শাহীন রহমান, পাবনা
সরকারিভাবে ২২ দিন ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকলেও পাবনায় তা মানা হচ্ছে না। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই পাবনার সুজানগর উপজেলায় পদ্মা নদীর ১৫ কিলোমিটারজুড়ে চলছে অবাধে ইলিশ শিকার। নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করেও ইলিশ শিকার বন্ধ করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছে স্থানীয় মৎস্য বিভাগ।
সরেজমিনে পদ্মা নদীর সুজানগর উপজেলার সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বিকেল থেকে কয়েক শ মাছ ধরা ডিঙি নৌকা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে নদীতে।
গত রোববার দুপুরে উপজেলা প্রশাসনের একটি ভ্রাম্যমাণ টিম সাতবাড়িয়া কাঞ্চন পার্ক এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩০ হাজার মিটার মাছ ধরা জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দেয়। আবার বিকেলেই কয়েক শ মৎস্যজীবী নৌকা নিয়ে নদীতে নেমে পড়েন। অভিযানের ভয় থাকলেও মাছ ধরা বন্ধ করছেন না তাঁরা।
সুজানগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নুর কাজমি জামান খান বলেন, সুজানগরে তালিকাভুক্ত প্রায় ৪ হাজার জেলে রয়েছেন। যার মধ্যে প্রায় ১ হাজার ২০০ জন ইলিশ শিকার করেন। ৭ অক্টোবর নিষেধাজ্ঞা শুরু হওয়ার পর থেকেই জেলেদের সতর্ক ও নদীতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছি। তবে অভিযান অব্যাহত থাকলেও ইলিশ ধরা বন্ধ করা যাচ্ছে না।
কাজমি জামান আরও বলেন, `আমরা সংবাদ পেলেই অভিযান চালাচ্ছি। কিন্তু প্রশাসনের লোক নদীতে নামলেই দ্রুতবেগে নৌকা চালিয়ে পালিয়ে যাচ্ছেন জেলেরা।’
মাছ ধরা বন্ধ করতে হলে নদীর পুরো এলাকায় একযোগে নিয়মিত অভিযান চালাতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এ জন্য পর্যাপ্ত জনবল আর লজিস্টিক সহায়তা দরকার।
সরেজমিনে জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মহাজনের ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে ঝুঁকি নিয়েই নদীতে মাছ ধরছেন তাঁরা।সাতবাড়িয়া কাঞ্চন পার্ক এলাকার জেলে নুরাল খান বলেন, `আমাদের মাথার ওপর রয়েছে মহাজনের ঋণের বোঝা। ঋণ পরিশোধ করে সংসার চালানোর জন্য ঝুঁকি মাথায় নিয়েই নদীতে নামছি।’
এদিকে অবাধে মাছ ধরার পাশাপাশি নদী এলাকার আশপাশে গোপনেই বিক্রি হচ্ছে ইলিশ মাছ। সাতবাড়িয়ার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, অনেকেই অন্য মাছের সঙ্গে কিছু ইলিশ মাছও নিয়ে এসেছেন। পাত্রের নিচে লুকিয়ে রেখেই সেগুলো বিক্রি করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে সুজানগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নুর কাজিম জামান বলেন, তালিকাভুক্ত প্রতিটি জেলে পরিবারকে ২৫ কেজি করে চাল দেওয়া হয়েছে। তবুও কিছুতেই বন্ধ হচ্ছে না নদীতে ইলিশ শিকার।
সরকারিভাবে ২২ দিন ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকলেও পাবনায় তা মানা হচ্ছে না। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই পাবনার সুজানগর উপজেলায় পদ্মা নদীর ১৫ কিলোমিটারজুড়ে চলছে অবাধে ইলিশ শিকার। নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করেও ইলিশ শিকার বন্ধ করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছে স্থানীয় মৎস্য বিভাগ।
সরেজমিনে পদ্মা নদীর সুজানগর উপজেলার সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বিকেল থেকে কয়েক শ মাছ ধরা ডিঙি নৌকা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে নদীতে।
গত রোববার দুপুরে উপজেলা প্রশাসনের একটি ভ্রাম্যমাণ টিম সাতবাড়িয়া কাঞ্চন পার্ক এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩০ হাজার মিটার মাছ ধরা জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দেয়। আবার বিকেলেই কয়েক শ মৎস্যজীবী নৌকা নিয়ে নদীতে নেমে পড়েন। অভিযানের ভয় থাকলেও মাছ ধরা বন্ধ করছেন না তাঁরা।
সুজানগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নুর কাজমি জামান খান বলেন, সুজানগরে তালিকাভুক্ত প্রায় ৪ হাজার জেলে রয়েছেন। যার মধ্যে প্রায় ১ হাজার ২০০ জন ইলিশ শিকার করেন। ৭ অক্টোবর নিষেধাজ্ঞা শুরু হওয়ার পর থেকেই জেলেদের সতর্ক ও নদীতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছি। তবে অভিযান অব্যাহত থাকলেও ইলিশ ধরা বন্ধ করা যাচ্ছে না।
কাজমি জামান আরও বলেন, `আমরা সংবাদ পেলেই অভিযান চালাচ্ছি। কিন্তু প্রশাসনের লোক নদীতে নামলেই দ্রুতবেগে নৌকা চালিয়ে পালিয়ে যাচ্ছেন জেলেরা।’
মাছ ধরা বন্ধ করতে হলে নদীর পুরো এলাকায় একযোগে নিয়মিত অভিযান চালাতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এ জন্য পর্যাপ্ত জনবল আর লজিস্টিক সহায়তা দরকার।
সরেজমিনে জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মহাজনের ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে ঝুঁকি নিয়েই নদীতে মাছ ধরছেন তাঁরা।সাতবাড়িয়া কাঞ্চন পার্ক এলাকার জেলে নুরাল খান বলেন, `আমাদের মাথার ওপর রয়েছে মহাজনের ঋণের বোঝা। ঋণ পরিশোধ করে সংসার চালানোর জন্য ঝুঁকি মাথায় নিয়েই নদীতে নামছি।’
এদিকে অবাধে মাছ ধরার পাশাপাশি নদী এলাকার আশপাশে গোপনেই বিক্রি হচ্ছে ইলিশ মাছ। সাতবাড়িয়ার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, অনেকেই অন্য মাছের সঙ্গে কিছু ইলিশ মাছও নিয়ে এসেছেন। পাত্রের নিচে লুকিয়ে রেখেই সেগুলো বিক্রি করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে সুজানগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নুর কাজিম জামান বলেন, তালিকাভুক্ত প্রতিটি জেলে পরিবারকে ২৫ কেজি করে চাল দেওয়া হয়েছে। তবুও কিছুতেই বন্ধ হচ্ছে না নদীতে ইলিশ শিকার।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৫ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে