নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান কিউকমের ২০ জন গ্রাহক ৪০ লাখ ২ হাজার ৪১৩ টাকা ফেরত পেয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কিউকমের এই গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দেওয়া হয়।
পর্যায়ক্রমে মোট ৬ হাজার ৭২১ জন গ্রাহককে ৫৯ কোটি টাকা ফেরত দেওয়া হবে। আজ ২০ জনকে টাকা ফেরত দেওয়ার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রক্রিয়ার উদ্বোধন করা হলো।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্য সচিব তপণ কান্তি ঘোষ। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘২০ জন গ্রাহককে টাকা ফেরত দেওয়ার মধ্য দিয়ে আমরা ভোক্তাদের অর্থ ফেরতের কার্যক্রম শুরু করলাম। পর্যায়ক্রমে বাকিদের অর্থ বুঝিয়ে দেওয়া হবে।’
অন্যান্য ই-কমার্স গ্রাহকের টাকা ফেরত দেওয়া প্রসঙ্গে তপন কান্তি বলেন, ‘সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বিষয় ছিল ভোক্তারা যে টাকা ফেরত পাননি বা পণ্য বুঝে পাননি সে অর্থ তাঁরা ফেরত চাচ্ছিলেন। কিন্তু যেগুলোর বিরুদ্ধে মামলা ছিল সে বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত চেয়েছি। তারা মতামত দিয়েছিল যে, সমস্ত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা আছে এবং মালিক জেলে আছেন, তাঁদের টাকাটা ফেরত দেওয়া যাবে না। সে ক্ষেত্রে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলেও মামলা নেই তাঁদের মধ্যে একটি কিউকম।’
তিনি আরও বলেন, ‘ফস্টার পেমেন্টের মাধ্যমে টাকা দেওয়ার বিষয় ছিল। তবে ফস্টারের বিরুদ্ধে সিআইডির অভিযোগ ছিল, সেজন্য এনওসি নিয়ে এসেছি। বাংলাদেশ ব্যাংকও এটি নিয়ে কাজ করেছে। আপাতত ৫৯ কোটি টাকার বিষয় নিয়ে কাজ করা হয়েছে, যেখানে ৬ হাজার ৭২১ জনের লেনদেনের বিষয় রয়েছে। এসব ক্রেতা পণ্য পাননি। তাঁদের ৫৯ কোটি টাকা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। আজ ২০ জনের অর্থ ফেরত দেওয়া হলো। বাকিদের টাকা ফেরতের জন্য আমরা কাজ করছি।’
কিউকমে আটকে থাকা অর্থ ফেরত পেয়ে গ্রাহক শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ই-কমার্স খাতে আটকে থাকা গ্রাহকদের অর্থ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করায় আমি আনন্দিত। ক্ষতিগ্রস্ত অন্য গ্রাহকেরাও এতে আশান্বিত হবেন।’
অনুষ্ঠানে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইক্যাব) প্রেসিডেন্ট শমী কায়সার এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান কিউকমের ২০ জন গ্রাহক ৪০ লাখ ২ হাজার ৪১৩ টাকা ফেরত পেয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কিউকমের এই গ্রাহকদের অর্থ ফেরত দেওয়া হয়।
পর্যায়ক্রমে মোট ৬ হাজার ৭২১ জন গ্রাহককে ৫৯ কোটি টাকা ফেরত দেওয়া হবে। আজ ২০ জনকে টাকা ফেরত দেওয়ার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রক্রিয়ার উদ্বোধন করা হলো।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্য সচিব তপণ কান্তি ঘোষ। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘২০ জন গ্রাহককে টাকা ফেরত দেওয়ার মধ্য দিয়ে আমরা ভোক্তাদের অর্থ ফেরতের কার্যক্রম শুরু করলাম। পর্যায়ক্রমে বাকিদের অর্থ বুঝিয়ে দেওয়া হবে।’
অন্যান্য ই-কমার্স গ্রাহকের টাকা ফেরত দেওয়া প্রসঙ্গে তপন কান্তি বলেন, ‘সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বিষয় ছিল ভোক্তারা যে টাকা ফেরত পাননি বা পণ্য বুঝে পাননি সে অর্থ তাঁরা ফেরত চাচ্ছিলেন। কিন্তু যেগুলোর বিরুদ্ধে মামলা ছিল সে বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত চেয়েছি। তারা মতামত দিয়েছিল যে, সমস্ত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা আছে এবং মালিক জেলে আছেন, তাঁদের টাকাটা ফেরত দেওয়া যাবে না। সে ক্ষেত্রে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলেও মামলা নেই তাঁদের মধ্যে একটি কিউকম।’
তিনি আরও বলেন, ‘ফস্টার পেমেন্টের মাধ্যমে টাকা দেওয়ার বিষয় ছিল। তবে ফস্টারের বিরুদ্ধে সিআইডির অভিযোগ ছিল, সেজন্য এনওসি নিয়ে এসেছি। বাংলাদেশ ব্যাংকও এটি নিয়ে কাজ করেছে। আপাতত ৫৯ কোটি টাকার বিষয় নিয়ে কাজ করা হয়েছে, যেখানে ৬ হাজার ৭২১ জনের লেনদেনের বিষয় রয়েছে। এসব ক্রেতা পণ্য পাননি। তাঁদের ৫৯ কোটি টাকা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। আজ ২০ জনের অর্থ ফেরত দেওয়া হলো। বাকিদের টাকা ফেরতের জন্য আমরা কাজ করছি।’
কিউকমে আটকে থাকা অর্থ ফেরত পেয়ে গ্রাহক শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ই-কমার্স খাতে আটকে থাকা গ্রাহকদের অর্থ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করায় আমি আনন্দিত। ক্ষতিগ্রস্ত অন্য গ্রাহকেরাও এতে আশান্বিত হবেন।’
অনুষ্ঠানে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইক্যাব) প্রেসিডেন্ট শমী কায়সার এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১২ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৩ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে