নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র নারীদের সামর্থ্য উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে ২০১৫ সালে নেওয়া হয় ‘স্বপ্ন’ প্রকল্প। প্রকল্পে বড় অঙ্কের বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার কথা ছিল, তবে আট বছরেও প্রতিশ্রুত অর্থের সামান্যই পাওয়া গেছে। তাই কিছু টাকা খরচের পর বন্ধ হয়ে যায় প্রকল্পটি। কাজ শেষ না হলেও প্রকল্পটি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানিয়েছে, ‘উৎপাদনশীল ও সম্ভাবনাময় কর্মের সুযোগ গ্রহণে নারীর সামর্থ্য উন্নয়ন’ (স্বপ্ন) প্রকল্পে মোট ব্যয় ছিল ৮৫৩ কোটি টাকা। এতে প্রকল্প সাহায্য হিসেবে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), সুইডেন দূতাবাস সিডা, এসডিজিএফসহ (স্পেন) কয়েকটি সংস্থার কাছ থেকে ৬৪০ কোটি টাকা অনুদান পাওয়ার কথা ছিল। তবে ৮৬ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। দেশি-বিদেশি অর্থ মিলিয়ে প্রকল্পে ব্যয় হয় মাত্র ১৮৫ কোটি ২৯ লাখ টাকা বা ২১ দশমিক ৭১ শতাংশ। প্রকল্পটি ২০১৯ সালে শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অনুদান পেতে বিলম্ব হওয়ায় বারবার সময় বাড়ানো হয়। বাস্তবায়নকালে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয় তিনবার, ২০২২ সালের মে মাসে বাড়তি মেয়াদও শেষ হয়েছে।
এ অবস্থায় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির গত মঙ্গলবারের সভায় প্রকল্পটির কাজ অসমাপ্ত রেখে সমাপ্তির অনুমোদন দেওয়া হয়।
জানা গেছে, প্রকল্পের মাধ্যমে ৬৪ হাজার ৯৮০ জন নারী উপকারভোগী সহায়তা পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আট বছরে সহায়তা পেয়েছেন পাঁচ জেলার মাত্র ১২ হাজার ৪৯২ জন নারী।
এদিকে, প্রথম পর্যায়ের প্রকল্প ভেস্তে গেলেও নতুন প্রতিশ্রুতির ওপর ভর করে দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্প হাতে নিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এতে আগের চেয়ে প্রকল্পের খরচ নেমেছে ছয় ভাগের এক ভাগে। ব্যয় ধরা হয়েছে মাত্র ১৪৮ কোটি টাকা, যা আগের প্রকল্পের ছয় ভাগের এক ভাগ। ইউএনডিপি, ম্যারিকো বাংলাদেশ, সুইডেনের কাছ থেকে ৬৮ কোটি টাকা বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার আশা করছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এ প্রকল্প পিছিয়ে পড়া ১২টি জেলার ৩২ উপজেলার ২৮৩ ইউনিয়নে বাস্তবায়ন করা হবে। এর মাধ্যমে এসব এলাকার ১০ হাজার ১৮৮ জন নারীর কর্মদক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে ইউনিয়ন পর্যায়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হবে। সুবিধাভোগীদের দিনে ৫০ টাকা সঞ্চয় করতে হবে, যা দিয়ে লাভজনক সমবায় সমিতি গঠন করা হবে। ২০২৬ সালের মধ্যে এটি বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র নারীদের সামর্থ্য উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে ২০১৫ সালে নেওয়া হয় ‘স্বপ্ন’ প্রকল্প। প্রকল্পে বড় অঙ্কের বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার কথা ছিল, তবে আট বছরেও প্রতিশ্রুত অর্থের সামান্যই পাওয়া গেছে। তাই কিছু টাকা খরচের পর বন্ধ হয়ে যায় প্রকল্পটি। কাজ শেষ না হলেও প্রকল্পটি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানিয়েছে, ‘উৎপাদনশীল ও সম্ভাবনাময় কর্মের সুযোগ গ্রহণে নারীর সামর্থ্য উন্নয়ন’ (স্বপ্ন) প্রকল্পে মোট ব্যয় ছিল ৮৫৩ কোটি টাকা। এতে প্রকল্প সাহায্য হিসেবে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), সুইডেন দূতাবাস সিডা, এসডিজিএফসহ (স্পেন) কয়েকটি সংস্থার কাছ থেকে ৬৪০ কোটি টাকা অনুদান পাওয়ার কথা ছিল। তবে ৮৬ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। দেশি-বিদেশি অর্থ মিলিয়ে প্রকল্পে ব্যয় হয় মাত্র ১৮৫ কোটি ২৯ লাখ টাকা বা ২১ দশমিক ৭১ শতাংশ। প্রকল্পটি ২০১৯ সালে শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অনুদান পেতে বিলম্ব হওয়ায় বারবার সময় বাড়ানো হয়। বাস্তবায়নকালে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয় তিনবার, ২০২২ সালের মে মাসে বাড়তি মেয়াদও শেষ হয়েছে।
এ অবস্থায় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির গত মঙ্গলবারের সভায় প্রকল্পটির কাজ অসমাপ্ত রেখে সমাপ্তির অনুমোদন দেওয়া হয়।
জানা গেছে, প্রকল্পের মাধ্যমে ৬৪ হাজার ৯৮০ জন নারী উপকারভোগী সহায়তা পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আট বছরে সহায়তা পেয়েছেন পাঁচ জেলার মাত্র ১২ হাজার ৪৯২ জন নারী।
এদিকে, প্রথম পর্যায়ের প্রকল্প ভেস্তে গেলেও নতুন প্রতিশ্রুতির ওপর ভর করে দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্প হাতে নিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এতে আগের চেয়ে প্রকল্পের খরচ নেমেছে ছয় ভাগের এক ভাগে। ব্যয় ধরা হয়েছে মাত্র ১৪৮ কোটি টাকা, যা আগের প্রকল্পের ছয় ভাগের এক ভাগ। ইউএনডিপি, ম্যারিকো বাংলাদেশ, সুইডেনের কাছ থেকে ৬৮ কোটি টাকা বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার আশা করছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এ প্রকল্প পিছিয়ে পড়া ১২টি জেলার ৩২ উপজেলার ২৮৩ ইউনিয়নে বাস্তবায়ন করা হবে। এর মাধ্যমে এসব এলাকার ১০ হাজার ১৮৮ জন নারীর কর্মদক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে ইউনিয়ন পর্যায়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হবে। সুবিধাভোগীদের দিনে ৫০ টাকা সঞ্চয় করতে হবে, যা দিয়ে লাভজনক সমবায় সমিতি গঠন করা হবে। ২০২৬ সালের মধ্যে এটি বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।
ভবিষ্যৎ আয়ের এক অপার সম্ভাবনার দুয়ার হলো বিমা—যাকে সংকটকালে নির্ভেজাল এক বিশ্বস্ত সঙ্গী বলা যায়। বিশ্বজুড়ে তাই বিমার প্রতি মানুষের আকর্ষণ যেন অদম্য স্রোতের মতো ক্রমাগত বাড়ছে। অথচ এই ঢেউ বাংলাদেশে...
৪ ঘণ্টা আগে‘মিডিয়াকম ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট ২০২৫’-এর চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সংবাদভিত্তিক টিভি চ্যানেল নিউজ ২৪। আজ শনিবার গুলশান-২-এ অবস্থিত মিডিয়াকমের নিজস্ব প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে হারিয়ে শিরোপা জয় করে এই গণমাধ্যম।
৭ ঘণ্টা আগেএনআরবি ব্যাংক পিএলসির বার্ষিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভার আয়োজন করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি ব্যবসায়িক অবস্থান মূল্যায়ন এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে ‘বিজনেস পলিসি ও প্ল্যানিং কনফারেন্স-২০২৫’-এর আয়োজন করেছে। ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইনের সভাপতিত্বে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধানেরা, শাখাপ্রধানেরা, সব উপশাখা এবং অফশোর ব্যাংকিং ইউন
৭ ঘণ্টা আগে