অনলাইন ডেস্ক
এসিআই মটরস বাংলাদেশে ইয়ামাহা মোটরসাইকেলের একমাত্র ডিস্ট্রিবিউটর ও টেকনিক্যাল কোলাবোরেটেড পার্টনার। এসিআই লিমিটেডের একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০০৭ সালে এসিআই মটরস যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে সারা দেশে ইয়ামাহার ৯৯ টিরও বেশি ৩ এস (সেলস, সার্ভিস এবং স্পেয়ার পার্টস) ডিলার পয়েন্ট রয়েছে।
দেশের সবগুলো ডিলার পয়েন্টেই ইয়ামাহা নিশ্চিত করেছে ৩ এস সুবিধা। প্রত্যেকটি সার্ভিস সেন্টারেই ইয়ামাহা নিশ্চিত করেছে ওয়াইডিটি (ইয়ামাহা ডায়াগনস্টিক টুলস), এফআই মেশিন (ফুয়েল ইঞ্জেক্টর মেশিন)–এর মতো আধুনিক সব সরঞ্জাম। যার সুবিধা ভোগ করছে দেশব্যাপী হাজারো ইয়ামাহা বাইক ব্যবহারকারী।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার (১৭ অক্টোবর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে হক সেন্টারে উদ্বোধন হলো ইয়ামাহার নতুন ফ্ল্যাগশিপ সার্ভিস সেন্টার। সার্ভিস সেন্টারটি ইয়ামাহার ফ্লাগশিপ শো-রুমের সঙ্গেই অবস্থিত। ২০টি বে বিশিষ্ট এই সার্ভিস সেন্টারটিতে প্রতিদিন ১২০ জনেরও বেশি গ্রাহক সেবা নিতে পারবেন। গ্রাহক সুবিধায় এখানে রয়েছে ওয়াইফাই সুবিধা সম্বলিত সু-প্রশস্থ ওয়েটিংরুম। ইয়ামাহার সবধরনের জেনুইন স্পেয়ার পার্টস ও লুব্রিকেন্টও পাওয়া যাবে এই সার্ভিস সেন্টারে।
গ্রাহকদের নিরাপত্তা বিবেচনায় এই ফ্লাগশিপ সার্ভিস সেন্টারটিতে রয়েছে সার্টিফাংয়েড হেলমেট ও বিভিন্ন ধরনের সেফটি গিয়ার কেনার সুবিধা। অত্যাধুনিক এই সার্ভিস সেন্টারের সবকিছুই কম্পিউটারাইজড।
এছাড়া গ্রাহকেরা খুব সহজেই অনলাইন বুকিংয়ের মাধ্যমে বাইক সার্ভিস করাতে পারবেন। গ্রাহকেরা পেপারলেস জব কার্ড সিস্টেমের মাধ্যমে যেকোনো জায়গা থেকে মোবাইল ফোনে সার্ভিসের লাইভ স্ট্যাটাস দেখতে পারবেন।
অত্যাধুনিক এই সার্ভিস সেন্টারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এসিআই মটরসের নির্বাহী পরিচালক সুব্রত রঞ্জন দাস এবং ইয়ামাহা জাপান ও এসিআই মটরসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এসিআই মটরস বাংলাদেশে ইয়ামাহা মোটরসাইকেলের একমাত্র ডিস্ট্রিবিউটর ও টেকনিক্যাল কোলাবোরেটেড পার্টনার। এসিআই লিমিটেডের একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০০৭ সালে এসিআই মটরস যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে সারা দেশে ইয়ামাহার ৯৯ টিরও বেশি ৩ এস (সেলস, সার্ভিস এবং স্পেয়ার পার্টস) ডিলার পয়েন্ট রয়েছে।
দেশের সবগুলো ডিলার পয়েন্টেই ইয়ামাহা নিশ্চিত করেছে ৩ এস সুবিধা। প্রত্যেকটি সার্ভিস সেন্টারেই ইয়ামাহা নিশ্চিত করেছে ওয়াইডিটি (ইয়ামাহা ডায়াগনস্টিক টুলস), এফআই মেশিন (ফুয়েল ইঞ্জেক্টর মেশিন)–এর মতো আধুনিক সব সরঞ্জাম। যার সুবিধা ভোগ করছে দেশব্যাপী হাজারো ইয়ামাহা বাইক ব্যবহারকারী।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার (১৭ অক্টোবর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে হক সেন্টারে উদ্বোধন হলো ইয়ামাহার নতুন ফ্ল্যাগশিপ সার্ভিস সেন্টার। সার্ভিস সেন্টারটি ইয়ামাহার ফ্লাগশিপ শো-রুমের সঙ্গেই অবস্থিত। ২০টি বে বিশিষ্ট এই সার্ভিস সেন্টারটিতে প্রতিদিন ১২০ জনেরও বেশি গ্রাহক সেবা নিতে পারবেন। গ্রাহক সুবিধায় এখানে রয়েছে ওয়াইফাই সুবিধা সম্বলিত সু-প্রশস্থ ওয়েটিংরুম। ইয়ামাহার সবধরনের জেনুইন স্পেয়ার পার্টস ও লুব্রিকেন্টও পাওয়া যাবে এই সার্ভিস সেন্টারে।
গ্রাহকদের নিরাপত্তা বিবেচনায় এই ফ্লাগশিপ সার্ভিস সেন্টারটিতে রয়েছে সার্টিফাংয়েড হেলমেট ও বিভিন্ন ধরনের সেফটি গিয়ার কেনার সুবিধা। অত্যাধুনিক এই সার্ভিস সেন্টারের সবকিছুই কম্পিউটারাইজড।
এছাড়া গ্রাহকেরা খুব সহজেই অনলাইন বুকিংয়ের মাধ্যমে বাইক সার্ভিস করাতে পারবেন। গ্রাহকেরা পেপারলেস জব কার্ড সিস্টেমের মাধ্যমে যেকোনো জায়গা থেকে মোবাইল ফোনে সার্ভিসের লাইভ স্ট্যাটাস দেখতে পারবেন।
অত্যাধুনিক এই সার্ভিস সেন্টারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এসিআই মটরসের নির্বাহী পরিচালক সুব্রত রঞ্জন দাস এবং ইয়ামাহা জাপান ও এসিআই মটরসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
ভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
১ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
২১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১ দিন আগে