জীবন কুমার সরকার

চীনা সরকারের বৃত্তি পেয়েছেন নাটোর কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মো. আলী ইমাম। তিনি সাংহাই ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিকসে এক বছর চায়নিজ ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচার কোর্স করে অর্থনীতিতে স্নাতক করবেন। ফুল ফান্ডেড এই বৃত্তির পাশাপাশি প্রায় ৪০ হাজার টাকা মাসিক ভাতা, হেলথ ইনস্যুরেন্স, আবাসন ও এয়ার টিকিট-সুবিধাও পাচ্ছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন জীবন কুমার সরকার।
প্রশ্ন: চীনে কেন ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন?
উত্তর: বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, এখানে অভিজ্ঞতা অর্জনের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। চীনের বৈশ্বিক অবস্থান থেকে এতটুকু স্পষ্ট যে দেশটি উদীয়মান অর্থনৈতিক দেশ। ১৯৭৮ সালে দেং জিয়াওপিংয়ের হাত ধরে শুরু হয় এই অগ্রগতি এবং প্রায় ৫০ বছর ধরে চলমান। যেহেতু অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, সেহেতু চীনের অর্থনৈতিক উন্নয়নের এই অগ্রযাত্রা একদম কাছ থেকে দেখার ইচ্ছা বরাবরই আমার ছিল। বস্তুত পারিপার্শ্বিক অভিজ্ঞতার আলোকে শিক্ষাগ্রহণ প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান আরও সুন্দরভাবে উপলব্ধি করতে এবং বাস্তব জীবনে কাজে লাগাতে সহযোগিতা করে। চীনে তাত্ত্বিক এবং ব্যবহারিক জ্ঞান একসঙ্গে অর্জনের সুযোগ আমার শিক্ষাজীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
দ্বিতীয়ত, ইতিহাস এবং আধুনিকতার সংমিশ্রণ। তথ্যপ্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান বিকাশের ফলে এ দেশকে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে আমূল এক পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তন আধুনিক ধারার বিভিন্ন তাত্ত্বিক চিন্তাভাবনাকে আলোচ্য বিষয় হিসেবে উপস্থাপন করছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ‘নিউ স্ট্রাকচারাল ইকোনমিকস’-এর কথা।
বিশ্বের অন্য অনেক দেশের তুলনায় চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এই আধুনিকতার চর্চাকে বেশি মাত্রায় প্রাধান্য দিচ্ছে। একই সঙ্গে পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন সভ্যতার দেশ চীনের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি থেকে আমাদের অভিজ্ঞতা অর্জনের এক অপার সম্ভাবনা রয়েছে। চীনারা তাদের নিজস্ব সভ্যতার বিকাশ, সংস্কৃতি এবং ভাষাকে ব্যাপক মাত্রায় প্রাধান্য দিয়ে থাকে। ইতিহাস এবং আধুনিকতার এই মিশেল বিশ্ব দরবারে চীনকে একটি অনন্য দেশ হিসেবে উপস্থাপন করেছে।
তৃতীয়ত, শিক্ষার মান এবং গুণগত দিক বিবেচনায় চীন বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম সেরা একটি দেশ। শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং পেশাদারি ইতিমধ্যে যারা অধ্যয়ন করেছেন বা করছে, সবাইকে মুগ্ধ করেছে। বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির আবিষ্কার এবং গবেষণা বিষয়ে তারা এগিয়ে যাচ্ছে। রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টে বিনিয়োগের দিক থেকে চীন বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। আমরা যারা গবেষণাধর্মী এবং উন্নতমানের প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জন করতে চাই, চীন তাদের জন্য হতে পারে একটি উপযুক্ত দেশ। ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো আমাকে ভালোভাবেই প্রভাবিত করেছে।
প্রশ্ন: চীনা সরকারি বৃত্তির কথা প্রথম কোথায় শুনেছেন?
উত্তর: ইউটিউবের মাধ্যমে। পরে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি সার্কুলারের মাধ্যমে বিস্তারিত জেনেছি।
প্রশ্ন: এই বৃত্তির আবেদন করতে কী কী ডকুমেন্ট লেগেছে?
উত্তর: আবেদনের ক্ষেত্রে প্রায় ১৫টি ডকুমেন্টের ব্যাপারে উল্লেখ থাকলেও যেসব ডকুমেন্ট অবশ্যই লাগবে, সেগুলো হলো:
১. ফরমাল ছবি (পাসপোর্ট সাইজের সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সংবলিত, কন্টাক্ট লেন্সবিহীন এবং কান দৃশ্যমান রয়েছে এমন)।
২. সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ (নোটারাইজড)।
৩. সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার ট্রান্সক্রিপ্ট (নোটারাইজড)।
৪. পাসপোর্ট।
৫. স্টেটমেন্ট অব পারপাস/স্টাডি প্ল্যান।
৬. দুটি রেকমেন্ডেশন লেটার (সর্বশেষ অধ্যয়ন করেছেন এমন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে পারেন)।
৭. ফিজিক্যাল এক্সামিনেশন রিপোর্ট ফর ফরেনার্স (ফরমটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সার্কুলারের সঙ্গেই সংযুক্ত করা থাকে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা পূরণ করতে হবে এটি)।
৮. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।
৯. চাইনিজ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রফিশিয়েন্সি সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
১০. ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রফিশিয়েন্সি সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
এ ছাড়া সাপোর্টিং ডকুমেন্টস হিসেবে সহশিক্ষা কার্যক্রমের সার্টিফিকেট, রিসার্চ আর্টিকেল কিংবা বিভিন্ন শিল্প-সংস্কৃতি-সম্পর্কিত আপনার অর্জনগুলো জমা দিতে পারেন। যেগুলো আপনাকে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রাখবে।

চীনা সরকারের বৃত্তি পেয়েছেন নাটোর কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মো. আলী ইমাম। তিনি সাংহাই ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিকসে এক বছর চায়নিজ ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচার কোর্স করে অর্থনীতিতে স্নাতক করবেন। ফুল ফান্ডেড এই বৃত্তির পাশাপাশি প্রায় ৪০ হাজার টাকা মাসিক ভাতা, হেলথ ইনস্যুরেন্স, আবাসন ও এয়ার টিকিট-সুবিধাও পাচ্ছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন জীবন কুমার সরকার।
প্রশ্ন: চীনে কেন ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন?
উত্তর: বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, এখানে অভিজ্ঞতা অর্জনের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। চীনের বৈশ্বিক অবস্থান থেকে এতটুকু স্পষ্ট যে দেশটি উদীয়মান অর্থনৈতিক দেশ। ১৯৭৮ সালে দেং জিয়াওপিংয়ের হাত ধরে শুরু হয় এই অগ্রগতি এবং প্রায় ৫০ বছর ধরে চলমান। যেহেতু অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, সেহেতু চীনের অর্থনৈতিক উন্নয়নের এই অগ্রযাত্রা একদম কাছ থেকে দেখার ইচ্ছা বরাবরই আমার ছিল। বস্তুত পারিপার্শ্বিক অভিজ্ঞতার আলোকে শিক্ষাগ্রহণ প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান আরও সুন্দরভাবে উপলব্ধি করতে এবং বাস্তব জীবনে কাজে লাগাতে সহযোগিতা করে। চীনে তাত্ত্বিক এবং ব্যবহারিক জ্ঞান একসঙ্গে অর্জনের সুযোগ আমার শিক্ষাজীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
দ্বিতীয়ত, ইতিহাস এবং আধুনিকতার সংমিশ্রণ। তথ্যপ্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান বিকাশের ফলে এ দেশকে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে আমূল এক পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তন আধুনিক ধারার বিভিন্ন তাত্ত্বিক চিন্তাভাবনাকে আলোচ্য বিষয় হিসেবে উপস্থাপন করছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ‘নিউ স্ট্রাকচারাল ইকোনমিকস’-এর কথা।
বিশ্বের অন্য অনেক দেশের তুলনায় চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এই আধুনিকতার চর্চাকে বেশি মাত্রায় প্রাধান্য দিচ্ছে। একই সঙ্গে পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন সভ্যতার দেশ চীনের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি থেকে আমাদের অভিজ্ঞতা অর্জনের এক অপার সম্ভাবনা রয়েছে। চীনারা তাদের নিজস্ব সভ্যতার বিকাশ, সংস্কৃতি এবং ভাষাকে ব্যাপক মাত্রায় প্রাধান্য দিয়ে থাকে। ইতিহাস এবং আধুনিকতার এই মিশেল বিশ্ব দরবারে চীনকে একটি অনন্য দেশ হিসেবে উপস্থাপন করেছে।
তৃতীয়ত, শিক্ষার মান এবং গুণগত দিক বিবেচনায় চীন বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম সেরা একটি দেশ। শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং পেশাদারি ইতিমধ্যে যারা অধ্যয়ন করেছেন বা করছে, সবাইকে মুগ্ধ করেছে। বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির আবিষ্কার এবং গবেষণা বিষয়ে তারা এগিয়ে যাচ্ছে। রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টে বিনিয়োগের দিক থেকে চীন বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। আমরা যারা গবেষণাধর্মী এবং উন্নতমানের প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জন করতে চাই, চীন তাদের জন্য হতে পারে একটি উপযুক্ত দেশ। ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো আমাকে ভালোভাবেই প্রভাবিত করেছে।
প্রশ্ন: চীনা সরকারি বৃত্তির কথা প্রথম কোথায় শুনেছেন?
উত্তর: ইউটিউবের মাধ্যমে। পরে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি সার্কুলারের মাধ্যমে বিস্তারিত জেনেছি।
প্রশ্ন: এই বৃত্তির আবেদন করতে কী কী ডকুমেন্ট লেগেছে?
উত্তর: আবেদনের ক্ষেত্রে প্রায় ১৫টি ডকুমেন্টের ব্যাপারে উল্লেখ থাকলেও যেসব ডকুমেন্ট অবশ্যই লাগবে, সেগুলো হলো:
১. ফরমাল ছবি (পাসপোর্ট সাইজের সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সংবলিত, কন্টাক্ট লেন্সবিহীন এবং কান দৃশ্যমান রয়েছে এমন)।
২. সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ (নোটারাইজড)।
৩. সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার ট্রান্সক্রিপ্ট (নোটারাইজড)।
৪. পাসপোর্ট।
৫. স্টেটমেন্ট অব পারপাস/স্টাডি প্ল্যান।
৬. দুটি রেকমেন্ডেশন লেটার (সর্বশেষ অধ্যয়ন করেছেন এমন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে পারেন)।
৭. ফিজিক্যাল এক্সামিনেশন রিপোর্ট ফর ফরেনার্স (ফরমটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সার্কুলারের সঙ্গেই সংযুক্ত করা থাকে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা পূরণ করতে হবে এটি)।
৮. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।
৯. চাইনিজ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রফিশিয়েন্সি সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
১০. ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রফিশিয়েন্সি সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
এ ছাড়া সাপোর্টিং ডকুমেন্টস হিসেবে সহশিক্ষা কার্যক্রমের সার্টিফিকেট, রিসার্চ আর্টিকেল কিংবা বিভিন্ন শিল্প-সংস্কৃতি-সম্পর্কিত আপনার অর্জনগুলো জমা দিতে পারেন। যেগুলো আপনাকে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রাখবে।
জীবন কুমার সরকার

চীনা সরকারের বৃত্তি পেয়েছেন নাটোর কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মো. আলী ইমাম। তিনি সাংহাই ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিকসে এক বছর চায়নিজ ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচার কোর্স করে অর্থনীতিতে স্নাতক করবেন। ফুল ফান্ডেড এই বৃত্তির পাশাপাশি প্রায় ৪০ হাজার টাকা মাসিক ভাতা, হেলথ ইনস্যুরেন্স, আবাসন ও এয়ার টিকিট-সুবিধাও পাচ্ছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন জীবন কুমার সরকার।
প্রশ্ন: চীনে কেন ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন?
উত্তর: বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, এখানে অভিজ্ঞতা অর্জনের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। চীনের বৈশ্বিক অবস্থান থেকে এতটুকু স্পষ্ট যে দেশটি উদীয়মান অর্থনৈতিক দেশ। ১৯৭৮ সালে দেং জিয়াওপিংয়ের হাত ধরে শুরু হয় এই অগ্রগতি এবং প্রায় ৫০ বছর ধরে চলমান। যেহেতু অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, সেহেতু চীনের অর্থনৈতিক উন্নয়নের এই অগ্রযাত্রা একদম কাছ থেকে দেখার ইচ্ছা বরাবরই আমার ছিল। বস্তুত পারিপার্শ্বিক অভিজ্ঞতার আলোকে শিক্ষাগ্রহণ প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান আরও সুন্দরভাবে উপলব্ধি করতে এবং বাস্তব জীবনে কাজে লাগাতে সহযোগিতা করে। চীনে তাত্ত্বিক এবং ব্যবহারিক জ্ঞান একসঙ্গে অর্জনের সুযোগ আমার শিক্ষাজীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
দ্বিতীয়ত, ইতিহাস এবং আধুনিকতার সংমিশ্রণ। তথ্যপ্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান বিকাশের ফলে এ দেশকে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে আমূল এক পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তন আধুনিক ধারার বিভিন্ন তাত্ত্বিক চিন্তাভাবনাকে আলোচ্য বিষয় হিসেবে উপস্থাপন করছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ‘নিউ স্ট্রাকচারাল ইকোনমিকস’-এর কথা।
বিশ্বের অন্য অনেক দেশের তুলনায় চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এই আধুনিকতার চর্চাকে বেশি মাত্রায় প্রাধান্য দিচ্ছে। একই সঙ্গে পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন সভ্যতার দেশ চীনের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি থেকে আমাদের অভিজ্ঞতা অর্জনের এক অপার সম্ভাবনা রয়েছে। চীনারা তাদের নিজস্ব সভ্যতার বিকাশ, সংস্কৃতি এবং ভাষাকে ব্যাপক মাত্রায় প্রাধান্য দিয়ে থাকে। ইতিহাস এবং আধুনিকতার এই মিশেল বিশ্ব দরবারে চীনকে একটি অনন্য দেশ হিসেবে উপস্থাপন করেছে।
তৃতীয়ত, শিক্ষার মান এবং গুণগত দিক বিবেচনায় চীন বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম সেরা একটি দেশ। শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং পেশাদারি ইতিমধ্যে যারা অধ্যয়ন করেছেন বা করছে, সবাইকে মুগ্ধ করেছে। বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির আবিষ্কার এবং গবেষণা বিষয়ে তারা এগিয়ে যাচ্ছে। রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টে বিনিয়োগের দিক থেকে চীন বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। আমরা যারা গবেষণাধর্মী এবং উন্নতমানের প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জন করতে চাই, চীন তাদের জন্য হতে পারে একটি উপযুক্ত দেশ। ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো আমাকে ভালোভাবেই প্রভাবিত করেছে।
প্রশ্ন: চীনা সরকারি বৃত্তির কথা প্রথম কোথায় শুনেছেন?
উত্তর: ইউটিউবের মাধ্যমে। পরে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি সার্কুলারের মাধ্যমে বিস্তারিত জেনেছি।
প্রশ্ন: এই বৃত্তির আবেদন করতে কী কী ডকুমেন্ট লেগেছে?
উত্তর: আবেদনের ক্ষেত্রে প্রায় ১৫টি ডকুমেন্টের ব্যাপারে উল্লেখ থাকলেও যেসব ডকুমেন্ট অবশ্যই লাগবে, সেগুলো হলো:
১. ফরমাল ছবি (পাসপোর্ট সাইজের সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সংবলিত, কন্টাক্ট লেন্সবিহীন এবং কান দৃশ্যমান রয়েছে এমন)।
২. সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ (নোটারাইজড)।
৩. সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার ট্রান্সক্রিপ্ট (নোটারাইজড)।
৪. পাসপোর্ট।
৫. স্টেটমেন্ট অব পারপাস/স্টাডি প্ল্যান।
৬. দুটি রেকমেন্ডেশন লেটার (সর্বশেষ অধ্যয়ন করেছেন এমন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে পারেন)।
৭. ফিজিক্যাল এক্সামিনেশন রিপোর্ট ফর ফরেনার্স (ফরমটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সার্কুলারের সঙ্গেই সংযুক্ত করা থাকে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা পূরণ করতে হবে এটি)।
৮. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।
৯. চাইনিজ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রফিশিয়েন্সি সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
১০. ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রফিশিয়েন্সি সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
এ ছাড়া সাপোর্টিং ডকুমেন্টস হিসেবে সহশিক্ষা কার্যক্রমের সার্টিফিকেট, রিসার্চ আর্টিকেল কিংবা বিভিন্ন শিল্প-সংস্কৃতি-সম্পর্কিত আপনার অর্জনগুলো জমা দিতে পারেন। যেগুলো আপনাকে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রাখবে।

চীনা সরকারের বৃত্তি পেয়েছেন নাটোর কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মো. আলী ইমাম। তিনি সাংহাই ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিকসে এক বছর চায়নিজ ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচার কোর্স করে অর্থনীতিতে স্নাতক করবেন। ফুল ফান্ডেড এই বৃত্তির পাশাপাশি প্রায় ৪০ হাজার টাকা মাসিক ভাতা, হেলথ ইনস্যুরেন্স, আবাসন ও এয়ার টিকিট-সুবিধাও পাচ্ছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন জীবন কুমার সরকার।
প্রশ্ন: চীনে কেন ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন?
উত্তর: বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, এখানে অভিজ্ঞতা অর্জনের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। চীনের বৈশ্বিক অবস্থান থেকে এতটুকু স্পষ্ট যে দেশটি উদীয়মান অর্থনৈতিক দেশ। ১৯৭৮ সালে দেং জিয়াওপিংয়ের হাত ধরে শুরু হয় এই অগ্রগতি এবং প্রায় ৫০ বছর ধরে চলমান। যেহেতু অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, সেহেতু চীনের অর্থনৈতিক উন্নয়নের এই অগ্রযাত্রা একদম কাছ থেকে দেখার ইচ্ছা বরাবরই আমার ছিল। বস্তুত পারিপার্শ্বিক অভিজ্ঞতার আলোকে শিক্ষাগ্রহণ প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান আরও সুন্দরভাবে উপলব্ধি করতে এবং বাস্তব জীবনে কাজে লাগাতে সহযোগিতা করে। চীনে তাত্ত্বিক এবং ব্যবহারিক জ্ঞান একসঙ্গে অর্জনের সুযোগ আমার শিক্ষাজীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
দ্বিতীয়ত, ইতিহাস এবং আধুনিকতার সংমিশ্রণ। তথ্যপ্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান বিকাশের ফলে এ দেশকে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে আমূল এক পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তন আধুনিক ধারার বিভিন্ন তাত্ত্বিক চিন্তাভাবনাকে আলোচ্য বিষয় হিসেবে উপস্থাপন করছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ‘নিউ স্ট্রাকচারাল ইকোনমিকস’-এর কথা।
বিশ্বের অন্য অনেক দেশের তুলনায় চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এই আধুনিকতার চর্চাকে বেশি মাত্রায় প্রাধান্য দিচ্ছে। একই সঙ্গে পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন সভ্যতার দেশ চীনের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি থেকে আমাদের অভিজ্ঞতা অর্জনের এক অপার সম্ভাবনা রয়েছে। চীনারা তাদের নিজস্ব সভ্যতার বিকাশ, সংস্কৃতি এবং ভাষাকে ব্যাপক মাত্রায় প্রাধান্য দিয়ে থাকে। ইতিহাস এবং আধুনিকতার এই মিশেল বিশ্ব দরবারে চীনকে একটি অনন্য দেশ হিসেবে উপস্থাপন করেছে।
তৃতীয়ত, শিক্ষার মান এবং গুণগত দিক বিবেচনায় চীন বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম সেরা একটি দেশ। শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং পেশাদারি ইতিমধ্যে যারা অধ্যয়ন করেছেন বা করছে, সবাইকে মুগ্ধ করেছে। বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির আবিষ্কার এবং গবেষণা বিষয়ে তারা এগিয়ে যাচ্ছে। রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টে বিনিয়োগের দিক থেকে চীন বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। আমরা যারা গবেষণাধর্মী এবং উন্নতমানের প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জন করতে চাই, চীন তাদের জন্য হতে পারে একটি উপযুক্ত দেশ। ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো আমাকে ভালোভাবেই প্রভাবিত করেছে।
প্রশ্ন: চীনা সরকারি বৃত্তির কথা প্রথম কোথায় শুনেছেন?
উত্তর: ইউটিউবের মাধ্যমে। পরে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি সার্কুলারের মাধ্যমে বিস্তারিত জেনেছি।
প্রশ্ন: এই বৃত্তির আবেদন করতে কী কী ডকুমেন্ট লেগেছে?
উত্তর: আবেদনের ক্ষেত্রে প্রায় ১৫টি ডকুমেন্টের ব্যাপারে উল্লেখ থাকলেও যেসব ডকুমেন্ট অবশ্যই লাগবে, সেগুলো হলো:
১. ফরমাল ছবি (পাসপোর্ট সাইজের সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড সংবলিত, কন্টাক্ট লেন্সবিহীন এবং কান দৃশ্যমান রয়েছে এমন)।
২. সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ (নোটারাইজড)।
৩. সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার ট্রান্সক্রিপ্ট (নোটারাইজড)।
৪. পাসপোর্ট।
৫. স্টেটমেন্ট অব পারপাস/স্টাডি প্ল্যান।
৬. দুটি রেকমেন্ডেশন লেটার (সর্বশেষ অধ্যয়ন করেছেন এমন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে পারেন)।
৭. ফিজিক্যাল এক্সামিনেশন রিপোর্ট ফর ফরেনার্স (ফরমটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সার্কুলারের সঙ্গেই সংযুক্ত করা থাকে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা পূরণ করতে হবে এটি)।
৮. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।
৯. চাইনিজ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রফিশিয়েন্সি সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
১০. ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রফিশিয়েন্সি সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।
এ ছাড়া সাপোর্টিং ডকুমেন্টস হিসেবে সহশিক্ষা কার্যক্রমের সার্টিফিকেট, রিসার্চ আর্টিকেল কিংবা বিভিন্ন শিল্প-সংস্কৃতি-সম্পর্কিত আপনার অর্জনগুলো জমা দিতে পারেন। যেগুলো আপনাকে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রাখবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৭ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

চীনা সরকারের বৃত্তি পেয়েছেন নাটোর কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মো. আলী ইমাম। তিনি সাংহাই ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিকসে এক বছর চায়নিজ ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচার কোর্স করে অর্থনীতিতে স্নাতক করবেন। ফুল ফান্ডেড এই বৃত্তির পাশাপাশি প্রায় ৪০ হাজার টাকা মাসিক ভা
০৫ আগস্ট ২০২৪
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৭ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

চীনা সরকারের বৃত্তি পেয়েছেন নাটোর কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মো. আলী ইমাম। তিনি সাংহাই ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিকসে এক বছর চায়নিজ ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচার কোর্স করে অর্থনীতিতে স্নাতক করবেন। ফুল ফান্ডেড এই বৃত্তির পাশাপাশি প্রায় ৪০ হাজার টাকা মাসিক ভা
০৫ আগস্ট ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৯ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

চীনা সরকারের বৃত্তি পেয়েছেন নাটোর কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মো. আলী ইমাম। তিনি সাংহাই ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিকসে এক বছর চায়নিজ ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচার কোর্স করে অর্থনীতিতে স্নাতক করবেন। ফুল ফান্ডেড এই বৃত্তির পাশাপাশি প্রায় ৪০ হাজার টাকা মাসিক ভা
০৫ আগস্ট ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৭ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

চীনা সরকারের বৃত্তি পেয়েছেন নাটোর কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী মো. আলী ইমাম। তিনি সাংহাই ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিকসে এক বছর চায়নিজ ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যান্ড কালচার কোর্স করে অর্থনীতিতে স্নাতক করবেন। ফুল ফান্ডেড এই বৃত্তির পাশাপাশি প্রায় ৪০ হাজার টাকা মাসিক ভা
০৫ আগস্ট ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১৫ ঘণ্টা আগে