নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ারবাজারে দুষ্ট লোকদের সুবিধা দেওয়ার জন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) প্লেসমেন্ট সিস্টেম চালু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদ।
আবু আহমেদ বলেন, ‘আমার দৃষ্টিতে প্লেসমেন্ট দরকারই নেই। কারণ, আন্ডাররাইটিং সিস্টেম আছে। একটা আইপিও (প্রাথমিক গণপ্রস্তাব) যদি সাবস্ক্রাইব না হয় তাহলে আন্ডাররাইটার নেবে, এই সিস্টেমই ছিল। হঠাৎ দেখি প্লেসমেন্ট। এটা কেন হলো? এই সিস্টেমে অনেকেই টাকা না দিয়েই শেয়ার নিয়েছে। এর মাধ্যমে বড় প্রতারণা হয়েছে।’
আজ বুধবার ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ) আয়োজিত প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবু আহমেদ এসব কথা বলেন। রাজধানীর পল্টনে সিএমজেএফের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠান হয়।
সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আবু আলীর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ডিএসই ব্রোকার অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সাইফুদ্দিন। বক্তব্য দেন সিএমজেএফের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জিয়াউর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক ইব্রাহিম হোসাইন (রেজোয়ান), সাবেক অর্থ সম্পাদক নিয়াজ মাহমুদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে আবু আহমেদ বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল ফান্ড হচ্ছে শেয়ারবাজারের প্রাণ, অথচ দেশে মিউচুয়াল ফান্ডের অংশগ্রহণ শূন্য। গত ১০ বছরে কোনো ভালো আইপিও আসেনি। রবি, ওয়ালটন ছাড়া বেশির ভাগই বাজে আইপিও। ভালো আইপিও আনার জন্য চেষ্টাও করা হয়নি।
’৯০ দশকের দিকে পত্রিকাগুলো শেয়ারবাজার–সম্পর্কিত নিউজ ছাপাতে আগ্রহ দেখাত না। তবে বর্তমানে অনেক সংবাদপত্র অর্থনীতির ওপর আলাদা গুরুত্ব দিচ্ছে বলে জানিয়ে আবু আহমেদ বলেন, ‘১৯৯৩ সালের সেপ্টেম্বরে আমার ব্যক্তিগত প্রচেষ্টার ফলাফল হিসেবে সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন প্রতিষ্ঠা হয়। তখন অনেকে বলেছিল এই কমিশনই শেয়ারবাজারের জন্য দানব হয়ে দাঁড়াবে। বাস্তবতা এখন অনেকটা তা-ই দেখছি।’
আবু আহমেদ বলেন, সংসদে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর করহার বাড়িয়ে দিয়ে অ–তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলার কেউ নেই। মাফিয়া গ্রুপগুলো এক হয়ে ব্যাংক লুট করেছে। পদ্মা ব্যাংক যখন ফেল করছি, সেটাকে ফেল করতে দেওয়া হয়নি। সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংকসহ পাবলিকের অর্থ নিয়ে জোর করে পদ্মাকে সাপোর্ট দেওয়া হয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ব্যাংকটি টেকেনি। এখন যে ন্যাশনাল ব্যাংকের বোর্ড ভেঙে দিয়েছে, এটা আরও ১০ বছর আগে ভাঙা উচিত ছিল।
ইসলামী ব্যাংক সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই অধ্যাপক বলেন, ইসলামী ব্যাংকে এত রিজার্ভ কেন, এত আমানত কেন—এই ভেবে শকুনের নজর পড়েছিল ব্যাংকটির প্রতি। তারা ২০১৭ সালে রাতের অন্ধকারে ব্যাংকটি নিয়ে গেছে। এ জন্য বর্তমান সরকারকে বলব ইসলামী ব্যাংককে বাঁচান। ইসলামী ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে তারা আবার এই ব্যাংকেই শেয়ার কিনেছে।
আবু আহমেদ বলেন, বর্তমান সরকারের জন্য বোঝা হচ্ছে, এই অর্থনীতিকে ম্যানেজ করা। যা ম্যানেজ করা কঠিন। অধ্যাপক ইউনূস যদি ব্যর্থ হন, তাহলে বাংলাদেশ আর কখনো দাঁড়াবে না। সরকারি শেয়ারগুলো বিক্রি করলে বাজেট ঘাটতি কিছুটা পূরণ হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ডিবিএর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সাইফুদ্দিন বলেন, সাংবাদিক হিসেবে সবচেয়ে বড় কাজ হলো, বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদন লেখা। পুঁজিবাজারের জন্য এই দিকটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বেশি লেখার দরকার নেই, যতটুকু লিখেন—সেটা যেন বস্তুনিষ্ঠ হয়, এটাই মুখ্য। মানুষের কাছে সঠিক তথ্যটি প্রচার করতে হবে।
সিএমজেএফের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জিয়াউর রহমান বলেন, ‘একটা সময় অর্থনীতি তথা পুঁজিবাজার নিয়ে বিশ্লেষণ দেওয়ার মতো তেমন কোনো লোক পাওয়া যেত না, সেই সময় থেকে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন অধ্যাপক আবু আহমেদ স্যার। এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আগামীতে যেন আমরা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন করতে পারি।’
সিএমজেএফের যুগ্ম সম্পাদক ইব্রাহিম হোসাইন (রেজোয়ান) বলেন,‘ আমাদের এই প্রশিক্ষণটা মূলত আড্ডাবিষয়ক ছিল। প্রথমে আমরা ১৫ থেকে ২০ জন শুরু করেছিলাম। যেহেতু আমরা শেয়ারবাজার নিয়ে প্রতিবেদন করি, সেহেতু আমাদের বেসিক জায়গাগুলো আরও পরিষ্কার হওয়ার জন্য এই প্রোগ্রাম শুরু করি। এই প্রোগ্রামটাকে আমাদের সিএমজেএফ আনুষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে বলে ধন্যবাদ জানাই।’
সিএমজেএফের সাবেক অর্থ সম্পাদক নিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘সংবাদকর্মী হিসেবে আমি সব সময়ই একজন শিক্ষার্থী। আমাদের সবার শেখার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আমরা আরও বেশি জেনে আমাদের পাঠকদের বস্তুনিষ্ঠ তথ্য সরবরাহ করব। এই প্রশিক্ষণ শুরুর পর থেকে গত পাঁচ মাসে অনেকের প্রতিবেদনের মাধ্যমে তা প্রতিফলিত হচ্ছে।’
শেয়ারবাজারে দুষ্ট লোকদের সুবিধা দেওয়ার জন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) প্লেসমেন্ট সিস্টেম চালু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদ।
আবু আহমেদ বলেন, ‘আমার দৃষ্টিতে প্লেসমেন্ট দরকারই নেই। কারণ, আন্ডাররাইটিং সিস্টেম আছে। একটা আইপিও (প্রাথমিক গণপ্রস্তাব) যদি সাবস্ক্রাইব না হয় তাহলে আন্ডাররাইটার নেবে, এই সিস্টেমই ছিল। হঠাৎ দেখি প্লেসমেন্ট। এটা কেন হলো? এই সিস্টেমে অনেকেই টাকা না দিয়েই শেয়ার নিয়েছে। এর মাধ্যমে বড় প্রতারণা হয়েছে।’
আজ বুধবার ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ) আয়োজিত প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবু আহমেদ এসব কথা বলেন। রাজধানীর পল্টনে সিএমজেএফের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠান হয়।
সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানী ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আবু আলীর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ডিএসই ব্রোকার অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সাইফুদ্দিন। বক্তব্য দেন সিএমজেএফের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জিয়াউর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক ইব্রাহিম হোসাইন (রেজোয়ান), সাবেক অর্থ সম্পাদক নিয়াজ মাহমুদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে আবু আহমেদ বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল ফান্ড হচ্ছে শেয়ারবাজারের প্রাণ, অথচ দেশে মিউচুয়াল ফান্ডের অংশগ্রহণ শূন্য। গত ১০ বছরে কোনো ভালো আইপিও আসেনি। রবি, ওয়ালটন ছাড়া বেশির ভাগই বাজে আইপিও। ভালো আইপিও আনার জন্য চেষ্টাও করা হয়নি।
’৯০ দশকের দিকে পত্রিকাগুলো শেয়ারবাজার–সম্পর্কিত নিউজ ছাপাতে আগ্রহ দেখাত না। তবে বর্তমানে অনেক সংবাদপত্র অর্থনীতির ওপর আলাদা গুরুত্ব দিচ্ছে বলে জানিয়ে আবু আহমেদ বলেন, ‘১৯৯৩ সালের সেপ্টেম্বরে আমার ব্যক্তিগত প্রচেষ্টার ফলাফল হিসেবে সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন প্রতিষ্ঠা হয়। তখন অনেকে বলেছিল এই কমিশনই শেয়ারবাজারের জন্য দানব হয়ে দাঁড়াবে। বাস্তবতা এখন অনেকটা তা-ই দেখছি।’
আবু আহমেদ বলেন, সংসদে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর করহার বাড়িয়ে দিয়ে অ–তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলার কেউ নেই। মাফিয়া গ্রুপগুলো এক হয়ে ব্যাংক লুট করেছে। পদ্মা ব্যাংক যখন ফেল করছি, সেটাকে ফেল করতে দেওয়া হয়নি। সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংকসহ পাবলিকের অর্থ নিয়ে জোর করে পদ্মাকে সাপোর্ট দেওয়া হয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ব্যাংকটি টেকেনি। এখন যে ন্যাশনাল ব্যাংকের বোর্ড ভেঙে দিয়েছে, এটা আরও ১০ বছর আগে ভাঙা উচিত ছিল।
ইসলামী ব্যাংক সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই অধ্যাপক বলেন, ইসলামী ব্যাংকে এত রিজার্ভ কেন, এত আমানত কেন—এই ভেবে শকুনের নজর পড়েছিল ব্যাংকটির প্রতি। তারা ২০১৭ সালে রাতের অন্ধকারে ব্যাংকটি নিয়ে গেছে। এ জন্য বর্তমান সরকারকে বলব ইসলামী ব্যাংককে বাঁচান। ইসলামী ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে তারা আবার এই ব্যাংকেই শেয়ার কিনেছে।
আবু আহমেদ বলেন, বর্তমান সরকারের জন্য বোঝা হচ্ছে, এই অর্থনীতিকে ম্যানেজ করা। যা ম্যানেজ করা কঠিন। অধ্যাপক ইউনূস যদি ব্যর্থ হন, তাহলে বাংলাদেশ আর কখনো দাঁড়াবে না। সরকারি শেয়ারগুলো বিক্রি করলে বাজেট ঘাটতি কিছুটা পূরণ হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ডিবিএর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সাইফুদ্দিন বলেন, সাংবাদিক হিসেবে সবচেয়ে বড় কাজ হলো, বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদন লেখা। পুঁজিবাজারের জন্য এই দিকটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বেশি লেখার দরকার নেই, যতটুকু লিখেন—সেটা যেন বস্তুনিষ্ঠ হয়, এটাই মুখ্য। মানুষের কাছে সঠিক তথ্যটি প্রচার করতে হবে।
সিএমজেএফের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জিয়াউর রহমান বলেন, ‘একটা সময় অর্থনীতি তথা পুঁজিবাজার নিয়ে বিশ্লেষণ দেওয়ার মতো তেমন কোনো লোক পাওয়া যেত না, সেই সময় থেকে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন অধ্যাপক আবু আহমেদ স্যার। এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আগামীতে যেন আমরা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন করতে পারি।’
সিএমজেএফের যুগ্ম সম্পাদক ইব্রাহিম হোসাইন (রেজোয়ান) বলেন,‘ আমাদের এই প্রশিক্ষণটা মূলত আড্ডাবিষয়ক ছিল। প্রথমে আমরা ১৫ থেকে ২০ জন শুরু করেছিলাম। যেহেতু আমরা শেয়ারবাজার নিয়ে প্রতিবেদন করি, সেহেতু আমাদের বেসিক জায়গাগুলো আরও পরিষ্কার হওয়ার জন্য এই প্রোগ্রাম শুরু করি। এই প্রোগ্রামটাকে আমাদের সিএমজেএফ আনুষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে বলে ধন্যবাদ জানাই।’
সিএমজেএফের সাবেক অর্থ সম্পাদক নিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘সংবাদকর্মী হিসেবে আমি সব সময়ই একজন শিক্ষার্থী। আমাদের সবার শেখার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আমরা আরও বেশি জেনে আমাদের পাঠকদের বস্তুনিষ্ঠ তথ্য সরবরাহ করব। এই প্রশিক্ষণ শুরুর পর থেকে গত পাঁচ মাসে অনেকের প্রতিবেদনের মাধ্যমে তা প্রতিফলিত হচ্ছে।’
ভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
৯ মিনিট আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
২ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
২১ ঘণ্টা আগে