নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আরও ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের বেঁধে দেওয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার করে নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে এখন ফ্লোর প্রাইস বহাল থাকছে আর ১২টি কোম্পানির ওপর।
আজ সোমবার এ বিষয়ে বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত–উল–ইসলাম স্বাক্ষরিত এক নির্দেশনা জারি করা হয়।
পুঁজিবাজারে এখন তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের সংখ্যা ৩৯২ টি। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার ৩৫৭ টির শেয়ারদরের সর্বনিম্ন সীমা তুলে নেয় বিএসইসি। তবে তিন বিবেচনায় ৩৫ কোম্পানিতে ফ্লোর বহাল রাখা হয়।
ফ্লোর প্রত্যাহারের পরের কর্মদিবস গতকাল রোববার ব্যাপক দরপতন হলেও আজ ঘুরে দাঁড়ায় পুঁজিবাজার। এরপর দুই কর্মদিবসের মাথায় ওই ৩৫টি কোম্পানির মধ্য থেকে ১২টি রেখে ২৩টি থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নিল কমিশন।
ফ্লোর প্রাইস বহাল থাকা কোম্পানিগুলো হলো—আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, বেক্সিমকো, বিএসআরএম লিমিটেড, গ্রামীণফোন, ইসলামী ব্যাংক, ওরিয়ন ফার্মা, রেনাটা, রবি, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি, মেঘনা পেট্রোলিয়াম এবং শাহজীবাজার পাওয়ার লিমিটেড।
কোভিড মহামারির সময় শেয়ার বাজারের ধারাবাহিক পতন অব্যাহত থাকায় ২০২০ সালের ১৯ মার্চ বাংলাদেশে পুঁজিবাজারে প্রথমবারের মতো ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেওয়া হয়। এরপর ধাপে ধাপে ২০২১ সালের এপ্রিল থেকে জুনের মধ্যে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়
বিএসইসি।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির শেষে ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরুর পর আতঙ্কে আবার পুঁজিবাজারে দরপতন শুরু হলে দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস দেওয়া হয় সে বছরের ২৮ জুলাই।
বিনিয়োগকারীদের একাংশের দাবির মুখে একই বছরের ডিসেম্বরে ১৬৯ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে শেয়ারের দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ১ শতাংশ বেঁধে দেওয়া হয়। পরে ২০২৩ সালের মার্চে আবার এসব কোম্পানিতে সর্বনিম্ন দর বেঁধে দেওয়া হয়। সেটিই এখন ধাপে ধাপে তুলে নেওয়া হচ্ছে।
আরও ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের বেঁধে দেওয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার করে নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে এখন ফ্লোর প্রাইস বহাল থাকছে আর ১২টি কোম্পানির ওপর।
আজ সোমবার এ বিষয়ে বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত–উল–ইসলাম স্বাক্ষরিত এক নির্দেশনা জারি করা হয়।
পুঁজিবাজারে এখন তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের সংখ্যা ৩৯২ টি। এর মধ্যে গত বৃহস্পতিবার ৩৫৭ টির শেয়ারদরের সর্বনিম্ন সীমা তুলে নেয় বিএসইসি। তবে তিন বিবেচনায় ৩৫ কোম্পানিতে ফ্লোর বহাল রাখা হয়।
ফ্লোর প্রত্যাহারের পরের কর্মদিবস গতকাল রোববার ব্যাপক দরপতন হলেও আজ ঘুরে দাঁড়ায় পুঁজিবাজার। এরপর দুই কর্মদিবসের মাথায় ওই ৩৫টি কোম্পানির মধ্য থেকে ১২টি রেখে ২৩টি থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নিল কমিশন।
ফ্লোর প্রাইস বহাল থাকা কোম্পানিগুলো হলো—আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, বেক্সিমকো, বিএসআরএম লিমিটেড, গ্রামীণফোন, ইসলামী ব্যাংক, ওরিয়ন ফার্মা, রেনাটা, রবি, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি, মেঘনা পেট্রোলিয়াম এবং শাহজীবাজার পাওয়ার লিমিটেড।
কোভিড মহামারির সময় শেয়ার বাজারের ধারাবাহিক পতন অব্যাহত থাকায় ২০২০ সালের ১৯ মার্চ বাংলাদেশে পুঁজিবাজারে প্রথমবারের মতো ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেওয়া হয়। এরপর ধাপে ধাপে ২০২১ সালের এপ্রিল থেকে জুনের মধ্যে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়
বিএসইসি।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির শেষে ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরুর পর আতঙ্কে আবার পুঁজিবাজারে দরপতন শুরু হলে দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস দেওয়া হয় সে বছরের ২৮ জুলাই।
বিনিয়োগকারীদের একাংশের দাবির মুখে একই বছরের ডিসেম্বরে ১৬৯ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে শেয়ারের দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ১ শতাংশ বেঁধে দেওয়া হয়। পরে ২০২৩ সালের মার্চে আবার এসব কোম্পানিতে সর্বনিম্ন দর বেঁধে দেওয়া হয়। সেটিই এখন ধাপে ধাপে তুলে নেওয়া হচ্ছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং খাতে দক্ষতা উন্নয়ন এবং কার্যক্রম গতিশীল করতে বেসিস ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্যান্ডিং কমিটির দ্বিতীয় সভা গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর বেসিস বোর্ডরুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির চেয়ারম্যান কে. এ. এম. রাশেদুল মাজিদ। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডিরেক্টর-ইন-চার্জ ড. মোহাম্মদ রিসালাত...
১ ঘণ্টা আগেআমি জানি আপনারা অনেক কষ্টে আছেন। তবে এটাও বলতে চাই যে-আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে পেঁয়াজ, চিনি এবং তেলের দাম কিছুটা কমে এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৮ ঘণ্টা আগে