নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ডলার-সংকট রয়েই গেছে। এ সংকটের কারণে অনেক ব্যাংক এলসি খুলতে ও নিষ্পত্তি করতে পারছে না। আমদানিতেও কড়াকড়ি আরোপ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। জরুরি পণ্য আমদানিতে রিজার্ভ থেকে ডলার সরবরাহ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে রিজার্ভের পরিমাণও কমছে।
তবে এত সব সংকটের মাঝেও সুখবর বয়ে আনছে রেমিট্যান্স। বিশেষ করে নতুন বছরের প্রথম মাসের শুরুতেই উল্লম্ফন দেখা দিয়েছে রেমিট্যান্সে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, নতুন বছরের জানুয়ারি মাসের প্রথম ১২ দিনে ৯১ কোটি ৫৯ লাখ ১০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা) যা প্রায় ১০ হাজার ৩০ কোটি টাকা। আর দিনে এসেছে ৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার বা ৮৩৫ কোটি টাকার বেশি। রেমিট্যান্স আসার এ ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে এমনটাই বলছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা।
আলোচিত ১২ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮ কোটি ১৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে এক ব্যাংকের (বিকেবি) মাধ্যমে এসেছে ১ কোটি ১৭ লাখ ডলার। আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮২ কোটি ৫৪ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৪৪ হাজার ডলার।
আলোচিত সময়ে ১০ ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি দেশে। এসব ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে—রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বা রাকাব, বেসরকারি কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেনস ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, সীমান্ত ব্যাংক, বিদেশি খাতের হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং উরি ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ১৯৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স। তার আগের বছর ২০২২ সালের ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৭০ কোটি ডলার। অর্থাৎ আগের বছরের একই মাসের তুলনায় রেমিট্যান্স বেড়েছে ২৯ কোটি ডলার।
খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, ২০২০ সালে হুন্ডি বন্ধ থাকায় ব্যাংকিং চ্যানেলে সর্বোচ্চসংখ্যক রেমিট্যান্স এসেছিল। বিদায়ী ২০২২-২৩ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স। এটি এযাবৎকালের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে করোনাকালীন ২০২০-২১ অর্থবছরে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ডলার-সংকট রয়েই গেছে। এ সংকটের কারণে অনেক ব্যাংক এলসি খুলতে ও নিষ্পত্তি করতে পারছে না। আমদানিতেও কড়াকড়ি আরোপ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। জরুরি পণ্য আমদানিতে রিজার্ভ থেকে ডলার সরবরাহ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে রিজার্ভের পরিমাণও কমছে।
তবে এত সব সংকটের মাঝেও সুখবর বয়ে আনছে রেমিট্যান্স। বিশেষ করে নতুন বছরের প্রথম মাসের শুরুতেই উল্লম্ফন দেখা দিয়েছে রেমিট্যান্সে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, নতুন বছরের জানুয়ারি মাসের প্রথম ১২ দিনে ৯১ কোটি ৫৯ লাখ ১০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা) যা প্রায় ১০ হাজার ৩০ কোটি টাকা। আর দিনে এসেছে ৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার বা ৮৩৫ কোটি টাকার বেশি। রেমিট্যান্স আসার এ ধারা অব্যাহত থাকলে মাস শেষে দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে এমনটাই বলছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা।
আলোচিত ১২ দিনে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮ কোটি ১৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে এক ব্যাংকের (বিকেবি) মাধ্যমে এসেছে ১ কোটি ১৭ লাখ ডলার। আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮২ কোটি ৫৪ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৪৪ হাজার ডলার।
আলোচিত সময়ে ১০ ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি দেশে। এসব ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে—রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বা রাকাব, বেসরকারি কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেনস ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, সীমান্ত ব্যাংক, বিদেশি খাতের হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং উরি ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ১৯৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স। তার আগের বছর ২০২২ সালের ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৭০ কোটি ডলার। অর্থাৎ আগের বছরের একই মাসের তুলনায় রেমিট্যান্স বেড়েছে ২৯ কোটি ডলার।
খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, ২০২০ সালে হুন্ডি বন্ধ থাকায় ব্যাংকিং চ্যানেলে সর্বোচ্চসংখ্যক রেমিট্যান্স এসেছিল। বিদায়ী ২০২২-২৩ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স। এটি এযাবৎকালের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে করোনাকালীন ২০২০-২১ অর্থবছরে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১২ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৩ ঘণ্টা আগে