নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রস্তাবিত বাজেটে বৈদেশি সরাসরি বিনিয়োগ (এফডিআই) আকর্ষণের জন্য কিছু সুপারিশ থাকলেও প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে কিছু সুবিধা কমানো হয়েছে। এভাবে হঠাৎ করে সুবিধা কমানোর ফলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশীয় বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করলেও বিদেশি বিনিয়োগ সুবিধা হঠাৎ কমালে এফডিআই কমতে পারে। তখন বিনিয়োগকারীরা বিকল্প খুঁজবেন। তাঁরা তো যেখানে তুলনামূলক বেশি সুবিধা পাবেন, সেখানে নতুন করে বিনিয়োগ করবেন। তাঁদের বিনিয়োগের মূল্য লক্ষ্য হলো বেশি মুনাফা (রিটার্ন) পাওয়া। উৎপাদন কিংবা নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি তাঁদের লক্ষ্য নয়। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে নতুন এফডিআর আনতে সুবিধা সংকোচন না করে বাড়তি সুবিধা দিতে হবে।
গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশে পরিচালনাকারী বিদেশি কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফআইসিসিআই-ফিকি) বাজেট-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সংগঠনটির সভাপতি ও ইউনিলিভার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার।
এফআইসিসিআইয়ের সভাপতি জাভেদ আখতার বলেন, ব্যক্তিগত উদ্যোগে গঠিত হওয়া ইকোনমিক জোনের ইনভেস্টরদের বেশ কিছু সুবিধার কমিটমেন্ট ছিল, হঠাৎ করেই তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। এতে দেশের বিশ্বাসযোগ্যতার ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের মনে প্রশ্ন উঠবে। নতুন করে তাঁরা হয়তো আর বিনিয়োগ করবেন না। আর পাইপলাইনে যেসব বিনিয়োগ আছে, তাঁরাও রিথিঙ্ক করবেন। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে এফডিআইতে। আর এফডিআই কমলে রিজার্ভ তো বাড়বে না।
এফআইসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এবং বর্তমান উপদেষ্টা রূপালী হক চৌধুরী প্রতিবেশী দেশগুলোতে এফডিআইয়ের ক্ষেত্রে দেওয়া বিভিন্ন সুবিধার কথা তুলে ধরে বলেন, ‘বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশই একমাত্র গন্তব্য নয়। তাঁরা (বিনিয়োগকারী ও বিদেশি কোম্পানি) অন্যান্য দেশের সুবিধাগুলোর কথাও বিবেচনা করছেন। এসব সুবিধা কমানোর বিষয় তাঁরা জেনে যাবেন। তখন বিনিয়োগ করবেন কি না, তা নিশ্চিত করে বলা যায় না।
প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে প্রাইভেট ইকোনমিক জোনের বিনিয়োগকারীদের বেশ কিছু সুবিধা হঠাৎ করে বাতিল করায় উদ্বেগ প্রকাশ করে রূপালী চৌধুরী বলেন, বিদেশি বিনিয়োগকারীরা কিছু সুবিধার প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করেছেন। তবে হঠাৎ করে সরকারের ট্যাক্সসহ বিভিন্ন পলিসি (নীতি) পরিবর্তন তাঁদের বিনিয়োগে নিরুৎসাহিত করবে। হঠাৎ করে পলিসি চেঞ্জ হলে রং সিগন্যাল যায়। তাহলে কীভাবে এফডিআই আসবে?
সংগঠনটির উপদেষ্টা ও ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেহজাদ মুনিম বলেন, প্রমিজের (বিনিয়োগকারীদের বেনিফিট) ভিত্তিতে বিনিয়োগ করেছি। হঠাৎ করে পলিসি চেঞ্জ হয়ে গেলে এই বিনিয়োগকারীদের আরেকবার আনা কঠিন হবে।
প্রস্তাবিত বাজেটে বৈদেশি সরাসরি বিনিয়োগ (এফডিআই) আকর্ষণের জন্য কিছু সুপারিশ থাকলেও প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে কিছু সুবিধা কমানো হয়েছে। এভাবে হঠাৎ করে সুবিধা কমানোর ফলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশীয় বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করলেও বিদেশি বিনিয়োগ সুবিধা হঠাৎ কমালে এফডিআই কমতে পারে। তখন বিনিয়োগকারীরা বিকল্প খুঁজবেন। তাঁরা তো যেখানে তুলনামূলক বেশি সুবিধা পাবেন, সেখানে নতুন করে বিনিয়োগ করবেন। তাঁদের বিনিয়োগের মূল্য লক্ষ্য হলো বেশি মুনাফা (রিটার্ন) পাওয়া। উৎপাদন কিংবা নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি তাঁদের লক্ষ্য নয়। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে নতুন এফডিআর আনতে সুবিধা সংকোচন না করে বাড়তি সুবিধা দিতে হবে।
গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশে পরিচালনাকারী বিদেশি কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফআইসিসিআই-ফিকি) বাজেট-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সংগঠনটির সভাপতি ও ইউনিলিভার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার।
এফআইসিসিআইয়ের সভাপতি জাভেদ আখতার বলেন, ব্যক্তিগত উদ্যোগে গঠিত হওয়া ইকোনমিক জোনের ইনভেস্টরদের বেশ কিছু সুবিধার কমিটমেন্ট ছিল, হঠাৎ করেই তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। এতে দেশের বিশ্বাসযোগ্যতার ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের মনে প্রশ্ন উঠবে। নতুন করে তাঁরা হয়তো আর বিনিয়োগ করবেন না। আর পাইপলাইনে যেসব বিনিয়োগ আছে, তাঁরাও রিথিঙ্ক করবেন। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে এফডিআইতে। আর এফডিআই কমলে রিজার্ভ তো বাড়বে না।
এফআইসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এবং বর্তমান উপদেষ্টা রূপালী হক চৌধুরী প্রতিবেশী দেশগুলোতে এফডিআইয়ের ক্ষেত্রে দেওয়া বিভিন্ন সুবিধার কথা তুলে ধরে বলেন, ‘বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশই একমাত্র গন্তব্য নয়। তাঁরা (বিনিয়োগকারী ও বিদেশি কোম্পানি) অন্যান্য দেশের সুবিধাগুলোর কথাও বিবেচনা করছেন। এসব সুবিধা কমানোর বিষয় তাঁরা জেনে যাবেন। তখন বিনিয়োগ করবেন কি না, তা নিশ্চিত করে বলা যায় না।
প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে প্রাইভেট ইকোনমিক জোনের বিনিয়োগকারীদের বেশ কিছু সুবিধা হঠাৎ করে বাতিল করায় উদ্বেগ প্রকাশ করে রূপালী চৌধুরী বলেন, বিদেশি বিনিয়োগকারীরা কিছু সুবিধার প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করেছেন। তবে হঠাৎ করে সরকারের ট্যাক্সসহ বিভিন্ন পলিসি (নীতি) পরিবর্তন তাঁদের বিনিয়োগে নিরুৎসাহিত করবে। হঠাৎ করে পলিসি চেঞ্জ হলে রং সিগন্যাল যায়। তাহলে কীভাবে এফডিআই আসবে?
সংগঠনটির উপদেষ্টা ও ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেহজাদ মুনিম বলেন, প্রমিজের (বিনিয়োগকারীদের বেনিফিট) ভিত্তিতে বিনিয়োগ করেছি। হঠাৎ করে পলিসি চেঞ্জ হয়ে গেলে এই বিনিয়োগকারীদের আরেকবার আনা কঠিন হবে।
শতাধিক পণ্যের ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও সম্পূরক শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্তকে ‘অপরিণামদর্শী’ হিসেবে বর্ণনা করে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বিএনপি। আজ শনিবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই দাবি জানান।
১ মিনিট আগেসাশ্রয়ী মূল্যে সাধারণ জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য ‘ইলিশ মাছের সরবরাহ ও মূল্য শৃঙ্খলে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের জন্য হ্রাসকৃত মূল্যে ইলিশ মাছ বিক্রয়’ সেবা কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। ইলিশ মাছ বিপণন কর্মসূচি বাস্তবায়নে যৌথভাবে কাজ করছে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন এবং বাংলাদেশ মেরিন ফিশা
১৪ মিনিট আগেআমাদের শেয়ারবাজার অনেক সংকুচিত। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়েছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্য সব দেশের শেয়ারবাজার এগিয়েছে। এই অবস্থায় বর্তমান সময়ে দেশের সব স্টেকহোল্ডাররা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে ইতিবাচকভাবে কাজ করছে...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
৭ ঘণ্টা আগে