অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে ঘুষ–জালিয়াতির মামলার পরিপ্রেক্ষিতে এক বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে আছে আদানির ডলার বন্ডের দাম। শেয়ার দরেও ব্যাপক পতন হয়েছে। বিনিয়োগকারীরা এই ভারতীয় কনগ্লোমারেটের ওপর আস্থা হারাচ্ছে। কমিয়ে দিচ্ছে বিনিয়োগ।
আজ সোমবার এশিয়ান বাণিজ্যে আদানি পোর্টস ও স্পেশাল ইকোনমিক জোনের বন্ডের দাম ১ সেন্ট থেকে ২ সেন্ট পর্যন্ত পড়েছে। আদানি ট্রান্সমিশন বন্ডের বিক্রিও কমে গেছে। আদানি ট্রান্সমিশন বন্ডের মেয়াদ ২০৩৬ সালে মে মাসে পূর্ণ হবে। এর দাম কমে গেছে ১ দশমিক ৮ সেন্ট।
পোর্টস বন্ডের মেয়াদ পূর্ণ হবে ২০২৭ সালে। এরই মধ্যে এর দাম ১ দশমিক ৬ সেন্ট কমে ৮৮ দশমিক ৯৮ সেন্টে নেমে এসেছে। আদানির বিরুদ্ধে অভিযোগের পর থেকে প্রায় ৭ সেন্ট অভিহিত মূল্য হারিয়েছে। অন্যদিকে দীর্ঘ মেয়াদের পোর্টস বন্ডের দাম ৮ সেন্ট থেকে ১০ সেন্ট পর্যন্ত অভিহিত মূল্য হারিয়েছে।
এ ছাড়াও, আদানি এন্টারপ্রাইজেসের নেতৃত্বে আদানি গ্রুপের ১০টি তালিকাভুক্ত শেয়ার বাজার মূল্য হারিয়েছে ২৭.৯ বিলিয়ন ডলার।
এর মধ্যে বাংলাদেশ বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যার মধ্যে আদানি পাওয়ার ট্রেডিং চুক্তিও রয়েছে, পুনর্বিবেচনা করতে ‘খ্যাতিমান আন্তর্জাতিক আইনি এবং তদন্ত সংস্থা’ নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এমনকি কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে।
শ্রীলঙ্কার নতুন সরকারও আদানি গ্রিন এনার্জি লিমিটেডের মান্নার এবং পুনরিয়নের বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্প পুনর্বিবেচনা করছে। সেখানেও চুক্তিগুলোর আর্থিক ও পরিবেশগত প্রভাব খতিয়ে দেখার প্রক্রিয়া চলছে।
২০২০ সালের জুন মাসে ভারতীয় বিলিয়নিয়ার গৌতম আদানির মালিকানাধীন একটি নবায়নযোগ্য জ্বালানি কোম্পানি ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সৌরশক্তি প্রকল্পের চুক্তি বাগাতে সমর্থ হয়। এই চুক্তির অধীনে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত বিদ্যুৎ কোম্পানিকে ৮ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল।
কিন্তু সমস্যা দেখা দেয়, স্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরদের অভিযোগ, আদানি গ্রুপের বিলিয়নিয়ার চেয়ারম্যান গৌতম আদানি ও আরও সাতজন সৌরবিদ্যুৎ চুক্তি পেতে ভারতীয় সরকারি কর্মকর্তাদের ২৬৫ মিলিয়ন ডলারের ঘুষ দিতে রাজি হয়েছিলেন। এ চুক্তি থেকে তাদের ২০ বছরে ২ বিলিয়ন ডলার মুনাফার আশা ছিল।
গত বুধবার প্রকাশিত মার্কিন ফৌজদারি ও দেওয়ানি মামলায় আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তোলা হয়েছে। তিনি বর্তমানে মার্কিন হেফাজতে নেই। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। আদানি গ্রুপ এই অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ বলে অভিহিত করেছে এবং বলেছে যে তাঁরা ‘সম্ভাব্য সব আইনি পদক্ষেপ নেবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী, কোনো সংস্থা যদি যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা করে এবং তাঁদের কার্যক্রম মার্কিন আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে পরিচালিত হয়, তাহলে সংশ্লিষ্ট নির্বাহীদের বিরুদ্ধে বিদেশি ঘুষের অভিযোগ আনা সম্ভব। অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, আদানি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করার জন্য ঘুষ লুকানোর চেষ্টা করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে ঘুষ–জালিয়াতির মামলার পরিপ্রেক্ষিতে এক বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে আছে আদানির ডলার বন্ডের দাম। শেয়ার দরেও ব্যাপক পতন হয়েছে। বিনিয়োগকারীরা এই ভারতীয় কনগ্লোমারেটের ওপর আস্থা হারাচ্ছে। কমিয়ে দিচ্ছে বিনিয়োগ।
আজ সোমবার এশিয়ান বাণিজ্যে আদানি পোর্টস ও স্পেশাল ইকোনমিক জোনের বন্ডের দাম ১ সেন্ট থেকে ২ সেন্ট পর্যন্ত পড়েছে। আদানি ট্রান্সমিশন বন্ডের বিক্রিও কমে গেছে। আদানি ট্রান্সমিশন বন্ডের মেয়াদ ২০৩৬ সালে মে মাসে পূর্ণ হবে। এর দাম কমে গেছে ১ দশমিক ৮ সেন্ট।
পোর্টস বন্ডের মেয়াদ পূর্ণ হবে ২০২৭ সালে। এরই মধ্যে এর দাম ১ দশমিক ৬ সেন্ট কমে ৮৮ দশমিক ৯৮ সেন্টে নেমে এসেছে। আদানির বিরুদ্ধে অভিযোগের পর থেকে প্রায় ৭ সেন্ট অভিহিত মূল্য হারিয়েছে। অন্যদিকে দীর্ঘ মেয়াদের পোর্টস বন্ডের দাম ৮ সেন্ট থেকে ১০ সেন্ট পর্যন্ত অভিহিত মূল্য হারিয়েছে।
এ ছাড়াও, আদানি এন্টারপ্রাইজেসের নেতৃত্বে আদানি গ্রুপের ১০টি তালিকাভুক্ত শেয়ার বাজার মূল্য হারিয়েছে ২৭.৯ বিলিয়ন ডলার।
এর মধ্যে বাংলাদেশ বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যার মধ্যে আদানি পাওয়ার ট্রেডিং চুক্তিও রয়েছে, পুনর্বিবেচনা করতে ‘খ্যাতিমান আন্তর্জাতিক আইনি এবং তদন্ত সংস্থা’ নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এমনকি কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে।
শ্রীলঙ্কার নতুন সরকারও আদানি গ্রিন এনার্জি লিমিটেডের মান্নার এবং পুনরিয়নের বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্প পুনর্বিবেচনা করছে। সেখানেও চুক্তিগুলোর আর্থিক ও পরিবেশগত প্রভাব খতিয়ে দেখার প্রক্রিয়া চলছে।
২০২০ সালের জুন মাসে ভারতীয় বিলিয়নিয়ার গৌতম আদানির মালিকানাধীন একটি নবায়নযোগ্য জ্বালানি কোম্পানি ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সৌরশক্তি প্রকল্পের চুক্তি বাগাতে সমর্থ হয়। এই চুক্তির অধীনে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত বিদ্যুৎ কোম্পানিকে ৮ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল।
কিন্তু সমস্যা দেখা দেয়, স্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরদের অভিযোগ, আদানি গ্রুপের বিলিয়নিয়ার চেয়ারম্যান গৌতম আদানি ও আরও সাতজন সৌরবিদ্যুৎ চুক্তি পেতে ভারতীয় সরকারি কর্মকর্তাদের ২৬৫ মিলিয়ন ডলারের ঘুষ দিতে রাজি হয়েছিলেন। এ চুক্তি থেকে তাদের ২০ বছরে ২ বিলিয়ন ডলার মুনাফার আশা ছিল।
গত বুধবার প্রকাশিত মার্কিন ফৌজদারি ও দেওয়ানি মামলায় আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তোলা হয়েছে। তিনি বর্তমানে মার্কিন হেফাজতে নেই। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। আদানি গ্রুপ এই অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ বলে অভিহিত করেছে এবং বলেছে যে তাঁরা ‘সম্ভাব্য সব আইনি পদক্ষেপ নেবে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী, কোনো সংস্থা যদি যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা করে এবং তাঁদের কার্যক্রম মার্কিন আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে পরিচালিত হয়, তাহলে সংশ্লিষ্ট নির্বাহীদের বিরুদ্ধে বিদেশি ঘুষের অভিযোগ আনা সম্ভব। অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, আদানি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করার জন্য ঘুষ লুকানোর চেষ্টা করেছেন।
‘প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় নারীর পাশে আইএফআইসি’ ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে খুলনা কলেজিয়েট গার্লস স্কুল এবং কেসিসি উইমেন্স কলেজে দুটি কম্পিউটার ও শিক্ষাসামগ্রী দিয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি।
১৩ মিনিট আগেডেস্কটপ কম্পিউটারে বিশাল মূল্যহ্রাস করেছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানের এএমডি রাইজেন প্রসেসর সমৃদ্ধ এভিয়ান সিরিজের ডেস্কটপে এই আকর্ষণীয় মূল্যহ্রাস করা হয়েছে। এর আওতায় এভিয়ান ডব্লিউডিপিসি ৩৪০ জি ১৩ মডেলে
৩৬ মিনিট আগেদেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন ফুড ও গ্রোসারি ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম ফুডপ্যান্ডায় ‘পিক-আপ উইক’ নামে বিশেষ একটি ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। এই ক্যাম্পেইন চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত।
৪১ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ের সব তফসিলি ব্যাংকের কর্মকর্তাদের জন্য বিএফআইইউর লিড ব্যাংক পদ্ধতিতে ‘মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ’ বিষয়ে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি আয়োজিত
৪৩ মিনিট আগে