নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে ঋণের হার আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে আছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। তিনি বলেছেন, ‘অনেকে সমালোচনা করেন। বলেন, ঋণ করে ঘি খাওয়ার মতো অবস্থা। ঋণ করার প্রথা বিশ্বজুড়েই আছে। তবে তা সহনীয় পর্যায়ে রাখতে হয়। বাংলাদেশে সেটা জিডিপির ৫ শতাংশের নিচে আছে। এটা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড।’
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট সম্পর্কে সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী।
বিরোধীদের সমালোচনার জবাবে প্রতিমন্ত্রী আরাফাত বলেন, ‘২০০৮–২০০৯ সালে ঋণ ছিল ৩৮ বিলিয়ন ডলার এখন হয়েছে ১৪৯ বিলিয়ন ডলার। এটা অর্ধেক সত্য। ২০০৮–২০০৯ সালে জিডিপির পরিমাণ ছিল ১১০ বিলিয়ন ডলার। আর এখন ৪২০ বিলিয়ন ডলার। শুধু ঋণ দিয়ে নয় সম্পদ জিডিপি দিয়ে এটি মাপতে হবে।’
মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, ‘বিরোধী দল বলছে, খেলাপি ঋণ ২০০৬ সালে ছিল ২০ হাজার কোটি টাকা। এখন সেটা ১ লাখ ৮২ হাজার কোটি টাকা। এটি ঠিক। কিন্তু ২০০৬ সালে যে পরিমাণ ঋণ দেওয়া হয়েছিল, সেখানে খেলাপি ছিল ১৩ শতাংশের বেশি। আর এখন ১১ শতাংশের নিচে। সুতরাং খেলাপি ঋণ কমেছে।’
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনা বাজেটে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। কোভিড–১৯ ও ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের কারণে মূল্যবৃদ্ধির কারণে পুরো বিশ্বে মূল্যস্ফীতির চরম অবস্থা তৈরি হয়। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য এক বছরের মধ্যে কমিয়ে আনার সকল প্রচেষ্টার প্রতিফলন বাজেটে আছে। এবার সংকোচনমূলক বাজেট করা হয়েছে।’
এবারের বাজেটকে জনবান্ধব বাজেট আখ্যা দিয়ে আরাফাত বলেন, ‘সামাজিক নিরাপত্তা খাতে সাধারণ মানুষের জন্য বাজেট বৃদ্ধি, শিক্ষায় বৃদ্ধি করা হয়েছে, সাধারণ মানুষ নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাদের ইনকাম যত বেশি তাঁদের কর বেশি করার প্রস্তাব করা হয়েছে। যাদের ইনকাম কম তাঁদের কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। বাজেটটি নিম্ন আয়ের সাধারণ বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কথা মাথায় রেখে করা হয়েছে।’
বাংলাদেশে ঋণের হার আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে আছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। তিনি বলেছেন, ‘অনেকে সমালোচনা করেন। বলেন, ঋণ করে ঘি খাওয়ার মতো অবস্থা। ঋণ করার প্রথা বিশ্বজুড়েই আছে। তবে তা সহনীয় পর্যায়ে রাখতে হয়। বাংলাদেশে সেটা জিডিপির ৫ শতাংশের নিচে আছে। এটা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড।’
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট সম্পর্কে সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী।
বিরোধীদের সমালোচনার জবাবে প্রতিমন্ত্রী আরাফাত বলেন, ‘২০০৮–২০০৯ সালে ঋণ ছিল ৩৮ বিলিয়ন ডলার এখন হয়েছে ১৪৯ বিলিয়ন ডলার। এটা অর্ধেক সত্য। ২০০৮–২০০৯ সালে জিডিপির পরিমাণ ছিল ১১০ বিলিয়ন ডলার। আর এখন ৪২০ বিলিয়ন ডলার। শুধু ঋণ দিয়ে নয় সম্পদ জিডিপি দিয়ে এটি মাপতে হবে।’
মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, ‘বিরোধী দল বলছে, খেলাপি ঋণ ২০০৬ সালে ছিল ২০ হাজার কোটি টাকা। এখন সেটা ১ লাখ ৮২ হাজার কোটি টাকা। এটি ঠিক। কিন্তু ২০০৬ সালে যে পরিমাণ ঋণ দেওয়া হয়েছিল, সেখানে খেলাপি ছিল ১৩ শতাংশের বেশি। আর এখন ১১ শতাংশের নিচে। সুতরাং খেলাপি ঋণ কমেছে।’
তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনা বাজেটে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। কোভিড–১৯ ও ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের কারণে মূল্যবৃদ্ধির কারণে পুরো বিশ্বে মূল্যস্ফীতির চরম অবস্থা তৈরি হয়। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য এক বছরের মধ্যে কমিয়ে আনার সকল প্রচেষ্টার প্রতিফলন বাজেটে আছে। এবার সংকোচনমূলক বাজেট করা হয়েছে।’
এবারের বাজেটকে জনবান্ধব বাজেট আখ্যা দিয়ে আরাফাত বলেন, ‘সামাজিক নিরাপত্তা খাতে সাধারণ মানুষের জন্য বাজেট বৃদ্ধি, শিক্ষায় বৃদ্ধি করা হয়েছে, সাধারণ মানুষ নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাদের ইনকাম যত বেশি তাঁদের কর বেশি করার প্রস্তাব করা হয়েছে। যাদের ইনকাম কম তাঁদের কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। বাজেটটি নিম্ন আয়ের সাধারণ বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কথা মাথায় রেখে করা হয়েছে।’
স্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
২৬ মিনিট আগেইউএনডিপির আয়োজনে গতকাল বৃহস্পতিবার ‘জনবান্ধব নীতি প্রণয়নে সঠিক উপাত্ত সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনায় প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কো-অপারেশনের সহায়তায় ইউএনডিপির স্ট্রেংদেনিং ইনস্টিটিউশনস, পলিসিজ অ্যান্ড সার্ভিসেস প্রকল্পের
১ ঘণ্টা আগেঅত্যাধুনিক সুবিধা নিয়ে চালু হয়েছে বেনাপোল বন্দরের কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল, যা সেবা ও বাণিজ্যে নতুন মাত্রা যোগ করার পাশাপাশি যানজট ও পণ্যজট নিরসনে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। ১৪ নভেম্বর এটি উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন ও শ্রম উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ১৮ নভেম্বর থেকে টার্মিনালের কার্যক্রম শুরু হয়।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সদস্যদের জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা দেওয়ার উদ্দেশ্যে ব্র্যাক ব্যাংক এবং বেসিস-এর মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের আইসিটি খাতের উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
৩ ঘণ্টা আগে