নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন ও শীতের প্রভাবে বাজারে সবকিছুর দাম চড়া। রাজধানীর বাজারগুলোতে গত সপ্তাহে, মানে নির্বাচনে আগে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হতো ৬০০ টাকায়। চলতি সপ্তাহে সেটা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। যেসব মাছ বিক্রি হতো ৩৫০ টাকা কেজি দরে, সেগুলো বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়। সবজির বাজারেও একই অবস্থা। একটি ফুলকপি কিনতে হচ্ছে ৬০ টাকায়, বাঁধাকপি ৪০, বগুড়ার আলু ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে ক্রেতাদের মুখ ভার, বিক্রেতাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ।
আজ শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে কিচেন মার্কেটসংলগ্ন মাংসের দোকানগুলোতে দেখা যায়, প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। কিচেন রোড এলাকা থেকে মাংস কিনতে এসেছেন মুন্না নামের এক যুবক। তিনি বলেন, ‘যখন মাংসের দাম কম ছিল, তখন কেনা হতো বেশি পরিমাণে। এখন দাম বাড়ার কারণে অল্প করে নিচ্ছি। দাম কম থাকলে আমরা বেশি করে নিতে পারি।
‘মাংসের দামটা কখনোই কমে নাই। তবে ৫০ হাজার টাকার গরু হয়তো ৪৮ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। মাঝে একজন, দুজন ঢাকা শহরে ভাইরাল হওয়ার জন্য কম দামে মাংস বিক্রি শুরু করেছিল। এখন তারা নিজেরাই এই দামে দিতে পারতেছে না।’ এসব উল্লেখ করে ক্ষোভ নিয়ে একজন মাংস বিক্রেতা বলেন, ‘বাংলাদেশে কোনো দিন দেখছেন, কোনো জিনিস কেজিতে ১০০-১৫০ টাকা কমছে? কমে নাই। মাংসের দামের ক্ষেত্রে ভাইরাল হওয়ার জন্য এই কামডা হইছে। এখন আমরা আর পারতাছি না। যেটুকু কমছে, এখন তার তিন ডবল বাইড়া গেছে। এখন আমরা আর পারতাছি না। না পাইরা এখন ব্যবসা ছাড়তেও পারতেছি না। ইলেকশনের পরপরই দামটা বাড়ছে। তার ওপর শীত পড়ছে, মাল আইতে পারে না। ইলেকশনের আগেও দাম কম ছিল না।’
তবে অপর এক মাংস বিক্রেতা জানালেন ভিন্ন কথা। বাড়তি দামেও তাঁকে লোকসান গুনতে হচ্ছে। এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘দাম কম থাকলেও মাংস বিক্রি করে লাভ হতো। এখন দাম বেশি, তবু লোকসান হচ্ছে। আগে দাম কম ছিল, ক্রেতা বেশি ছিল, বিক্রি বেশি হতো। তাই লাভ হতো। এখন দাম বেশি, ক্রেতা নাই। গোশত দোকানে রইয়া গেছে। হিসাব কইরা দেখলাম, আইজ দুই হাজার টাকা লস।’ এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘হাটে গরু না থাকায় দাম বাড়তি ৷ গরু যদি থাকে ১০০, তাইলে ক্রেতা থাকে ১৫০ জন। এই সংকটের কারণ গরুর ব্যাপারী বলতে পারবে।’
এদিকে বাজারে চালের দামও বেড়েছে কেজিতে চার-পাঁচ টাকা। একজন চাল বিক্রেতা বলেন, ‘চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী। কারণ, এত দিন নির্বাচনের কারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত এদিকে খেয়াল করতে পারে নাই। কোনো অভিযান চালায়নি; তাই কিছু অসাধু ব্যবসায়ী এই সুযোগ নিছে। তারা সঠিকভাবে মাল দিচ্ছে না। তারা কৃত্রিম সংকট তৈরি করেছে। নির্বাচনের পর সব চাল কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়ে গেছে। আগে যারা ১০ কেজি নিত, তারা এখন ১ কেজি নিচ্ছে। আগে এই সময় ক্রেতা ছিল জমজমাট। এখন ক্রেতাশূন্য। ’
বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি পাঙাশ ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া বড় রুই বিক্রি হচ্ছে ৩৮০ টাকা, বড় কাতল ৪০০, বড় মৃগেল ৩২০, বড় শৈল ৩৬০, গ্রাসকার্প বড়টা ৩২০, রুই ৩৫০, বড় ব্রিগেট ৩৫০ টাকা, বড় সিলভার কার্প ২৫০ টাকা এবং বড় তেলাপিয়া ২৫০ টাকাসহ অন্য মাছগুলো বিক্রি হচ্ছে সর্বনিম্ন ২২০ টাকায়। প্রতিটি মাছই গত সপ্তাহের তুলনায় অন্তত ৫০ টাকা বেশিতে বিক্রি হচ্ছে।
কারওয়ান বাজারের মাছের দোকানিরা বলেন, প্রতি কেজিতে সব মাছের দাম ৫০ টাকা বেশি ৷ কুয়াশায় গাড়ি চলতে পারে না, সময়মতো সবকিছু আসতে পারে না। তাই এত দাম।
কারওয়ান বাজারের মাছের বাজারের এক নিয়মিত ক্রেতা বলেন, ‘আগে যে মাছ ৩০০ বা ৩৫০ টাকা নিতাম, সেটা এখন ৪০০ টাকার বেশি। আমাদের অনেক অসুবিধা হচ্ছে। দাম বাড়লে আমাদের উপার্জন তো বাড়ে নাই। বাসা ভাড়া থেকে অন্য যে জিনিসগুলো আছে, সেগুলো তো ফিক্সড। বাজারের ক্ষেত্রে এমন হলে আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর একটা ঝুঁকি পড়ে।’
মাছের দাম নিয়ে অন্য এক ক্রেতা বলেন, ‘প্রচুর দাম ভাইয়া, প্রচুর! এর আগে কিন্যা গেছিলাম ৩০০ টাকা এখন চাচ্ছে ৩৫০ টাকা। ৩ টাকা কামাই করে ৯ টাকা খরচ হচ্ছে।’
রাজধানীর শাহীনবাগ থেকে কারওয়ান বাজারে তুলনামূলক কম দামে ফার্মের মুরগি কিনতে এসেছিলেন এক ক্রেতা। তবে তিনি হতাশা নিয়ে বলেন, ‘কষ্ট কইরা কাওরান বাজার আইসা কী লাভ হইলো? শাহীনবাগে ফার্মের মুরগির দাম ২০০ টাকা আর কারওয়ান বাজারে দাম ২১০ টাকা। সবজি তো কেনার মতো না। খালি হাতে চইলা যাইতে হইব। একটা ফুলকপির দাম ৫০-৬০ টাকা। মানুষের তো মরতে হইবে না খাইয়া।’
এফবিসিসিআইয়ের সদস্য ও সমতা ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী কাউসার আলম খান বলেন, চালের সরবরাহ কমার কারণে দাম বেড়েছে। নির্বাচন ও ঠান্ডার প্রভাবে উৎপাদন কম। যার কারণে দামও বেড়েছে। নির্বাচন ঘিরে ১০-১২ দিন হলো এমন চলছে। আগামী সপ্তাহে বাজারে স্বস্তি আসলেও আসতে পারে।
নির্বাচন ও শীতের প্রভাবে বাজারে সবকিছুর দাম চড়া। রাজধানীর বাজারগুলোতে গত সপ্তাহে, মানে নির্বাচনে আগে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হতো ৬০০ টাকায়। চলতি সপ্তাহে সেটা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। যেসব মাছ বিক্রি হতো ৩৫০ টাকা কেজি দরে, সেগুলো বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়। সবজির বাজারেও একই অবস্থা। একটি ফুলকপি কিনতে হচ্ছে ৬০ টাকায়, বাঁধাকপি ৪০, বগুড়ার আলু ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে ক্রেতাদের মুখ ভার, বিক্রেতাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ।
আজ শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে কিচেন মার্কেটসংলগ্ন মাংসের দোকানগুলোতে দেখা যায়, প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। কিচেন রোড এলাকা থেকে মাংস কিনতে এসেছেন মুন্না নামের এক যুবক। তিনি বলেন, ‘যখন মাংসের দাম কম ছিল, তখন কেনা হতো বেশি পরিমাণে। এখন দাম বাড়ার কারণে অল্প করে নিচ্ছি। দাম কম থাকলে আমরা বেশি করে নিতে পারি।
‘মাংসের দামটা কখনোই কমে নাই। তবে ৫০ হাজার টাকার গরু হয়তো ৪৮ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। মাঝে একজন, দুজন ঢাকা শহরে ভাইরাল হওয়ার জন্য কম দামে মাংস বিক্রি শুরু করেছিল। এখন তারা নিজেরাই এই দামে দিতে পারতেছে না।’ এসব উল্লেখ করে ক্ষোভ নিয়ে একজন মাংস বিক্রেতা বলেন, ‘বাংলাদেশে কোনো দিন দেখছেন, কোনো জিনিস কেজিতে ১০০-১৫০ টাকা কমছে? কমে নাই। মাংসের দামের ক্ষেত্রে ভাইরাল হওয়ার জন্য এই কামডা হইছে। এখন আমরা আর পারতাছি না। যেটুকু কমছে, এখন তার তিন ডবল বাইড়া গেছে। এখন আমরা আর পারতাছি না। না পাইরা এখন ব্যবসা ছাড়তেও পারতেছি না। ইলেকশনের পরপরই দামটা বাড়ছে। তার ওপর শীত পড়ছে, মাল আইতে পারে না। ইলেকশনের আগেও দাম কম ছিল না।’
তবে অপর এক মাংস বিক্রেতা জানালেন ভিন্ন কথা। বাড়তি দামেও তাঁকে লোকসান গুনতে হচ্ছে। এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘দাম কম থাকলেও মাংস বিক্রি করে লাভ হতো। এখন দাম বেশি, তবু লোকসান হচ্ছে। আগে দাম কম ছিল, ক্রেতা বেশি ছিল, বিক্রি বেশি হতো। তাই লাভ হতো। এখন দাম বেশি, ক্রেতা নাই। গোশত দোকানে রইয়া গেছে। হিসাব কইরা দেখলাম, আইজ দুই হাজার টাকা লস।’ এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘হাটে গরু না থাকায় দাম বাড়তি ৷ গরু যদি থাকে ১০০, তাইলে ক্রেতা থাকে ১৫০ জন। এই সংকটের কারণ গরুর ব্যাপারী বলতে পারবে।’
এদিকে বাজারে চালের দামও বেড়েছে কেজিতে চার-পাঁচ টাকা। একজন চাল বিক্রেতা বলেন, ‘চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী। কারণ, এত দিন নির্বাচনের কারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত এদিকে খেয়াল করতে পারে নাই। কোনো অভিযান চালায়নি; তাই কিছু অসাধু ব্যবসায়ী এই সুযোগ নিছে। তারা সঠিকভাবে মাল দিচ্ছে না। তারা কৃত্রিম সংকট তৈরি করেছে। নির্বাচনের পর সব চাল কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়ে গেছে। আগে যারা ১০ কেজি নিত, তারা এখন ১ কেজি নিচ্ছে। আগে এই সময় ক্রেতা ছিল জমজমাট। এখন ক্রেতাশূন্য। ’
বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি পাঙাশ ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া বড় রুই বিক্রি হচ্ছে ৩৮০ টাকা, বড় কাতল ৪০০, বড় মৃগেল ৩২০, বড় শৈল ৩৬০, গ্রাসকার্প বড়টা ৩২০, রুই ৩৫০, বড় ব্রিগেট ৩৫০ টাকা, বড় সিলভার কার্প ২৫০ টাকা এবং বড় তেলাপিয়া ২৫০ টাকাসহ অন্য মাছগুলো বিক্রি হচ্ছে সর্বনিম্ন ২২০ টাকায়। প্রতিটি মাছই গত সপ্তাহের তুলনায় অন্তত ৫০ টাকা বেশিতে বিক্রি হচ্ছে।
কারওয়ান বাজারের মাছের দোকানিরা বলেন, প্রতি কেজিতে সব মাছের দাম ৫০ টাকা বেশি ৷ কুয়াশায় গাড়ি চলতে পারে না, সময়মতো সবকিছু আসতে পারে না। তাই এত দাম।
কারওয়ান বাজারের মাছের বাজারের এক নিয়মিত ক্রেতা বলেন, ‘আগে যে মাছ ৩০০ বা ৩৫০ টাকা নিতাম, সেটা এখন ৪০০ টাকার বেশি। আমাদের অনেক অসুবিধা হচ্ছে। দাম বাড়লে আমাদের উপার্জন তো বাড়ে নাই। বাসা ভাড়া থেকে অন্য যে জিনিসগুলো আছে, সেগুলো তো ফিক্সড। বাজারের ক্ষেত্রে এমন হলে আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর একটা ঝুঁকি পড়ে।’
মাছের দাম নিয়ে অন্য এক ক্রেতা বলেন, ‘প্রচুর দাম ভাইয়া, প্রচুর! এর আগে কিন্যা গেছিলাম ৩০০ টাকা এখন চাচ্ছে ৩৫০ টাকা। ৩ টাকা কামাই করে ৯ টাকা খরচ হচ্ছে।’
রাজধানীর শাহীনবাগ থেকে কারওয়ান বাজারে তুলনামূলক কম দামে ফার্মের মুরগি কিনতে এসেছিলেন এক ক্রেতা। তবে তিনি হতাশা নিয়ে বলেন, ‘কষ্ট কইরা কাওরান বাজার আইসা কী লাভ হইলো? শাহীনবাগে ফার্মের মুরগির দাম ২০০ টাকা আর কারওয়ান বাজারে দাম ২১০ টাকা। সবজি তো কেনার মতো না। খালি হাতে চইলা যাইতে হইব। একটা ফুলকপির দাম ৫০-৬০ টাকা। মানুষের তো মরতে হইবে না খাইয়া।’
এফবিসিসিআইয়ের সদস্য ও সমতা ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী কাউসার আলম খান বলেন, চালের সরবরাহ কমার কারণে দাম বেড়েছে। নির্বাচন ও ঠান্ডার প্রভাবে উৎপাদন কম। যার কারণে দামও বেড়েছে। নির্বাচন ঘিরে ১০-১২ দিন হলো এমন চলছে। আগামী সপ্তাহে বাজারে স্বস্তি আসলেও আসতে পারে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১২ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৩ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৩ ঘণ্টা আগে