জাহিদুল ইসলাম, ঢাকা
বিশেষ সুবিধায় কূটনীতিকদের নামে মদ এনে, অনিয়মে বিক্রি করায় সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে ২৪৯ কোটি টাকা। পাঁচ বছর ধরে চলে এ অনিয়ম। ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডের আওতায় আনা এসব মদ নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই সাধারণ ক্রেতার কাছে বিক্রি করা হয়েছে। আর এ কাজের নেতৃত্বে নাম এসেছে মেসার্স টস বন্ড (প্রাইভেট) লিমিটেডের। যদিও এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে প্রতিষ্ঠানটি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের শুল্ক বিভাগের এক তদন্ত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
জানা যায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তি নিয়ে বিদেশি কূটনীতিক ছাড়াও বিশেষ সুবিধাভোগী বিদেশি নাগরিক কূটনৈতিক বন্ডেড ওয়্যারহাউস থেকে ফুড স্টাফ (মদ, সিগারেট ও মদজাতীয় পণ্য) এবং অন্যান্য জিনিসপত্র শুল্কমুক্ত সুবিধায় কিনতে পারেন। কিন্তু লাইসেন্সপ্রাপ্ত কূটনৈতিক বন্ডেড ওয়্যারহাউস এই সুযোগের অপব্যবহার ও অনিয়ম করেছে। এতে প্রতিবছর সরকার কোটি কোটি টাকা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। মেসার্স টস বন্ড (প্রাইভেট) লিমিটেডের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ ওঠায় তদন্ত শুরু করে কাস্টমস মূল্যায়ন ও অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা কমিশনারেট। সংস্থাটির করা তদন্তে দেখা যায়, প্রতিষ্ঠানটি পাঁচ বছরে প্রায় ৫৮ লাখ লিটার মদ ও প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার কেজি সিগারেট আমদানি করেছে। কিন্তু ডিপ্লোম্যাটিক বন্ড সুবিধায় আমদানি করা এ মদ ও সিগারেট নিয়ম মেনে বিক্রি করা হয়নি। কোন নন-প্রিভিলেজড পারসন ও নন-ডিপ্লোম্যাটিক ব্যক্তির কাছে এসব পণ্য বিক্রি করা হয়েছে, তারও কোনো সঠিক তথ্য নেই। আবার কিছু পণ্য বিক্রির তথ্য থাকলেও তাতেও দেয়া হয়েছে গোঁজামিল। এতে সরকার ২৪৯ কোটি টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিরীক্ষা শেষ করতে কাগজপত্র চেয়ে প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে কয়েকবার চিঠি দেয়া হয়। কিন্তু প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে কোনো কাগজপত্র সরবরাহ করা হয়নি। পরে কাস্টমস কর্মকর্তারা প্রতিষ্ঠানের ইন-টু-বন্ড ও এক্স-টু-বন্ড রেজিস্টারের তথ্য পর্যালোচনা করেন। যাতে দেখা যায় ইন-টু-বন্ড ও এক্স-টু-বন্ড রেজিস্টারে একই নম্বরে একাধিক পণ্য এন্ট্রি করা হয়েছে।
আমদানি করা পণ্য ইন-টু-বন্ড রেজিস্টারে এন্ট্রি পাওয়া গেলেও বিক্রি করা পণ্যের ক্ষেত্রে রয়েছে গরমিল। বিক্রির তথ্য লুকাতে প্রতিষ্ঠান বিপুলসংখ্যক রেজিস্টার তৈরি করে রেখেছে। তবে যেসব নন-ডিপ্লোম্যাটিক ও নন-প্রিভিলেজড পারসন এবং প্রতিষ্ঠানের কাছে এসব পণ্য বিক্রি করা হয়েছে, তাদের কোনো পাসবুক দেখাতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইস্যু করা এসব পাসবুকের তালিকা চেয়ে বারবার চিঠি দেয়া হলেও তা সরবরাহ করা হয়নি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওরাল বিজনেস ইন্টেলিজেন্স সফটওয়্যারের আমদানি তথ্যমতে প্রতিষ্ঠানটি ২০১৬ সালে ৯৬টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রায় ১৫ লাখ লিটার মদ এবং প্রায় ৪৫৬ কেজি সিগারেট আমদানি করেছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর প্রায় সাড়ে ৬৭ কোটি টাকা। ২০১৭ সালে ৮২টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রায় সাড়ে ১৩ লাখ লিটার মদ আমদানি করা হয়েছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর প্রায় ৫০ কোটি টাকা। ২০১৮ সালে ৭৩টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে সাড়ে ১০ লাখ লিটার মদ ও সাড়ে ৭ হাজার কেজি সিগারেট আমদানি করেছে। যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর সাড়ে ৪৪ কোটি টাকা। ২০১৯ সালে ৪৮টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রায় সাড়ে ৭ লাখ লিটার মদ ও সাড়ে ১০ হাজার কেজি সিগারেট আমদানি করেছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর ২৮ কোটি টাকা। ২০২০ সালে ৭২টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১২ লাখ লিটার মদ আমদানি করেছে, যাতে শুল্ককর প্রায় ৫৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ পাঁচ বছরে প্রতিষ্ঠানটি ৩৭১টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে ৫৭ লাখ ৮৫ হাজার ৫৬৩ লিটার মদ ও ১৮ হাজার ৬৯০ কেজি সিগারেট আমদানি করেছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর ২৪৯ কোটি ৪ লাখ ৫৪ হাজার ৮১২ টাকা।
এনবিআর সূত্র জানায়, ডিপ্লোম্যাটিক বন্ড সুবিধাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে বন্ড সুবিধার অপব্যবহারের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। বিশেষ করে বন্ড সুবিধায় আমদানি করা সিগারেট, মদ ও অ্যালকোহল-জাতীয় পণ্য আমদানি করা হয়। কিন্তু এসব পণ্য কোথায়, কাদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে, তার কোনো সঠিক হিসাব থাকে না। মূলত শুল্ককর ফাঁকি দিতেই প্রতিষ্ঠানগুলো সঠিক হিসাব দেয় না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব সিগারেট, মদ ও মাদক-জাতীয় পণ্য বিক্রি করে দেয়া হয় খোলাবাজারে।
এ বিষয়ে টস বন্ডের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) শফিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাস্টমস মূল্যায়ন টিম এই নিরীক্ষা করেছে। তাদের নিরীক্ষায় তারা আমদানির তথ্য দেখেছেন কিন্তু বিক্রির কোনো হিসাব দেখেননি। তারা যে পণ্য আমদানি করা হয়েছে তার ওপর শুল্ক ধরেছে। আমাদের বিক্রির তথ্য তারা দেখতে পারবে না, কারণ এত বই এত রেজিস্টার তারা দেখতে পারবে না। কাস্টমস মূল্যায়ন যে নিরীক্ষা করেছে তারা এর অথরিটি না, এখানে অথরিটি কাস্টমস বন্ড। তারা প্রতিবছরই নিরীক্ষা করেছে। তারা দেখে যেটা করবে সেটাই হবে।
কোনো ধরনের শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ফাঁকি দেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা। এখানে কোনো ফাঁকি দেওয়া হয়নি। পণ্য আমদানির পর বন্ড রেজিস্টারে এন্ট্রি করা হয়। বিক্রির পর আবার রেজিস্টারে এন্ট্রি হয়। এতে বন্ড কমিশনারেটের অ্যাসাইন করা এক কর্মকর্তা আমাদের এখানে থাকেন, যিনি তাতে সই করেন। বাইরে বিক্রির সুযোগ নেই।’
বিশেষ সুবিধায় কূটনীতিকদের নামে মদ এনে, অনিয়মে বিক্রি করায় সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে ২৪৯ কোটি টাকা। পাঁচ বছর ধরে চলে এ অনিয়ম। ডিপ্লোম্যাটিক বন্ডের আওতায় আনা এসব মদ নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই সাধারণ ক্রেতার কাছে বিক্রি করা হয়েছে। আর এ কাজের নেতৃত্বে নাম এসেছে মেসার্স টস বন্ড (প্রাইভেট) লিমিটেডের। যদিও এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে প্রতিষ্ঠানটি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড–এনবিআরের শুল্ক বিভাগের এক তদন্ত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
জানা যায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তি নিয়ে বিদেশি কূটনীতিক ছাড়াও বিশেষ সুবিধাভোগী বিদেশি নাগরিক কূটনৈতিক বন্ডেড ওয়্যারহাউস থেকে ফুড স্টাফ (মদ, সিগারেট ও মদজাতীয় পণ্য) এবং অন্যান্য জিনিসপত্র শুল্কমুক্ত সুবিধায় কিনতে পারেন। কিন্তু লাইসেন্সপ্রাপ্ত কূটনৈতিক বন্ডেড ওয়্যারহাউস এই সুযোগের অপব্যবহার ও অনিয়ম করেছে। এতে প্রতিবছর সরকার কোটি কোটি টাকা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। মেসার্স টস বন্ড (প্রাইভেট) লিমিটেডের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ ওঠায় তদন্ত শুরু করে কাস্টমস মূল্যায়ন ও অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা কমিশনারেট। সংস্থাটির করা তদন্তে দেখা যায়, প্রতিষ্ঠানটি পাঁচ বছরে প্রায় ৫৮ লাখ লিটার মদ ও প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার কেজি সিগারেট আমদানি করেছে। কিন্তু ডিপ্লোম্যাটিক বন্ড সুবিধায় আমদানি করা এ মদ ও সিগারেট নিয়ম মেনে বিক্রি করা হয়নি। কোন নন-প্রিভিলেজড পারসন ও নন-ডিপ্লোম্যাটিক ব্যক্তির কাছে এসব পণ্য বিক্রি করা হয়েছে, তারও কোনো সঠিক তথ্য নেই। আবার কিছু পণ্য বিক্রির তথ্য থাকলেও তাতেও দেয়া হয়েছে গোঁজামিল। এতে সরকার ২৪৯ কোটি টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিরীক্ষা শেষ করতে কাগজপত্র চেয়ে প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে কয়েকবার চিঠি দেয়া হয়। কিন্তু প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে কোনো কাগজপত্র সরবরাহ করা হয়নি। পরে কাস্টমস কর্মকর্তারা প্রতিষ্ঠানের ইন-টু-বন্ড ও এক্স-টু-বন্ড রেজিস্টারের তথ্য পর্যালোচনা করেন। যাতে দেখা যায় ইন-টু-বন্ড ও এক্স-টু-বন্ড রেজিস্টারে একই নম্বরে একাধিক পণ্য এন্ট্রি করা হয়েছে।
আমদানি করা পণ্য ইন-টু-বন্ড রেজিস্টারে এন্ট্রি পাওয়া গেলেও বিক্রি করা পণ্যের ক্ষেত্রে রয়েছে গরমিল। বিক্রির তথ্য লুকাতে প্রতিষ্ঠান বিপুলসংখ্যক রেজিস্টার তৈরি করে রেখেছে। তবে যেসব নন-ডিপ্লোম্যাটিক ও নন-প্রিভিলেজড পারসন এবং প্রতিষ্ঠানের কাছে এসব পণ্য বিক্রি করা হয়েছে, তাদের কোনো পাসবুক দেখাতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইস্যু করা এসব পাসবুকের তালিকা চেয়ে বারবার চিঠি দেয়া হলেও তা সরবরাহ করা হয়নি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওরাল বিজনেস ইন্টেলিজেন্স সফটওয়্যারের আমদানি তথ্যমতে প্রতিষ্ঠানটি ২০১৬ সালে ৯৬টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রায় ১৫ লাখ লিটার মদ এবং প্রায় ৪৫৬ কেজি সিগারেট আমদানি করেছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর প্রায় সাড়ে ৬৭ কোটি টাকা। ২০১৭ সালে ৮২টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রায় সাড়ে ১৩ লাখ লিটার মদ আমদানি করা হয়েছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর প্রায় ৫০ কোটি টাকা। ২০১৮ সালে ৭৩টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে সাড়ে ১০ লাখ লিটার মদ ও সাড়ে ৭ হাজার কেজি সিগারেট আমদানি করেছে। যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর সাড়ে ৪৪ কোটি টাকা। ২০১৯ সালে ৪৮টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রায় সাড়ে ৭ লাখ লিটার মদ ও সাড়ে ১০ হাজার কেজি সিগারেট আমদানি করেছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর ২৮ কোটি টাকা। ২০২০ সালে ৭২টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১২ লাখ লিটার মদ আমদানি করেছে, যাতে শুল্ককর প্রায় ৫৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ পাঁচ বছরে প্রতিষ্ঠানটি ৩৭১টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে ৫৭ লাখ ৮৫ হাজার ৫৬৩ লিটার মদ ও ১৮ হাজার ৬৯০ কেজি সিগারেট আমদানি করেছে, যাতে প্রযোজ্য শুল্ককর ২৪৯ কোটি ৪ লাখ ৫৪ হাজার ৮১২ টাকা।
এনবিআর সূত্র জানায়, ডিপ্লোম্যাটিক বন্ড সুবিধাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে বন্ড সুবিধার অপব্যবহারের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। বিশেষ করে বন্ড সুবিধায় আমদানি করা সিগারেট, মদ ও অ্যালকোহল-জাতীয় পণ্য আমদানি করা হয়। কিন্তু এসব পণ্য কোথায়, কাদের কাছে বিক্রি করা হয়েছে, তার কোনো সঠিক হিসাব থাকে না। মূলত শুল্ককর ফাঁকি দিতেই প্রতিষ্ঠানগুলো সঠিক হিসাব দেয় না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব সিগারেট, মদ ও মাদক-জাতীয় পণ্য বিক্রি করে দেয়া হয় খোলাবাজারে।
এ বিষয়ে টস বন্ডের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) শফিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাস্টমস মূল্যায়ন টিম এই নিরীক্ষা করেছে। তাদের নিরীক্ষায় তারা আমদানির তথ্য দেখেছেন কিন্তু বিক্রির কোনো হিসাব দেখেননি। তারা যে পণ্য আমদানি করা হয়েছে তার ওপর শুল্ক ধরেছে। আমাদের বিক্রির তথ্য তারা দেখতে পারবে না, কারণ এত বই এত রেজিস্টার তারা দেখতে পারবে না। কাস্টমস মূল্যায়ন যে নিরীক্ষা করেছে তারা এর অথরিটি না, এখানে অথরিটি কাস্টমস বন্ড। তারা প্রতিবছরই নিরীক্ষা করেছে। তারা দেখে যেটা করবে সেটাই হবে।
কোনো ধরনের শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ফাঁকি দেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা। এখানে কোনো ফাঁকি দেওয়া হয়নি। পণ্য আমদানির পর বন্ড রেজিস্টারে এন্ট্রি করা হয়। বিক্রির পর আবার রেজিস্টারে এন্ট্রি হয়। এতে বন্ড কমিশনারেটের অ্যাসাইন করা এক কর্মকর্তা আমাদের এখানে থাকেন, যিনি তাতে সই করেন। বাইরে বিক্রির সুযোগ নেই।’
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের সঠিক প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। আজ রোববার জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের ২৮ তম সভায় তিনি এ কথা বলেন। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সভাকক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়...
৪ মিনিট আগেভবিষ্যৎ আয়ের এক অপার সম্ভাবনার দুয়ার হলো বিমা—যাকে সংকটকালে নির্ভেজাল এক বিশ্বস্ত সঙ্গী বলা যায়। বিশ্বজুড়ে তাই বিমার প্রতি মানুষের আকর্ষণ যেন অদম্য স্রোতের মতো ক্রমাগত বাড়ছে। অথচ এই ঢেউ বাংলাদেশে...
১৩ ঘণ্টা আগে‘মিডিয়াকম ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট ২০২৫’-এর চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সংবাদভিত্তিক টিভি চ্যানেল নিউজ ২৪। আজ শনিবার গুলশান-২-এ অবস্থিত মিডিয়াকমের নিজস্ব প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে হারিয়ে শিরোপা জয় করে এই গণমাধ্যম।
১৫ ঘণ্টা আগেএনআরবি ব্যাংক পিএলসির বার্ষিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভার আয়োজন করা হয়।
১৫ ঘণ্টা আগে