নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে রাতের আঁধারে বীর মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রীর ঘর ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার রাত ১০টার দিকে নগরের বনকলাপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
ভুক্তভুগী বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ তসির আহমদের স্ত্রী শাহেনা বেগম আজকের পত্রিকাকে জানান, গরের এয়ারপোর্ট থানাধীন বনকলাপাড়া এলাকায় তিনি ৩ শতক জায়গা কেনেন। পরে সেখানে টিনশেডের একটি ঘর নির্মাণ করে এক মহিলাকে ভাড়া দেন। কিন্তু স্থানীয় প্রভাবশালী আশরাফুল আলম খান সেই ৩ শতক জায়গা তাঁর বলে কিছুদিন পরপরই জবরদখলের চেষ্টা করেন।
এ বিষয়ে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। সর্বশেষ আদালত সেই জায়গার ওপর স্থিতাবস্থা জারি করেন। এরই মাঝে সোমবার রাত ১০টার দিকে আশরাফুল আলম খান ১০-১৫ জন লোক নিয়ে এ ঘর ভাঙচুর করেন বলে শাহেনা বেগমের ছেলে সুমন আহমদ অভিযোগ করেন।
তবে অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে দাবি করেছেন আশরাফুল আলম খান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে আমার ২৪ শতক জায়গা রয়েছে। ক্রয় সূত্রে আমি এবং আমার স্ত্রী এই জায়গার মালিক। কিন্তু ওই শাহেনা বেগমের ছেলে ও তাঁর সহযোগীরা আমার কাছে চাঁদা দাবি করেছে। তাঁরা ওই জায়গার কোনো মালিকই নন। চাঁদা দিইনি বলেই এমন মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে আমি ইতিপূর্বে একটি চাঁদাবাজি মামলাও করেছি। আর যে সময় তাঁরা ভাঙচুরের কথা বলছে সে সময় আমি এয়ারপোর্ট থানায় ছিলাম। একজন পুলিশ সদস্য এর সাক্ষীও আছেন।’
এ বিষয়ে সিলেট মহানগর পুলিশের এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঈন উদ্দিন সিপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী অফিসার ঘটনার সত্যতা পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। তবে আমরা গিয়ে ওখানে কাউকে পাইনি। বাকিটা তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সিলেটে রাতের আঁধারে বীর মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রীর ঘর ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার রাত ১০টার দিকে নগরের বনকলাপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
ভুক্তভুগী বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ তসির আহমদের স্ত্রী শাহেনা বেগম আজকের পত্রিকাকে জানান, গরের এয়ারপোর্ট থানাধীন বনকলাপাড়া এলাকায় তিনি ৩ শতক জায়গা কেনেন। পরে সেখানে টিনশেডের একটি ঘর নির্মাণ করে এক মহিলাকে ভাড়া দেন। কিন্তু স্থানীয় প্রভাবশালী আশরাফুল আলম খান সেই ৩ শতক জায়গা তাঁর বলে কিছুদিন পরপরই জবরদখলের চেষ্টা করেন।
এ বিষয়ে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। সর্বশেষ আদালত সেই জায়গার ওপর স্থিতাবস্থা জারি করেন। এরই মাঝে সোমবার রাত ১০টার দিকে আশরাফুল আলম খান ১০-১৫ জন লোক নিয়ে এ ঘর ভাঙচুর করেন বলে শাহেনা বেগমের ছেলে সুমন আহমদ অভিযোগ করেন।
তবে অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে দাবি করেছেন আশরাফুল আলম খান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে আমার ২৪ শতক জায়গা রয়েছে। ক্রয় সূত্রে আমি এবং আমার স্ত্রী এই জায়গার মালিক। কিন্তু ওই শাহেনা বেগমের ছেলে ও তাঁর সহযোগীরা আমার কাছে চাঁদা দাবি করেছে। তাঁরা ওই জায়গার কোনো মালিকই নন। চাঁদা দিইনি বলেই এমন মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে আমি ইতিপূর্বে একটি চাঁদাবাজি মামলাও করেছি। আর যে সময় তাঁরা ভাঙচুরের কথা বলছে সে সময় আমি এয়ারপোর্ট থানায় ছিলাম। একজন পুলিশ সদস্য এর সাক্ষীও আছেন।’
এ বিষয়ে সিলেট মহানগর পুলিশের এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঈন উদ্দিন সিপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী অফিসার ঘটনার সত্যতা পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন। তবে আমরা গিয়ে ওখানে কাউকে পাইনি। বাকিটা তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪