চবি প্রতিনিধি
করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় গত ২৭ জুন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের করোনাকালীন আবাসন ও পরিবহন ফি মওকুফের সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট। যাঁরা এই দুই ফি জমা দিয়েছেন, তাঁদের ফি ফেরত বা সমন্বয় করতে নির্দেশনা দেওয়া হয় হিসাব নিয়ামক দপ্তরকে। কিন্তু মওকুফের সিদ্ধান্তের তিন মাস পরেও এই ফি ফেরত না দিয়ে শুধু পরবর্তী বর্ষের সঙ্গে সমন্বয় করার উদ্যোগ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ফলে এই মওকুফের সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীরা। কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্তকে অযৌক্তিক জানিয়ে বিভাগের মাধ্যমে দ্রুত টাকা ফেরত দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. এ কে এম মাঈনুল হক মিয়াজী বলেন, `করোনার মধ্যে সবকিছু খারাপ অবস্থার মধ্য দিয়ে গেছে। আমাদের ছেলেরাও যেহেতু খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে গেছে, তাই আমরা আবাসন ও পরিবহন ফি মওকুফের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এখন প্রশাসনের উচিত এই ফি ফেরত দেওয়া।'
সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত হয়েছে, শিক্ষার্থীদের ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হলের সিট ভাড়া, বাসনকোসন ফি ও পরিবহন ফি যাঁরা এরই মধ্যে দিয়ে ফেলেছেন, তাঁদের ফেরত বা সমন্বয় করা হবে। এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্নাতকের শিক্ষার্থীদের ফি পরবর্তী বছরের সঙ্গে সমন্বয় করার সুযোগ থাকলেও স্নাতকোত্তরে যাঁরা ভর্তি হয়ে গেছেন, তাঁদের সমন্বয় করার সুযোগ নেই। এ ক্ষেত্রে তাঁদের এই মওকুফের টাকা সনদ উত্তোলনের সময় সমন্বয় করার উদ্যোগ নিয়েছে হিসাব নিয়ামক দপ্তর।
ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী রিপন সরকার বলেন, `করোনাকালীন শিক্ষার্থীদের আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে আবাসন ও পরিবহন ফি মওকুফ করা হয়েছে কাগজে কলমে। গত কয়েক মাসেও সেটার কোনো বাস্তবায়ন হয়নি। অন্যান্য বর্ষের ক্ষেত্রে ভর্তির সময় নেওয়া এ দুই ফি পরবর্তী বর্ষে ভর্তির সময় সমন্বয় করা গেলেও আমরা যারা মাস্টার্সে ভর্তির সময় ফি দিয়েছি, তাঁদের টাকা নাকি সার্টিফিকেট তোলার সময় সমন্বয় করবে প্রশাসন। সংকট চলছে এখন, আর টাকা সমন্বয় পরে করাটা যৌক্তিক মনে করছি না। আমরা চাই রসিদ দেখে আমাদের টাকাগুলো বিভাগে ফেরত দেওয়া হোক অথবা আমাদের পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় সমন্বয় করা হোক।'
আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী রায়হান সুমন বলেন, সমন্বয় করার প্রক্রিয়ায় এখন শুধু জটিলতাই বাড়বে। কারণ এরই মধ্যে প্রায় সব বিভাগে স্নাতকোত্তরের ভর্তি সম্পন্ন হয়ে গেছে। অনেক বিভাগ পরীক্ষার ফিও নিয়ে ফেলেছে। সমন্বয় করার পদক্ষেপটা আরও আগে নেওয়া উচিত ছিল। এখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। আমি মনে করি, ছাত্রছাত্রীদের প্রাপ্য টাকা এখনই ফেরত দেওয়া উচিত।
হিসাব নিয়ামক (ভারপ্রাপ্ত) ফরিদুল আলম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, `মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের এই ফি সার্টিফিকেট উত্তোলনের সময় রসিদ প্রদর্শন সাপেক্ষে সার্টিফিকেটের ফি থেকে সমন্বয় করা হবে। আর অন্যান্য বর্ষের ক্ষেত্রে পরবর্তী বছর ভর্তির সময় টাকা কমিয়ে নেব।'
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান বলেন, `বিষয়টা হিসাব নিয়ামক দপ্তরের কাজ। আমরা সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তটা বিস্তারিত তাদের জানিয়েছি।'
করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় গত ২৭ জুন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের করোনাকালীন আবাসন ও পরিবহন ফি মওকুফের সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট। যাঁরা এই দুই ফি জমা দিয়েছেন, তাঁদের ফি ফেরত বা সমন্বয় করতে নির্দেশনা দেওয়া হয় হিসাব নিয়ামক দপ্তরকে। কিন্তু মওকুফের সিদ্ধান্তের তিন মাস পরেও এই ফি ফেরত না দিয়ে শুধু পরবর্তী বর্ষের সঙ্গে সমন্বয় করার উদ্যোগ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ফলে এই মওকুফের সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীরা। কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্তকে অযৌক্তিক জানিয়ে বিভাগের মাধ্যমে দ্রুত টাকা ফেরত দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. এ কে এম মাঈনুল হক মিয়াজী বলেন, `করোনার মধ্যে সবকিছু খারাপ অবস্থার মধ্য দিয়ে গেছে। আমাদের ছেলেরাও যেহেতু খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে গেছে, তাই আমরা আবাসন ও পরিবহন ফি মওকুফের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এখন প্রশাসনের উচিত এই ফি ফেরত দেওয়া।'
সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত হয়েছে, শিক্ষার্থীদের ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হলের সিট ভাড়া, বাসনকোসন ফি ও পরিবহন ফি যাঁরা এরই মধ্যে দিয়ে ফেলেছেন, তাঁদের ফেরত বা সমন্বয় করা হবে। এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্নাতকের শিক্ষার্থীদের ফি পরবর্তী বছরের সঙ্গে সমন্বয় করার সুযোগ থাকলেও স্নাতকোত্তরে যাঁরা ভর্তি হয়ে গেছেন, তাঁদের সমন্বয় করার সুযোগ নেই। এ ক্ষেত্রে তাঁদের এই মওকুফের টাকা সনদ উত্তোলনের সময় সমন্বয় করার উদ্যোগ নিয়েছে হিসাব নিয়ামক দপ্তর।
ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী রিপন সরকার বলেন, `করোনাকালীন শিক্ষার্থীদের আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে আবাসন ও পরিবহন ফি মওকুফ করা হয়েছে কাগজে কলমে। গত কয়েক মাসেও সেটার কোনো বাস্তবায়ন হয়নি। অন্যান্য বর্ষের ক্ষেত্রে ভর্তির সময় নেওয়া এ দুই ফি পরবর্তী বর্ষে ভর্তির সময় সমন্বয় করা গেলেও আমরা যারা মাস্টার্সে ভর্তির সময় ফি দিয়েছি, তাঁদের টাকা নাকি সার্টিফিকেট তোলার সময় সমন্বয় করবে প্রশাসন। সংকট চলছে এখন, আর টাকা সমন্বয় পরে করাটা যৌক্তিক মনে করছি না। আমরা চাই রসিদ দেখে আমাদের টাকাগুলো বিভাগে ফেরত দেওয়া হোক অথবা আমাদের পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় সমন্বয় করা হোক।'
আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী রায়হান সুমন বলেন, সমন্বয় করার প্রক্রিয়ায় এখন শুধু জটিলতাই বাড়বে। কারণ এরই মধ্যে প্রায় সব বিভাগে স্নাতকোত্তরের ভর্তি সম্পন্ন হয়ে গেছে। অনেক বিভাগ পরীক্ষার ফিও নিয়ে ফেলেছে। সমন্বয় করার পদক্ষেপটা আরও আগে নেওয়া উচিত ছিল। এখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। আমি মনে করি, ছাত্রছাত্রীদের প্রাপ্য টাকা এখনই ফেরত দেওয়া উচিত।
হিসাব নিয়ামক (ভারপ্রাপ্ত) ফরিদুল আলম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, `মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের এই ফি সার্টিফিকেট উত্তোলনের সময় রসিদ প্রদর্শন সাপেক্ষে সার্টিফিকেটের ফি থেকে সমন্বয় করা হবে। আর অন্যান্য বর্ষের ক্ষেত্রে পরবর্তী বছর ভর্তির সময় টাকা কমিয়ে নেব।'
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান বলেন, `বিষয়টা হিসাব নিয়ামক দপ্তরের কাজ। আমরা সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তটা বিস্তারিত তাদের জানিয়েছি।'
ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের মেকাট্রনিক্স ক্লাব আয়োজিত ও ইইই ডিপার্টমেন্ট পরিচালিত ‘বিয়ন্ড বাউন্ডারিস-২৪’ অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়েছে। গত শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সে এ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। প্রায় ১০০ শিক্ষার্থী এতে অংশগ্রহণ করেন
৫ ঘণ্টা আগেড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির তত্ত্বাবধানে আগামী ৭ ডিসেম্বর (শনিবার) ইন্টারন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্টের (আইসিপিসি) ঢাকা আঞ্চলিক পর্ব অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সাভারের ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটি ক্যাম্পাসের স্বাধীনতা সম্মেলন কেন্দ্রে এই আয়োজন হবে
৯ ঘণ্টা আগেবইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা যেন আমাদের নতুন পৃথিবীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়, অজানা অনুভূতিগুলোর কথা বলে এবং জীবনকে আরও গভীরভাবে বোঝার সুযোগ দেয়। এরই অংশ হিসেবে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম কলেজ শাখা পাঠকবন্ধুর উদ্যোগে আয়োজন করা হয়েছে বই
১০ ঘণ্টা আগেবেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) অনলাইনে এমপিও আবেদন নিষ্পত্তির সময়সীমা নির্ধারণ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)
১২ ঘণ্টা আগে