বিজ্ঞপ্তি
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বিস্তৃত করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এই কার্যক্রমকে দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিলে উচ্চশিক্ষায় গুণগত মান আরও বাড়বে। শিক্ষার্থীরাও মানসম্মত পড়াশোনা শিখতে পারবে। প্রান্তিক পর্যায়ের কলেজশিক্ষকদের মাস্টার ট্রেইনার এর অংশ হিসেবে অ্যাডভান্স প্যাডাগোজি বিষয়ে ২৮ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শেষে সনদ বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন বক্তারা।
গতকাল বুধবার রাজধানীর ইস্কাটনে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এন্ড ম্যানেজমেন্ট (বিয়াম) মিলনায়তনে সনদ বিতরণ অনুষ্ঠান হয়। কলেজ এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (সিইডিপি) আওতায় সিইডিপির ১,২, ৩ এবং ১৯,২০, ২১ তম ব্যাচের প্রশিক্ষণার্থীদের ২৪০ জন এই প্রশিক্ষণে অংশ নেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমানের সভাপতিত্বে সনদ বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী এমপি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ডায়ভার্সিফাইড নলেজ দিতে হবে। শিখন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনতে হবে। শিক্ষার্থীদের সনাতন পদ্ধতিতে শেখাতে চলবে না। শিখনের ক্ষেত্রে আধুনিক পদ্ধতির ব্যবহার করতে হবে। শিক্ষার্থীদের উন্নত মানসিকতা তৈরিতে শিক্ষকদের ভূমিকা পালন করতে হবে। তারা যেন অভিজাত মানসিকতার না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কারণ আমরা চাই শিক্ষার্থীরা সাম্য ও মানবিকতায় উন্নত মানসিকতার হোক। তারা যেন বিভেদ না শিখে।’
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘ব্যবহারিক জ্ঞানে যেন তারা আগ্রহী হয়ে উঠে। চাকরির বিশ্ববাজার সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা যেন ধারণা পায়। বিশ্বে আমাদের দক্ষ জনশক্তি খুবই প্রয়োজন। দক্ষতা অর্জন করতে পারলে বিশ্ববাজারে চাকরির অভাব নেই। সুতরাং তত্ত্বীয় জ্ঞানের চেয়ে আমাদের দক্ষতাভিত্তিক জ্ঞানের দিকে বেশি নজর দিতে হবে। সফট স্কিল শেখাতে হবে। তাহলেই আমরা স্মার্ট সিটিজেন তৈরি করতে পারব।’
সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বপ্রথম কলেজশিক্ষকদের জন্য কলেজ এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট (সিইডিপি) প্রজেক্ট চালু করেছেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমেই আমরা কলেজ শিক্ষাকে আধুনিক ও মানসম্মত করে গড়ে তোলার নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের রিসোর্সের সীমাবদ্ধতা আছে। আপনারা শিক্ষক জানেন ক্লাসরুমের সংকটগুলো কী। এই প্রশিক্ষণ এমন কিছু না যে আপনাদেরকে এর মধ্য দিয়ে আমূল পরিবর্তন করতে পারব।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই প্রশিক্ষণ শুধু যারা এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ তাদের সঙ্গে আপনাদের বিনিময় করে দেওয়া। এই বিনিময়ের মধ্য দিয়ে আমাদের লক্ষ্য ক্লাসরুমে শিক্ষার্থীদের স্মার্ট নাগরিকে পরিণত করা, দেশপ্রেমিক করা। আমি মনে করি, একজন শিক্ষার্থী স্মার্ট হলো একই সঙ্গে দুর্নীতিবাজ হলো সেটি আরও বেশি অভিশাপের। বরং আপনার নৈতিকতায় সেই শিক্ষার্থী যখন বড় হবে সেটি হবে সবচেয়ে বেশি স্মার্টনেস।’
শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে উপাচার্য ড. মশিউর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীরা সৎ, দেশপ্রেমিক হয়ে উঠুক, বাংলাদেশকে ভালোবাসুক, এই মাটিকে ভালোবাসুক সেটি স্মার্টনেসের সবচেয়ে বড় জায়গা।
সনদ বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন—বিআইএএম এর মহাপরিচালক মো. মাহবুব-উল-আলম, বিআইএম এর মহাপরিচালক মো. মতিয়ার রহমান, সিইডিপির প্রকল্প পরিচালক (পিডি) মোহাম্মদ খালেদ রহীম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইইআর এর অধ্যাপক ড. দিবা হোসেন।
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বিস্তৃত করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এই কার্যক্রমকে দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিলে উচ্চশিক্ষায় গুণগত মান আরও বাড়বে। শিক্ষার্থীরাও মানসম্মত পড়াশোনা শিখতে পারবে। প্রান্তিক পর্যায়ের কলেজশিক্ষকদের মাস্টার ট্রেইনার এর অংশ হিসেবে অ্যাডভান্স প্যাডাগোজি বিষয়ে ২৮ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শেষে সনদ বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন বক্তারা।
গতকাল বুধবার রাজধানীর ইস্কাটনে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এন্ড ম্যানেজমেন্ট (বিয়াম) মিলনায়তনে সনদ বিতরণ অনুষ্ঠান হয়। কলেজ এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (সিইডিপি) আওতায় সিইডিপির ১,২, ৩ এবং ১৯,২০, ২১ তম ব্যাচের প্রশিক্ষণার্থীদের ২৪০ জন এই প্রশিক্ষণে অংশ নেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমানের সভাপতিত্বে সনদ বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী এমপি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ডায়ভার্সিফাইড নলেজ দিতে হবে। শিখন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনতে হবে। শিক্ষার্থীদের সনাতন পদ্ধতিতে শেখাতে চলবে না। শিখনের ক্ষেত্রে আধুনিক পদ্ধতির ব্যবহার করতে হবে। শিক্ষার্থীদের উন্নত মানসিকতা তৈরিতে শিক্ষকদের ভূমিকা পালন করতে হবে। তারা যেন অভিজাত মানসিকতার না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কারণ আমরা চাই শিক্ষার্থীরা সাম্য ও মানবিকতায় উন্নত মানসিকতার হোক। তারা যেন বিভেদ না শিখে।’
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘ব্যবহারিক জ্ঞানে যেন তারা আগ্রহী হয়ে উঠে। চাকরির বিশ্ববাজার সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা যেন ধারণা পায়। বিশ্বে আমাদের দক্ষ জনশক্তি খুবই প্রয়োজন। দক্ষতা অর্জন করতে পারলে বিশ্ববাজারে চাকরির অভাব নেই। সুতরাং তত্ত্বীয় জ্ঞানের চেয়ে আমাদের দক্ষতাভিত্তিক জ্ঞানের দিকে বেশি নজর দিতে হবে। সফট স্কিল শেখাতে হবে। তাহলেই আমরা স্মার্ট সিটিজেন তৈরি করতে পারব।’
সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বপ্রথম কলেজশিক্ষকদের জন্য কলেজ এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট (সিইডিপি) প্রজেক্ট চালু করেছেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমেই আমরা কলেজ শিক্ষাকে আধুনিক ও মানসম্মত করে গড়ে তোলার নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের রিসোর্সের সীমাবদ্ধতা আছে। আপনারা শিক্ষক জানেন ক্লাসরুমের সংকটগুলো কী। এই প্রশিক্ষণ এমন কিছু না যে আপনাদেরকে এর মধ্য দিয়ে আমূল পরিবর্তন করতে পারব।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই প্রশিক্ষণ শুধু যারা এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ তাদের সঙ্গে আপনাদের বিনিময় করে দেওয়া। এই বিনিময়ের মধ্য দিয়ে আমাদের লক্ষ্য ক্লাসরুমে শিক্ষার্থীদের স্মার্ট নাগরিকে পরিণত করা, দেশপ্রেমিক করা। আমি মনে করি, একজন শিক্ষার্থী স্মার্ট হলো একই সঙ্গে দুর্নীতিবাজ হলো সেটি আরও বেশি অভিশাপের। বরং আপনার নৈতিকতায় সেই শিক্ষার্থী যখন বড় হবে সেটি হবে সবচেয়ে বেশি স্মার্টনেস।’
শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে উপাচার্য ড. মশিউর রহমান বলেন, শিক্ষার্থীরা সৎ, দেশপ্রেমিক হয়ে উঠুক, বাংলাদেশকে ভালোবাসুক, এই মাটিকে ভালোবাসুক সেটি স্মার্টনেসের সবচেয়ে বড় জায়গা।
সনদ বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন—বিআইএএম এর মহাপরিচালক মো. মাহবুব-উল-আলম, বিআইএম এর মহাপরিচালক মো. মতিয়ার রহমান, সিইডিপির প্রকল্প পরিচালক (পিডি) মোহাম্মদ খালেদ রহীম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইইআর এর অধ্যাপক ড. দিবা হোসেন।
নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত ‘নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে পাটজাত পণ্য বহুমুখীকরণে বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ’ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৩১ কোটি ২৩ লাখ ৫১ হাজার টাকা।
১ দিন আগেসরকার বদল হলেও আগের সেই কাঠামোগত বৈষম্য এখনো বিদ্যমান রয়ে গেছে। আর্থিক বৈষম্য ও সামাজিক বিপন্নতা এখনো দূর হয়নি, বিশেষত নারী, শিশু, প্রতিবন্ধী এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোকজন এখনো উন্নয়নের বাইরে রয়ে গেছে।
১ দিন আগেবাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে ১৫ শতাংশ একক হারভুক্ত মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট বাস্তবায়নের প্রস্তাব করেছে। সংগঠনটি একই সঙ্গে ব্যক্তিগত করমুক্ত আয়সীমা পাঁচ লাখ টাকা নির্ধারণ, প্রাইভেট...
১ দিন আগেঈশ্বরদীর ঐতিহ্যবাহী বেনারসি তাঁতশিল্প নতুন করে প্রাণ ফিরে পাচ্ছে। ভারতীয় শাড়ির দৌরাত্ম্য, রং ও সুতার লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির কারণে মুখ থুবড়ে পড়া এই শিল্প এবার নতুন সম্ভাবনার আলো দেখছে। একসময় যা ছিল একটি ম্রিয়মাণ অধ্যায়, বর্তমানে তা আবারও ঘুরে দাঁড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
১ দিন আগে