অনলাইন ডেস্ক
আন্তর্দেশীয় লেনদেন ব্যবস্থা চালু করেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার চারটি দেশ। নতুন এই পদ্ধতি অনুসারে এই চারটি দেশের যেকোনো একটি দেশে কিউআর কোড ব্যবহার করে নিজস্ব মুদ্রায় যেকোনো পণ্যের মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দেশ চারটি হলো ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুর। বিশ্লেষকেরা বলছেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশগুলোর দ্বারা বাস্তবায়িত নতুন এই লেনদেন ব্যবস্থা দেশগুলোর মধ্যে আর্থিক একীকরণের বিষয়টিকে আরও গভীর করবে। পাশাপাশি আসিয়ান জোটকেও অর্থনৈতিক সংহতির আরও কাছাকাছি নিয়ে আসবে।
গত বছর আসিয়ানের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো এ বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। পরে চলতি বছরের মে মাসে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন উল্লিখিত চারটি দেশের সরকারপ্রধানেরা। পরে সেই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে দেশগুলোর কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো একটি অভিন্ন লেনদেন ব্যবস্থা চালুর বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়।
আন্তসীমান্ত এই লেনদেন ব্যবস্থা চালুর মূল উদ্দেশ্য হলো—দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, রেমিট্যান্স এবং অন্যান্য অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও সহজ করা এবং আরও বাড়ানো। এ ছাড়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় একটি আর্থিক ইকোসিস্টেম চালু করা। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই লেনদেন ব্যবস্থা বড় আকারে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চালুর জন্য হলেও এতে করে খুচরা পর্যায়ের ভোক্তারাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
আন্তসীমান্ত এই লেনদেন ব্যবস্থাকে অনেক বিশ্লেষক আবার এই অঞ্চলে মার্কিন ডলারসহ অন্যান্য বিদেশি মুদ্রার ওপর এই অঞ্চলের দেশগুলোর নির্ভরশীলতা কমানোর গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলেও মনে করছেন। এ বিষয়ে ডিপ্লোম্যাট কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ম্যাগাজিনের পরামর্শক ও ডিপ্লোম্যাট রিস্ক ইন্টেলিজেন্সের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া বিশ্লেষক নিকো হান বলেছেন, ‘এর মাধ্যমে এই চারটি দেশ মার্কিন ডলার বা চীনা রেনমিনবিকের (চীনা ইউয়ানকে রেনমিনবিক নামে ডাকা হয়) প্রভাবকে খর্ব করবে।’
আন্তর্দেশীয় লেনদেন ব্যবস্থা চালু করেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার চারটি দেশ। নতুন এই পদ্ধতি অনুসারে এই চারটি দেশের যেকোনো একটি দেশে কিউআর কোড ব্যবহার করে নিজস্ব মুদ্রায় যেকোনো পণ্যের মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দেশ চারটি হলো ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুর। বিশ্লেষকেরা বলছেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশগুলোর দ্বারা বাস্তবায়িত নতুন এই লেনদেন ব্যবস্থা দেশগুলোর মধ্যে আর্থিক একীকরণের বিষয়টিকে আরও গভীর করবে। পাশাপাশি আসিয়ান জোটকেও অর্থনৈতিক সংহতির আরও কাছাকাছি নিয়ে আসবে।
গত বছর আসিয়ানের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো এ বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। পরে চলতি বছরের মে মাসে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন উল্লিখিত চারটি দেশের সরকারপ্রধানেরা। পরে সেই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে দেশগুলোর কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো একটি অভিন্ন লেনদেন ব্যবস্থা চালুর বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়।
আন্তসীমান্ত এই লেনদেন ব্যবস্থা চালুর মূল উদ্দেশ্য হলো—দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, রেমিট্যান্স এবং অন্যান্য অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও সহজ করা এবং আরও বাড়ানো। এ ছাড়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় একটি আর্থিক ইকোসিস্টেম চালু করা। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই লেনদেন ব্যবস্থা বড় আকারে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চালুর জন্য হলেও এতে করে খুচরা পর্যায়ের ভোক্তারাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
আন্তসীমান্ত এই লেনদেন ব্যবস্থাকে অনেক বিশ্লেষক আবার এই অঞ্চলে মার্কিন ডলারসহ অন্যান্য বিদেশি মুদ্রার ওপর এই অঞ্চলের দেশগুলোর নির্ভরশীলতা কমানোর গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলেও মনে করছেন। এ বিষয়ে ডিপ্লোম্যাট কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ম্যাগাজিনের পরামর্শক ও ডিপ্লোম্যাট রিস্ক ইন্টেলিজেন্সের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া বিশ্লেষক নিকো হান বলেছেন, ‘এর মাধ্যমে এই চারটি দেশ মার্কিন ডলার বা চীনা রেনমিনবিকের (চীনা ইউয়ানকে রেনমিনবিক নামে ডাকা হয়) প্রভাবকে খর্ব করবে।’
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৭ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৭ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৮ ঘণ্টা আগে