অনলাইন ডেস্ক
আইএসআইএস-এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোট সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্সেস (এসডিএফ) দেশটির উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত কোবানি শহরে একটি সামরিক ঘাঁটি নির্মাণ শুরু করেছে। এটি এমন সময়ে হচ্ছে, যখন কুর্দি নেতৃত্বাধীন এসডিএফ এবং তুরস্ক-সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ চলছে।
ইরান ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার কোবানিতে ঘাঁটি স্থাপনের জন্য নির্মাণ সামগ্রী এবং অন্যান্য সরঞ্জাম বহনকারী একটি বহর পৌঁছেছে। এই বহরে প্রিফ্যাব্রিকেটেড স্থাপনা, খনন যন্ত্রপাতি, নজরদারি সরঞ্জাম এবং জ্বালানির ট্যাংক অন্তর্ভুক্ত ছিল।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ঘাঁটি নির্মাণের মাধ্যমে আইএসআইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সহযোগী কুর্দি বাহিনীকে সমর্থন জোরদার এবং অঞ্চলটিতে মার্কিন উপস্থিতি শক্তিশালী করা হচ্ছে।
গত নভেম্বরে এসডিএফ নিয়ন্ত্রিত এলাকায় তুরস্ক-সমর্থিত বাহিনীর অভিযানে উল্লেখযোগ্য প্রাণহানি এবং হাজারো মানুষের বাস্তুচ্যুতি ঘটেছে। তুরস্ক কুর্দি নেতৃত্বাধীন এসডিএফকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি মনে করে এবং তাদের নিরস্ত্র করতে চাপ দিচ্ছে। বর্তমানে কোবানি এবং ইউফ্রেটিস নদীর তিশরিন বাঁধের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করতে তুরস্ক তার অভিযান জোরদার করেছে।
গত ৮ ডিসেম্বর তুরস্ক-সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শাম আসাদ সরকারের পতন ঘটায়। সিরিয়ার এই পরিবর্তন ইরানের জন্য একটি কৌশলগত আঘাত। কারণ সিরিয়া হিজবুল্লাহ এবং অন্যান্য আঞ্চলিক মিত্রদের সঙ্গে যোগসূত্র স্থাপন করত।
সিরিয়ায় ইরানের দীর্ঘমেয়াদি সামরিক এবং আর্থিক বিনিয়োগ এখন চ্যালেঞ্জের মুখে। আসাদ পরবর্তী সময়ে তুরস্ক এবং উপসাগরীয় আরব রাষ্ট্রগুলো শূন্যস্থান পূরণের জন্য এগিয়ে আসছে।
মার্কিন নেতৃত্বাধীন এসডিএফ সিরিয়ার প্রায় এক-চতুর্থাংশ ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করে। মূলত উত্তর-পূর্ব এবং পূর্বাঞ্চলেই তাঁদের প্রভাব বেশি। এসডিএফ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইএসবিরোধী লড়াইয়ের প্রধান মিত্র। তবে তুরস্কের ক্রমাগত চাপ এবং সংঘর্ষ এই অঞ্চলে স্থিতিশীলতার পথে বাধা সৃষ্টি করছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, নতুন সামরিক ঘাঁটি নির্মাণ সিরিয়ার উত্তরের পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলবে এবং কৌশলগত ভারসাম্যে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
আইএসআইএস-এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোট সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্সেস (এসডিএফ) দেশটির উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত কোবানি শহরে একটি সামরিক ঘাঁটি নির্মাণ শুরু করেছে। এটি এমন সময়ে হচ্ছে, যখন কুর্দি নেতৃত্বাধীন এসডিএফ এবং তুরস্ক-সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ চলছে।
ইরান ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার কোবানিতে ঘাঁটি স্থাপনের জন্য নির্মাণ সামগ্রী এবং অন্যান্য সরঞ্জাম বহনকারী একটি বহর পৌঁছেছে। এই বহরে প্রিফ্যাব্রিকেটেড স্থাপনা, খনন যন্ত্রপাতি, নজরদারি সরঞ্জাম এবং জ্বালানির ট্যাংক অন্তর্ভুক্ত ছিল।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ঘাঁটি নির্মাণের মাধ্যমে আইএসআইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সহযোগী কুর্দি বাহিনীকে সমর্থন জোরদার এবং অঞ্চলটিতে মার্কিন উপস্থিতি শক্তিশালী করা হচ্ছে।
গত নভেম্বরে এসডিএফ নিয়ন্ত্রিত এলাকায় তুরস্ক-সমর্থিত বাহিনীর অভিযানে উল্লেখযোগ্য প্রাণহানি এবং হাজারো মানুষের বাস্তুচ্যুতি ঘটেছে। তুরস্ক কুর্দি নেতৃত্বাধীন এসডিএফকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি মনে করে এবং তাদের নিরস্ত্র করতে চাপ দিচ্ছে। বর্তমানে কোবানি এবং ইউফ্রেটিস নদীর তিশরিন বাঁধের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করতে তুরস্ক তার অভিযান জোরদার করেছে।
গত ৮ ডিসেম্বর তুরস্ক-সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শাম আসাদ সরকারের পতন ঘটায়। সিরিয়ার এই পরিবর্তন ইরানের জন্য একটি কৌশলগত আঘাত। কারণ সিরিয়া হিজবুল্লাহ এবং অন্যান্য আঞ্চলিক মিত্রদের সঙ্গে যোগসূত্র স্থাপন করত।
সিরিয়ায় ইরানের দীর্ঘমেয়াদি সামরিক এবং আর্থিক বিনিয়োগ এখন চ্যালেঞ্জের মুখে। আসাদ পরবর্তী সময়ে তুরস্ক এবং উপসাগরীয় আরব রাষ্ট্রগুলো শূন্যস্থান পূরণের জন্য এগিয়ে আসছে।
মার্কিন নেতৃত্বাধীন এসডিএফ সিরিয়ার প্রায় এক-চতুর্থাংশ ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করে। মূলত উত্তর-পূর্ব এবং পূর্বাঞ্চলেই তাঁদের প্রভাব বেশি। এসডিএফ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইএসবিরোধী লড়াইয়ের প্রধান মিত্র। তবে তুরস্কের ক্রমাগত চাপ এবং সংঘর্ষ এই অঞ্চলে স্থিতিশীলতার পথে বাধা সৃষ্টি করছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, নতুন সামরিক ঘাঁটি নির্মাণ সিরিয়ার উত্তরের পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলবে এবং কৌশলগত ভারসাম্যে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪