাম চট্টগ্রামে তার গুদামে কয়েক লক্ষ টন চিনি পুড়ে গেছে। আল্লার মাইর কি রকম! এখন চিনির দাম বাড়বে। সামনে রোজার মাসের জন্য গুদামজাত করে রেখেছেন। আইন করি কিন্তু তার প্রয়োগ নেই।’
তিনি বলেন, ‘দেশীয় ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক তদারকি করবে কি না জানি না। বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকাই বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে, তারা নিজেরাই খোঁজ রাখে না। ব্যাংকগুলোর খোঁজ তারা কীভাবে করবে? ব্যাংক তদারকি করে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে সেটা জানতে চান হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ।’
বিলের কারণ ও উদ্দেশ্য বিস্তারিত না থাকায় বিলটি নিয়ে সমালোচনা করে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হক বলেন, ‘অফশোর ব্যাংকিং সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা নেই। আইনটি আগে ছিল না। উদ্দেশ্য ও কারণে বিস্তারিত থাকলে আমরা বলতে পারতাম। আমার মনে হয় না সরকার ও বিরোধী দলের এমপিদের আইনটি সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা আছে।’ আইনটির সুবিধা কী আর অসুবিধা কী তা সরকারের কাছে জানতে চান তিনি।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘অফশোর ব্যাংকের মূল উদ্দেশ্য ছিল বাহামা দ্বীপের মতো কোনো দ্বীপে বড় বড় চোরেরা, রাঘববোয়ালরা, রাষ্ট্রনায়কেরা, চোরাকারবারিরা নিজেদের টাকা হালাল করে বিদেশে ট্রান্সফার করা। বাংলাদেশেরও কোনো কোনো ব্যক্তির নাম এসেছে পত্রিকায়। তাও অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা হালাল করেছেন, বিদেশে বাড়ি করেছেন, হোটেল করেছেন। যে সমস্ত চোরেরা বাংলাদেশের টাকা বিদেশে পাচার করেছেন, তাঁরা যদি এ ফাঁকে কর ছাড়া টাকা ফেরত আনেন ভালো। তবে টাকা পাচারকারীরা ফেরত আনবেন বলে মনে হয় না।’ তিনি অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা পাচার বাড়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
জাতীয় পাটির সংসদ সদস্য মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘অফশোর ব্যাংকিং সম্পর্কে আমরা যেটা শুনি যে, বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার করে বারমুদা, এখানে-সেখানে রাখা হয়। এ ব্যাংকিং সম্পর্কে আমরা নেতিবাচক ধারণা পোষণ করছি। এ আইনের মাধ্যমে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা ট্যাক্স ফ্রি আসতে পারবে। কিন্তু এটার নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াটা কীভাবে অ্যাড্রেস করব? এ জিনিসটা আমাদের জানা দরকার। আইনটির তাড়াহুড়ো করা হচ্ছে।’
বিলে বলা হয়েছে, অফশোর ব্যাংকিংয়ে বিদেশের বিভিন্ন উৎস এবং অনুমোদিত বিশেষায়িত অঞ্চলে পরিচালিত শতভাগ বিদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদিত উৎস থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় তহবিল নেওয়া যাবে। এই আইন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, অনিবাসী বা ক্ষেত্রমতে বাংলাদেশে নিবাসী ব্যক্তির সঙ্গে পরিচালিত হবে ব্যাংকিং কার্যক্রম।
তফসিলি ব্যাংকগুলো অফশোর ব্যাংকিং করতে পারবে। এ বিষয়ে বিলে বলা হয়েছে, অফশোর ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার আলোকে সংশ্লিষ্ট তফসিলি ব্যাংক পর্ষদের অনুমোদিত নীতিমালা থাকতে হবে। তফসিলি ব্যাংকের অফশোর কার্যক্রমের জন্য পৃথক হিসাবপত্র সংরক্ষণ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ অনুমোদনে অভ্যন্তরীণ ব্যাংকিং ইউনিট থেকে অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটে তহবিল স্থানান্তর করা যাবে বলেও বিলে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিলে বলা হয়েছে, অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট যেকোনো অনুমোদিত বৈদেশিক মুদ্রায় হিসাব পরিচালনা করতে পারবে। অফশোর ব্যাংকিং ব্যবসায় অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট কর্তৃক আমানতকারী বা বৈদেশিক ঋণদাতাগণকে প্রদেয় সুদ বা মুনাফা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ করমুক্ত থাকবে। আমানতকারী বা বৈদেশিক ঋণদাতাদের হিসাব শুল্ক ও লেভিমুক্ত হবে।
আমানত ও ঋণ কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে বিলে বলা হয়েছে, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, বেসরকারি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং হাইটেক পার্কগুলোর শতভাগ বিদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে আমানত গ্রহণ করা যাবে। পাশাপাশি অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট এই ধরনের প্রতিষ্ঠানকে স্বল্প মেয়াদি ঋণ ও অগ্রিম বা বিনিয়োগ, ঋণপত্র ও গ্যারান্টি সুবিধা প্রদান, বিল ডিসকাউন্টিং, বিল নেগোশিয়েটিং এবং অন্যান্য বৈদেশিক বাণিজ্য সংশ্লিষ্ট বহিঃলেনদেন সেবা দিতে পারবে।
বিলে বলা হয়েছে, অনাবাসী বাংলাদেশি, বিদেশি ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট আমানত ও ঋণ গ্রহণ করতে পারবে।
দেশে প্রথমবারের মতো অফশোর ব্যাংকিং আইন করছে সরকার। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে বিলটি পাস হয়েছে। যদিও বিলের আলোচনায় জাতীয় পার্টির চার সংসদ সদস্য জনমত যাচাইয়ের জন্য অনুরোধ করেছিলেন।
মঙ্গলবার অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ‘অফশোর ব্যাংকিং বিল–২০২৪’ পাসের জন্য জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেন। বিলের ওপর আনা জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে প্রেরণ ও সংশোধনী প্রস্তাবগুলো নিষ্পত্তি শেষে বিলটি কণ্ঠভোটে পাস হয়। সরকারি দলের সংসদ সদস্য সেলিম মাহমুদ, শফিকুল আলম চৌধুরী, জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক, মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী ও হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বিলে সংশোধনী প্রস্তাব করেন।
সংশোধনী আলোচনায় হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, ‘বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর কী অবস্থা? আমরা দেখতেছি সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, জনতা ব্যাংকের কঠিন অবস্থা। সাধারণ মানুষ যদি তাদের টাকা তুলে নেয় ব্যাংকগুলোর চালানোর গতি নেই। চেক দিলে বলে টাকা নেই বসেন, পরে আসেন।’
জাতীয় পার্টির এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘এস আলম গ্রুপ ইসলামী ব্যাংকের টাকা নিয়ে চলে গেছে সিঙ্গাপুরে। কালকে দেখলাম চট্টগ্রামে তার গুদামে কয়েক লক্ষ টন চিনি পুড়ে গেছে। আল্লার মাইর কি রকম! এখন চিনির দাম বাড়বে। সামনে রোজার মাসের জন্য গুদামজাত করে রেখেছেন। আইন করি কিন্তু তার প্রয়োগ নেই।’
তিনি বলেন, ‘দেশীয় ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংক তদারকি করবে কি না জানি না। বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকাই বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে, তারা নিজেরাই খোঁজ রাখে না। ব্যাংকগুলোর খোঁজ তারা কীভাবে করবে? ব্যাংক তদারকি করে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে সেটা জানতে চান হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ।’
বিলের কারণ ও উদ্দেশ্য বিস্তারিত না থাকায় বিলটি নিয়ে সমালোচনা করে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হক বলেন, ‘অফশোর ব্যাংকিং সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা নেই। আইনটি আগে ছিল না। উদ্দেশ্য ও কারণে বিস্তারিত থাকলে আমরা বলতে পারতাম। আমার মনে হয় না সরকার ও বিরোধী দলের এমপিদের আইনটি সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা আছে।’ আইনটির সুবিধা কী আর অসুবিধা কী তা সরকারের কাছে জানতে চান তিনি।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘অফশোর ব্যাংকের মূল উদ্দেশ্য ছিল বাহামা দ্বীপের মতো কোনো দ্বীপে বড় বড় চোরেরা, রাঘববোয়ালরা, রাষ্ট্রনায়কেরা, চোরাকারবারিরা নিজেদের টাকা হালাল করে বিদেশে ট্রান্সফার করা। বাংলাদেশেরও কোনো কোনো ব্যক্তির নাম এসেছে পত্রিকায়। তাও অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা হালাল করেছেন, বিদেশে বাড়ি করেছেন, হোটেল করেছেন। যে সমস্ত চোরেরা বাংলাদেশের টাকা বিদেশে পাচার করেছেন, তাঁরা যদি এ ফাঁকে কর ছাড়া টাকা ফেরত আনেন ভালো। তবে টাকা পাচারকারীরা ফেরত আনবেন বলে মনে হয় না।’ তিনি অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা পাচার বাড়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
জাতীয় পাটির সংসদ সদস্য মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘অফশোর ব্যাংকিং সম্পর্কে আমরা যেটা শুনি যে, বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার করে বারমুদা, এখানে-সেখানে রাখা হয়। এ ব্যাংকিং সম্পর্কে আমরা নেতিবাচক ধারণা পোষণ করছি। এ আইনের মাধ্যমে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা ট্যাক্স ফ্রি আসতে পারবে। কিন্তু এটার নেতিবাচক প্রতিক্রিয়াটা কীভাবে অ্যাড্রেস করব? এ জিনিসটা আমাদের জানা দরকার। আইনটির তাড়াহুড়ো করা হচ্ছে।’
বিলে বলা হয়েছে, অফশোর ব্যাংকিংয়ে বিদেশের বিভিন্ন উৎস এবং অনুমোদিত বিশেষায়িত অঞ্চলে পরিচালিত শতভাগ বিদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদিত উৎস থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় তহবিল নেওয়া যাবে। এই আইন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, অনিবাসী বা ক্ষেত্রমতে বাংলাদেশে নিবাসী ব্যক্তির সঙ্গে পরিচালিত হবে ব্যাংকিং কার্যক্রম।
তফসিলি ব্যাংকগুলো অফশোর ব্যাংকিং করতে পারবে। এ বিষয়ে বিলে বলা হয়েছে, অফশোর ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার আলোকে সংশ্লিষ্ট তফসিলি ব্যাংক পর্ষদের অনুমোদিত নীতিমালা থাকতে হবে। তফসিলি ব্যাংকের অফশোর কার্যক্রমের জন্য পৃথক হিসাবপত্র সংরক্ষণ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ অনুমোদনে অভ্যন্তরীণ ব্যাংকিং ইউনিট থেকে অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটে তহবিল স্থানান্তর করা যাবে বলেও বিলে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিলে বলা হয়েছে, অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট যেকোনো অনুমোদিত বৈদেশিক মুদ্রায় হিসাব পরিচালনা করতে পারবে। অফশোর ব্যাংকিং ব্যবসায় অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট কর্তৃক আমানতকারী বা বৈদেশিক ঋণদাতাগণকে প্রদেয় সুদ বা মুনাফা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ করমুক্ত থাকবে। আমানতকারী বা বৈদেশিক ঋণদাতাদের হিসাব শুল্ক ও লেভিমুক্ত হবে।
আমানত ও ঋণ কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে বিলে বলা হয়েছে, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, বেসরকারি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং হাইটেক পার্কগুলোর শতভাগ বিদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে আমানত গ্রহণ করা যাবে। পাশাপাশি অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট এই ধরনের প্রতিষ্ঠানকে স্বল্প মেয়াদি ঋণ ও অগ্রিম বা বিনিয়োগ, ঋণপত্র ও গ্যারান্টি সুবিধা প্রদান, বিল ডিসকাউন্টিং, বিল নেগোশিয়েটিং এবং অন্যান্য বৈদেশিক বাণিজ্য সংশ্লিষ্ট বহিঃলেনদেন সেবা দিতে পারবে।
বিলে বলা হয়েছে, অনাবাসী বাংলাদেশি, বিদেশি ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট আমানত ও ঋণ গ্রহণ করতে পারবে।
দেশের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ কোম্পানি স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের পরিচালকেরা বাজার থেকে কোম্পানির শেয়ার কেনায় ঝুঁকেছেন। এরই মধ্যে কোম্পানিটির পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী ১৫ লাখ শেয়ার কেনার কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন। অন্যদিকে কোম্পানির চেয়ারম্যান স্যামুয়েল এস চৌধুরী আগামী কয়েক কার্যদিবসের মধ্যে ১৫ লাখ শেয়ার কেনার
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের জট ভয়াবহ আকার নিয়েছে, বিশেষ করে ঢাকার কমলাপুর আইসিডিগামী কনটেইনারগুলোর ক্ষেত্রে পরিস্থিতি আরও জটিল। ট্রেনের ইঞ্জিনের সংকটে নির্ধারিত সময়ে মালপত্র খালাস করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে আইসিডি ইয়ার্ডে ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি কনটেইনার জমেছে।
৫ ঘণ্টা আগেতরুণেরা দেশের শক্তি ও উন্নয়নের অন্যতম চালিকাশক্তি। তাঁদের অংশগ্রহণ ও মতামত দেশের টেকসই উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে পারে। শিক্ষা, কর্মসংস্থান, বাক্স্বাধীনতা ও জলবায়ু পরিবর্তনকে তরুণেরা প্রধান অগ্রাধিকার হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। তাঁরা এসব ক্ষেত্রে উন্নয়ন নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দি
৬ ঘণ্টা আগেঋণ থেকে মুক্তির জন্য এক্সিট (বন্ধ) নতুন নীতিমালা প্রণয়ন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আওতায় খেলাপি গ্রাহকেরা এখন মাত্র ৫ শতাংশ এককালীন পরিশোধ (ডাউন পেমেন্ট) করে তিন বছরের মধ্যে পুরো ঋণ পরিশোধের সুযোগ পাবেন। গত ৮ জুলাই জারি করা প্রজ্ঞাপনে এই ডাউন পেমেন্টের পরিমাণ ছিল মোট ঋণের ১০ শতাংশ।
৬ ঘণ্টা আগে