
স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটানো প্রতিটি বছর আমাদের গড় প্রত্যাশিত আয়ু বাড়ায়। স্কুলে না যাওয়া ধূমপান বা মদ্যপানের মতোই ক্ষতিকর। দীর্ঘায়ুর সঙ্গে শিক্ষাকে সরাসরি যুক্ত করে তৈরি প্রথম পদ্ধতিগত গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এ গবেষণার ফলাফল তুলে ধরা হয়েছে। দ্য ল্যানসেট পাবলিক হেলথ সাময়িকীতে এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রের মতো শিল্পোন্নত দেশসহ চীন ও ব্রাজিলের মতো উন্নয়নশীল দেশ থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে এ গবেষণা করা হয়েছে। দেখা গেছে, পূর্ণকালীন শিক্ষায় প্রতিবছরের জন্য একজন প্রাপ্তবয়স্কের মৃত্যুর ঝুঁকি ২ শতাংশ কমে যায়।
গবেষণা অনুসারে, প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করা আজীবন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার সমতুল্য! এতে যারা কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করেনি, তাদের তুলনায় মৃত্যুর ঝুঁকি ৩৪ শতাংশ কমে যায়।
তেমনি জীবনে কখনো স্কুলে না যাওয়া প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এক দশক ধরে প্রতিদিন পাঁচ বা ততোধিক অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় পান করা বা প্রতিদিন ১০টি সিগারেট পান করার মতোই ক্ষতিকর।
গবেষণা প্রতিবেদনে ইংল্যান্ডে শিশুদের স্কুলে থাকা নিশ্চিত করার প্রচেষ্টাকে উৎসাহিত করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গবেষণার ফলাফলে স্কুলে উপস্থিতি এবং সুস্বাস্থ্যের মধ্যে সম্পর্ক তুলে ধরা হয়েছে।
এর মানে হলো, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পর্ক যত দীর্ঘ হবে এবং যত বেশি দিন শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত থাকবে, ততই প্রত্যাশিত আয়ু বাড়তে থাকবে।
গড় আয়ুর সঙ্গে শিক্ষার সুবিধাগুলো সম্পর্কিত থাকার বিষয়টি দীর্ঘকাল ধরেই স্বীকৃত। নরওয়েজিয়ান ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এনটিএনইউ) এবং সিয়াটেলের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদদের গবেষণাটিই প্রথম দেশে মৃত্যুহার হ্রাসের সঙ্গে শিক্ষার সংস্পর্শে থাকা সময়ের সংযোগ বের করেছে।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের মেডিকেল পরিসংখ্যানের অধ্যাপক এবং শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মধ্যে সংযোগের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নিল ডেভিস এ গবেষণাকে একটি উৎকৃষ্ট কাজ বলেছেন।
তবে ডেভিস সতর্ক করে বলেছেন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মধ্যে আগে যে সংযোগ দেখা গিয়েছিল, তা এখন পরিবর্তিত হয়ে থাকতে পারে। কারণ, যুক্তরাজ্যে সম্প্রতি উচ্চশিক্ষা ও অধূমপায়ীর হার বেড়েছে।
ডেভিস বলেন, স্কুলে না যাওয়ার বর্ধিত হারের স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ছাড়াও আরো অনেক অসুবিধা রয়েছে।
শিক্ষায় ব্যয় করা সময় ও উপার্জনের মধ্যে সম্পর্ক খুব ভালোভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে গবেষণায়। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে এর প্রভাব অনেক বেশি নেতিবাচক। শিক্ষার অভাবের সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে শ্রমবাজারে।
গবেষকেরা বলছেন, শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুহারে পার্থক্য কমানো সম্ভব এবং তাঁরা এর পক্ষে প্রমাণও দিয়েছেন।
গবেষণা প্রতিবেদনটির সহ-লেখক এবং এনটিএনইউর অধ্যাপক ড. তেরজে আন্দ্রেয়াস একেমো বলেন, ‘শিক্ষা শুধু স্বাস্থ্যসচেতনতাই বাড়ায় না, নিজের অধিকার সম্পর্কেও সচেতন করে। তবে এখন এই সুবিধার মাত্রা নির্ধারণ করতে পারাই হবে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি।’
এ ছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে, শিক্ষার সঙ্গে দীর্ঘায়ুর এ সম্পর্ক ধনী-দরিদ্রনির্বিশেষে সব দেশে একই।
হেলথ ফাউন্ডেশনের সহকারী পরিচালক ডেভিড ফিঞ্চ বলেন, ‘শিক্ষা মানুষকে আরও ভালো সামাজিক যোগাযোগ তৈরিতে সহায়তা করে। এটি তথ্য লাভ এবং তথ্য বোঝার ক্ষেত্রে আরও দক্ষ করে তোলে, যা মানুষকে আরও ভালো কিছু বেছে নিতে সাহায্য করতে পারে। শিক্ষা ক্ষমতায়ন এবং নিজেকে মূল্যায়ন করার দক্ষতা বৃদ্ধি করে।’

স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটানো প্রতিটি বছর আমাদের গড় প্রত্যাশিত আয়ু বাড়ায়। স্কুলে না যাওয়া ধূমপান বা মদ্যপানের মতোই ক্ষতিকর। দীর্ঘায়ুর সঙ্গে শিক্ষাকে সরাসরি যুক্ত করে তৈরি প্রথম পদ্ধতিগত গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এ গবেষণার ফলাফল তুলে ধরা হয়েছে। দ্য ল্যানসেট পাবলিক হেলথ সাময়িকীতে এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রের মতো শিল্পোন্নত দেশসহ চীন ও ব্রাজিলের মতো উন্নয়নশীল দেশ থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে এ গবেষণা করা হয়েছে। দেখা গেছে, পূর্ণকালীন শিক্ষায় প্রতিবছরের জন্য একজন প্রাপ্তবয়স্কের মৃত্যুর ঝুঁকি ২ শতাংশ কমে যায়।
গবেষণা অনুসারে, প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করা আজীবন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার সমতুল্য! এতে যারা কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করেনি, তাদের তুলনায় মৃত্যুর ঝুঁকি ৩৪ শতাংশ কমে যায়।
তেমনি জীবনে কখনো স্কুলে না যাওয়া প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এক দশক ধরে প্রতিদিন পাঁচ বা ততোধিক অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় পান করা বা প্রতিদিন ১০টি সিগারেট পান করার মতোই ক্ষতিকর।
গবেষণা প্রতিবেদনে ইংল্যান্ডে শিশুদের স্কুলে থাকা নিশ্চিত করার প্রচেষ্টাকে উৎসাহিত করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গবেষণার ফলাফলে স্কুলে উপস্থিতি এবং সুস্বাস্থ্যের মধ্যে সম্পর্ক তুলে ধরা হয়েছে।
এর মানে হলো, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পর্ক যত দীর্ঘ হবে এবং যত বেশি দিন শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত থাকবে, ততই প্রত্যাশিত আয়ু বাড়তে থাকবে।
গড় আয়ুর সঙ্গে শিক্ষার সুবিধাগুলো সম্পর্কিত থাকার বিষয়টি দীর্ঘকাল ধরেই স্বীকৃত। নরওয়েজিয়ান ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এনটিএনইউ) এবং সিয়াটেলের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদদের গবেষণাটিই প্রথম দেশে মৃত্যুহার হ্রাসের সঙ্গে শিক্ষার সংস্পর্শে থাকা সময়ের সংযোগ বের করেছে।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের মেডিকেল পরিসংখ্যানের অধ্যাপক এবং শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মধ্যে সংযোগের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নিল ডেভিস এ গবেষণাকে একটি উৎকৃষ্ট কাজ বলেছেন।
তবে ডেভিস সতর্ক করে বলেছেন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মধ্যে আগে যে সংযোগ দেখা গিয়েছিল, তা এখন পরিবর্তিত হয়ে থাকতে পারে। কারণ, যুক্তরাজ্যে সম্প্রতি উচ্চশিক্ষা ও অধূমপায়ীর হার বেড়েছে।
ডেভিস বলেন, স্কুলে না যাওয়ার বর্ধিত হারের স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ছাড়াও আরো অনেক অসুবিধা রয়েছে।
শিক্ষায় ব্যয় করা সময় ও উপার্জনের মধ্যে সম্পর্ক খুব ভালোভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে গবেষণায়। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে এর প্রভাব অনেক বেশি নেতিবাচক। শিক্ষার অভাবের সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে শ্রমবাজারে।
গবেষকেরা বলছেন, শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুহারে পার্থক্য কমানো সম্ভব এবং তাঁরা এর পক্ষে প্রমাণও দিয়েছেন।
গবেষণা প্রতিবেদনটির সহ-লেখক এবং এনটিএনইউর অধ্যাপক ড. তেরজে আন্দ্রেয়াস একেমো বলেন, ‘শিক্ষা শুধু স্বাস্থ্যসচেতনতাই বাড়ায় না, নিজের অধিকার সম্পর্কেও সচেতন করে। তবে এখন এই সুবিধার মাত্রা নির্ধারণ করতে পারাই হবে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি।’
এ ছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে, শিক্ষার সঙ্গে দীর্ঘায়ুর এ সম্পর্ক ধনী-দরিদ্রনির্বিশেষে সব দেশে একই।
হেলথ ফাউন্ডেশনের সহকারী পরিচালক ডেভিড ফিঞ্চ বলেন, ‘শিক্ষা মানুষকে আরও ভালো সামাজিক যোগাযোগ তৈরিতে সহায়তা করে। এটি তথ্য লাভ এবং তথ্য বোঝার ক্ষেত্রে আরও দক্ষ করে তোলে, যা মানুষকে আরও ভালো কিছু বেছে নিতে সাহায্য করতে পারে। শিক্ষা ক্ষমতায়ন এবং নিজেকে মূল্যায়ন করার দক্ষতা বৃদ্ধি করে।’

স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটানো প্রতিটি বছর আমাদের গড় প্রত্যাশিত আয়ু বাড়ায়। স্কুলে না যাওয়া ধূমপান বা মদ্যপানের মতোই ক্ষতিকর। দীর্ঘায়ুর সঙ্গে শিক্ষাকে সরাসরি যুক্ত করে তৈরি প্রথম পদ্ধতিগত গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এ গবেষণার ফলাফল তুলে ধরা হয়েছে। দ্য ল্যানসেট পাবলিক হেলথ সাময়িকীতে এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রের মতো শিল্পোন্নত দেশসহ চীন ও ব্রাজিলের মতো উন্নয়নশীল দেশ থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে এ গবেষণা করা হয়েছে। দেখা গেছে, পূর্ণকালীন শিক্ষায় প্রতিবছরের জন্য একজন প্রাপ্তবয়স্কের মৃত্যুর ঝুঁকি ২ শতাংশ কমে যায়।
গবেষণা অনুসারে, প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করা আজীবন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার সমতুল্য! এতে যারা কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করেনি, তাদের তুলনায় মৃত্যুর ঝুঁকি ৩৪ শতাংশ কমে যায়।
তেমনি জীবনে কখনো স্কুলে না যাওয়া প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এক দশক ধরে প্রতিদিন পাঁচ বা ততোধিক অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় পান করা বা প্রতিদিন ১০টি সিগারেট পান করার মতোই ক্ষতিকর।
গবেষণা প্রতিবেদনে ইংল্যান্ডে শিশুদের স্কুলে থাকা নিশ্চিত করার প্রচেষ্টাকে উৎসাহিত করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গবেষণার ফলাফলে স্কুলে উপস্থিতি এবং সুস্বাস্থ্যের মধ্যে সম্পর্ক তুলে ধরা হয়েছে।
এর মানে হলো, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পর্ক যত দীর্ঘ হবে এবং যত বেশি দিন শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত থাকবে, ততই প্রত্যাশিত আয়ু বাড়তে থাকবে।
গড় আয়ুর সঙ্গে শিক্ষার সুবিধাগুলো সম্পর্কিত থাকার বিষয়টি দীর্ঘকাল ধরেই স্বীকৃত। নরওয়েজিয়ান ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এনটিএনইউ) এবং সিয়াটেলের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদদের গবেষণাটিই প্রথম দেশে মৃত্যুহার হ্রাসের সঙ্গে শিক্ষার সংস্পর্শে থাকা সময়ের সংযোগ বের করেছে।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের মেডিকেল পরিসংখ্যানের অধ্যাপক এবং শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মধ্যে সংযোগের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নিল ডেভিস এ গবেষণাকে একটি উৎকৃষ্ট কাজ বলেছেন।
তবে ডেভিস সতর্ক করে বলেছেন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মধ্যে আগে যে সংযোগ দেখা গিয়েছিল, তা এখন পরিবর্তিত হয়ে থাকতে পারে। কারণ, যুক্তরাজ্যে সম্প্রতি উচ্চশিক্ষা ও অধূমপায়ীর হার বেড়েছে।
ডেভিস বলেন, স্কুলে না যাওয়ার বর্ধিত হারের স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ছাড়াও আরো অনেক অসুবিধা রয়েছে।
শিক্ষায় ব্যয় করা সময় ও উপার্জনের মধ্যে সম্পর্ক খুব ভালোভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে গবেষণায়। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে এর প্রভাব অনেক বেশি নেতিবাচক। শিক্ষার অভাবের সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে শ্রমবাজারে।
গবেষকেরা বলছেন, শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুহারে পার্থক্য কমানো সম্ভব এবং তাঁরা এর পক্ষে প্রমাণও দিয়েছেন।
গবেষণা প্রতিবেদনটির সহ-লেখক এবং এনটিএনইউর অধ্যাপক ড. তেরজে আন্দ্রেয়াস একেমো বলেন, ‘শিক্ষা শুধু স্বাস্থ্যসচেতনতাই বাড়ায় না, নিজের অধিকার সম্পর্কেও সচেতন করে। তবে এখন এই সুবিধার মাত্রা নির্ধারণ করতে পারাই হবে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি।’
এ ছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে, শিক্ষার সঙ্গে দীর্ঘায়ুর এ সম্পর্ক ধনী-দরিদ্রনির্বিশেষে সব দেশে একই।
হেলথ ফাউন্ডেশনের সহকারী পরিচালক ডেভিড ফিঞ্চ বলেন, ‘শিক্ষা মানুষকে আরও ভালো সামাজিক যোগাযোগ তৈরিতে সহায়তা করে। এটি তথ্য লাভ এবং তথ্য বোঝার ক্ষেত্রে আরও দক্ষ করে তোলে, যা মানুষকে আরও ভালো কিছু বেছে নিতে সাহায্য করতে পারে। শিক্ষা ক্ষমতায়ন এবং নিজেকে মূল্যায়ন করার দক্ষতা বৃদ্ধি করে।’

স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটানো প্রতিটি বছর আমাদের গড় প্রত্যাশিত আয়ু বাড়ায়। স্কুলে না যাওয়া ধূমপান বা মদ্যপানের মতোই ক্ষতিকর। দীর্ঘায়ুর সঙ্গে শিক্ষাকে সরাসরি যুক্ত করে তৈরি প্রথম পদ্ধতিগত গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এ গবেষণার ফলাফল তুলে ধরা হয়েছে। দ্য ল্যানসেট পাবলিক হেলথ সাময়িকীতে এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রের মতো শিল্পোন্নত দেশসহ চীন ও ব্রাজিলের মতো উন্নয়নশীল দেশ থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে এ গবেষণা করা হয়েছে। দেখা গেছে, পূর্ণকালীন শিক্ষায় প্রতিবছরের জন্য একজন প্রাপ্তবয়স্কের মৃত্যুর ঝুঁকি ২ শতাংশ কমে যায়।
গবেষণা অনুসারে, প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করা আজীবন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার সমতুল্য! এতে যারা কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করেনি, তাদের তুলনায় মৃত্যুর ঝুঁকি ৩৪ শতাংশ কমে যায়।
তেমনি জীবনে কখনো স্কুলে না যাওয়া প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এক দশক ধরে প্রতিদিন পাঁচ বা ততোধিক অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় পান করা বা প্রতিদিন ১০টি সিগারেট পান করার মতোই ক্ষতিকর।
গবেষণা প্রতিবেদনে ইংল্যান্ডে শিশুদের স্কুলে থাকা নিশ্চিত করার প্রচেষ্টাকে উৎসাহিত করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গবেষণার ফলাফলে স্কুলে উপস্থিতি এবং সুস্বাস্থ্যের মধ্যে সম্পর্ক তুলে ধরা হয়েছে।
এর মানে হলো, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পর্ক যত দীর্ঘ হবে এবং যত বেশি দিন শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত থাকবে, ততই প্রত্যাশিত আয়ু বাড়তে থাকবে।
গড় আয়ুর সঙ্গে শিক্ষার সুবিধাগুলো সম্পর্কিত থাকার বিষয়টি দীর্ঘকাল ধরেই স্বীকৃত। নরওয়েজিয়ান ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এনটিএনইউ) এবং সিয়াটেলের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদদের গবেষণাটিই প্রথম দেশে মৃত্যুহার হ্রাসের সঙ্গে শিক্ষার সংস্পর্শে থাকা সময়ের সংযোগ বের করেছে।
ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের মেডিকেল পরিসংখ্যানের অধ্যাপক এবং শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মধ্যে সংযোগের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নিল ডেভিস এ গবেষণাকে একটি উৎকৃষ্ট কাজ বলেছেন।
তবে ডেভিস সতর্ক করে বলেছেন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মধ্যে আগে যে সংযোগ দেখা গিয়েছিল, তা এখন পরিবর্তিত হয়ে থাকতে পারে। কারণ, যুক্তরাজ্যে সম্প্রতি উচ্চশিক্ষা ও অধূমপায়ীর হার বেড়েছে।
ডেভিস বলেন, স্কুলে না যাওয়ার বর্ধিত হারের স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ছাড়াও আরো অনেক অসুবিধা রয়েছে।
শিক্ষায় ব্যয় করা সময় ও উপার্জনের মধ্যে সম্পর্ক খুব ভালোভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে গবেষণায়। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে এর প্রভাব অনেক বেশি নেতিবাচক। শিক্ষার অভাবের সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে শ্রমবাজারে।
গবেষকেরা বলছেন, শিক্ষায় বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুহারে পার্থক্য কমানো সম্ভব এবং তাঁরা এর পক্ষে প্রমাণও দিয়েছেন।
গবেষণা প্রতিবেদনটির সহ-লেখক এবং এনটিএনইউর অধ্যাপক ড. তেরজে আন্দ্রেয়াস একেমো বলেন, ‘শিক্ষা শুধু স্বাস্থ্যসচেতনতাই বাড়ায় না, নিজের অধিকার সম্পর্কেও সচেতন করে। তবে এখন এই সুবিধার মাত্রা নির্ধারণ করতে পারাই হবে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি।’
এ ছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে, শিক্ষার সঙ্গে দীর্ঘায়ুর এ সম্পর্ক ধনী-দরিদ্রনির্বিশেষে সব দেশে একই।
হেলথ ফাউন্ডেশনের সহকারী পরিচালক ডেভিড ফিঞ্চ বলেন, ‘শিক্ষা মানুষকে আরও ভালো সামাজিক যোগাযোগ তৈরিতে সহায়তা করে। এটি তথ্য লাভ এবং তথ্য বোঝার ক্ষেত্রে আরও দক্ষ করে তোলে, যা মানুষকে আরও ভালো কিছু বেছে নিতে সাহায্য করতে পারে। শিক্ষা ক্ষমতায়ন এবং নিজেকে মূল্যায়ন করার দক্ষতা বৃদ্ধি করে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৭ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটানো প্রতিটি বছর আমাদের গড় প্রত্যাশিত আয়ু বাড়ায়। স্কুলে না যাওয়া ধূমপান বা মদ্যপানের মতোই ক্ষতিকর। দীর্ঘায়ুর সঙ্গে শিক্ষাকে সরাসরি যুক্ত করে তৈরি প্রথম পদ্ধতিগত গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
২৪ জানুয়ারি ২০২৪
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৭ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটানো প্রতিটি বছর আমাদের গড় প্রত্যাশিত আয়ু বাড়ায়। স্কুলে না যাওয়া ধূমপান বা মদ্যপানের মতোই ক্ষতিকর। দীর্ঘায়ুর সঙ্গে শিক্ষাকে সরাসরি যুক্ত করে তৈরি প্রথম পদ্ধতিগত গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
২৪ জানুয়ারি ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৯ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটানো প্রতিটি বছর আমাদের গড় প্রত্যাশিত আয়ু বাড়ায়। স্কুলে না যাওয়া ধূমপান বা মদ্যপানের মতোই ক্ষতিকর। দীর্ঘায়ুর সঙ্গে শিক্ষাকে সরাসরি যুক্ত করে তৈরি প্রথম পদ্ধতিগত গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
২৪ জানুয়ারি ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৭ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটানো প্রতিটি বছর আমাদের গড় প্রত্যাশিত আয়ু বাড়ায়। স্কুলে না যাওয়া ধূমপান বা মদ্যপানের মতোই ক্ষতিকর। দীর্ঘায়ুর সঙ্গে শিক্ষাকে সরাসরি যুক্ত করে তৈরি প্রথম পদ্ধতিগত গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
২৪ জানুয়ারি ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১৫ ঘণ্টা আগে