মোহাম্মদ উজ্জ্বল, মহম্মদপুর (মাগুরা)
হাসপাতালের প্রবেশপথের একপাশে মাটিতে পড়েছিলেন ষাটোর্ধ্ব এক অজ্ঞাত নারী। শরীর প্রায় নিস্তেজ। মাছি বসছে। রোদ-বৃষ্টির মধ্যেও পড়ে থাকেন মাটিতে। কিছুক্ষণ পরপর গোঙাচ্ছিলেন তিনি।
গোঙানির শব্দ শুনতে পেয়ে চিকিৎসক মো. মকছেদুল মোমিন তাঁকে মাটি থেকে তুলে আনেন হাসপাতালের বারান্দায়। চোখে পানি ছিটালে ধীরে ধীরে তাকানোর চেষ্টা করেন বৃদ্ধা। কোনো কথা বলতে পারছিলেন না। পরে তাঁর মাথার জটচুল কেটে দেওয়া হয়। পরানো হয় নতুন কাপড়। শুরু করা হয় তাঁর চিকিৎসা। গতকাল শনিবার দুপুরে মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ঘটনা ঘটে।
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গতকাল দুপুর থেকে অজ্ঞাত এক বৃদ্ধা চিকিৎসাধীন আছেন। সেখানে সেবা ও চিকিৎসা দিয়ে তাঁকে আগলে রেখেছেন মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. মকসেদুল মোমিন। নাম-পরিচয় কিছুই জানেন না ওই বৃদ্ধা। তিনি কথাও বলতে পারেন না। তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আজ রোববার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে বৃদ্ধাকে শয্যায় নিস্তেজ অবস্থায় শুয়ে থাকতে দেখা গেছে। ভর্তির রেজিস্ট্রারে ‘অজ্ঞাত’ পরিচয় উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি মাঝেমধ্যে উঠে পানি খাচ্ছিলেন। কোনো কথা বলতে পারছিলেন না। শরীরের চামড়াগুলো ঝুলে গেছে। হাসপাতাল থেকে যে খাবার দেওয়া হয়, সেগুলো খেয়েই থাকছেন। তবে সব খাবারও খেতে পারছেন না।
হাসপাতালের নার্সিং সুপার কীরণ বালা সরকার বলেন, ‘অজ্ঞাত বৃদ্ধা কথা বলতে পারেন না। এ জন্য তাঁর সঠিক পরিচর্যায় সমস্যা হচ্ছে। স্বাভাবিক খাবার খেতে পারছেন না। হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে আমরা সেবা দিয়ে যাচ্ছি।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. মকসেদুল মোমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অজ্ঞাত এক বৃদ্ধকে হাসপাতালের প্রবেশপথ থেকে তুলে এনে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁর কিছু স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন। তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী। পাশাপাশি জন্ডিস, লেভারসহ নানা রোগে ভুগছেন। যতটুকু সম্ভব আমরা চিকিৎসা চালিয়ে নিচ্ছি। এমন সময় তাঁর ভালো সেবা দরকার। তবে কোনো অভিভাবক না থাকায় সম্ভব হচ্ছে না।’
হাসপাতালের প্রবেশপথের একপাশে মাটিতে পড়েছিলেন ষাটোর্ধ্ব এক অজ্ঞাত নারী। শরীর প্রায় নিস্তেজ। মাছি বসছে। রোদ-বৃষ্টির মধ্যেও পড়ে থাকেন মাটিতে। কিছুক্ষণ পরপর গোঙাচ্ছিলেন তিনি।
গোঙানির শব্দ শুনতে পেয়ে চিকিৎসক মো. মকছেদুল মোমিন তাঁকে মাটি থেকে তুলে আনেন হাসপাতালের বারান্দায়। চোখে পানি ছিটালে ধীরে ধীরে তাকানোর চেষ্টা করেন বৃদ্ধা। কোনো কথা বলতে পারছিলেন না। পরে তাঁর মাথার জটচুল কেটে দেওয়া হয়। পরানো হয় নতুন কাপড়। শুরু করা হয় তাঁর চিকিৎসা। গতকাল শনিবার দুপুরে মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ঘটনা ঘটে।
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গতকাল দুপুর থেকে অজ্ঞাত এক বৃদ্ধা চিকিৎসাধীন আছেন। সেখানে সেবা ও চিকিৎসা দিয়ে তাঁকে আগলে রেখেছেন মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. মকসেদুল মোমিন। নাম-পরিচয় কিছুই জানেন না ওই বৃদ্ধা। তিনি কথাও বলতে পারেন না। তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আজ রোববার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে বৃদ্ধাকে শয্যায় নিস্তেজ অবস্থায় শুয়ে থাকতে দেখা গেছে। ভর্তির রেজিস্ট্রারে ‘অজ্ঞাত’ পরিচয় উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি মাঝেমধ্যে উঠে পানি খাচ্ছিলেন। কোনো কথা বলতে পারছিলেন না। শরীরের চামড়াগুলো ঝুলে গেছে। হাসপাতাল থেকে যে খাবার দেওয়া হয়, সেগুলো খেয়েই থাকছেন। তবে সব খাবারও খেতে পারছেন না।
হাসপাতালের নার্সিং সুপার কীরণ বালা সরকার বলেন, ‘অজ্ঞাত বৃদ্ধা কথা বলতে পারেন না। এ জন্য তাঁর সঠিক পরিচর্যায় সমস্যা হচ্ছে। স্বাভাবিক খাবার খেতে পারছেন না। হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে আমরা সেবা দিয়ে যাচ্ছি।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. মকসেদুল মোমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অজ্ঞাত এক বৃদ্ধকে হাসপাতালের প্রবেশপথ থেকে তুলে এনে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁর কিছু স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন। তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী। পাশাপাশি জন্ডিস, লেভারসহ নানা রোগে ভুগছেন। যতটুকু সম্ভব আমরা চিকিৎসা চালিয়ে নিচ্ছি। এমন সময় তাঁর ভালো সেবা দরকার। তবে কোনো অভিভাবক না থাকায় সম্ভব হচ্ছে না।’
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৯ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১০ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে