ইয়াহ্হিয়া মারুফ, সিলেট
প্রতিবছরের মতো এবারও নগরীর অর্ধশতাধিক স্থানে অবৈধ পশুর হাট বসানোর পাঁয়তারা চলছে। প্রশাসনকে ‘ম্যানেজ’ করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা এসব অবৈধ পশুর হাট বসাচ্ছেন। এ ছাড়া বৈধ পশুহাটে বড় দুই দলের নেতা-কর্মীরা মিলেমিশে চাঁদাবাজি করছেন বলে অভিযোগ বৈধ হাটের ইজারাদারদের। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবৈধ পশুর হাট উচ্ছেদ ও বৈধ পশুহাটে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
সিলেট সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, এ বছর নগরীর কোথাও হাট বসানোর অনুমতি দেওয়া হয়নি। শুধু কাজির বাজারে আগের মতোই হাট বসানোর অনুমতি রয়েছে। কিন্তু খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এসব হাট ছাড়াও অননুমোদিতভাবে নগরীর অর্ধশতাধিক স্থানে অবৈধ পশুর হাট বসানোর প্রস্তুতি চলছে। এ ছাড়া নগরীর পুলিশ লাইন সংলগ্ন রিকাবিবাজার এলাকায় ভাসমান হাট বসানো হবে।
গত মঙ্গলবার টিলাগড় এলাকার মিরাপাড়া গাজী বুরহান উদ্দিন সড়কের নয়া মার্কেটের পাশে তিনটি স্থানে অবৈধ পশুর হাট বসানো হয়েছে। যদিও আধা কিলোমিটার দূরে মিরাপাড়ায় আব্দুল লতিফ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন খালি জায়গা পশুর হাট বসানোর অনুমতি দিয়েছে প্রশাসন।
সিটি করপোরেশনের অনুমতির তোয়াক্কা না করে বসানো এসব হাটের কারণে বিপাকে পড়েন বৈধ হাটের ইজারাদারেরা। এসব অবৈধ হাটের কারণে নগরীর ঐতিহ্যবাহী কাজিরবাজারসহ বৈধ পশুর হাটগুলোতে কেনাবেচা অনেকটাই কমে যাবে বলে জানান ইজারাদারেরা।
বৈধ হাটের ইজারাদারদের অভিযোগ, ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি অবৈধ হাটের ভাগ-বাঁটোয়ারায় বিএনপির নেতা-কর্মীরাও জড়িত। দুই দলের নেতা-কর্মীরা মিলেমিশে অবৈধ টাকার ভাগ-বাঁটোয়ারা করেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী অবৈধ কোনো কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নন। আমরা সব সময় প্রশাসনকে বলে আসছি অপরাধীদের ব্যাপারে যেন জিরো টলারেন্স থাকে।’
একইভাবে মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মিফতা সিদ্দিকীও বলেন, ‘বৈধ-অবৈধ দেখার দায়িত্ব প্রশাসনের। তারা ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। অপরাধী যেই হোক, আইন সবার জন্য সমান। তবুও আমাদের কোনো নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে এসব অবৈধ পশুর হাট পরিচালনার সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া গেলে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিধায়ক রায় চৌধুরী বলেন, এ বছর নগরীতে কোনো পশুর হাটের অনুমতি দেওয়া হয়নি। অবৈধ পশুর হাট যাতে না বসে সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে পুলিশ প্রশাসনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। অবৈধ হাটের জন্য নগরবাসীর দুর্ভোগ হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (মিডিয়া) বিএম আশরাফ উল্লাহ তাহের জানান, পশুবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি রুখতে জিরো টলারেন্সে রয়েছে। তবে অবৈধ পশুহাট উচ্ছেদের দায়িত্ব পুলিশের না। তিনি বলেন, সিটি করপোরেশন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়ে অভিযান চালিয়ে এসব অবৈধ হাট উচ্ছেদ করবে।
প্রতিবছরের মতো এবারও নগরীর অর্ধশতাধিক স্থানে অবৈধ পশুর হাট বসানোর পাঁয়তারা চলছে। প্রশাসনকে ‘ম্যানেজ’ করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা এসব অবৈধ পশুর হাট বসাচ্ছেন। এ ছাড়া বৈধ পশুহাটে বড় দুই দলের নেতা-কর্মীরা মিলেমিশে চাঁদাবাজি করছেন বলে অভিযোগ বৈধ হাটের ইজারাদারদের। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবৈধ পশুর হাট উচ্ছেদ ও বৈধ পশুহাটে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
সিলেট সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, এ বছর নগরীর কোথাও হাট বসানোর অনুমতি দেওয়া হয়নি। শুধু কাজির বাজারে আগের মতোই হাট বসানোর অনুমতি রয়েছে। কিন্তু খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এসব হাট ছাড়াও অননুমোদিতভাবে নগরীর অর্ধশতাধিক স্থানে অবৈধ পশুর হাট বসানোর প্রস্তুতি চলছে। এ ছাড়া নগরীর পুলিশ লাইন সংলগ্ন রিকাবিবাজার এলাকায় ভাসমান হাট বসানো হবে।
গত মঙ্গলবার টিলাগড় এলাকার মিরাপাড়া গাজী বুরহান উদ্দিন সড়কের নয়া মার্কেটের পাশে তিনটি স্থানে অবৈধ পশুর হাট বসানো হয়েছে। যদিও আধা কিলোমিটার দূরে মিরাপাড়ায় আব্দুল লতিফ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন খালি জায়গা পশুর হাট বসানোর অনুমতি দিয়েছে প্রশাসন।
সিটি করপোরেশনের অনুমতির তোয়াক্কা না করে বসানো এসব হাটের কারণে বিপাকে পড়েন বৈধ হাটের ইজারাদারেরা। এসব অবৈধ হাটের কারণে নগরীর ঐতিহ্যবাহী কাজিরবাজারসহ বৈধ পশুর হাটগুলোতে কেনাবেচা অনেকটাই কমে যাবে বলে জানান ইজারাদারেরা।
বৈধ হাটের ইজারাদারদের অভিযোগ, ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি অবৈধ হাটের ভাগ-বাঁটোয়ারায় বিএনপির নেতা-কর্মীরাও জড়িত। দুই দলের নেতা-কর্মীরা মিলেমিশে অবৈধ টাকার ভাগ-বাঁটোয়ারা করেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী অবৈধ কোনো কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নন। আমরা সব সময় প্রশাসনকে বলে আসছি অপরাধীদের ব্যাপারে যেন জিরো টলারেন্স থাকে।’
একইভাবে মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মিফতা সিদ্দিকীও বলেন, ‘বৈধ-অবৈধ দেখার দায়িত্ব প্রশাসনের। তারা ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। অপরাধী যেই হোক, আইন সবার জন্য সমান। তবুও আমাদের কোনো নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে এসব অবৈধ পশুর হাট পরিচালনার সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া গেলে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিধায়ক রায় চৌধুরী বলেন, এ বছর নগরীতে কোনো পশুর হাটের অনুমতি দেওয়া হয়নি। অবৈধ পশুর হাট যাতে না বসে সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে পুলিশ প্রশাসনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। অবৈধ হাটের জন্য নগরবাসীর দুর্ভোগ হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (মিডিয়া) বিএম আশরাফ উল্লাহ তাহের জানান, পশুবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি রুখতে জিরো টলারেন্সে রয়েছে। তবে অবৈধ পশুহাট উচ্ছেদের দায়িত্ব পুলিশের না। তিনি বলেন, সিটি করপোরেশন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়ে অভিযান চালিয়ে এসব অবৈধ হাট উচ্ছেদ করবে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪