বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা বিশ্বজিত সাহাকে আমেরিকার শুভেচ্ছা দূত (গুড উইল অ্যাম্বাসেডর) হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ঢাকায় হতে যাওয়া বাংলাদেশ বিজনেস সামিট উপলক্ষে তাঁকে শুভেচ্ছা দূত নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁকে ছাড়া আরও ১৫টি দেশের শুভেচ্ছা দূত নিয়োগ দিয়েছে ব্যবসায়ীদের এই সংগঠনটি।
আগামী ১১-১৩ মার্চ আন্তর্জাতিক এই বিজনেস সামিট অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সামিট উদ্বোধন করবেন। এতে মিডিয়া পার্টনার হিসেবে রয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সিএনএন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা এই সামিটে যোগ দেবেন।
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরানসহ আমেরিকার মূলধারার ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর কাছে আনুষ্ঠানিক চিঠির মাধ্যমে বিশ্বজিত সাহাকে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে এফবিসিসিআই।
এফবিসিসিআই সূত্রে জানা গেছে, বিশ্বজিত সাহা ইউএসএ-বাংলাদেশ বিজনেস লিংকসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি আমেরিকা ও বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করছেন। এ জন্য গত সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশি ইমিগ্রান্ট ডে ও ট্রেড ফেয়ারে গ্রেটার নিউ ইয়র্ক চেম্বার অব কমার্স তাঁকে ২০২২ সালের ট্রাস্টেড পার্টনার অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করে।
তিনি ১৯৯২ সাল থেকে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সামনে একুশ উদযাপন ও উত্তর আমেরিকায় বাংলা বইমেলার প্রচলন করেন। এ ছাড়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে নির্মাণ করেছেন প্রামাণ্যচিত্র ‘বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ’ ও ‘সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ’। তাঁর প্রস্তাবনায় জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধুর বাংলায় ভাষণ দেওয়ার দিনটিকে (২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪) নিউ ইয়র্ক স্টেট সিনেট কর্তৃক বাংলাদেশি ইমিগ্রান্ট ডে ঘোষণার ঐতিহাসিক রেজুলেশন পাশ করেন নিউইয়র্ক এর গভর্নর অ্যান্ড্রু ক্যুমো। তাঁর প্রস্তাবনায় বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ ইউনাইটেড স্টেট পোস্টাল সার্ভিস (ইউপিএস) মাসব্যাপী স্মারক ডাকচিহ্ন প্রকাশ করে।
সার্বিক অবদানের জন্যই তাঁকে আমেরিকার শুভেচ্ছা দূত হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা বিশ্বজিত সাহাকে আমেরিকার শুভেচ্ছা দূত (গুড উইল অ্যাম্বাসেডর) হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ঢাকায় হতে যাওয়া বাংলাদেশ বিজনেস সামিট উপলক্ষে তাঁকে শুভেচ্ছা দূত নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁকে ছাড়া আরও ১৫টি দেশের শুভেচ্ছা দূত নিয়োগ দিয়েছে ব্যবসায়ীদের এই সংগঠনটি।
আগামী ১১-১৩ মার্চ আন্তর্জাতিক এই বিজনেস সামিট অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সামিট উদ্বোধন করবেন। এতে মিডিয়া পার্টনার হিসেবে রয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সিএনএন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা এই সামিটে যোগ দেবেন।
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরানসহ আমেরিকার মূলধারার ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর কাছে আনুষ্ঠানিক চিঠির মাধ্যমে বিশ্বজিত সাহাকে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে এফবিসিসিআই।
এফবিসিসিআই সূত্রে জানা গেছে, বিশ্বজিত সাহা ইউএসএ-বাংলাদেশ বিজনেস লিংকসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি আমেরিকা ও বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করছেন। এ জন্য গত সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশি ইমিগ্রান্ট ডে ও ট্রেড ফেয়ারে গ্রেটার নিউ ইয়র্ক চেম্বার অব কমার্স তাঁকে ২০২২ সালের ট্রাস্টেড পার্টনার অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করে।
তিনি ১৯৯২ সাল থেকে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সামনে একুশ উদযাপন ও উত্তর আমেরিকায় বাংলা বইমেলার প্রচলন করেন। এ ছাড়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে নির্মাণ করেছেন প্রামাণ্যচিত্র ‘বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ’ ও ‘সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ’। তাঁর প্রস্তাবনায় জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধুর বাংলায় ভাষণ দেওয়ার দিনটিকে (২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪) নিউ ইয়র্ক স্টেট সিনেট কর্তৃক বাংলাদেশি ইমিগ্রান্ট ডে ঘোষণার ঐতিহাসিক রেজুলেশন পাশ করেন নিউইয়র্ক এর গভর্নর অ্যান্ড্রু ক্যুমো। তাঁর প্রস্তাবনায় বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ ইউনাইটেড স্টেট পোস্টাল সার্ভিস (ইউপিএস) মাসব্যাপী স্মারক ডাকচিহ্ন প্রকাশ করে।
সার্বিক অবদানের জন্যই তাঁকে আমেরিকার শুভেচ্ছা দূত হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি কৃষি খাতের উৎপাদন বৃদ্ধি, কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয় ও কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য কৃষকদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।
৩২ মিনিট আগেব্যাংক এশিয়া পিএলসিতে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা হিসেবে সম্প্রতি যোগদান করেছেন মির্জা আজহার আহমদ।
৩৪ মিনিট আগেকোনো কোনো অর্থনীতিবিদ বেশ আগে থেকেই বলে আসছিলেন, উন্নয়ন কার্যক্রমের নামে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার তাদের দীর্ঘ শাসনামলে অত্যধিক ঋণ নিয়েছে। এর মধ্যে অনেক ব্যয়বহুল প্রকল্পই অপ্রয়োজনীয় বা কম কার্যকর হওয়ায় সেগুলো থেকেও ভালো ফলাফল আসছে না। এ কারণে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। ঋণ করেই এখন ঋণের অর্থ পরিশোধ করতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেস্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (এসবিআই) জানিয়েছে, চলমান এবং সম্পন্ন হওয়ার পথে থাকা প্রকল্পগুলোতে তারা অর্থায়ন বন্ধ করবে না। তবে নতুন ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংকটি আরও সাবধান হবে। ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ঋণ দেওয়ার আগে সমস্ত শর্ত পূরণ নিশ্চিত করা হবে।
১ ঘণ্টা আগে