বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে আছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে কাজ করার কারণে খাবারসহ বিভিন্ন সংকট থেকে পরিত্রাণ পাওয়া গেছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে এখন খাবার নিয়ে টানাপোড়েন নেই, প্রচুর খাদ্য রয়েছে।’ যদিও ভারত থেকে খাদ্যদ্রব্য না আসায় মূল্যস্ফীতি বেড়েছে বলে স্বীকার করেছেন তিনি।
আজ রোববার সর্বজনীন পেনশনের টাকা ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন অর্থমন্ত্রী।
মন্ত্রী এমন সময়ে অর্থনীতি ভালো থাকার আত্মতৃপ্তি প্রকাশ করলেন, যখন নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক দামে নাকাল সাধারণ মানুষ। আয় না বাড়লেও লাগামহীন মূল্যস্ফীতির চাপ গত প্রায় দুই বছর ধরে সাধারণ মানুষকে ভোগাচ্ছে। সরকারি হিসাবেই মূল্যস্ফীতির পারদ প্রায় দুই অঙ্কের কাছাকাছি।
অর্থমন্ত্রী পেনশন স্কিমের তহবিলের উদ্বোধন করার পর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘কোভিড আমাদের জন্য খুবই সমস্যা ছিল। এরপর একের পর এক চলতেই আছে। আমরাও আনফরচুনেটলি এ থেকে ছাড়া পাইনি। কিন্তু সরকারের হাতে যেসব জায়গা আছে সেগুলো ব্যবহার করছে। এখানে কয়েকটি প্রশ্ন আসবে। এগুলো কিন্তু ঠিক না।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘শেরাটন হোটেলে একদিন যখন বক্তব্য রাখছিলাম, সেখানে জোর করে আমাকে বলা হচ্ছিল আপনি (সুদ হার) নয়–ছয় করতে পারবেন না। যা যা বলার তা বলেছিল। আপনারা ভালো করে নিজেরা নিজের বিবেককে প্রশ্ন করেন, নয়–ছয় যদি না থাকত তাহলে আজ আমাদের ব্যাংকিং খাত খুঁজে পেতেন না। দেশের মানুষকে, মানুষের খাবার–দাবারের কিছু ব্যবস্থা থাকত না।’
জিনিসপত্রের অস্বাভাবিক দাম নিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আগে ভারত থেকে অনেক খাদ্যদ্রব্য আসত। এখন খাদ্যদ্রব্য আসে না, কোনো ডিমও আসে না, কোনো কিছু আসে না। আগে তারা দিতে পারত, এখন দিতে পারে না। এই যদি অবস্থা হয়, আমাদের ব্যবস্থা করতে হবে। এটা কিছুদিন সহ্য করতে হবে। মূল্যস্ফীতি কমানোর চেষ্টা করছি।’
আইএমএফের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ পাওয়া নিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘যে তারিখে বলা আছে আইএমএফ সেই তারিখেই পেমেন্ট করবে, না পাওয়ার কোনো কারণ নেই।’
অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে আছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে কাজ করার কারণে খাবারসহ বিভিন্ন সংকট থেকে পরিত্রাণ পাওয়া গেছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে এখন খাবার নিয়ে টানাপোড়েন নেই, প্রচুর খাদ্য রয়েছে।’ যদিও ভারত থেকে খাদ্যদ্রব্য না আসায় মূল্যস্ফীতি বেড়েছে বলে স্বীকার করেছেন তিনি।
আজ রোববার সর্বজনীন পেনশনের টাকা ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন অর্থমন্ত্রী।
মন্ত্রী এমন সময়ে অর্থনীতি ভালো থাকার আত্মতৃপ্তি প্রকাশ করলেন, যখন নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক দামে নাকাল সাধারণ মানুষ। আয় না বাড়লেও লাগামহীন মূল্যস্ফীতির চাপ গত প্রায় দুই বছর ধরে সাধারণ মানুষকে ভোগাচ্ছে। সরকারি হিসাবেই মূল্যস্ফীতির পারদ প্রায় দুই অঙ্কের কাছাকাছি।
অর্থমন্ত্রী পেনশন স্কিমের তহবিলের উদ্বোধন করার পর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘কোভিড আমাদের জন্য খুবই সমস্যা ছিল। এরপর একের পর এক চলতেই আছে। আমরাও আনফরচুনেটলি এ থেকে ছাড়া পাইনি। কিন্তু সরকারের হাতে যেসব জায়গা আছে সেগুলো ব্যবহার করছে। এখানে কয়েকটি প্রশ্ন আসবে। এগুলো কিন্তু ঠিক না।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘শেরাটন হোটেলে একদিন যখন বক্তব্য রাখছিলাম, সেখানে জোর করে আমাকে বলা হচ্ছিল আপনি (সুদ হার) নয়–ছয় করতে পারবেন না। যা যা বলার তা বলেছিল। আপনারা ভালো করে নিজেরা নিজের বিবেককে প্রশ্ন করেন, নয়–ছয় যদি না থাকত তাহলে আজ আমাদের ব্যাংকিং খাত খুঁজে পেতেন না। দেশের মানুষকে, মানুষের খাবার–দাবারের কিছু ব্যবস্থা থাকত না।’
জিনিসপত্রের অস্বাভাবিক দাম নিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আগে ভারত থেকে অনেক খাদ্যদ্রব্য আসত। এখন খাদ্যদ্রব্য আসে না, কোনো ডিমও আসে না, কোনো কিছু আসে না। আগে তারা দিতে পারত, এখন দিতে পারে না। এই যদি অবস্থা হয়, আমাদের ব্যবস্থা করতে হবে। এটা কিছুদিন সহ্য করতে হবে। মূল্যস্ফীতি কমানোর চেষ্টা করছি।’
আইএমএফের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ পাওয়া নিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘যে তারিখে বলা আছে আইএমএফ সেই তারিখেই পেমেন্ট করবে, না পাওয়ার কোনো কারণ নেই।’
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৮ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৮ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগে