অনলাইন ডেস্ক
আফগানিস্তানে ২১২টি পণ্য রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে পাকিস্তান। দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত ট্রানজিট ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্টের আওতায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। পাশাপাশি পাকিস্তান হয়ে আমদানি করা আফগান পণ্যের ওপরও ১০ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপ করেছে। দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম এআরওয়াই নিউজ।
পাকিস্তান সরকারের সংবিধিবদ্ধ নিয়ন্ত্রক আদেশ (এসআরও) অনুসারে, ১৭ ধরনের কাপড়, সব ধরনের গাড়ির টায়ার, চা-পাতা ও কয়েক ডজন প্রসাধনী পণ্যের নাম রয়েছে নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকায়। এর বাইরেও বিভিন্ন ধরনে বাদাম, শুকনো ও তাজা ফল, ফ্রিজ, রেফ্রিজারেটর, এসি, জুসার, মিক্সার, ব্লেন্ডারসহ বিভিন্ন গৃহস্থালি সামগ্রীও রপ্তানি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
পাকিস্তান কেবল আমদানি নিষিদ্ধ করাই নয়, আফগানিস্তান পাকিস্তান হয়ে যেসব পণ্য আমদানি করে, সেগুলোর বেশ কয়েকটি পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ হারে প্রক্রিয়াজাতকরণ শুল্ক আরোপ করেছে ট্রানজিট ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্টের আওতায়।
পাকিস্তানের শুল্ক বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘কাস্টমস অ্যাক্ট, ১৯৬৯ (১৯৬৯-এর ৪)-এর ধারা ১৮ডি-এর প্রদত্ত ক্ষমতার প্রয়োগে ফেডারেল সরকার পাকিস্তান হয়ে আফগানিস্তানে আমদানি করা বাণিজ্যিক পণ্যগুলোর ওপর ১০ শতাংশ অ্যাড ভ্যালোরেমের হারে প্রক্রিয়াকরণ ফি আরোপ করেছে।’ এই শর্তের আওতায় পড়া পণ্যগুলো হলো—মিষ্টান্ন, চকলেট, জুতা, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি, কম্বল, হোম টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস।
আফগানিস্তানকে ট্রানজিট দেওয়ার কারণে পাকিস্তান সরকারকে বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে। পাকিস্তান সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, আফগানিস্তানকে ট্রানজিট দেওয়ায় পাকিস্তানের প্রতিবছরে ক্ষতি হয় ১৮০ বিলিয়ন পাকিস্তানি রুপি। সেই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পাকিস্তান হয়ে যেসব পণ্য আফগানিস্তান আমদানি করছে, সেগুলোর ওপর শুল্ক আরোপ করেছে।
আফগানিস্তানে ২১২টি পণ্য রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে পাকিস্তান। দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত ট্রানজিট ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্টের আওতায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। পাশাপাশি পাকিস্তান হয়ে আমদানি করা আফগান পণ্যের ওপরও ১০ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপ করেছে। দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম এআরওয়াই নিউজ।
পাকিস্তান সরকারের সংবিধিবদ্ধ নিয়ন্ত্রক আদেশ (এসআরও) অনুসারে, ১৭ ধরনের কাপড়, সব ধরনের গাড়ির টায়ার, চা-পাতা ও কয়েক ডজন প্রসাধনী পণ্যের নাম রয়েছে নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকায়। এর বাইরেও বিভিন্ন ধরনে বাদাম, শুকনো ও তাজা ফল, ফ্রিজ, রেফ্রিজারেটর, এসি, জুসার, মিক্সার, ব্লেন্ডারসহ বিভিন্ন গৃহস্থালি সামগ্রীও রপ্তানি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
পাকিস্তান কেবল আমদানি নিষিদ্ধ করাই নয়, আফগানিস্তান পাকিস্তান হয়ে যেসব পণ্য আমদানি করে, সেগুলোর বেশ কয়েকটি পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ হারে প্রক্রিয়াজাতকরণ শুল্ক আরোপ করেছে ট্রানজিট ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্টের আওতায়।
পাকিস্তানের শুল্ক বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘কাস্টমস অ্যাক্ট, ১৯৬৯ (১৯৬৯-এর ৪)-এর ধারা ১৮ডি-এর প্রদত্ত ক্ষমতার প্রয়োগে ফেডারেল সরকার পাকিস্তান হয়ে আফগানিস্তানে আমদানি করা বাণিজ্যিক পণ্যগুলোর ওপর ১০ শতাংশ অ্যাড ভ্যালোরেমের হারে প্রক্রিয়াকরণ ফি আরোপ করেছে।’ এই শর্তের আওতায় পড়া পণ্যগুলো হলো—মিষ্টান্ন, চকলেট, জুতা, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি, কম্বল, হোম টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস।
আফগানিস্তানকে ট্রানজিট দেওয়ার কারণে পাকিস্তান সরকারকে বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে। পাকিস্তান সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, আফগানিস্তানকে ট্রানজিট দেওয়ায় পাকিস্তানের প্রতিবছরে ক্ষতি হয় ১৮০ বিলিয়ন পাকিস্তানি রুপি। সেই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পাকিস্তান হয়ে যেসব পণ্য আফগানিস্তান আমদানি করছে, সেগুলোর ওপর শুল্ক আরোপ করেছে।
দীর্ঘদিন ধরে দেশের ব্যাংক খাত এক গভীর সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। উচ্চ খেলাপি ঋণের প্রবাহ ব্যাংকগুলোর আর্থিক স্বাস্থ্যকে নাজুক করে তুলছে, আর তারই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে নিরাপত্তা সঞ্চিতির ঘাটতিতে। ঋণের বিপরীতে নির্দিষ্ট পরিমাণ প্রভিশন রাখা বাধ্যতামূলক হলেও লাগামহীন খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির কারণে অনেক ব্যাংকই...
১ ঘণ্টা আগেঈদুল ফিতরের আগে ১৫ রমজানের মধ্যে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের (মার্চ পর্যন্ত) বস্ত্র খাতসহ অন্যান্য রপ্তানি খাতের জন্য বরাদ্দ ৭ হাজার কোটি টাকা ছাড়ের আবেদন করেছে নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ)।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান প্রাভা হেলথ মোহাম্মদ আব্দুল মতিন ইমনকে কোম্পানির নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে নিযুক্ত করেছে। তিনি প্রাভার প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান সিইও সিলভানা কাদের সিনহার স্থলাভিষিক্ত হলেন, যিনি প্রাভা হেলথ বোর্ডের চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) পণ্য রপ্তানি থেকে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার আয় দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২৯৪ কোটি ২৬ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১০ দশমিক ৫৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে এ আয় ছিল ২ হাজার ৯৮০ কোটি ৫০ লাখ ডলার।
৪ ঘণ্টা আগে