নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে নতুন কোনো প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হলেই কিছু মানুষ এটার অপব্যবহার শুরু করে; অপরাধ করে। আর এর মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার।
গতকাল সোমবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজার প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁ হোটেলে ই-কমার্স খাতের সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে ‘মিট দ্যা প্রেস’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)। সোনারগাঁও হোটেলে ই-ক্যাবের ৭ম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে অনুষ্ঠানে রাত সাড়ে ৮টায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানে সহযোগিতায় ছিল ফুড পান্ডা, পেপার ফ্লাই, সপআপসহ আরও অনেক প্রতিষ্ঠান।
তিনি বলেন, দেশে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে জীবনধারা বিস্তৃত হয়েছে। যেটা করোনা মহামারিতে আমরা উপলব্ধি করেছি। এই সময় বোঝা গেছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব। এ সময় দেখা গেছে বাসায় শাক-সবজি থেকে শুরু করে পোশাক ও খাদ্যসহ সবকিছুই অনলাইন থেকে সংগ্রহ করা যায়।
মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার বলেন, ই-কমার্স নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে যেসব অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে সেটা দুর্ঘটনা। সরকার ও ই-ক্যাব যদি সচেতন থাকে তাহলে এসব দুর্ঘটনা থেকে বের হয়ে আসা সম্ভব। এখন দেশের বাণিজ্য, এখন ডিজিটাল বাণিজ্যে রূপান্তরিত হয়ে যাচ্ছে।
ই-কমার্সে নতুন উদ্যোক্তা হতে আগ্রহীদের উদ্দেশ্য তিনি বলেন, প্রত্যেককে সচেতন হয়েই এই ডিজিটাল বাণিজ্যে আসতে হবে। এখানে এসে অনেকেই পেশাদারিত্ব ধরে রাখতে পারে না। এ ক্ষেত্রে ই-ক্যাবকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
ই-ক্যাবের সভাপতি অনলাইনে যুক্ত হয়ে শমী কায়সার বলেন, ডিজিটাল ই-কমার্সকে চ্যালেঞ্জের মুখে এটা সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী যখন আমাদের পক্ষে আছেন। তখন কেউ কিছুই করতে পারবে না। প্রতারণা করে কেউ ব্যবসা করতে পারবে না। এ ছাড়া ডিজিটাল প্রতারণার ডিজিটাল ভাবেই মোকাবিলা করা হবে।
ই-ক্যাবের জেনারেল ম্যানেজার জাহাঙ্গীর আলম শোভনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ই-ক্যাবের কার্যনির্বাহী পরিষদ সদস্য ই-ক্যাবের সহসভাপতি সাহাব উদ্দিন শিপন, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ তমাল, অর্থ সম্পাদক আব্দুল হক অনু, যুগ্ম সম্পাদক নাসিমা আক্তার নিশা, পরিচালক আশীষ চক্রবর্তী, জিয়া আশরাফ, আসিফ আহনাফ ও সাঈদ রহমানসহ ই-ক্যাবের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
দেশে নতুন কোনো প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হলেই কিছু মানুষ এটার অপব্যবহার শুরু করে; অপরাধ করে। আর এর মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার।
গতকাল সোমবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজার প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁ হোটেলে ই-কমার্স খাতের সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে ‘মিট দ্যা প্রেস’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)। সোনারগাঁও হোটেলে ই-ক্যাবের ৭ম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে অনুষ্ঠানে রাত সাড়ে ৮টায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানে সহযোগিতায় ছিল ফুড পান্ডা, পেপার ফ্লাই, সপআপসহ আরও অনেক প্রতিষ্ঠান।
তিনি বলেন, দেশে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে জীবনধারা বিস্তৃত হয়েছে। যেটা করোনা মহামারিতে আমরা উপলব্ধি করেছি। এই সময় বোঝা গেছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব। এ সময় দেখা গেছে বাসায় শাক-সবজি থেকে শুরু করে পোশাক ও খাদ্যসহ সবকিছুই অনলাইন থেকে সংগ্রহ করা যায়।
মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার বলেন, ই-কমার্স নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে যেসব অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে সেটা দুর্ঘটনা। সরকার ও ই-ক্যাব যদি সচেতন থাকে তাহলে এসব দুর্ঘটনা থেকে বের হয়ে আসা সম্ভব। এখন দেশের বাণিজ্য, এখন ডিজিটাল বাণিজ্যে রূপান্তরিত হয়ে যাচ্ছে।
ই-কমার্সে নতুন উদ্যোক্তা হতে আগ্রহীদের উদ্দেশ্য তিনি বলেন, প্রত্যেককে সচেতন হয়েই এই ডিজিটাল বাণিজ্যে আসতে হবে। এখানে এসে অনেকেই পেশাদারিত্ব ধরে রাখতে পারে না। এ ক্ষেত্রে ই-ক্যাবকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
ই-ক্যাবের সভাপতি অনলাইনে যুক্ত হয়ে শমী কায়সার বলেন, ডিজিটাল ই-কমার্সকে চ্যালেঞ্জের মুখে এটা সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী যখন আমাদের পক্ষে আছেন। তখন কেউ কিছুই করতে পারবে না। প্রতারণা করে কেউ ব্যবসা করতে পারবে না। এ ছাড়া ডিজিটাল প্রতারণার ডিজিটাল ভাবেই মোকাবিলা করা হবে।
ই-ক্যাবের জেনারেল ম্যানেজার জাহাঙ্গীর আলম শোভনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ই-ক্যাবের কার্যনির্বাহী পরিষদ সদস্য ই-ক্যাবের সহসভাপতি সাহাব উদ্দিন শিপন, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ তমাল, অর্থ সম্পাদক আব্দুল হক অনু, যুগ্ম সম্পাদক নাসিমা আক্তার নিশা, পরিচালক আশীষ চক্রবর্তী, জিয়া আশরাফ, আসিফ আহনাফ ও সাঈদ রহমানসহ ই-ক্যাবের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
৩ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৪ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৫ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৫ ঘণ্টা আগে