নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘ দরপতনের পর বেশ কয়েক দিন থেকে ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন হচ্ছে পুঁজিবাজারে। এতে সূচকে গতি ফিরলেও লেনদেন হচ্ছে না আশানুরূপ। লেনদেনে জোয়ার না এলেও দুর্বল শেয়ারে খুব বেশি কারসাজি হচ্ছে না। মৌলভিত্তির শেয়ার বেচাকেনা হচ্ছে। ফলে প্রকৃত বিনিয়োগকারীরা ফিরছেন বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা।
দীর্ঘদিন মন্দার মধ্যে থাকা পুঁজিবাজার গত পাঁচ কর্মদিবসে উত্থান হয়েছে। এই সময়ে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচকে যোগ হয়েছে ১৭৭ পয়েন্ট। বিষয়টি আশাবাদী করছে বিনিয়োগকারীদের। তবে সামগ্রিকভাবে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে দানা বাঁধা আতঙ্ক এখনো কাটেনি।
সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মৌলভিত্তির অনেক শেয়ারের দর নিচে এসেছিল। এখন অনেকে কিছু বিনিয়োগ করছে। লেনদেনে দুর্বল শেয়ারের প্রাধান্য থাকলেও ভালো শেয়ারও বেচাকেনা হচ্ছে। কারণ, প্রকৃত ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগকারীরা কিছুটা সক্রিয় হয়েছেন।
লেনদেন কম থাকায় স্বল্প মেয়াদে কারসাজির সুযোগ কম জানিয়ে অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, যাঁরা প্রকৃত বিনিয়োগকারী, তাঁরাই কিছুটা বিনিয়োগ করতে চাচ্ছেন ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে।
তবে পরিস্থিতি খুব বেশি ইতিবাচক নয় বলে মনে করেন এই বিশ্লেষক। তিনি বলেন, এর মধ্যেই বাজার চলতে থাকবে। সূচক সাড়ে ছয় হাজারে ওঠার মতো ঘটনা ঘটবে না।
ঈদের আগের এক মাসের মধ্যে ডিএসইর বাজার মূলধন প্রায় এক লাখ কোটি টাকা কমে যায়। সূচক কমে প্রায় ৭০০ পয়েন্ট। লেনদেন কমে ৩০০ কোটির ঘরে চলে আসে। এতে আতঙ্ক বেড়ে বাজারে ক্রেতাসংকট প্রকট হয়ে ওঠে।
তবে ঈদের ছুটিতে যাওয়ার আগের দুই কর্মদিবস ১২ ও ১৩ জুন মিলিয়ে প্রায় ৪৮ পয়েন্ট সূচক বাড়ে। ছুটি শেষে লেনদেন শুরু হয় ১৯ জুন। সেদিন সূচক বাড়ে ৪৩ পয়েন্টের বেশি। তবে লেনদেন ৪২ মাসের সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে দিনভর হাতবদল হয় ২৪৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। লেনদেনের এই গতি বেশ হতাশা তৈরি করে।
তবে এক দিন পরেই সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে দেখা যায়। পরের দিন ২০ জুন সূচকে যোগ হয় আরও ৮৩ পয়েন্টের মতো। লেনদেনও বেড়ে সাড়ে চার শ কোটি টাকা ছাড়ায়। এরপর গতকালও সূচক ও লেনদেন বেড়েছে।
তবে গতকালের উত্থানটা আরও বেশি হতে পারত। শেষ দিকে বিক্রির চাপে বড় পতন হয়ে নামমাত্র উত্থানে শেষ হয় লেনদেন। এদিন শুরুটা হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর বাড়ার মাধ্যমে। একপর্যায়ে সূচক ৫৬ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে এরপর একশ্রেণির বিনিয়োগকারীর শেয়ার বিক্রির চাপে দাম বাড়ার তালিকা ছোট হতে থাকে, বাড়তে থাকে দাম কমার তালিকা।
দিন শেষে ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখাতে পেরেছে ১১১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২৩২টির এবং আগের দিনের দরে লেনদেন হয় ৫৫টির। এর প্রভাবে সাধারণ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ২৪৭ পয়েন্টে উঠেছে।
এদিন ডিএসইতে ৪৮৬ কোটি ৭৪ লাখ ৬২ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ৪৫২ কোটি ৯৪ লাখ ২৭ হাজার। সেই হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ৩৩ কোটি ৮০ লাখ ৩৫ হাজার। সার্বিকভাবে কিছুটা ইতিবাচক রয়েছে পুঁজিবাজার।
দীর্ঘ দরপতনের পর বেশ কয়েক দিন থেকে ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন হচ্ছে পুঁজিবাজারে। এতে সূচকে গতি ফিরলেও লেনদেন হচ্ছে না আশানুরূপ। লেনদেনে জোয়ার না এলেও দুর্বল শেয়ারে খুব বেশি কারসাজি হচ্ছে না। মৌলভিত্তির শেয়ার বেচাকেনা হচ্ছে। ফলে প্রকৃত বিনিয়োগকারীরা ফিরছেন বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা।
দীর্ঘদিন মন্দার মধ্যে থাকা পুঁজিবাজার গত পাঁচ কর্মদিবসে উত্থান হয়েছে। এই সময়ে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচকে যোগ হয়েছে ১৭৭ পয়েন্ট। বিষয়টি আশাবাদী করছে বিনিয়োগকারীদের। তবে সামগ্রিকভাবে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে দানা বাঁধা আতঙ্ক এখনো কাটেনি।
সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মৌলভিত্তির অনেক শেয়ারের দর নিচে এসেছিল। এখন অনেকে কিছু বিনিয়োগ করছে। লেনদেনে দুর্বল শেয়ারের প্রাধান্য থাকলেও ভালো শেয়ারও বেচাকেনা হচ্ছে। কারণ, প্রকৃত ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগকারীরা কিছুটা সক্রিয় হয়েছেন।
লেনদেন কম থাকায় স্বল্প মেয়াদে কারসাজির সুযোগ কম জানিয়ে অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, যাঁরা প্রকৃত বিনিয়োগকারী, তাঁরাই কিছুটা বিনিয়োগ করতে চাচ্ছেন ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে।
তবে পরিস্থিতি খুব বেশি ইতিবাচক নয় বলে মনে করেন এই বিশ্লেষক। তিনি বলেন, এর মধ্যেই বাজার চলতে থাকবে। সূচক সাড়ে ছয় হাজারে ওঠার মতো ঘটনা ঘটবে না।
ঈদের আগের এক মাসের মধ্যে ডিএসইর বাজার মূলধন প্রায় এক লাখ কোটি টাকা কমে যায়। সূচক কমে প্রায় ৭০০ পয়েন্ট। লেনদেন কমে ৩০০ কোটির ঘরে চলে আসে। এতে আতঙ্ক বেড়ে বাজারে ক্রেতাসংকট প্রকট হয়ে ওঠে।
তবে ঈদের ছুটিতে যাওয়ার আগের দুই কর্মদিবস ১২ ও ১৩ জুন মিলিয়ে প্রায় ৪৮ পয়েন্ট সূচক বাড়ে। ছুটি শেষে লেনদেন শুরু হয় ১৯ জুন। সেদিন সূচক বাড়ে ৪৩ পয়েন্টের বেশি। তবে লেনদেন ৪২ মাসের সর্বনিম্ন অবস্থানে নেমে দিনভর হাতবদল হয় ২৪৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। লেনদেনের এই গতি বেশ হতাশা তৈরি করে।
তবে এক দিন পরেই সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে দেখা যায়। পরের দিন ২০ জুন সূচকে যোগ হয় আরও ৮৩ পয়েন্টের মতো। লেনদেনও বেড়ে সাড়ে চার শ কোটি টাকা ছাড়ায়। এরপর গতকালও সূচক ও লেনদেন বেড়েছে।
তবে গতকালের উত্থানটা আরও বেশি হতে পারত। শেষ দিকে বিক্রির চাপে বড় পতন হয়ে নামমাত্র উত্থানে শেষ হয় লেনদেন। এদিন শুরুটা হয় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর বাড়ার মাধ্যমে। একপর্যায়ে সূচক ৫৬ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে এরপর একশ্রেণির বিনিয়োগকারীর শেয়ার বিক্রির চাপে দাম বাড়ার তালিকা ছোট হতে থাকে, বাড়তে থাকে দাম কমার তালিকা।
দিন শেষে ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখাতে পেরেছে ১১১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২৩২টির এবং আগের দিনের দরে লেনদেন হয় ৫৫টির। এর প্রভাবে সাধারণ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ২৪৭ পয়েন্টে উঠেছে।
এদিন ডিএসইতে ৪৮৬ কোটি ৭৪ লাখ ৬২ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ৪৫২ কোটি ৯৪ লাখ ২৭ হাজার। সেই হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ৩৩ কোটি ৮০ লাখ ৩৫ হাজার। সার্বিকভাবে কিছুটা ইতিবাচক রয়েছে পুঁজিবাজার।
ভারতীয় বিলিয়নিয়ার গৌতম আদানির সঙ্গে টোটালএনার্জির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। আদানি এখন ঘুষ কেলেঙ্কারিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযুক্ত। এতে টোটালএনার্জির সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ হাজির হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেগত ১৫ বছরে দেশের অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক ৮ বিমানবন্দর ঘিরে নেওয়া হয় ১৫টি উন্নয়ন প্রকল্প। যাত্রীধারণ সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সেবার মানোন্নয়নে নেওয়া এসব প্রকল্পে ব্যয় ধরা ছিল প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকা। তবে নকশায় ভুল, সংযোজন-বিয়োজনসহ নানা কারণে কাজ শুধু পিছিয়েই গেছে। এতে দফায় দফায় বেড়েছে ব্যয়।
৪ ঘণ্টা আগেস্কয়ার হাসপাতাল ‘বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স সচেতনতা সপ্তাহ (১৮-২৪ নভেম্বর) ’ উপলক্ষে একটি বিশেষ সেমিনারের আয়োজন করেছে। গত ২০ নভেম্বর এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেটি কে গ্রুপের তত্ত্বাবধানে শুরু হচ্ছে পুষ্টি ‘ভার্সেস অব লাইট’ হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা। গতকাল শনিবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। টি কে গ্রুপ আয়োজিত এই প্রতিযোগিতা দেশের উদীয়মান তরুণ-কিশোর হাফেজদের অসাধারণ প্রতিভা ও কোরআন তিলাওয়াতের দক্ষতাকে সম্ম
৫ ঘণ্টা আগে