নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ইংরেজিমাধ্যম স্কুলগুলোতে রি-অ্যাডমিশন ফি নেওয়া বন্ধ এবং মাসিক টিউশন ফি যৌক্তিকীকরণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরাম। এ ছাড়া ২০১৭ সালে প্রকাশিত গেজেট অনুযায়ী ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোতে পরিচালনা ও জবাবদিহি নিশ্চিতে ম্যানেজিং কমিটিতে দুজন নির্বাচিত অভিভাবক প্রতিনিধি রাখার দাবি জানান তাঁরা।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এসব দাবি জানান ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আজম খান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মানের কারিকুলাম এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হওয়ায় ইংরেজিমাধ্যম স্কুলে আমরা আমাদের সন্তানদের পড়াচ্ছি। এই আবেগকে পুঁজি করে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলো দিনে দিনে টিউশন ফি বাড়িয়েই চলেছে। এ ছাড়া বছর বছর রি-অ্যাডমিশন ফি নিচ্ছে আদালতের আদেশ এবং সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে। কিছু কিছু বড় স্কুল আবার রি-অ্যাডমিশন ফি-কে বারো মাসের মধ্যে ভাগ করে টিউশন ফি অস্বাভাবিক হারে বাড়িয়ে দিয়েছে।’
ফেরদৌস আজম জানান, বেশির ভাগ স্কুলে ভর্তি ফি ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত নিচ্ছে। ইংরেজিমাধ্যম স্কুলগুলোতে মাসিক টিউশন ফি ৮ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। আবার কিছু কিছু স্কুলে মাসিক টিউশন ফি ৮০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। আর ভর্তি ফি ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। কোনো কোনো স্কুলে ভর্তি ফি ২ লাখ টাকা থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। এ ছাড়া অনেক স্কুল ডেভেলপমেন্ট ফি, ইউটিলিটি ফি, বিবিধ ফিসহ বিভিন্ন নামে ফি আদায় করছে।
ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোর এই অতি বাণিজ্যিক আচরণের কারণে অভিভাবকেরা দিশেহারা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে অভিভাবকেরা বলেন, শিশুদের, তথা দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সুরক্ষা ও সুশিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করতে সরকার, অভিভাবকবৃন্দ এবং স্কুল কর্তৃপক্ষের সমন্বিত দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, বর্তমানে অধিকাংশ ইংরেজিমাধ্যম স্কুল কর্তৃপক্ষ উচ্চ আদালতের নির্দেশ অবমাননা করে, এমনকি সরকারি নির্দেশাবলির কোনো তোয়াক্কা না করে অত্যন্ত অমানবিক ও অযৌক্তিকভাবে অভিভাবকবৃন্দকে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থার সঙ্গে অসামঞ্জস্যমূলক উচ্চ হারের টিউশন ফি এবং রি-অ্যাডমিশন ফি আদায়ের অপচেষ্টায় লিপ্ত আছে। অনেক ক্ষেত্রে আমাদের সন্তানদের ও মানসিকভাবে হেয় করা হচ্ছে, যা আমাদের সন্তানদের সাংবিধানিক ও মৌলিক মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
ইংরেজিমাধ্যম স্কুলগুলোতে সার্বিক শিক্ষার মানও দিনে দিনে কমে যাচ্ছে উল্লেখ করে তাঁরা বলেন, শিক্ষকেরা স্কুলে না পড়িয়ে তাঁদের নিজেদের কোচিং সেন্টারে যেতে ছাত্রছাত্রীদের বাধ্য করছেন। এর ফলে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠছে ইংরেজিমাধ্যম কোচিং সেন্টার। অভিভাবকদের নির্বাহ করতে হচ্ছে স্কুল ফি এবং কোচিং ফি।
দেশের ইংরেজিমাধ্যম স্কুলগুলোতে রি-অ্যাডমিশন ফি নেওয়া বন্ধ এবং মাসিক টিউশন ফি যৌক্তিকীকরণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরাম। এ ছাড়া ২০১৭ সালে প্রকাশিত গেজেট অনুযায়ী ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোতে পরিচালনা ও জবাবদিহি নিশ্চিতে ম্যানেজিং কমিটিতে দুজন নির্বাচিত অভিভাবক প্রতিনিধি রাখার দাবি জানান তাঁরা।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এসব দাবি জানান ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আজম খান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মানের কারিকুলাম এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হওয়ায় ইংরেজিমাধ্যম স্কুলে আমরা আমাদের সন্তানদের পড়াচ্ছি। এই আবেগকে পুঁজি করে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলো দিনে দিনে টিউশন ফি বাড়িয়েই চলেছে। এ ছাড়া বছর বছর রি-অ্যাডমিশন ফি নিচ্ছে আদালতের আদেশ এবং সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে। কিছু কিছু বড় স্কুল আবার রি-অ্যাডমিশন ফি-কে বারো মাসের মধ্যে ভাগ করে টিউশন ফি অস্বাভাবিক হারে বাড়িয়ে দিয়েছে।’
ফেরদৌস আজম জানান, বেশির ভাগ স্কুলে ভর্তি ফি ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত নিচ্ছে। ইংরেজিমাধ্যম স্কুলগুলোতে মাসিক টিউশন ফি ৮ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। আবার কিছু কিছু স্কুলে মাসিক টিউশন ফি ৮০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। আর ভর্তি ফি ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। কোনো কোনো স্কুলে ভর্তি ফি ২ লাখ টাকা থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। এ ছাড়া অনেক স্কুল ডেভেলপমেন্ট ফি, ইউটিলিটি ফি, বিবিধ ফিসহ বিভিন্ন নামে ফি আদায় করছে।
ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোর এই অতি বাণিজ্যিক আচরণের কারণে অভিভাবকেরা দিশেহারা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে অভিভাবকেরা বলেন, শিশুদের, তথা দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সুরক্ষা ও সুশিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করতে সরকার, অভিভাবকবৃন্দ এবং স্কুল কর্তৃপক্ষের সমন্বিত দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা প্রয়োজন। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, বর্তমানে অধিকাংশ ইংরেজিমাধ্যম স্কুল কর্তৃপক্ষ উচ্চ আদালতের নির্দেশ অবমাননা করে, এমনকি সরকারি নির্দেশাবলির কোনো তোয়াক্কা না করে অত্যন্ত অমানবিক ও অযৌক্তিকভাবে অভিভাবকবৃন্দকে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থার সঙ্গে অসামঞ্জস্যমূলক উচ্চ হারের টিউশন ফি এবং রি-অ্যাডমিশন ফি আদায়ের অপচেষ্টায় লিপ্ত আছে। অনেক ক্ষেত্রে আমাদের সন্তানদের ও মানসিকভাবে হেয় করা হচ্ছে, যা আমাদের সন্তানদের সাংবিধানিক ও মৌলিক মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
ইংরেজিমাধ্যম স্কুলগুলোতে সার্বিক শিক্ষার মানও দিনে দিনে কমে যাচ্ছে উল্লেখ করে তাঁরা বলেন, শিক্ষকেরা স্কুলে না পড়িয়ে তাঁদের নিজেদের কোচিং সেন্টারে যেতে ছাত্রছাত্রীদের বাধ্য করছেন। এর ফলে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠছে ইংরেজিমাধ্যম কোচিং সেন্টার। অভিভাবকদের নির্বাহ করতে হচ্ছে স্কুল ফি এবং কোচিং ফি।
মাইলস্টোন কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। উত্তরার ডিয়াবাড়িতে অবস্থিত কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস মাঠে অনুষ্ঠিত খেলায় অংশগ্রহণ করে নবম শ্রেণির সকল বালিকা। এ সময় তারা উচ্চ লাফ, দীর্ঘ লাফ, দড়ি লাফ, সাইক্লিং, হ্যান্ডবল, দৌড় প্রতিযোগিতা ছাড়াও বিভিন্ন একক ও দলগত প্রতিযোগিতায়
২ ঘণ্টা আগেনর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) স্টার্টআপস নেক্সট গত বুধবার দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন ভ্রমণ প্রযুক্তি নির্ভর স্টার্টআপ ‘শেয়ার ট্রিপ’-এর সঙ্গে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে। এতে সফল স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠার চ্যালেঞ্জগুলো দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করার কৌশল তুলে ধরেন শেয়ার ট্রিপের সহ-প্রতিষ্ঠাতা সাদিয়া হক। অনুষ্
১২ ঘণ্টা আগেইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজিতে গ্রামীণ সংস্কৃতির ঐতিহ্যবাহী নবান্ন উৎসব উদ্যাপিত হয়েছে। গতকাল বুধবার আইইউবিএটির নিজস্ব ক্যাম্পাসে কলেজ অব এগ্রিকালচারাল সায়েন্সেসের উদ্যোগে গ্রামীণ সংস্কৃতির ঐতিহ্যবাহী নবান্ন উৎসব উদ্যাপিত হয়।
১২ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ ১ম বর্ষের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বৃহষ্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. শেখ মো. গিয়াস উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
১ দিন আগে