মাগুরা প্রতিনিধি
গরুর ঘাস খাওয়াকে কেন্দ্র করে মাগুরা পৌর এলাকার পারন্দুয়ালী পূর্ব পাড়া গ্রামের জোসনা বেগম (৪৫) নামের এক গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তিনি মারা যান।
স্থানীয়রা জানায়, জিহাদ হোসেন নামে এক প্রতিবেশী ও তাঁর পরিবারের লোকজন গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে বাড়ির পার্শ্ববর্তী এলাকায় জোসনা বেগমকে মারধর করে। এ সময় তিনি জ্ঞান হারালে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতাল পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পাঠান চিকিৎসকেরা।
ঢাকা নেওয়ার পথে বৃহস্পতিবার রাতে দৌলতদিয়া ফেরি ঘাট এলাকায় এ গৃহবধূর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত প্রতিবেশী জিহাদের স্ত্রী জহুরা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বাড়ির প্রায় কাছেই নিজেদের একটি জমিতে তাঁরা বাণিজ্যিক ভাবে নেপিয়ার ঘাস চাষ করেছেন। ঘটনার দিন সকালে নেপিয়ার ঘাসের খেতে জিহাদ হোসেনের গরু ঢুকে পড়লে তাঁর মা জোসনা বেগম প্রতিবেশী জিহাদ কে জানালে তখন মায়ের কথাকাটাকাটি হয়।
একই দিনে দুপুরে জোসনা বেগম ও তাঁর বড় ছেলে বাড়ির পাশে কুমার নদী থেকে গোসল করে বাড়ি ফেরার পথে আবারও জিহাদ হোসেনর সঙ্গে দেখা হয়। এ সময় জিহাদ হোসেন ও তার পরিবারের লোকজন পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে জোসনা বেগম ও রুবেলের ওপর হামলা চালায়। বেদম পেটানোর পরে জিহাদ ও তাঁর পরিবার পালিয়ে যায়। এ সময় স্থানীয়রা তাঁদেরকে উদ্ধার করে মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। মা ও ছেলের মধ্যে জোসনা বেগমের অবস্থা অবনতি হলে প্রথমে তাঁকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়ার পথে দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটে অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে মারা যায় জোসনা বেগম।
আহত রুবেল মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
মাগুরা সদর থানার ওসি মঞ্জুরুল আমল বলেন, নিহত জোসনা বেগমের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি মামলা করা হয়েছে।
গরুর ঘাস খাওয়াকে কেন্দ্র করে মাগুরা পৌর এলাকার পারন্দুয়ালী পূর্ব পাড়া গ্রামের জোসনা বেগম (৪৫) নামের এক গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তিনি মারা যান।
স্থানীয়রা জানায়, জিহাদ হোসেন নামে এক প্রতিবেশী ও তাঁর পরিবারের লোকজন গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে বাড়ির পার্শ্ববর্তী এলাকায় জোসনা বেগমকে মারধর করে। এ সময় তিনি জ্ঞান হারালে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতাল পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পাঠান চিকিৎসকেরা।
ঢাকা নেওয়ার পথে বৃহস্পতিবার রাতে দৌলতদিয়া ফেরি ঘাট এলাকায় এ গৃহবধূর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত প্রতিবেশী জিহাদের স্ত্রী জহুরা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বাড়ির প্রায় কাছেই নিজেদের একটি জমিতে তাঁরা বাণিজ্যিক ভাবে নেপিয়ার ঘাস চাষ করেছেন। ঘটনার দিন সকালে নেপিয়ার ঘাসের খেতে জিহাদ হোসেনের গরু ঢুকে পড়লে তাঁর মা জোসনা বেগম প্রতিবেশী জিহাদ কে জানালে তখন মায়ের কথাকাটাকাটি হয়।
একই দিনে দুপুরে জোসনা বেগম ও তাঁর বড় ছেলে বাড়ির পাশে কুমার নদী থেকে গোসল করে বাড়ি ফেরার পথে আবারও জিহাদ হোসেনর সঙ্গে দেখা হয়। এ সময় জিহাদ হোসেন ও তার পরিবারের লোকজন পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে জোসনা বেগম ও রুবেলের ওপর হামলা চালায়। বেদম পেটানোর পরে জিহাদ ও তাঁর পরিবার পালিয়ে যায়। এ সময় স্থানীয়রা তাঁদেরকে উদ্ধার করে মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। মা ও ছেলের মধ্যে জোসনা বেগমের অবস্থা অবনতি হলে প্রথমে তাঁকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা নেওয়ার পথে দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটে অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে মারা যায় জোসনা বেগম।
আহত রুবেল মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
মাগুরা সদর থানার ওসি মঞ্জুরুল আমল বলেন, নিহত জোসনা বেগমের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি মামলা করা হয়েছে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২২ দিন আগে