নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
তিনি অভিযোগ করেন, আজ ভোররাতে একটি ডাকাত দল দেশীয় অস্ত্র নিয়ে টিনশেড বাড়িতে মই দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে। এ সময় বাড়ির ভেতরে থাকা সিসি ক্যামেরা তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে ভেঙে ফেলে। অস্ত্রের মুখে বাড়ির সবাইকে একটি কক্ষের ভেতরে জিম্মি করে। এরপর চালায় লুটপাট। প্রতিটি কক্ষের আসবাব ভেঙে চালায় তল্লাশি। নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, ‘ডাকাত দলে ১০-১৫ জন সদস্য ছিল। বাড়ির আলমারি, টিভিসহ সব ভাঙচুর করে টাকাপয়সা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে যায়। ডাকাতদের পায়ে ধরে বাড়ির নারীদের ইজ্জত রক্ষা করেছি। তারা বাড়ির দলিলপত্রও নিয়ে গেছে।’
টিনশেড বাড়ির মালিক অন্য এলাকায় থাকেন। বাড়িটি দেখাশোনা করেন নাসিমা বেগম ও তাঁর পরিবার। বাড়ির মালিক মীনা বেগম বলেন, ভোরে বাড়ির ভাড়াটিয়া ও তত্ত্বাবধায়ক ফোন দিয়ে ডাকাতির ঘটনা জানায়। তিনি খবর পেয়ে দ্রুত সেখানে যান। তিনি জড়িতদের আটক করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বোচ্চ সহায়তা চেয়েছেন।
টিনশেড বাড়িটির আরেক ভাড়াটিয়া কুলসুম শিকদার জানান, ডাকাতেরা ফ্রিজ, বৈদ্যুতিক সেলাই মেশিন, স্বর্ণালংকার, টাকা, চাল, ডাল আসবাব সবকিছু নিয়ে গেছে। অবশিষ্ট আর কোনো কিছু রেখে যায়নি। একই কথা জানান, চাঁদনি আক্তার, রিনা বেগম ও আবেদা খাতুন নামে ভাড়াটিয়ারা।
এ সময় ডাকাত দলের সদস্যরা বাড়ির দুই গেটে তালা লাগিয়ে ভাড়াটিয়াদের ভেতরে আটকে রেখে সব মালামাল ট্রাকে করে নিয়ে চলে যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হাফিজুর রহমান বলেন, ‘লাউতলায় ডাকাতির খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ যায়। পুলিশ ঘটনাটি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
তিনি অভিযোগ করেন, আজ ভোররাতে একটি ডাকাত দল দেশীয় অস্ত্র নিয়ে টিনশেড বাড়িতে মই দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে। এ সময় বাড়ির ভেতরে থাকা সিসি ক্যামেরা তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে ভেঙে ফেলে। অস্ত্রের মুখে বাড়ির সবাইকে একটি কক্ষের ভেতরে জিম্মি করে। এরপর চালায় লুটপাট। প্রতিটি কক্ষের আসবাব ভেঙে চালায় তল্লাশি। নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, ‘ডাকাত দলে ১০-১৫ জন সদস্য ছিল। বাড়ির আলমারি, টিভিসহ সব ভাঙচুর করে টাকাপয়সা ও স্বর্ণালংকার নিয়ে যায়। ডাকাতদের পায়ে ধরে বাড়ির নারীদের ইজ্জত রক্ষা করেছি। তারা বাড়ির দলিলপত্রও নিয়ে গেছে।’
টিনশেড বাড়ির মালিক অন্য এলাকায় থাকেন। বাড়িটি দেখাশোনা করেন নাসিমা বেগম ও তাঁর পরিবার। বাড়ির মালিক মীনা বেগম বলেন, ভোরে বাড়ির ভাড়াটিয়া ও তত্ত্বাবধায়ক ফোন দিয়ে ডাকাতির ঘটনা জানায়। তিনি খবর পেয়ে দ্রুত সেখানে যান। তিনি জড়িতদের আটক করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বোচ্চ সহায়তা চেয়েছেন।
টিনশেড বাড়িটির আরেক ভাড়াটিয়া কুলসুম শিকদার জানান, ডাকাতেরা ফ্রিজ, বৈদ্যুতিক সেলাই মেশিন, স্বর্ণালংকার, টাকা, চাল, ডাল আসবাব সবকিছু নিয়ে গেছে। অবশিষ্ট আর কোনো কিছু রেখে যায়নি। একই কথা জানান, চাঁদনি আক্তার, রিনা বেগম ও আবেদা খাতুন নামে ভাড়াটিয়ারা।
এ সময় ডাকাত দলের সদস্যরা বাড়ির দুই গেটে তালা লাগিয়ে ভাড়াটিয়াদের ভেতরে আটকে রেখে সব মালামাল ট্রাকে করে নিয়ে চলে যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হাফিজুর রহমান বলেন, ‘লাউতলায় ডাকাতির খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ যায়। পুলিশ ঘটনাটি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪পাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
০৩ নভেম্বর ২০২৪