অনলাইন ডেস্ক
ভারত, চীন, রাশিয়াসহ সাত দেশের নাগরিকদের বিনা মূল্যে পর্যটন ভিসা দেবে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপ দেশ শ্রীলঙ্কা। গত মঙ্গলবার দেশটির মন্ত্রিসভা এই প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। সাতটি দেশের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়া থেকে ভারত থাকলেও নিকট প্রতিবেশী বাংলাদেশের নাগরিকেরা এই সুবিধা পাবেন না। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারত, চীন ও রাশিয়া ছাড়াও শ্রীলঙ্কার তরফ থেকে এই সুবিধা পাবেন জাপান, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ার নাগরিকেরা। কিন্তু ভারতের নিকট প্রতিবেশী হলেও বাংলাদেশের নাগরিকেরা সুবিধা পাবেন না। দেশের পর্যটন খাতকে চাঙা করতে শ্রীলঙ্কা সরকার একটি পাইলট প্রকল্পের আওতায় ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই সুবিধা দেবে উল্লিখিত দেশের নাগরিকদের।
অর্থনৈতিক সংকটে জর্জরিত শ্রীলঙ্কা বিগত কয়েক মাস ধরেই দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। সেই লক্ষ্যে দেশের পর্যটন খাত পুনরুজ্জীবিত করা এবং দেশে পর্যটক টানার লক্ষ্যে একটি পাইলট প্রকল্প হাতে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা সরকার। তাদের লক্ষ্য হলো ২০২৬ সালের মধ্যে দেশে ৫০ লাখ পর্যটক আনতে হবে। বিনা মূল্যে পর্যটন ভিসা প্রদান এই কর্মসূচিরই অংশ।
প্রথমে করোনা মহামারি, তারপর গত বছরের চরম আর্থিক সংকটের কারণে বিক্ষোভ ও জ্বালানিসহ নিত্যপণ্যের সংকটের কারণে দেশটিতে পর্যটকের সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছিল। তবে এ বছর পর্যটক বেড়েছে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় ১০ লাখ পর্যটক ভ্রমণ করেছে দেশটি। বছর শেষে মোট পর্যটকের সংখ্যা ১৫ লাখ হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
শ্রীলঙ্কা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের তথ্য বলছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত ভারতের ২ লাখ ৩১০ জন পর্যটক শ্রীলঙ্কায় গিয়েছেন, যা সব দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর পরের স্থানেই রয়েছে রাশিয়া। দেশটির ১ লাখ ৩২ হাজার ৩০০ জন পর্যটক চলতি বছর শ্রীলঙ্কা সফল করেছে। শ্রীলঙ্কা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, বছরের প্রথম আট মাসে পর্যটন খাত থেকে শ্রীলঙ্কা ১৩০ কোটি ডলার আয় করেছে ৷ গত বছর একই সময়ে পর্যটন খাত থেকে আয় ছিল মাত্র ৮৩৩ মিলিয়ন ডলার।
ভারত, চীন, রাশিয়াসহ সাত দেশের নাগরিকদের বিনা মূল্যে পর্যটন ভিসা দেবে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপ দেশ শ্রীলঙ্কা। গত মঙ্গলবার দেশটির মন্ত্রিসভা এই প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। সাতটি দেশের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়া থেকে ভারত থাকলেও নিকট প্রতিবেশী বাংলাদেশের নাগরিকেরা এই সুবিধা পাবেন না। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারত, চীন ও রাশিয়া ছাড়াও শ্রীলঙ্কার তরফ থেকে এই সুবিধা পাবেন জাপান, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ার নাগরিকেরা। কিন্তু ভারতের নিকট প্রতিবেশী হলেও বাংলাদেশের নাগরিকেরা সুবিধা পাবেন না। দেশের পর্যটন খাতকে চাঙা করতে শ্রীলঙ্কা সরকার একটি পাইলট প্রকল্পের আওতায় ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত এই সুবিধা দেবে উল্লিখিত দেশের নাগরিকদের।
অর্থনৈতিক সংকটে জর্জরিত শ্রীলঙ্কা বিগত কয়েক মাস ধরেই দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। সেই লক্ষ্যে দেশের পর্যটন খাত পুনরুজ্জীবিত করা এবং দেশে পর্যটক টানার লক্ষ্যে একটি পাইলট প্রকল্প হাতে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা সরকার। তাদের লক্ষ্য হলো ২০২৬ সালের মধ্যে দেশে ৫০ লাখ পর্যটক আনতে হবে। বিনা মূল্যে পর্যটন ভিসা প্রদান এই কর্মসূচিরই অংশ।
প্রথমে করোনা মহামারি, তারপর গত বছরের চরম আর্থিক সংকটের কারণে বিক্ষোভ ও জ্বালানিসহ নিত্যপণ্যের সংকটের কারণে দেশটিতে পর্যটকের সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছিল। তবে এ বছর পর্যটক বেড়েছে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় ১০ লাখ পর্যটক ভ্রমণ করেছে দেশটি। বছর শেষে মোট পর্যটকের সংখ্যা ১৫ লাখ হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
শ্রীলঙ্কা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের তথ্য বলছে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত ভারতের ২ লাখ ৩১০ জন পর্যটক শ্রীলঙ্কায় গিয়েছেন, যা সব দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর পরের স্থানেই রয়েছে রাশিয়া। দেশটির ১ লাখ ৩২ হাজার ৩০০ জন পর্যটক চলতি বছর শ্রীলঙ্কা সফল করেছে। শ্রীলঙ্কা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, বছরের প্রথম আট মাসে পর্যটন খাত থেকে শ্রীলঙ্কা ১৩০ কোটি ডলার আয় করেছে ৷ গত বছর একই সময়ে পর্যটন খাত থেকে আয় ছিল মাত্র ৮৩৩ মিলিয়ন ডলার।
শুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
১ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
২ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও (এডিপি)। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবরে এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে