নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে দরপতন চলছেই। এতে ক্রমাগত পুঁজি হারাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। তবে পুঁজি রক্ষার কোনো উপায় পাচ্ছেন না তাঁরা। নিয়ন্ত্রক সংস্থারও কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। ফলে পুঁজিবাজারে দরপতন দেখা ছাড়া তাঁদের আর কোনো উপায় নেই।
পতনের বৃত্তে থাকা পুঁজিবাজারে গতকাল বুধবারও ঢালাও দরপতন হয়েছে। প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে ১৪ গুণের বেশি। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে ৬ গুণের বেশি।
এদিন শুরুতে ডিএসইতে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের দর বাড়ে। ফলে সূচকও ঊর্ধ্বমুখী হয়। এ পর্যায়ে সূচক বাড়ে ৬০ পয়েন্ট। তবে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন শেষ হতেই বাজারের চিত্র বদলে যায়। দাম বাড়ার তালিকা থেকে একের পর এক প্রতিষ্ঠান দাম কমার তালিকায় চলে আসে। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত থাকে।
দিন শেষে সব খাত মিলিয়ে মাত্র ২৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ৩৫৫টি প্রতিষ্ঠানের এবং ১৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের দরপতনের কারণে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৪১ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৭৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৯৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকা, যা আগের কার্যদিবসে ছিল ৭১৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ৭৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
এদিকে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১৭৪ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৩৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৯০টির এবং ১৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। মোট লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ১৯ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১২ কোটি ৩ লাখ টাকা।
পুঁজিবাজারে দরপতন চলছেই। এতে ক্রমাগত পুঁজি হারাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। তবে পুঁজি রক্ষার কোনো উপায় পাচ্ছেন না তাঁরা। নিয়ন্ত্রক সংস্থারও কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। ফলে পুঁজিবাজারে দরপতন দেখা ছাড়া তাঁদের আর কোনো উপায় নেই।
পতনের বৃত্তে থাকা পুঁজিবাজারে গতকাল বুধবারও ঢালাও দরপতন হয়েছে। প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে ১৪ গুণের বেশি। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে ৬ গুণের বেশি।
এদিন শুরুতে ডিএসইতে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের দর বাড়ে। ফলে সূচকও ঊর্ধ্বমুখী হয়। এ পর্যায়ে সূচক বাড়ে ৬০ পয়েন্ট। তবে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন শেষ হতেই বাজারের চিত্র বদলে যায়। দাম বাড়ার তালিকা থেকে একের পর এক প্রতিষ্ঠান দাম কমার তালিকায় চলে আসে। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত থাকে।
দিন শেষে সব খাত মিলিয়ে মাত্র ২৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ৩৫৫টি প্রতিষ্ঠানের এবং ১৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের দরপতনের কারণে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৪১ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৭৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৯৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকা, যা আগের কার্যদিবসে ছিল ৭১৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ৭৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
এদিকে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ১৭৪ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৩৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৯০টির এবং ১৪টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। মোট লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ১৯ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১২ কোটি ৩ লাখ টাকা।
ট্যালি এমএসএমই সম্মাননা পেয়েছেন ২৫ উদ্যোক্তা। বাংলাদেশে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ (এমএসএমই) ইকোসিস্টেমে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।
৮ মিনিট আগেদরপতনের কারণে দেশের পুঁজিবাজার আরও বেশি বিনিয়োগযোগ্য বা উপযোগী হয়েছে উঠেছে। গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন দিন সূচক বাড়লেও দাম কমেছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। এ কারণে বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিইরেশিও) কমেছে ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
১৫ মিনিট আগেনবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
১৩ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
১৩ ঘণ্টা আগে