অনলাইন ডেস্ক
নাগরিকদের ব্যবহারের জন্য নতুন ডিজিটাল কারেন্সি বা মুদ্রা আনতে যাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। এ লক্ষ্যে ২০২৪ সালের শেষ দিকে একটি ডিজিটাল কারেন্সি পাইলট প্রকল্প শুরু করবে দেশটি। এই প্রকল্পে অংশগ্রহণের জন্য ও সেন্ট্রাল ব্যাংক ডিজিটাল কারেন্সি (সিবিডিসি) ব্যবহার করার জন্য প্রায় এক লাখ নাগরিককে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
এই প্রোগ্রাম সম্পর্কে এক প্রতিবেদনে হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট এক প্রতিবেদনে বলেছে, বাস্তব জীবনে সিবিডিসির কার্যকারিতা ও অর্থনীতির ওপর এর প্রভাব সম্পর্কে তথ্য জানতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
ব্যাংক অব কোরিয়ার নেতৃত্বে পাইলট প্রোগ্রামটি পরিচালিত হবে। এই প্রোগ্রামে নির্বাচিত অংশগ্রহণকারীদের জন্য একটি ডিপোজিট বা সঞ্চয় টোকেন দেওয়া হবে। কোরিয়ার মুদ্রার (ওন) ডিজিটাল ভার্সন এই টোকেন। অংশগ্রহণকারীরা এই ডিজিটাল মুদ্রার মাধ্যমে পণ্য ও সেবা কিনতে পারবেন। ফলে সিবিডিসি ব্যবহারের ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারীর মনোভাব ও গ্রহণযোগ্যতা বোঝা যাবে। কয়েকটি বাণিজ্যিক ব্যাংকও এই পাইলট কর্মসূচিতে অংশ নেবে। পাইলট প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য ব্যাংকগুলো ২০২৪ সালে সেপ্টেম্বরে কিছু নাগরিকদের বেছে নেবে। প্রকল্পটি তিন মাস পর্যন্ত চলবে।
আর্থিক ব্যবস্থার ওপর সিবিডিসির প্রভাব ও কার্যকারিতা মূল্যায়ন এবং লেনদেনের বাইরেও এর অন্য সম্ভাবনাগুলো খুঁজে বের করা এই পাইলট প্রোগ্রামের উদ্দেশ্য। পাইলট প্রোগ্রামের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে সিবিডিসির ভবিষ্যৎ নিয়ে ব্যাংকগুলো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।
বিওকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘প্রাসঙ্গিক আইনগুলোর পর্যালোচনার এবং সংস্থাগুলোর সঙ্গে পরামর্শের পর ২০২৪ সালের চতুর্থ ত্রৈমাসিকে পাইলট প্রকল্পটি পরিচালিত হবে ৷ যদি ব্যাংকগুলো নতুন প্রকল্পের প্রস্তাব দেয় তবে পৃথক পাইলট প্রোগ্রাম পরিচালনা করার কথাও বিবেচনা করা হবে।’
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘এই প্রোগ্রাম কোরিয়ার নাগরিকদের জন্য ডিজিটাল মুদ্রা পরীক্ষা করার একটি সুযোগ। তবে শুধু নির্দিষ্ট ধরনের লেনদেনের জন্য এই সুযোগ সীমাবদ্ধ থাকবে। এই প্রোগ্রামের অগ্রগতি সাবধানতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করবে বিওকে। ডিজিটাল মুদ্রার ব্যবহারের কার্যকারিতা বুঝতে অংশগ্রহণকারীদের কাছ থেকে নিয়মিত প্রতিক্রিয়া সংগ্রহ করা হবে।’
নাগরিকদের ব্যবহারের জন্য নতুন ডিজিটাল কারেন্সি বা মুদ্রা আনতে যাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। এ লক্ষ্যে ২০২৪ সালের শেষ দিকে একটি ডিজিটাল কারেন্সি পাইলট প্রকল্প শুরু করবে দেশটি। এই প্রকল্পে অংশগ্রহণের জন্য ও সেন্ট্রাল ব্যাংক ডিজিটাল কারেন্সি (সিবিডিসি) ব্যবহার করার জন্য প্রায় এক লাখ নাগরিককে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
এই প্রোগ্রাম সম্পর্কে এক প্রতিবেদনে হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট এক প্রতিবেদনে বলেছে, বাস্তব জীবনে সিবিডিসির কার্যকারিতা ও অর্থনীতির ওপর এর প্রভাব সম্পর্কে তথ্য জানতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
ব্যাংক অব কোরিয়ার নেতৃত্বে পাইলট প্রোগ্রামটি পরিচালিত হবে। এই প্রোগ্রামে নির্বাচিত অংশগ্রহণকারীদের জন্য একটি ডিপোজিট বা সঞ্চয় টোকেন দেওয়া হবে। কোরিয়ার মুদ্রার (ওন) ডিজিটাল ভার্সন এই টোকেন। অংশগ্রহণকারীরা এই ডিজিটাল মুদ্রার মাধ্যমে পণ্য ও সেবা কিনতে পারবেন। ফলে সিবিডিসি ব্যবহারের ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারীর মনোভাব ও গ্রহণযোগ্যতা বোঝা যাবে। কয়েকটি বাণিজ্যিক ব্যাংকও এই পাইলট কর্মসূচিতে অংশ নেবে। পাইলট প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য ব্যাংকগুলো ২০২৪ সালে সেপ্টেম্বরে কিছু নাগরিকদের বেছে নেবে। প্রকল্পটি তিন মাস পর্যন্ত চলবে।
আর্থিক ব্যবস্থার ওপর সিবিডিসির প্রভাব ও কার্যকারিতা মূল্যায়ন এবং লেনদেনের বাইরেও এর অন্য সম্ভাবনাগুলো খুঁজে বের করা এই পাইলট প্রোগ্রামের উদ্দেশ্য। পাইলট প্রোগ্রামের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে সিবিডিসির ভবিষ্যৎ নিয়ে ব্যাংকগুলো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।
বিওকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘প্রাসঙ্গিক আইনগুলোর পর্যালোচনার এবং সংস্থাগুলোর সঙ্গে পরামর্শের পর ২০২৪ সালের চতুর্থ ত্রৈমাসিকে পাইলট প্রকল্পটি পরিচালিত হবে ৷ যদি ব্যাংকগুলো নতুন প্রকল্পের প্রস্তাব দেয় তবে পৃথক পাইলট প্রোগ্রাম পরিচালনা করার কথাও বিবেচনা করা হবে।’
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘এই প্রোগ্রাম কোরিয়ার নাগরিকদের জন্য ডিজিটাল মুদ্রা পরীক্ষা করার একটি সুযোগ। তবে শুধু নির্দিষ্ট ধরনের লেনদেনের জন্য এই সুযোগ সীমাবদ্ধ থাকবে। এই প্রোগ্রামের অগ্রগতি সাবধানতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করবে বিওকে। ডিজিটাল মুদ্রার ব্যবহারের কার্যকারিতা বুঝতে অংশগ্রহণকারীদের কাছ থেকে নিয়মিত প্রতিক্রিয়া সংগ্রহ করা হবে।’
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৭ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৮ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে