ইবি প্রতিনিধি
করোনা মহামারির শুরুর পর দেড় বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) চিকিৎসা কেন্দ্রে করোনা পরীক্ষা ও টিকাকেন্দ্র স্থাপন করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ফলে কেউ করোনায় আক্রান্ত হলে কিংবা করোনা পরীক্ষার জন্য যেতে হয় ক্যাম্পাস থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার দূরের কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ শহরে। এতে ভোগান্তির শিকার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের। তাই ক্যাম্পাসেই করোনা পরীক্ষা ও টিকা কেন্দ্র স্থাপন করার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
ক্যাম্পাসের একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আবাসিক শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অনেকেই অসুস্থ। তবে শহরে যাওয়ার ভোগান্তির কারণে করোনা পরীক্ষা থেকে দূরে থাকছেন, এমনকি অবাধে চলাফেরাসহ আড্ডাও দিচ্ছেন তাঁরা। এতে করোনা সংক্রমণ বেড়ে ক্যাম্পাসে ভয়াবহ পরিবেশের সৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তৌফিক হোসেন বলেন, ‘অধিকাংশ শিক্ষার্থী টিকা নিলেও এনআইডি জটিলতায় এখনো অনেক শিক্ষার্থীই টিকা নিতে পারেননি। হলের অনেকে শিক্ষার্থী করোনার লক্ষণ নিয়ে অসুস্থ রয়েছেন। ক্যাম্পাসে করোনা পরীক্ষা ও টিকাকেন্দ্র না থাকায় কুষ্টিয়া শহরে গিয়ে টিকা গ্রহণ করতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন বলেন, ‘ক্যাম্পাসে আইসোলেশন, টিকা কার্যক্রম ও করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করা সময়ের দাবি। যে কোনো মূল্যে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রাখতে হবে। এবার বন্ধ হলে আমাদের অনেক শিক্ষার্থীকে আর পড়াশোনায় ফিরিয়ে আনতে পারব না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসক ড. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘চিকিৎসা কেন্দ্রে একটি ভিআইপিসহ চারটি আইসোলেশন বেডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে লোকবল সংকটের কারণে সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আর করোনা পরীক্ষা ও টিকা দেওয়ার জন্য দুই জেলার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। সরকারি অনুমোদন না থাকায় তাঁরা রাজি হচ্ছে না।’
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনা পরীক্ষা ও টিকাকেন্দ্র স্থাপন প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে।’
করোনা মহামারির শুরুর পর দেড় বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) চিকিৎসা কেন্দ্রে করোনা পরীক্ষা ও টিকাকেন্দ্র স্থাপন করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ফলে কেউ করোনায় আক্রান্ত হলে কিংবা করোনা পরীক্ষার জন্য যেতে হয় ক্যাম্পাস থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার দূরের কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ শহরে। এতে ভোগান্তির শিকার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের। তাই ক্যাম্পাসেই করোনা পরীক্ষা ও টিকা কেন্দ্র স্থাপন করার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
ক্যাম্পাসের একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আবাসিক শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অনেকেই অসুস্থ। তবে শহরে যাওয়ার ভোগান্তির কারণে করোনা পরীক্ষা থেকে দূরে থাকছেন, এমনকি অবাধে চলাফেরাসহ আড্ডাও দিচ্ছেন তাঁরা। এতে করোনা সংক্রমণ বেড়ে ক্যাম্পাসে ভয়াবহ পরিবেশের সৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তৌফিক হোসেন বলেন, ‘অধিকাংশ শিক্ষার্থী টিকা নিলেও এনআইডি জটিলতায় এখনো অনেক শিক্ষার্থীই টিকা নিতে পারেননি। হলের অনেকে শিক্ষার্থী করোনার লক্ষণ নিয়ে অসুস্থ রয়েছেন। ক্যাম্পাসে করোনা পরীক্ষা ও টিকাকেন্দ্র না থাকায় কুষ্টিয়া শহরে গিয়ে টিকা গ্রহণ করতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন বলেন, ‘ক্যাম্পাসে আইসোলেশন, টিকা কার্যক্রম ও করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করা সময়ের দাবি। যে কোনো মূল্যে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রাখতে হবে। এবার বন্ধ হলে আমাদের অনেক শিক্ষার্থীকে আর পড়াশোনায় ফিরিয়ে আনতে পারব না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসক ড. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘চিকিৎসা কেন্দ্রে একটি ভিআইপিসহ চারটি আইসোলেশন বেডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে লোকবল সংকটের কারণে সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আর করোনা পরীক্ষা ও টিকা দেওয়ার জন্য দুই জেলার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। সরকারি অনুমোদন না থাকায় তাঁরা রাজি হচ্ছে না।’
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনা পরীক্ষা ও টিকাকেন্দ্র স্থাপন প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে।’
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ‘ইউআইইউ সিএসই ফেস্ট ২০২৫’ শিরোনামে আন্তকলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্লক চেইন অলিম্পিয়াড, আইসিটি অলিম্পিয়াড, প্রজেক্ট শো, লাইন ফলোয়িং রোবট (এলএফআর), প্রোগ্রামিং কনটেস্টসহ মোট ছয়টি বিষয়ে দুই দি
৮ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
৮ ঘণ্টা আগেঅনেকে মনে করেন, জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির সময়। কারণ, সামনের চার-পাঁচ বছর বা আরও বেশি সময়ের পড়ালেখার বিষয় নিশ্চিত করতে হয় এই সময়ে। তাই প্রথমে নির্ধারণ করুন—কী করতে চান, কী নিয়ে এগোতে চান এবং পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এভাবে লক্ষ্য ঠিক করুন।
২১ ঘণ্টা আগেএতক্ষণ প্রশ্নপত্র দেখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন এবং সম্ভাব্য উত্তর ধরে নিয়েছেন। এখন রেকর্ডিং শোনার পালা। এবার রেকর্ডিং শুনে প্রশ্নপত্রের ওপর নোট নিতে থাকুন। যেহেতু সম্ভাব্য উত্তর কী হবে তা আগে থেকে জানেন, তাই সঠিক উত্তর ধরতে পারা সহজ হবে। তবে যতটা সম্ভব নোট নিতে থাকুন। প্রয়োজন না হলে বাদ দেওয়া যাবে...
২১ ঘণ্টা আগে