প্রতিনিধি, ঢাবি (ঢাকা)
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিভিন্ন দুর্লভ ও ঐতিহাসিক ছবি নিয়ে 'সংবাদপত্রে মৃত্যুঞ্জয়ী বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিগাথা' শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী'র আয়োজন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (ডুজা)। আজ রোববার সকাল ১০টায় টিএসসিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান দিনব্যাপী এই আলোকচিত্র প্রদর্শনীটির উদ্বোধন করেন।
প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে বঙ্গবন্ধু এবং স্বাধীনতাপূর্ব ও উত্তরকালে বাংলাদেশি ও বিদেশি পত্রিকাগুলোর ভূমিকা তুলে ধরা হয়। যেখানে তৎকালীন দৈনিক সংবাদ, দৈনিক আজাদ, সাপ্তাহিক জয়বাংলা, দ্য পাকিস্তান অবজারভার, নিউজ উইক, নিউ ইয়র্ক টাইমস, টাইম ম্যাগাজিনসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন সচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আলোকচিত্র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি তাদের ঐতিহ্য ধরে রেখে বঙ্গবন্ধুর ৪৬ তম শাহাদত বার্ষিকী পালন ও তাঁর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের উদ্দেশে আলোকচিত্র প্রদর্শনের আয়োজন করেছে। যা একটি প্রাতিষ্ঠানিক বিবৃতি ও দায়িত্ববোধের জায়গা। সবাই এক কাজ করবে সেটি নয়। যে ব্যক্তি যে পেশায় বা কাজে নিয়োজিত, সেই কাজের প্রতি যখন কেউ বস্তুনিষ্ঠ, সত্যনিষ্ঠ থাকে এবং সেই কাজটিকে যখন পছন্দ করে, তখন সেই কাজের মাধ্যমে কোনো মহৎ কাজ করতে পারে। সেটি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন হোক বা কোনো দিবস উদ্যাপন হোক। বঙ্গবন্ধুর শাহাদত দিবসে সাংবাদিক সমিতি বঙ্গবন্ধুর কর্মময় জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে প্রকাশিত ছবি, বিভিন্ন পোস্টার ও বিভিন্ন পত্রিকার প্রতিবেদন নিয়ে প্রতিবছর দিবস পালন করে। ফলে ইতিহাস ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা ও তথ্যের আদান প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আমি বিভিন্ন শিরোনাম, পেপার কাটিং দেখে নিজেই অনেক সময় শিখি। বঙ্গবন্ধুর এ সকল ব্যতিক্রম ধর্মী কর্মপ্রয়াসের মাধ্যমে জাতির জনকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে অন্যদেরও যারা ভিন্ন পেশায় যুক্ত আছে তাদের অনুপ্রেরণা দেবে।
আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে বিভিন্ন পোস্টার, আলোকচিত্রের শিরোনাম পড়ার আহ্বান জানিয়ে উপাচার্য বলেন, আমি প্রত্যাশা করব এখানে যেসব পোস্টার সমূহ দেখব, আলোকচিত্রের শিরোনাম পড়ব এবং মূলত এগুলোই আমাদের ইতিহাসের শিক্ষা দেবে। যা থেকে আমরা পরবর্তী দিকনির্দেশনা গ্রহণ করতে পারব। তাহলে সেটিই হবে জাতির জনকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের সর্বোচ্চ বহিঃপ্রকাশ।
প্রদর্শনী সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি মেহেদী হাসান জানান, এই আলোকচিত্র প্রদর্শনীর মাধ্যমে স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর অবদান, দেশের জন্য ওনার ত্যাগ ও ভালোবাসা, বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনের ঐতিহাসিক নানা ঘটনা নিয়ে তৎকালীন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে সকলের জানার সুযোগ তৈরি হবে। প্রদর্শনীতে প্রায় ১৪৩টি আলোকচিত্র রয়েছে বলে তিনি জানান তিনি।
এ সময় অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদকসহ সংগঠনটির অন্য নেতারাও উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিভিন্ন দুর্লভ ও ঐতিহাসিক ছবি নিয়ে 'সংবাদপত্রে মৃত্যুঞ্জয়ী বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিগাথা' শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী'র আয়োজন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (ডুজা)। আজ রোববার সকাল ১০টায় টিএসসিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান দিনব্যাপী এই আলোকচিত্র প্রদর্শনীটির উদ্বোধন করেন।
প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে বঙ্গবন্ধু এবং স্বাধীনতাপূর্ব ও উত্তরকালে বাংলাদেশি ও বিদেশি পত্রিকাগুলোর ভূমিকা তুলে ধরা হয়। যেখানে তৎকালীন দৈনিক সংবাদ, দৈনিক আজাদ, সাপ্তাহিক জয়বাংলা, দ্য পাকিস্তান অবজারভার, নিউজ উইক, নিউ ইয়র্ক টাইমস, টাইম ম্যাগাজিনসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন সচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আলোকচিত্র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি তাদের ঐতিহ্য ধরে রেখে বঙ্গবন্ধুর ৪৬ তম শাহাদত বার্ষিকী পালন ও তাঁর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের উদ্দেশে আলোকচিত্র প্রদর্শনের আয়োজন করেছে। যা একটি প্রাতিষ্ঠানিক বিবৃতি ও দায়িত্ববোধের জায়গা। সবাই এক কাজ করবে সেটি নয়। যে ব্যক্তি যে পেশায় বা কাজে নিয়োজিত, সেই কাজের প্রতি যখন কেউ বস্তুনিষ্ঠ, সত্যনিষ্ঠ থাকে এবং সেই কাজটিকে যখন পছন্দ করে, তখন সেই কাজের মাধ্যমে কোনো মহৎ কাজ করতে পারে। সেটি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন হোক বা কোনো দিবস উদ্যাপন হোক। বঙ্গবন্ধুর শাহাদত দিবসে সাংবাদিক সমিতি বঙ্গবন্ধুর কর্মময় জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে প্রকাশিত ছবি, বিভিন্ন পোস্টার ও বিভিন্ন পত্রিকার প্রতিবেদন নিয়ে প্রতিবছর দিবস পালন করে। ফলে ইতিহাস ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা ও তথ্যের আদান প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আমি বিভিন্ন শিরোনাম, পেপার কাটিং দেখে নিজেই অনেক সময় শিখি। বঙ্গবন্ধুর এ সকল ব্যতিক্রম ধর্মী কর্মপ্রয়াসের মাধ্যমে জাতির জনকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের মাধ্যমে অন্যদেরও যারা ভিন্ন পেশায় যুক্ত আছে তাদের অনুপ্রেরণা দেবে।
আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে বিভিন্ন পোস্টার, আলোকচিত্রের শিরোনাম পড়ার আহ্বান জানিয়ে উপাচার্য বলেন, আমি প্রত্যাশা করব এখানে যেসব পোস্টার সমূহ দেখব, আলোকচিত্রের শিরোনাম পড়ব এবং মূলত এগুলোই আমাদের ইতিহাসের শিক্ষা দেবে। যা থেকে আমরা পরবর্তী দিকনির্দেশনা গ্রহণ করতে পারব। তাহলে সেটিই হবে জাতির জনকের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের সর্বোচ্চ বহিঃপ্রকাশ।
প্রদর্শনী সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি মেহেদী হাসান জানান, এই আলোকচিত্র প্রদর্শনীর মাধ্যমে স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর অবদান, দেশের জন্য ওনার ত্যাগ ও ভালোবাসা, বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনের ঐতিহাসিক নানা ঘটনা নিয়ে তৎকালীন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে সকলের জানার সুযোগ তৈরি হবে। প্রদর্শনীতে প্রায় ১৪৩টি আলোকচিত্র রয়েছে বলে তিনি জানান তিনি।
এ সময় অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদকসহ সংগঠনটির অন্য নেতারাও উপস্থিত ছিলেন।
ব্র্যাক ব্যাংকের স্টুডেন্ট ব্যাংকিং সেগমেন্ট ‘আগামী’ ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের সহযোগিতায় ‘ইউকে ও আইইএলটিএস শিক্ষা এক্সপো’ আয়োজন করে। ২০ ও ২১ অক্টোবর ঢাকা ফুলার রোডে ব্রিটিশ কাউন্সিল প্রাঙ্গণে দুই দিনব্যাপী এই আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেবিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীরই থাকে। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে কিছু ধাপ পার হতে হয়। একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরের সঙ্গে যোগাযোগ করা; যিনি আপনার গবেষণার ক্ষেত্র বা আগ্রহের বিষয়ে আপনাকে গাইড করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইউনিভার্সিটি অব ডেট্রয়েট মার্সি স্কলারশিপ-২০২৫-এর আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে স্মার্ট ফোন, কম্পিউটার এবং ই-মেইল ব্যবহারের কারণে হাতে লেখার চর্চা কমে গেছে। তবুও, শিক্ষাক্ষেত্রে বা পরীক্ষার খাতায় হাতে লেখা গুরুত্ব কোনো অংশে কমেনি।
১ দিন আগে