পিরোজপুর প্রতিনিধি
পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে শিশুসহ একই পরিবারের আটজনকে অচেতন করে চুরির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে আটজনকে উদ্ধার করে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সোমবার দিবাগত রাতে সেহরি শেষে এ ঘটনার শিকার হন তাঁরা অচেতন ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার পাড়েরহাট ইউনিয়নের উমেদপুর গ্রামের সিদ্দিকুর রহমান ব্যাপারী (৬০), তাঁর স্ত্রী আনোয়ারা বেগম (৫০), ছেলে বাহাউদ্দীন হোসাইন ব্যাপারী (২৬), মেয়ে নাজমুন্নাহার বেগম (২৭) ও নাজমুন্নাহার বেগমের ছেলে রিফাত ফরাজী (৬)। তাঁদের বাড়িতে বেড়াতে আসা বাহাউদ্দীনের নানা শ্বশুর সেকেন্দার আলী মোল্লা (৭৫) এবং রেদোয়ান ইসলামসহ ৮ জন। তাঁরা সবাই একই পরিবারের সদস্য।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে পরিবারের সবাই রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। এরপর ভোররাত ৩টা ৪৫-এর দিকে তাঁরা সবাই সেহরির খেতে ঘুম থেকে ওঠে। এ সময় পরিবারের একজন বাদে সবাই সেহরির খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। তাঁদের বাড়িতে বেড়াতে আসা সেকেন্দার আলী মোল্লা সেহরি খেয়ে নিজের বাড়িতে যাওয়ার উদ্দেশে রওয়ানা দেন। পথে তিনি অচেতন হয়ে পড়লে আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে। অপর দিকে পরিবারের যিনি সেহরি না খেয়ে ঘুমিয়েছিলেন, তিনি ঘুম থেকে উঠে ঘরের সবকিছু এলোমেলো এবং সবাইকে অচেতন অবস্থায় দেখে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা এসে অচেতন সদস্যদের উদ্ধার করে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
জেলা হাসপাতালে জ্ঞান ফেরা বাহাউদ্দীন হোসাইন ব্যাপারী বলেন, ‘পাঁচ বছর আগে আমার ছোট ভাই সালাউদ্দিন ব্যাপারীকে (১২) টাকার দাবিতে পরিকল্পিতভাবে গলায় ফাঁস দিয়ে হত্যা করে স্থানীয় সোহান, রাজিন, বায়জিদ, মারুফ, নাইম ও বেল্লাল। তাদের সঙ্গে আমাদের আদালতে মামলা চলছে। আমার ধারণা, তারা আমাদের অচেতন করে ঘরে থাকা সোনা দানা ও টাকাপয়সা এবং মামলার কাগজপত্র চুরি করে নিয়ে যাওয়ার জন্য এই কাজ করতে পারে।’
পিরোজপুর জেলা হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক সুরঞ্জিত সাহা বলেন, তাঁদের চিকিৎসা শুরু হয়েছে। তাঁদের অবস্থা বোঝা যাচ্ছে না এবং পরিবারের কেউ বলতে পারছেন না। তবে ধারণা করা হচ্ছে, খাবারের সঙ্গে চেতনানাশক মিশিয়ে তাঁদের অচেতন করা হয়েছে।
ইন্দুরকানী থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মারুফ হোসেন বলেন, এ বিষয়ে এখনো কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে শিশুসহ একই পরিবারের আটজনকে অচেতন করে চুরির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে আটজনকে উদ্ধার করে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সোমবার দিবাগত রাতে সেহরি শেষে এ ঘটনার শিকার হন তাঁরা অচেতন ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার পাড়েরহাট ইউনিয়নের উমেদপুর গ্রামের সিদ্দিকুর রহমান ব্যাপারী (৬০), তাঁর স্ত্রী আনোয়ারা বেগম (৫০), ছেলে বাহাউদ্দীন হোসাইন ব্যাপারী (২৬), মেয়ে নাজমুন্নাহার বেগম (২৭) ও নাজমুন্নাহার বেগমের ছেলে রিফাত ফরাজী (৬)। তাঁদের বাড়িতে বেড়াতে আসা বাহাউদ্দীনের নানা শ্বশুর সেকেন্দার আলী মোল্লা (৭৫) এবং রেদোয়ান ইসলামসহ ৮ জন। তাঁরা সবাই একই পরিবারের সদস্য।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে পরিবারের সবাই রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। এরপর ভোররাত ৩টা ৪৫-এর দিকে তাঁরা সবাই সেহরির খেতে ঘুম থেকে ওঠে। এ সময় পরিবারের একজন বাদে সবাই সেহরির খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। তাঁদের বাড়িতে বেড়াতে আসা সেকেন্দার আলী মোল্লা সেহরি খেয়ে নিজের বাড়িতে যাওয়ার উদ্দেশে রওয়ানা দেন। পথে তিনি অচেতন হয়ে পড়লে আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসে। অপর দিকে পরিবারের যিনি সেহরি না খেয়ে ঘুমিয়েছিলেন, তিনি ঘুম থেকে উঠে ঘরের সবকিছু এলোমেলো এবং সবাইকে অচেতন অবস্থায় দেখে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা এসে অচেতন সদস্যদের উদ্ধার করে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
জেলা হাসপাতালে জ্ঞান ফেরা বাহাউদ্দীন হোসাইন ব্যাপারী বলেন, ‘পাঁচ বছর আগে আমার ছোট ভাই সালাউদ্দিন ব্যাপারীকে (১২) টাকার দাবিতে পরিকল্পিতভাবে গলায় ফাঁস দিয়ে হত্যা করে স্থানীয় সোহান, রাজিন, বায়জিদ, মারুফ, নাইম ও বেল্লাল। তাদের সঙ্গে আমাদের আদালতে মামলা চলছে। আমার ধারণা, তারা আমাদের অচেতন করে ঘরে থাকা সোনা দানা ও টাকাপয়সা এবং মামলার কাগজপত্র চুরি করে নিয়ে যাওয়ার জন্য এই কাজ করতে পারে।’
পিরোজপুর জেলা হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক সুরঞ্জিত সাহা বলেন, তাঁদের চিকিৎসা শুরু হয়েছে। তাঁদের অবস্থা বোঝা যাচ্ছে না এবং পরিবারের কেউ বলতে পারছেন না। তবে ধারণা করা হচ্ছে, খাবারের সঙ্গে চেতনানাশক মিশিয়ে তাঁদের অচেতন করা হয়েছে।
ইন্দুরকানী থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মারুফ হোসেন বলেন, এ বিষয়ে এখনো কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৪ দিন আগেধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
২১ দিন আগেসাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫রাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫