অনলাইন ডেস্ক
কোনো প্রতিষ্ঠান কিংবা দেশের উন্নয়নের জন্য শ্রমের পাশাপাশি প্রয়োজন মেধা ও দক্ষতার প্রয়োগ। এ জন্য দরকার গবেষণা ও উদ্ভাবন। উৎপাদনমুখী প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতার মাপকাঠি হলো তার রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন কার্যক্রম। এ ক্ষেত্রে অনন্য উদাহরণ বাংলাদেশি ইলেকট্রনিকস জায়ান্ট ওয়ালটন। প্রতিটি পণ্যের জন্য ওয়ালটনের রয়েছে আলাদা রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন বিভাগ। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশে প্রযুক্তিগত গবেষণা, উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে নতুন মাত্রা দিয়েছে ওয়ালটন।
‘ওয়ালটন রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সামিট-২০২১’ এ এসব কথা বলেন বক্তারা। গত মঙ্গলবার ‘সৃষ্টি সুখের উল্লাসে’ এই স্লোগানে গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে দিনব্যাপী ওই সামিট বা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওয়ালটন থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশীয় প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন শিল্পে ওয়ালটনের অভাবনীয় অগ্রগতি, পণ্য উৎপাদনে নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার, গবেষণাকর্ম আর উদ্ভাবনী কার্যক্রম প্রদর্শন এবং এ সংক্রান্ত জ্ঞানের বিনিময় (নলেজ শেয়ারিং) হয়। দেশের প্রকৌশল ও প্রযুক্তি খাতের গবেষক ও বিশেষজ্ঞদের পাশাপাশি সম্মেলনে যোগ দেন ওয়ালটনে কর্মরত প্রায় এক হাজার প্রকৌশলী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর চিত্রনায়ক আমিন খান।
এর আগে সকালে ফিতা কেটে সামিটের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট লেখক ও শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিসটিংগুইজড প্রফেসর ও কম্পিউটার বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. কায়কোবাদ, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান এস এম শামসুল আলম এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুর্শেদ।
সম্মেলনে ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল বলেন, সারা জীবন স্বপ্ন দেখেছি বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ একটি রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টার হবে। ওয়ালটনের মাধ্যমে আজ সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন কাজে চ্যালেঞ্জ আছে। ওয়ালটনের তরুণ ও মেধাবী প্রকৌশলীরা সেই চ্যালেঞ্জ নিয়ে কাজ করছে। তারা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। আমি চাই তাঁদের পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়িত হোক। ওয়ালটন সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে আরও ব্যাপকভাবে তুলে ধরুক।
এস এম শামসুল আলম বলেন, ওয়ালটন দেশের মেধাবী প্রকৌশলীদের কাজের ক্ষেত্র তৈরি করেছে। আমরা যদি দেশের মেধা ধরে রাখতে এবং কাজে লাগাতে পারি, তবেই দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব। ওয়ালটনের মেধাবী প্রকৌশলীরা এ খাতে ব্যাপক অবদান রেখে চলেছেন।
এর আগে সামিটের প্রথম পর্বে অতিথিরা ওয়ালটনের প্রতিটি প্রোডাক্টের জন্য আলাদাভাবে সাজানো ‘রিসার্চ এন্ড ইনোভেশন’ বুথগুলো ঘুরে দেখেন। সে সময় দেশীয় পণ্য উৎপাদনে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি, গবেষণা এবং উদ্ভাবনী কার্যক্রমসমূহ ব্যাখ্যা করেন ওয়ালটনের প্রতিটি প্রোডাক্টের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত আরএন্ডডি প্রকৌশলীরা। সে সময় ওয়ালটনের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টারের নামফলক উন্মোচন করা হয়। দ্বিতীয় পর্বে অতিথিরা রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন ব্রোসিউর উন্মোচন করেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রুয়েটের অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক, ড. মো. ফারুক হোসেন ও ড. নিরেন্দ্র নাথ মুস্তাফি, আইওটি এর অধ্যাপক ড. আশরাফুল হক, ড. এনায়েতউল্লাহ পাটোয়ারী, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের এএমডি আবুল বাশার হাওলাদার, ডিএমডি নজরুল ইসলাম সরকারসহ প্রমুখ।
কোনো প্রতিষ্ঠান কিংবা দেশের উন্নয়নের জন্য শ্রমের পাশাপাশি প্রয়োজন মেধা ও দক্ষতার প্রয়োগ। এ জন্য দরকার গবেষণা ও উদ্ভাবন। উৎপাদনমুখী প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতার মাপকাঠি হলো তার রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন কার্যক্রম। এ ক্ষেত্রে অনন্য উদাহরণ বাংলাদেশি ইলেকট্রনিকস জায়ান্ট ওয়ালটন। প্রতিটি পণ্যের জন্য ওয়ালটনের রয়েছে আলাদা রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন বিভাগ। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশে প্রযুক্তিগত গবেষণা, উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে নতুন মাত্রা দিয়েছে ওয়ালটন।
‘ওয়ালটন রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সামিট-২০২১’ এ এসব কথা বলেন বক্তারা। গত মঙ্গলবার ‘সৃষ্টি সুখের উল্লাসে’ এই স্লোগানে গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে দিনব্যাপী ওই সামিট বা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওয়ালটন থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশীয় প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন শিল্পে ওয়ালটনের অভাবনীয় অগ্রগতি, পণ্য উৎপাদনে নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার, গবেষণাকর্ম আর উদ্ভাবনী কার্যক্রম প্রদর্শন এবং এ সংক্রান্ত জ্ঞানের বিনিময় (নলেজ শেয়ারিং) হয়। দেশের প্রকৌশল ও প্রযুক্তি খাতের গবেষক ও বিশেষজ্ঞদের পাশাপাশি সম্মেলনে যোগ দেন ওয়ালটনে কর্মরত প্রায় এক হাজার প্রকৌশলী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর চিত্রনায়ক আমিন খান।
এর আগে সকালে ফিতা কেটে সামিটের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট লেখক ও শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিসটিংগুইজড প্রফেসর ও কম্পিউটার বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. কায়কোবাদ, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান এস এম শামসুল আলম এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মুর্শেদ।
সম্মেলনে ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল বলেন, সারা জীবন স্বপ্ন দেখেছি বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ একটি রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টার হবে। ওয়ালটনের মাধ্যমে আজ সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন কাজে চ্যালেঞ্জ আছে। ওয়ালটনের তরুণ ও মেধাবী প্রকৌশলীরা সেই চ্যালেঞ্জ নিয়ে কাজ করছে। তারা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। আমি চাই তাঁদের পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়িত হোক। ওয়ালটন সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে আরও ব্যাপকভাবে তুলে ধরুক।
এস এম শামসুল আলম বলেন, ওয়ালটন দেশের মেধাবী প্রকৌশলীদের কাজের ক্ষেত্র তৈরি করেছে। আমরা যদি দেশের মেধা ধরে রাখতে এবং কাজে লাগাতে পারি, তবেই দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব। ওয়ালটনের মেধাবী প্রকৌশলীরা এ খাতে ব্যাপক অবদান রেখে চলেছেন।
এর আগে সামিটের প্রথম পর্বে অতিথিরা ওয়ালটনের প্রতিটি প্রোডাক্টের জন্য আলাদাভাবে সাজানো ‘রিসার্চ এন্ড ইনোভেশন’ বুথগুলো ঘুরে দেখেন। সে সময় দেশীয় পণ্য উৎপাদনে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি, গবেষণা এবং উদ্ভাবনী কার্যক্রমসমূহ ব্যাখ্যা করেন ওয়ালটনের প্রতিটি প্রোডাক্টের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত আরএন্ডডি প্রকৌশলীরা। সে সময় ওয়ালটনের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টারের নামফলক উন্মোচন করা হয়। দ্বিতীয় পর্বে অতিথিরা রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন ব্রোসিউর উন্মোচন করেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রুয়েটের অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক, ড. মো. ফারুক হোসেন ও ড. নিরেন্দ্র নাথ মুস্তাফি, আইওটি এর অধ্যাপক ড. আশরাফুল হক, ড. এনায়েতউল্লাহ পাটোয়ারী, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের এএমডি আবুল বাশার হাওলাদার, ডিএমডি নজরুল ইসলাম সরকারসহ প্রমুখ।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৭ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৮ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৮ ঘণ্টা আগে