আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
অংশীদারদের সম্পদের বিপরীতে মুনাফা পাওয়ার অনুপাত (আরওই) নিম্নমুখী টেকনো ড্রাগস লিমিটেডের। নিট সম্পদের কাছাকাছি রয়েছে ঋণের পরিমাণ। সমপর্যায়ের কোম্পানির তুলনায় মুনাফার হার কম। কোম্পানির গবেষণা বিভাগও শক্তশালী নয়। ফলে ভবিষ্যতে ব্যবসায় বেশি উন্নতি করার সম্ভাবনাও ক্ষীণ।
এ প্রসঙ্গে বিএসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, ‘ইস্যু ম্যানেজারের দেওয়া সব ধরনের কাগজপত্র দেখে আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এখানে আইনের কোনো ব্যত্যয় হয়নি।’
টেকনো ড্রাগসের ১০০ কোটি টাকার শেয়ারের বিপরীতে প্রায় ২৫ গুণ বেশি আবেদন জমা পড়ে। গত মঙ্গলবার শেয়ার বণ্টন করা হয়। বেশি আবেদন পড়ার কারণ হিসেবে ব্রোকারেজ হাউস রয়েল ক্যাপিটাল লিমিটেডের গবেষণা প্রধান একরামুল আলম বলেন, ‘সেকেন্ডারি বাজার থেকে মুনাফা পাওয়া যাচ্ছে না। সাধারণত আইপিওর শেয়ারে মুনাফা করা যায়। তাই আবেদন অনেক বেশি পড়েছে।’
তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, টেকনো ড্রাগসের ইকুইটি সম্পদের বিপরীতে রিটার্নের হার ২০২৩ সালে এসে এক বছরের ব্যবধানে ১৯ দশমিক ৭০ শতাংশ থেকে ৭ দশমিক ৫০ শতাংশে নেমেছে। কোম্পানিটির ইকুইটি মূলধন অর্থাৎ দায়বিহীন সম্পদ রয়েছে ২৬১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। আর বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে নেওয়া ঋণের পরিমাণ ২৬৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। সে হিসাবে কোম্পানির ইকুইটি মূলধনের চেয়েও ঋণের পরিমাণ বেশি রয়েছে। এর কারণে সর্বশেষ হিসাব বছরে ৫৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকা পরিচালন মুনাফা করলেও ঋণের বিপরীতে সুদ বাবদ ২৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা পরিশোধ করায় কোম্পানির নিট মুনাফায় ভাটা পড়েছে।
২০২৩ হিসাব বছরে কোম্পানিটির পরিচালন থেকে নগদ প্রবাহ হয়েছে ২২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। কিন্তু সুদ ও বিভিন্ন ব্যয় বাদে বছর শেষে নগদ ও ব্যাংক স্থিতি মিলিয়ে টাকার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।
রয়েল ক্যাপিটালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ হিসাব বছরে কোম্পানির মুনাফা মার্জিন ৭ দশমিক ২০ শতাংশ, যেখানে সমপর্যায়ের কোম্পানিগুলোর ১৪.৯০ শতাংশের মতো।
কোম্পানির গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগও সম্পর্কে একটি ব্রোকারেজ হাউসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘আর অ্যান্ড ডি টিম দুর্বল। গত ১০ বছরের কোম্পানির নতুন কোনো প্রোডাক্ট, আবিষ্কার নেই।
সার্বিক বিষয়ে কোম্পানি সচিব দেবাশীষ দাস গুপ্ত বলেন, ‘এগুলো সবকিছু দেখেই বিএসইসি অনুমোদন দিয়েছে। প্রসপেক্টাসেও সবকিছুর ব্যাখ্যা দেওয়া আছে।’
অংশীদারদের সম্পদের বিপরীতে মুনাফা পাওয়ার অনুপাত (আরওই) নিম্নমুখী টেকনো ড্রাগস লিমিটেডের। নিট সম্পদের কাছাকাছি রয়েছে ঋণের পরিমাণ। সমপর্যায়ের কোম্পানির তুলনায় মুনাফার হার কম। কোম্পানির গবেষণা বিভাগও শক্তশালী নয়। ফলে ভবিষ্যতে ব্যবসায় বেশি উন্নতি করার সম্ভাবনাও ক্ষীণ।
এ প্রসঙ্গে বিএসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, ‘ইস্যু ম্যানেজারের দেওয়া সব ধরনের কাগজপত্র দেখে আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এখানে আইনের কোনো ব্যত্যয় হয়নি।’
টেকনো ড্রাগসের ১০০ কোটি টাকার শেয়ারের বিপরীতে প্রায় ২৫ গুণ বেশি আবেদন জমা পড়ে। গত মঙ্গলবার শেয়ার বণ্টন করা হয়। বেশি আবেদন পড়ার কারণ হিসেবে ব্রোকারেজ হাউস রয়েল ক্যাপিটাল লিমিটেডের গবেষণা প্রধান একরামুল আলম বলেন, ‘সেকেন্ডারি বাজার থেকে মুনাফা পাওয়া যাচ্ছে না। সাধারণত আইপিওর শেয়ারে মুনাফা করা যায়। তাই আবেদন অনেক বেশি পড়েছে।’
তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, টেকনো ড্রাগসের ইকুইটি সম্পদের বিপরীতে রিটার্নের হার ২০২৩ সালে এসে এক বছরের ব্যবধানে ১৯ দশমিক ৭০ শতাংশ থেকে ৭ দশমিক ৫০ শতাংশে নেমেছে। কোম্পানিটির ইকুইটি মূলধন অর্থাৎ দায়বিহীন সম্পদ রয়েছে ২৬১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। আর বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে নেওয়া ঋণের পরিমাণ ২৬৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। সে হিসাবে কোম্পানির ইকুইটি মূলধনের চেয়েও ঋণের পরিমাণ বেশি রয়েছে। এর কারণে সর্বশেষ হিসাব বছরে ৫৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকা পরিচালন মুনাফা করলেও ঋণের বিপরীতে সুদ বাবদ ২৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা পরিশোধ করায় কোম্পানির নিট মুনাফায় ভাটা পড়েছে।
২০২৩ হিসাব বছরে কোম্পানিটির পরিচালন থেকে নগদ প্রবাহ হয়েছে ২২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। কিন্তু সুদ ও বিভিন্ন ব্যয় বাদে বছর শেষে নগদ ও ব্যাংক স্থিতি মিলিয়ে টাকার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।
রয়েল ক্যাপিটালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ হিসাব বছরে কোম্পানির মুনাফা মার্জিন ৭ দশমিক ২০ শতাংশ, যেখানে সমপর্যায়ের কোম্পানিগুলোর ১৪.৯০ শতাংশের মতো।
কোম্পানির গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগও সম্পর্কে একটি ব্রোকারেজ হাউসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘আর অ্যান্ড ডি টিম দুর্বল। গত ১০ বছরের কোম্পানির নতুন কোনো প্রোডাক্ট, আবিষ্কার নেই।
সার্বিক বিষয়ে কোম্পানি সচিব দেবাশীষ দাস গুপ্ত বলেন, ‘এগুলো সবকিছু দেখেই বিএসইসি অনুমোদন দিয়েছে। প্রসপেক্টাসেও সবকিছুর ব্যাখ্যা দেওয়া আছে।’
ভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
১ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
২১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১ দিন আগে