মন্টি বৈষ্ণব, ঢাকা

বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ হলেও নানা বাস্তবতার কারণে কৃষি নিয়ে তেমন কেউ স্বপ্ন দেখে না। অথচ সভ্যতার সঙ্গে কৃষির সম্পর্ক অনাদিকালের। কৃষিসভ্যতার শুরু থেকেই এই অঞ্চলের মানুষের জীবনপ্রবাহে কৃষি আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে। বেঁচে থাকার অন্যতম প্রধান উপাদান হলো খাদ্য। অথচ দেশের খাদ্যব্যবস্থা পুরোপুরি করপোরেট পুঁজিপতিদের হাতে জিম্মি। খাবারে ভেজাল, খাবারের অতিরিক্ত মূল্য ইত্যাদির কারণে প্রতিনিয়ত মানুষকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এতে হুমকির মুখে পড়ছে স্বাস্থ্যব্যবস্থা। দীর্ঘমেয়াদি নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। এমন দুঃসহ পরিস্থিতিতে সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে ‘যোগান’-এর জন্ম।
খাদ্যের প্রকৃতির গুণাগুণ অটুট রেখে তা সাধারণ মানুষের আওতার মধ্যে নিয়ে আসতেই ‘যোগান’-এর যাত্রা। অনলাইনভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম ‘যোগান’-এর কর্ণধার মতিউর রহমান।। সিলেটের এমসি কলেজ থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করা মতিউর চাকরির পেছনে না ছুটে হয়েছেন উদ্যোক্তা।
নিজের প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে মতিউর বলেন, ‘এখন মানুষ নিরাপদ খাদ্যের অভাবে অনেক বেশি স্বাস্থ্যঝুঁকিতে আছে। মানুষকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি নিরাপদ খাবারের চাহিদা মেটাতেই যোগানের জন্ম। আমরা ন্যায্যমূল্যে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে পণ্য নিয়ে আসি। আমাদের প্রতিষ্ঠানে এই মুহূর্তে অস্থায়ীভাবে তিনজন কর্মরত আছেন। এর মধ্যে দুজন কৃষকের সঙ্গে কাজ করছেন। পণ্য সরবরাহে নিয়োজিত আছেন আরও তিনজন। এ বছর আমরা সুনামগঞ্জ জেলার হাওর ও বিলের মাছ সরবরাহ করব। প্রাথমিকভাবে ঢাকা ও সিলেট শহরে সরবরাহ করা হবে। বলে রাখা ভালো, যোগান প্রতিটি পণ্যের গুণগত মান ও মূল্যের যথার্থতায় নিশ্চয়তা দেয়।’
যোগান-এর শুরু সম্পর্কে মতিউর বলেন, 'যোগান-এর শুরুটা আমাদের শৈশব-কৈশোরের সেই দিনগুলোর মতোই। বর্ষায় এক পশলা বৃষ্টিতেই ছিমছাম হবিগঞ্জ শহরে হাঁটুপানি জমত। আমার জন্ম নানিবাড়ি; পুরোনো খোয়াই নদীর কোল ঘেঁষে। সে সময় প্রায় সবারই ছোট্ট একটা পুকুর ছিল। বর্ষায় বৃষ্টিতে ভাবতাম কবে মাঠে-বিলে কই মাছের দেখা পাব। নানির বাসার পাশে বকুল স্যারের বাসা। পুকুরের পাশে দুইটা বড় বড় বাঁশঝাড়। সেই পুকুরপাড়ে কুড়িয়ে পাওয়া যেত হাঁসের ডিম। কিংবা বাড়িতে গেলেই সেজো চাচার সিন্ধি গাইয়ের (গাভীর) দুধ। আহা! আমাদের সেই দিনগুলো! শৈশবের এই স্বপ্নময় পরিবেশে বেড়ে ওঠা থেকেই ‘যোগান’-এর জন্ম। আর নির্ভেজাল, বিশুদ্ধ খাদ্যর যোগান দেওয়াই ‘যোগান’-এর মূল লক্ষ্য।’
মতিউর তাঁর জীবনে অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ এই জায়গায় এসেছেন। পরিবার থেকে পেয়েছেন অনেক কষ্ট। কথা বলতে বলতে কষ্টের সেই জায়গা থেকে বলেন, ‘কৈশোরেই বাবাকে হারাই। আমরা চার ভাইবোন। পরিবারে আমিই বড় সন্তান। বাবার ভূ-সম্পত্তি থাকা সত্ত্বেও চরম সংকটে আমাদের পড়তে হয়। ২০০৩ সালে এসএসসি পাস করে টিউশন দিয়ে কর্মজীবন শুরু। কিন্তু সবার বেলায় হিসাব-নিকাশ ঠিক থাকলেও আমার বেলায় তেমনটা ঘটেনি। এ রকম বাস্তবতায় কেউ স্বপ্নবিলাসী হয় না। কিন্তু আমি বরাবরই ছিলাম স্বাধীনচেতা। এখনো মনে পড়ে পরিবারের গুরুজনেরা যখন জিজ্ঞেস করতেন—“বড় হয়ে কী হতে চাও।” বলতাম, “ব্যবসায়ী হতে চাই। ” শেষ পর্যন্ত অর্থনীতিতে গড়পড়তা রেজাল্ট নিয়ে এমসি কলেজ থেকে অনার্স-মাস্টার্স সম্পন্ন করি। সেখানে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে ছিল প্রায় তিন বছরের সেশনজট।’
মতিউর যেন গল্পে ডুবে যান। বলে চলেন, ‘পেছনে ফিরে দেখি স্বপ্নের মতো ২৭টি বছর হারিয়ে ফেলেছি। ফলে চাকরি করার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসি। জীবনের এই পর্যায়ে এসে চরম হতাশা কাজ করছিল। সত্যি কথা হচ্ছে, আমি কোনো সরকারি পরীক্ষার জন্য একটিবারও ফরম পূরণ করিনি। ছোটবেলা থেকে স্বাধীনভাবে কিছু করার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু মাস্টার্স পাসের পর কিছু করতে না পেরে হতাশায় পেয়ে বসল। মন খারাপের একপর্যায়ে ময়মনসিংহের একজন উদ্যোক্তার অনুপ্রেরণায় শুরু করলাম নিরাপদ মসলা সরবরাহ। পুঁজি না থাকায় নিজে মেশিন কিনে মসলা ভাঙানোর কাজটা শুরু করতে পারলাম না। ফলে বিগত দিনের সঞ্চিত অভিজ্ঞতা থেকে ব্যবসায়ের ধরনটা পরিবর্তন করলাম। সঙ্গী হিসেবে পেয়ে গেলাম বন্ধু লাইফ পার্টনার বিশ্বপা মৌকে। সঙ্গে কয়েকজন তরুণ, যারা স্বেচ্ছাসেবকের মতো আমাকে সহযোগিতা করে। সবচেয়ে বেশি শ্রম ও আইডিয়া দিয়ে সহযোগিতা করেছেন আমার মা।’
মতিউর উদ্যোক্তা হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা পেয়েছেন মা ও তাঁর জীবনসঙ্গী বিশ্বপার কাছে থেকে। বিশ্বপাও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। বর্তমানে ‘যোগান’ শক্ত হাতে পরিচালনা করছেন বিশ্বপা। কাজের সুবিধার্থে ‘যোগান’-এর ৫ সদস্যের একটি পরিচালনা পর্ষদ রয়েছে, যেখানে সমন্বয়ক হিসেবে রয়েছেন বিশ্বপা, মাঠ পরিকল্পনাকারী হিসেবে সপ্তর্ষি, বিক্রি ও বিপণনে আশিস, সন্দীপ এবং মতিউর সার্বিকভাবে বিষয়গুলোর তত্ত্বাবধান করেন। ‘যোগান’ এখন গুড়, চা, লাল আটা, মধু, মসলা, ঘি ইত্যাদি সরবরাহ করে। এ ছাড়া বছরের জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত থাকে আম।
নিজেদের স্বপ্নের বিষয়ে জানতে চাইলে মতিউর বলেন, ‘২০১৯ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ৮ হাজার ২০০ টাকা নিয়ে শুরু হয় এই উদ্যোগ। এখন প্রতি মাসে আমরা ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা লাভ করছি। আশা করছি এই যাত্রা অব্যাহত থাকবে। সোনালী ব্যাংক জিন্দাবাজার থেকে গত ফেব্রুয়ারি মাসে ২ লাখ টাকা ঋণ পেয়েছি। যোগান-এর উদ্যোগে খুব শিগগিরই সুনামগঞ্জ শহরে একটি গোডাউন করব। এই মাসে আমরা ভ্রাম্যমাণ প্রক্রিয়ায় বিলের মাছ প্রাথমিকভাবে বিক্রি শুরু করব, যেখানে দেশি বোয়াল, চিতল, শোল, গজার, শিং, মাগুর, কাতল, বাইন, কাইক্কাসহ দেশীয় মাছ থাকবে। এটি ডিসেম্বর থেকে মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত চলবে।’
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে মতিউর বলেন, ‘আমাদের আগামীর পরিকল্পনা—সকলের তরে সকলে আমরা। বুঝিয়ে বলি। আমাদের লভ্যাংশ আমরা আমাদের টিম মেম্বারদের মধ্যে সমভাবে বণ্টনের পরিকল্পনা করেছি। ব্যক্তি উদ্যোগে গঠিত এই প্রতিষ্ঠানকে আমরা সামাজিক মালিকানায় নিতে চাই। ভবিষ্যতে গ্রামে কৃষকদের দিয়ে বিষমুক্ত ফসল উৎপাদন করতে চাই। ইতিমধ্যে বিয়ানীবাজার উপজেলার একটি গ্রামকে আমরা প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করেছি। সেখানকার কৃষকেরা সরাসরি যোগান-এর মাধ্যমে তাঁদের উৎপাদিত হাঁস-মুরগি, ডিম ও বিষমুক্ত সবজি বিক্রি করবেন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মসলার মেশিন স্থাপন করব। আর এপ্রিল মাসে আমরা মসলা ভাঙানো শুরু করব।’

বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ হলেও নানা বাস্তবতার কারণে কৃষি নিয়ে তেমন কেউ স্বপ্ন দেখে না। অথচ সভ্যতার সঙ্গে কৃষির সম্পর্ক অনাদিকালের। কৃষিসভ্যতার শুরু থেকেই এই অঞ্চলের মানুষের জীবনপ্রবাহে কৃষি আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে। বেঁচে থাকার অন্যতম প্রধান উপাদান হলো খাদ্য। অথচ দেশের খাদ্যব্যবস্থা পুরোপুরি করপোরেট পুঁজিপতিদের হাতে জিম্মি। খাবারে ভেজাল, খাবারের অতিরিক্ত মূল্য ইত্যাদির কারণে প্রতিনিয়ত মানুষকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এতে হুমকির মুখে পড়ছে স্বাস্থ্যব্যবস্থা। দীর্ঘমেয়াদি নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। এমন দুঃসহ পরিস্থিতিতে সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে ‘যোগান’-এর জন্ম।
খাদ্যের প্রকৃতির গুণাগুণ অটুট রেখে তা সাধারণ মানুষের আওতার মধ্যে নিয়ে আসতেই ‘যোগান’-এর যাত্রা। অনলাইনভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম ‘যোগান’-এর কর্ণধার মতিউর রহমান।। সিলেটের এমসি কলেজ থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করা মতিউর চাকরির পেছনে না ছুটে হয়েছেন উদ্যোক্তা।
নিজের প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে মতিউর বলেন, ‘এখন মানুষ নিরাপদ খাদ্যের অভাবে অনেক বেশি স্বাস্থ্যঝুঁকিতে আছে। মানুষকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি নিরাপদ খাবারের চাহিদা মেটাতেই যোগানের জন্ম। আমরা ন্যায্যমূল্যে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে পণ্য নিয়ে আসি। আমাদের প্রতিষ্ঠানে এই মুহূর্তে অস্থায়ীভাবে তিনজন কর্মরত আছেন। এর মধ্যে দুজন কৃষকের সঙ্গে কাজ করছেন। পণ্য সরবরাহে নিয়োজিত আছেন আরও তিনজন। এ বছর আমরা সুনামগঞ্জ জেলার হাওর ও বিলের মাছ সরবরাহ করব। প্রাথমিকভাবে ঢাকা ও সিলেট শহরে সরবরাহ করা হবে। বলে রাখা ভালো, যোগান প্রতিটি পণ্যের গুণগত মান ও মূল্যের যথার্থতায় নিশ্চয়তা দেয়।’
যোগান-এর শুরু সম্পর্কে মতিউর বলেন, 'যোগান-এর শুরুটা আমাদের শৈশব-কৈশোরের সেই দিনগুলোর মতোই। বর্ষায় এক পশলা বৃষ্টিতেই ছিমছাম হবিগঞ্জ শহরে হাঁটুপানি জমত। আমার জন্ম নানিবাড়ি; পুরোনো খোয়াই নদীর কোল ঘেঁষে। সে সময় প্রায় সবারই ছোট্ট একটা পুকুর ছিল। বর্ষায় বৃষ্টিতে ভাবতাম কবে মাঠে-বিলে কই মাছের দেখা পাব। নানির বাসার পাশে বকুল স্যারের বাসা। পুকুরের পাশে দুইটা বড় বড় বাঁশঝাড়। সেই পুকুরপাড়ে কুড়িয়ে পাওয়া যেত হাঁসের ডিম। কিংবা বাড়িতে গেলেই সেজো চাচার সিন্ধি গাইয়ের (গাভীর) দুধ। আহা! আমাদের সেই দিনগুলো! শৈশবের এই স্বপ্নময় পরিবেশে বেড়ে ওঠা থেকেই ‘যোগান’-এর জন্ম। আর নির্ভেজাল, বিশুদ্ধ খাদ্যর যোগান দেওয়াই ‘যোগান’-এর মূল লক্ষ্য।’
মতিউর তাঁর জীবনে অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ এই জায়গায় এসেছেন। পরিবার থেকে পেয়েছেন অনেক কষ্ট। কথা বলতে বলতে কষ্টের সেই জায়গা থেকে বলেন, ‘কৈশোরেই বাবাকে হারাই। আমরা চার ভাইবোন। পরিবারে আমিই বড় সন্তান। বাবার ভূ-সম্পত্তি থাকা সত্ত্বেও চরম সংকটে আমাদের পড়তে হয়। ২০০৩ সালে এসএসসি পাস করে টিউশন দিয়ে কর্মজীবন শুরু। কিন্তু সবার বেলায় হিসাব-নিকাশ ঠিক থাকলেও আমার বেলায় তেমনটা ঘটেনি। এ রকম বাস্তবতায় কেউ স্বপ্নবিলাসী হয় না। কিন্তু আমি বরাবরই ছিলাম স্বাধীনচেতা। এখনো মনে পড়ে পরিবারের গুরুজনেরা যখন জিজ্ঞেস করতেন—“বড় হয়ে কী হতে চাও।” বলতাম, “ব্যবসায়ী হতে চাই। ” শেষ পর্যন্ত অর্থনীতিতে গড়পড়তা রেজাল্ট নিয়ে এমসি কলেজ থেকে অনার্স-মাস্টার্স সম্পন্ন করি। সেখানে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে ছিল প্রায় তিন বছরের সেশনজট।’
মতিউর যেন গল্পে ডুবে যান। বলে চলেন, ‘পেছনে ফিরে দেখি স্বপ্নের মতো ২৭টি বছর হারিয়ে ফেলেছি। ফলে চাকরি করার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসি। জীবনের এই পর্যায়ে এসে চরম হতাশা কাজ করছিল। সত্যি কথা হচ্ছে, আমি কোনো সরকারি পরীক্ষার জন্য একটিবারও ফরম পূরণ করিনি। ছোটবেলা থেকে স্বাধীনভাবে কিছু করার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু মাস্টার্স পাসের পর কিছু করতে না পেরে হতাশায় পেয়ে বসল। মন খারাপের একপর্যায়ে ময়মনসিংহের একজন উদ্যোক্তার অনুপ্রেরণায় শুরু করলাম নিরাপদ মসলা সরবরাহ। পুঁজি না থাকায় নিজে মেশিন কিনে মসলা ভাঙানোর কাজটা শুরু করতে পারলাম না। ফলে বিগত দিনের সঞ্চিত অভিজ্ঞতা থেকে ব্যবসায়ের ধরনটা পরিবর্তন করলাম। সঙ্গী হিসেবে পেয়ে গেলাম বন্ধু লাইফ পার্টনার বিশ্বপা মৌকে। সঙ্গে কয়েকজন তরুণ, যারা স্বেচ্ছাসেবকের মতো আমাকে সহযোগিতা করে। সবচেয়ে বেশি শ্রম ও আইডিয়া দিয়ে সহযোগিতা করেছেন আমার মা।’
মতিউর উদ্যোক্তা হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা পেয়েছেন মা ও তাঁর জীবনসঙ্গী বিশ্বপার কাছে থেকে। বিশ্বপাও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। বর্তমানে ‘যোগান’ শক্ত হাতে পরিচালনা করছেন বিশ্বপা। কাজের সুবিধার্থে ‘যোগান’-এর ৫ সদস্যের একটি পরিচালনা পর্ষদ রয়েছে, যেখানে সমন্বয়ক হিসেবে রয়েছেন বিশ্বপা, মাঠ পরিকল্পনাকারী হিসেবে সপ্তর্ষি, বিক্রি ও বিপণনে আশিস, সন্দীপ এবং মতিউর সার্বিকভাবে বিষয়গুলোর তত্ত্বাবধান করেন। ‘যোগান’ এখন গুড়, চা, লাল আটা, মধু, মসলা, ঘি ইত্যাদি সরবরাহ করে। এ ছাড়া বছরের জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত থাকে আম।
নিজেদের স্বপ্নের বিষয়ে জানতে চাইলে মতিউর বলেন, ‘২০১৯ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ৮ হাজার ২০০ টাকা নিয়ে শুরু হয় এই উদ্যোগ। এখন প্রতি মাসে আমরা ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা লাভ করছি। আশা করছি এই যাত্রা অব্যাহত থাকবে। সোনালী ব্যাংক জিন্দাবাজার থেকে গত ফেব্রুয়ারি মাসে ২ লাখ টাকা ঋণ পেয়েছি। যোগান-এর উদ্যোগে খুব শিগগিরই সুনামগঞ্জ শহরে একটি গোডাউন করব। এই মাসে আমরা ভ্রাম্যমাণ প্রক্রিয়ায় বিলের মাছ প্রাথমিকভাবে বিক্রি শুরু করব, যেখানে দেশি বোয়াল, চিতল, শোল, গজার, শিং, মাগুর, কাতল, বাইন, কাইক্কাসহ দেশীয় মাছ থাকবে। এটি ডিসেম্বর থেকে মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত চলবে।’
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে মতিউর বলেন, ‘আমাদের আগামীর পরিকল্পনা—সকলের তরে সকলে আমরা। বুঝিয়ে বলি। আমাদের লভ্যাংশ আমরা আমাদের টিম মেম্বারদের মধ্যে সমভাবে বণ্টনের পরিকল্পনা করেছি। ব্যক্তি উদ্যোগে গঠিত এই প্রতিষ্ঠানকে আমরা সামাজিক মালিকানায় নিতে চাই। ভবিষ্যতে গ্রামে কৃষকদের দিয়ে বিষমুক্ত ফসল উৎপাদন করতে চাই। ইতিমধ্যে বিয়ানীবাজার উপজেলার একটি গ্রামকে আমরা প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করেছি। সেখানকার কৃষকেরা সরাসরি যোগান-এর মাধ্যমে তাঁদের উৎপাদিত হাঁস-মুরগি, ডিম ও বিষমুক্ত সবজি বিক্রি করবেন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মসলার মেশিন স্থাপন করব। আর এপ্রিল মাসে আমরা মসলা ভাঙানো শুরু করব।’

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
হোন্ডার বিশ্বখ্যাত গ্লোবাল অ্যাডভেঞ্চার লাইনআপের শক্তিশালী ডিজাইন, পরিশীলিত ইঞ্জিন পারফরম্যান্স এবং রাইডারকেন্দ্রিক প্রযুক্তি থেকে অনুপ্রাণিত NX 200 বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চার ও ট্যুরিং বাইকারদের জন্য নতুন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মি. মিনোরু কাতো, চিফ অফিসার, মোটরসাইকেল ও পাওয়ার প্রোডাক্টস অপারেশনস, হোন্ডা মোটর করপোরেশন লিমিটেড, জাপান—হোন্ডার গ্রাহক ও অংশীদারদের দীর্ঘদিনের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি হোন্ডার বিশ্বব্যাপী ৫০ কোটির বেশি মোটরসাইকেল উৎপাদনের মাইলফলক এবং ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ হোন্ডার ৫ লাখ ৫০ হাজার ইউনিট বিক্রির অর্জন তুলে ধরেন।
একই সঙ্গে মি. মিনোরু কাতো জানান, বাংলাদেশ হোন্ডা বর্তমানে হোন্ডার একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্লোবাল প্রোডাকশন রিসোর্স হিসেবে স্বীকৃত, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মি. সুসুমু মরিসাওয়া বলেন, ‘হোন্ডার লক্ষ্য হলো সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য ও আধুনিক মোটরযানের মাধ্যমে মানুষের জন্য নিরাপদ এবং সহজ যাতায়াতের আনন্দ নিশ্চিত করা।’
গ্রাহকদের পরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণে BHL উন্নত ফিচার ও রাইডিং সক্ষমতাসম্পন্ন নতুন মডেল বাজারে আনার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছেন মি. সুসুমু মরিসাওয়া। এ সময় তিনি জানান, গ্লোবাল হোন্ডার সহযোগিতায় অল-নিউ NX 200 মেক্সিকোতে রপ্তানির পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ হোন্ডার চিফ মার্কেটিং অফিসার মি. শাহ মুহাম্মদ আশেকুর রহমান বলেন, ‘NX 200 অ্যাডভেঞ্চার-ট্যুরিং সেগমেন্টে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা বিভিন্ন ধরনের রাস্তা ও আবহাওয়ায় উন্নত নিয়ন্ত্রণ, আরাম এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করবে।’
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 চালিত হচ্ছে ১৮৪.৪ সিসি PGM-FI ইঞ্জিনে (১৬.৫ PS@ ৮৫০০ RPM, ১৫. ১ Nm@ ৬০০০ RPM)। এতে রয়েছে ডুয়াল-চ্যানেল ABS, হোন্ডা সিলেক্টেবল টর্ক কন্ট্রোল (HSTC), অ্যাসিস্ট ও স্লিপার ক্লাচ এবং USB Type-Cসহ ৪.২ ইঞ্চি পূর্ণ ডিজিটাল TFT ডিসপ্লে। এ ছাড়া অল-LED লাইটিং, উচ্চ গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স এবং আরামদায়ক সিটিং প্রিমিয়াম ও আত্মবিশ্বাসী রাইডিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। একই অনুষ্ঠানে BHL, KYT-এর সহযোগিতায় নতুন হোন্ডা হেলমেটও উন্মোচন করে।
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 আগামী ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে সারা দেশের সব হোন্ডা অনুমোদিত ডিলার শোরুমে পাওয়া যাবে। মোটরসাইকেলটি পাওয়া যাবে দুটি আকর্ষণীয় রঙে—রেডিয়েন্ট রেড মেটালিক এবং পার্ল ইগনিয়াস ব্ল্যাক। মডেলটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা।

বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
হোন্ডার বিশ্বখ্যাত গ্লোবাল অ্যাডভেঞ্চার লাইনআপের শক্তিশালী ডিজাইন, পরিশীলিত ইঞ্জিন পারফরম্যান্স এবং রাইডারকেন্দ্রিক প্রযুক্তি থেকে অনুপ্রাণিত NX 200 বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চার ও ট্যুরিং বাইকারদের জন্য নতুন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মি. মিনোরু কাতো, চিফ অফিসার, মোটরসাইকেল ও পাওয়ার প্রোডাক্টস অপারেশনস, হোন্ডা মোটর করপোরেশন লিমিটেড, জাপান—হোন্ডার গ্রাহক ও অংশীদারদের দীর্ঘদিনের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি হোন্ডার বিশ্বব্যাপী ৫০ কোটির বেশি মোটরসাইকেল উৎপাদনের মাইলফলক এবং ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ হোন্ডার ৫ লাখ ৫০ হাজার ইউনিট বিক্রির অর্জন তুলে ধরেন।
একই সঙ্গে মি. মিনোরু কাতো জানান, বাংলাদেশ হোন্ডা বর্তমানে হোন্ডার একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্লোবাল প্রোডাকশন রিসোর্স হিসেবে স্বীকৃত, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মি. সুসুমু মরিসাওয়া বলেন, ‘হোন্ডার লক্ষ্য হলো সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য ও আধুনিক মোটরযানের মাধ্যমে মানুষের জন্য নিরাপদ এবং সহজ যাতায়াতের আনন্দ নিশ্চিত করা।’
গ্রাহকদের পরিবর্তনশীল চাহিদা পূরণে BHL উন্নত ফিচার ও রাইডিং সক্ষমতাসম্পন্ন নতুন মডেল বাজারে আনার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছেন মি. সুসুমু মরিসাওয়া। এ সময় তিনি জানান, গ্লোবাল হোন্ডার সহযোগিতায় অল-নিউ NX 200 মেক্সিকোতে রপ্তানির পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ হোন্ডার চিফ মার্কেটিং অফিসার মি. শাহ মুহাম্মদ আশেকুর রহমান বলেন, ‘NX 200 অ্যাডভেঞ্চার-ট্যুরিং সেগমেন্টে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা বিভিন্ন ধরনের রাস্তা ও আবহাওয়ায় উন্নত নিয়ন্ত্রণ, আরাম এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করবে।’
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 চালিত হচ্ছে ১৮৪.৪ সিসি PGM-FI ইঞ্জিনে (১৬.৫ PS@ ৮৫০০ RPM, ১৫. ১ Nm@ ৬০০০ RPM)। এতে রয়েছে ডুয়াল-চ্যানেল ABS, হোন্ডা সিলেক্টেবল টর্ক কন্ট্রোল (HSTC), অ্যাসিস্ট ও স্লিপার ক্লাচ এবং USB Type-Cসহ ৪.২ ইঞ্চি পূর্ণ ডিজিটাল TFT ডিসপ্লে। এ ছাড়া অল-LED লাইটিং, উচ্চ গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স এবং আরামদায়ক সিটিং প্রিমিয়াম ও আত্মবিশ্বাসী রাইডিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। একই অনুষ্ঠানে BHL, KYT-এর সহযোগিতায় নতুন হোন্ডা হেলমেটও উন্মোচন করে।
অল-নিউ হোন্ডা NX 200 আগামী ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে সারা দেশের সব হোন্ডা অনুমোদিত ডিলার শোরুমে পাওয়া যাবে। মোটরসাইকেলটি পাওয়া যাবে দুটি আকর্ষণীয় রঙে—রেডিয়েন্ট রেড মেটালিক এবং পার্ল ইগনিয়াস ব্ল্যাক। মডেলটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা।

বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান হলেও নানা বাস্তবতার কারণে কৃষি নিয়ে তেমন কেউ স্বপ্ন দেখে না। অথচ সভ্যতার সঙ্গে কৃষির সম্পর্ক অনাদিকালের। কৃষি সভ্যতার শুরু থেকেই এ অঞ্চলের মানুষের জীবনপ্রবাহে কৃষি আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে। বেঁচে থাকার অন্যতম উপাদান হলো খাদ্য।
১৪ ডিসেম্বর ২০২১
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে যখন বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরি বিপর্যস্ত, তখন ১৯৭২ সালের শুরুতে ৩৬ বছর বয়সে স্যার ফজলে হাসান আবেদ দেশে ফিরে আসেন। ভারত থেকে আসা শরণার্থীদের পুনর্বাসনের লক্ষে সুনামগঞ্জের দুর্গম এলাকা শাল্লা থেকে তিনি ব্র্যাকের যাত্রা শুরু করেন। সেই ক্ষুদ্র উদ্যোগ আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে, যা বিশ্বের এশিয়া ও আফ্রিকার ১৪টি দেশের প্রায় সাড়ে ১৪ কোটি মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে।
১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করা ফজলে হাসান আবেদ ১৯৬২ সালে লন্ডন থেকে কস্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্ট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ তার জীবনের গতিপথ বদলে দেয়। শেল অয়েল কোম্পানির সিনিয়র এক্সিকিউটিভের চাকরি ছেড়ে তিনি লন্ডনে চলে যান এবং সেখানে মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার জন্য ‘অ্যাকশন বাংলাদেশ’ ও ‘হেলপ বাংলাদেশ’ নামে দুটি সংগঠন গড়ে তোলেন।
স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্ষুদ্রঋণ, দক্ষতা উন্নয়ন এবং মানবাধিকারের মতো বহুমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন ঘটিয়েছেন। কাজের উদ্ভাবনী এবং টেকসই বৈশিষ্ট্যের কারণে জেনেভাভিত্তিক ‘এনজিও অ্যাডভাইজার’ ২০২০ সালে টানা পাঁচবারের মতো ব্র্যাককে বিশ্বের শীর্ষ এনজিও হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ শেষে যখন বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরি বিপর্যস্ত, তখন ১৯৭২ সালের শুরুতে ৩৬ বছর বয়সে স্যার ফজলে হাসান আবেদ দেশে ফিরে আসেন। ভারত থেকে আসা শরণার্থীদের পুনর্বাসনের লক্ষে সুনামগঞ্জের দুর্গম এলাকা শাল্লা থেকে তিনি ব্র্যাকের যাত্রা শুরু করেন। সেই ক্ষুদ্র উদ্যোগ আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে, যা বিশ্বের এশিয়া ও আফ্রিকার ১৪টি দেশের প্রায় সাড়ে ১৪ কোটি মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে।
১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করা ফজলে হাসান আবেদ ১৯৬২ সালে লন্ডন থেকে কস্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টেন্ট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ তার জীবনের গতিপথ বদলে দেয়। শেল অয়েল কোম্পানির সিনিয়র এক্সিকিউটিভের চাকরি ছেড়ে তিনি লন্ডনে চলে যান এবং সেখানে মুক্তিযুদ্ধে সহায়তার জন্য ‘অ্যাকশন বাংলাদেশ’ ও ‘হেলপ বাংলাদেশ’ নামে দুটি সংগঠন গড়ে তোলেন।
স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ক্ষুদ্রঋণ, দক্ষতা উন্নয়ন এবং মানবাধিকারের মতো বহুমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়ন ঘটিয়েছেন। কাজের উদ্ভাবনী এবং টেকসই বৈশিষ্ট্যের কারণে জেনেভাভিত্তিক ‘এনজিও অ্যাডভাইজার’ ২০২০ সালে টানা পাঁচবারের মতো ব্র্যাককে বিশ্বের শীর্ষ এনজিও হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান হলেও নানা বাস্তবতার কারণে কৃষি নিয়ে তেমন কেউ স্বপ্ন দেখে না। অথচ সভ্যতার সঙ্গে কৃষির সম্পর্ক অনাদিকালের। কৃষি সভ্যতার শুরু থেকেই এ অঞ্চলের মানুষের জীবনপ্রবাহে কৃষি আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে। বেঁচে থাকার অন্যতম উপাদান হলো খাদ্য।
১৪ ডিসেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান হলেও নানা বাস্তবতার কারণে কৃষি নিয়ে তেমন কেউ স্বপ্ন দেখে না। অথচ সভ্যতার সঙ্গে কৃষির সম্পর্ক অনাদিকালের। কৃষি সভ্যতার শুরু থেকেই এ অঞ্চলের মানুষের জীবনপ্রবাহে কৃষি আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে। বেঁচে থাকার অন্যতম উপাদান হলো খাদ্য।
১৪ ডিসেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান হলেও নানা বাস্তবতার কারণে কৃষি নিয়ে তেমন কেউ স্বপ্ন দেখে না। অথচ সভ্যতার সঙ্গে কৃষির সম্পর্ক অনাদিকালের। কৃষি সভ্যতার শুরু থেকেই এ অঞ্চলের মানুষের জীবনপ্রবাহে কৃষি আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে। বেঁচে থাকার অন্যতম উপাদান হলো খাদ্য।
১৪ ডিসেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড (BHL) আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করল অল-নিউ হোন্ডা NX 200—একটি আধুনিক অ্যাডভেঞ্চার-ইনস্পায়ার্ড মোটরসাইকেল, যা রোমাঞ্চপ্রেমী রাইডার, বহুমুখী ব্যবহারকারী এবং দীর্ঘ দূরপথে যাতায়াতকারীদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের এই দিনে ৮৩ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সমাজসেবায় তাঁর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর (২০২৫) তিনি মরণোত্তর ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’-এ ভূষিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে