এইচএসসি পরীক্ষার পর ফল প্রকাশের আগে অনেকটা সময় হাতে পাওয়া যায়। এই সময়ে অবসর উপভোগের পাশাপাশি জীবনের নতুন এক অধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের জন্য কিছু প্রস্তুতি গ্রহণ করলে সময়ের সদ্ব্যবহার হয়। যথাযথভাবে বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিষয়ের পছন্দক্রম তৈরি করতে প্রস্তুত হওয়ার সময় এখনই। নতুনদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির খুঁটিনাটি নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান নাজমুস সাকিব খান।
বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে ধারণা রাখা
দেশের কোথায় কোথায় পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান, এ সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকা উচিত। এর ফলে সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে, কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতায়াত সহজ এবং আগামী ৪-৬ বছরের জন্য পড়াশোনা করাটা সমীচীন হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনুষদ এবং বিভাগভিত্তিক আসনসংখ্যা জেনে রাখা ভালো। তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি প্রতিযোগিতা সম্পর্কে ধারণা জন্মাবে।
অনুষদ বা বিভাগ সম্পর্কে ধারণা
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কোন কোন অনুষদে পড়ানো হয়, বিজ্ঞান, ব্যবসায়িক শিক্ষা, মানবিক, ইঞ্জিনিয়ারিং, কৃষি ইত্যাদিতে কোন কোন বিভাগে ডিগ্রি প্রদান করা হয়, এ বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া প্রয়োজন। কোন ডিগ্রির মেয়াদ কত দিন, পড়ার খরচ কেমন; এসবের খুঁটিনাটি জানা প্রয়োজন। কিছু ডিগ্রিতে ব্যবহারিক থাকায় পড়ার খরচ একটু বেশি হয়। আবার কিছু ডিগ্রি, যেমন কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্যুর থাকে, এ ছাড়া ওশানোগ্রাফি, জিওলজিসহ বেশ কিছু বিষয়ে একাডেমিক ফিল্ড ট্যুর থাকায় খরচও অন্যান্য বিষয় থেকে একটু ব্যতিক্রম হয়। ভর্তি হওয়ার আগে এমন খুঁটিনাটি ব্যাপারে জানা থাকা প্রয়োজন।
বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনা এবং ক্যারিয়ার
তথ্য সহজলভ্যতার এই যুগে খুব সহজেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইট থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য পাওয়া সম্ভব। এরপর আরও পরিষ্কার ধারণার জন্য সম্মানিত শিক্ষকদের পরামর্শ নেওয়া, বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া অগ্রজদের সঙ্গে আলোচনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেতে কার্যকরী হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি অর্জনের পর অর্জিত ডিগ্রির বিষয়ভিত্তিক ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবনার সময়টাও এখন। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির আগে, যে বিষয় নিয়ে পড়াশোনা শুরু করতে যাচ্ছি, সেই বিষয়ে ক্যারিয়ার তৈরি করার সম্ভাবনা, সুযোগ নিয়েও ভাবতে হবে। কিন্তু শুধু ক্যারিয়ারের উদ্দেশ্য নিয়ে যেন বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুরু না হয়। নিজ আগ্রহ, ইচ্ছা, দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে বিষয় নির্বাচন করা প্রয়োজন। এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা সহজ হবে। ফল ভালো করার সম্ভাবনা বাড়বে এবং ক্যারিয়ার তৈরির ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস বাড়বে।
ভর্তি প্রক্রিয়া ও প্রস্তুতি
সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে একসঙ্গে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া যায়। আবার কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় এককভাবে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে থাকে। ভর্তি পরীক্ষায় কী ধরনের প্রশ্ন হয়ে থাকে, এ ধারণার জন্য বিগত বছরগুলোর প্রশ্নপত্রের নমুনা সহায়ক হতে পারে। মনে রাখা প্রয়োজন, মূল প্রস্তুতির জন্য পাঠ্যবইয়ের বিকল্প নেই। সহায়ক হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ, ইংরেজি ব্যাকরণ, বাংলা সাহিত্য, মানসিক দক্ষতা, আন্তর্জাতিক, ভূগোল, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, নিত্যনতুন আবিষ্কার সম্পর্কে জানা এবং রোজকার পত্রিকা পড়ার অভ্যাস ভর্তি প্রস্তুতিকে আরও নিখুঁত করবে বলে আশা করা যায়।
বিষয় পছন্দক্রমের তালিকা তৈরি
সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিভাগের পছন্দের ক্রম তালিকা ভর্তি পরীক্ষার আগে তৈরি করতে হয়। আর কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অনুষদভিত্তিক বিভাগ পছন্দের ক্রম তৈরি করতে হয়। পছন্দক্রম তৈরি করতে শিক্ষার্থীদের মাঝে যে দ্বিধা থাকে, ওপরে উল্লিখিত পরামর্শগুলো এই দ্বিধা কাটাতে সহায়ক হবে বলে আশা করা যায়। পছন্দক্রমে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে বিষয়/বিভাগগুলো সাজাতে হবে। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে ভৌত, রসায়ন, জীব, পরিবেশ, সমুদ্র কিংবা ভূগোল সমন্বিত বিষয়গুলো পছন্দক্রমে যেন কাছাকাছি থাকে, সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। একইভাবে ব্যবসায়িক শিক্ষা, মানবিক শিক্ষা, আন্তর্জাতিক শিক্ষা, সাংবাদিকতাসহ অন্যান্য বিষয়ের ক্ষেত্রেও পছন্দের ক্রম সঠিকভাবে সাজানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অসামঞ্জস্যপূর্ণ পছন্দক্রম বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির ক্ষেত্রে ও পরবর্তী শিক্ষাজীবনে প্রতিবন্ধকতা এবং অনিশ্চয়তা তৈরি করতে পারে।
মনে রাখা জরুরি
■ রুটিনমাফিক প্রস্তুতি গ্রহণ।
■ অভিজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে পছন্দক্রম তৈরি করা।
■ পূর্ববর্তী প্রশ্নপত্রগুলো যথেষ্ট পরিমাণে অনুশীলন।
■ ভর্তি পরীক্ষায় ভুল উত্তরে নম্বর কাটার নিয়ম থাকলে কোনোভাবেই ঝুঁকি না নেওয়া।
■ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জানা উত্তরগুলো প্রথমে দেওয়া।
■ পরীক্ষা শুরুর আগে পুরো প্রশ্নপত্রটি নিখুঁতভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং কোনো রকম অসামঞ্জস্য থাকলে হল পরিদর্শককে তাৎক্ষণিকভাবে জানানো।
■ পরীক্ষা শুরু হওয়ার কমপক্ষে ৪৫ মিনিট আগে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে হলে উপস্থিত থাকা।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
এইচএসসি পরীক্ষার পর ফল প্রকাশের আগে অনেকটা সময় হাতে পাওয়া যায়। এই সময়ে অবসর উপভোগের পাশাপাশি জীবনের নতুন এক অধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের জন্য কিছু প্রস্তুতি গ্রহণ করলে সময়ের সদ্ব্যবহার হয়। যথাযথভাবে বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিষয়ের পছন্দক্রম তৈরি করতে প্রস্তুত হওয়ার সময় এখনই। নতুনদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির খুঁটিনাটি নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান নাজমুস সাকিব খান।
বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে ধারণা রাখা
দেশের কোথায় কোথায় পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান, এ সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকা উচিত। এর ফলে সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে, কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতায়াত সহজ এবং আগামী ৪-৬ বছরের জন্য পড়াশোনা করাটা সমীচীন হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনুষদ এবং বিভাগভিত্তিক আসনসংখ্যা জেনে রাখা ভালো। তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি প্রতিযোগিতা সম্পর্কে ধারণা জন্মাবে।
অনুষদ বা বিভাগ সম্পর্কে ধারণা
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কোন কোন অনুষদে পড়ানো হয়, বিজ্ঞান, ব্যবসায়িক শিক্ষা, মানবিক, ইঞ্জিনিয়ারিং, কৃষি ইত্যাদিতে কোন কোন বিভাগে ডিগ্রি প্রদান করা হয়, এ বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া প্রয়োজন। কোন ডিগ্রির মেয়াদ কত দিন, পড়ার খরচ কেমন; এসবের খুঁটিনাটি জানা প্রয়োজন। কিছু ডিগ্রিতে ব্যবহারিক থাকায় পড়ার খরচ একটু বেশি হয়। আবার কিছু ডিগ্রি, যেমন কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্যুর থাকে, এ ছাড়া ওশানোগ্রাফি, জিওলজিসহ বেশ কিছু বিষয়ে একাডেমিক ফিল্ড ট্যুর থাকায় খরচও অন্যান্য বিষয় থেকে একটু ব্যতিক্রম হয়। ভর্তি হওয়ার আগে এমন খুঁটিনাটি ব্যাপারে জানা থাকা প্রয়োজন।
বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনা এবং ক্যারিয়ার
তথ্য সহজলভ্যতার এই যুগে খুব সহজেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইট থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য পাওয়া সম্ভব। এরপর আরও পরিষ্কার ধারণার জন্য সম্মানিত শিক্ষকদের পরামর্শ নেওয়া, বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া অগ্রজদের সঙ্গে আলোচনা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেতে কার্যকরী হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি অর্জনের পর অর্জিত ডিগ্রির বিষয়ভিত্তিক ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবনার সময়টাও এখন। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির আগে, যে বিষয় নিয়ে পড়াশোনা শুরু করতে যাচ্ছি, সেই বিষয়ে ক্যারিয়ার তৈরি করার সম্ভাবনা, সুযোগ নিয়েও ভাবতে হবে। কিন্তু শুধু ক্যারিয়ারের উদ্দেশ্য নিয়ে যেন বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুরু না হয়। নিজ আগ্রহ, ইচ্ছা, দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে বিষয় নির্বাচন করা প্রয়োজন। এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা সহজ হবে। ফল ভালো করার সম্ভাবনা বাড়বে এবং ক্যারিয়ার তৈরির ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস বাড়বে।
ভর্তি প্রক্রিয়া ও প্রস্তুতি
সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে একসঙ্গে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া যায়। আবার কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় এককভাবে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে থাকে। ভর্তি পরীক্ষায় কী ধরনের প্রশ্ন হয়ে থাকে, এ ধারণার জন্য বিগত বছরগুলোর প্রশ্নপত্রের নমুনা সহায়ক হতে পারে। মনে রাখা প্রয়োজন, মূল প্রস্তুতির জন্য পাঠ্যবইয়ের বিকল্প নেই। সহায়ক হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ, ইংরেজি ব্যাকরণ, বাংলা সাহিত্য, মানসিক দক্ষতা, আন্তর্জাতিক, ভূগোল, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, নিত্যনতুন আবিষ্কার সম্পর্কে জানা এবং রোজকার পত্রিকা পড়ার অভ্যাস ভর্তি প্রস্তুতিকে আরও নিখুঁত করবে বলে আশা করা যায়।
বিষয় পছন্দক্রমের তালিকা তৈরি
সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিভাগের পছন্দের ক্রম তালিকা ভর্তি পরীক্ষার আগে তৈরি করতে হয়। আর কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অনুষদভিত্তিক বিভাগ পছন্দের ক্রম তৈরি করতে হয়। পছন্দক্রম তৈরি করতে শিক্ষার্থীদের মাঝে যে দ্বিধা থাকে, ওপরে উল্লিখিত পরামর্শগুলো এই দ্বিধা কাটাতে সহায়ক হবে বলে আশা করা যায়। পছন্দক্রমে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে বিষয়/বিভাগগুলো সাজাতে হবে। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে ভৌত, রসায়ন, জীব, পরিবেশ, সমুদ্র কিংবা ভূগোল সমন্বিত বিষয়গুলো পছন্দক্রমে যেন কাছাকাছি থাকে, সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। একইভাবে ব্যবসায়িক শিক্ষা, মানবিক শিক্ষা, আন্তর্জাতিক শিক্ষা, সাংবাদিকতাসহ অন্যান্য বিষয়ের ক্ষেত্রেও পছন্দের ক্রম সঠিকভাবে সাজানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অসামঞ্জস্যপূর্ণ পছন্দক্রম বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির ক্ষেত্রে ও পরবর্তী শিক্ষাজীবনে প্রতিবন্ধকতা এবং অনিশ্চয়তা তৈরি করতে পারে।
মনে রাখা জরুরি
■ রুটিনমাফিক প্রস্তুতি গ্রহণ।
■ অভিজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে পছন্দক্রম তৈরি করা।
■ পূর্ববর্তী প্রশ্নপত্রগুলো যথেষ্ট পরিমাণে অনুশীলন।
■ ভর্তি পরীক্ষায় ভুল উত্তরে নম্বর কাটার নিয়ম থাকলে কোনোভাবেই ঝুঁকি না নেওয়া।
■ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জানা উত্তরগুলো প্রথমে দেওয়া।
■ পরীক্ষা শুরুর আগে পুরো প্রশ্নপত্রটি নিখুঁতভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং কোনো রকম অসামঞ্জস্য থাকলে হল পরিদর্শককে তাৎক্ষণিকভাবে জানানো।
■ পরীক্ষা শুরু হওয়ার কমপক্ষে ৪৫ মিনিট আগে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে হলে উপস্থিত থাকা।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
৪ মিনিট আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
২৭ মিনিট আগেযুক্তরাজ্যে জন্ম ও কানাডায় বেড়ে ওঠা ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক, সাংবাদিক ও বক্তা। তাঁর অন্যতম বই হলো আউটলায়ার্স। বইটি বিশ্বের অনেক ভাষায় অনূদিত হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
৩১ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযো
৩৪ মিনিট আগে