নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টিকা না নিলে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা সশরীরে ক্লাসে অংশ নিতে পারবে না। গত ৮ জানুয়ারি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) এক আদেশে এ কথা বলা হয়েছে। আজ রোববার বিজ্ঞপ্তিটি অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
আদেশে বলা হয়েছে, ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী সব শিক্ষার্থীকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে কোভিড-১৯ প্রতিরোধে টিকা প্রদানের লক্ষ্যে এরই মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আগের আদেশ অনুযায়ী বিভিন্ন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্রের এই গুরুত্বপূর্ণ ও অগ্রাধিকার কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নে নিচের নির্দেশনাগুলো দেওয়া হলো:
ক. ১২-১৮ বছর বয়সী সকল শিক্ষার্থী ( নিবন্ধনকৃত ও অনিবন্ধনকৃত) টিকা গ্রহণ করবে;
খ. সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান টিকা গ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিনে শিক্ষার্থীদের টিকা কেন্দ্রে উপস্থিতি নিশ্চিত করবেন; একই সঙ্গে শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষককেও টিকা কেন্দ্রে পাঠাবেন;
গ. টিকা গ্রহণ ছাড়া কোনো শিক্ষার্থী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবে না;
ঘ. টিকা কার্যক্রম চলমান অবস্থায় সব মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অঞ্চল, জেলা শিক্ষা অফিস, উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের সব কর্মকর্তা/কর্মচারী ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন ছাড়া কর্মস্থল ত্যাগ করতে পারবেন না;
ঙ. জেলা শিক্ষা কর্মকর্তারা সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জনসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ও প্রয়োজনীয় সমন্বয় করে টিকা দান কর্মসূচি বাস্তবায়ন নিশ্চিতে সচেষ্ট থাকবেন।
এর আগে গত ৬ জানুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে বারো বছরের বেশি বয়সী শিক্ষার্থীরা কোভিডের অন্তত এক ডোজ টিকা না নিলে স্কুল-কলেজে যেতে পারবে না। টিকা প্রাপ্তি সহজ করতে নিবন্ধন ও অন্যান্য নথিপত্র প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতাও তাদের জন্য তুলে নেওয়া হচ্ছে। জন্মনিবন্ধন, এনআইডি বা যেকোনো একটি পরিচয়পত্র নিয়ে গেলেই শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হবে।
টিকা না নিলে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা সশরীরে ক্লাসে অংশ নিতে পারবে না। গত ৮ জানুয়ারি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) এক আদেশে এ কথা বলা হয়েছে। আজ রোববার বিজ্ঞপ্তিটি অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
আদেশে বলা হয়েছে, ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী সব শিক্ষার্থীকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে কোভিড-১৯ প্রতিরোধে টিকা প্রদানের লক্ষ্যে এরই মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আগের আদেশ অনুযায়ী বিভিন্ন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্রের এই গুরুত্বপূর্ণ ও অগ্রাধিকার কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নে নিচের নির্দেশনাগুলো দেওয়া হলো:
ক. ১২-১৮ বছর বয়সী সকল শিক্ষার্থী ( নিবন্ধনকৃত ও অনিবন্ধনকৃত) টিকা গ্রহণ করবে;
খ. সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান টিকা গ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিনে শিক্ষার্থীদের টিকা কেন্দ্রে উপস্থিতি নিশ্চিত করবেন; একই সঙ্গে শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষককেও টিকা কেন্দ্রে পাঠাবেন;
গ. টিকা গ্রহণ ছাড়া কোনো শিক্ষার্থী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবে না;
ঘ. টিকা কার্যক্রম চলমান অবস্থায় সব মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অঞ্চল, জেলা শিক্ষা অফিস, উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের সব কর্মকর্তা/কর্মচারী ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন ছাড়া কর্মস্থল ত্যাগ করতে পারবেন না;
ঙ. জেলা শিক্ষা কর্মকর্তারা সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জনসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ও প্রয়োজনীয় সমন্বয় করে টিকা দান কর্মসূচি বাস্তবায়ন নিশ্চিতে সচেষ্ট থাকবেন।
এর আগে গত ৬ জানুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে বারো বছরের বেশি বয়সী শিক্ষার্থীরা কোভিডের অন্তত এক ডোজ টিকা না নিলে স্কুল-কলেজে যেতে পারবে না। টিকা প্রাপ্তি সহজ করতে নিবন্ধন ও অন্যান্য নথিপত্র প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতাও তাদের জন্য তুলে নেওয়া হচ্ছে। জন্মনিবন্ধন, এনআইডি বা যেকোনো একটি পরিচয়পত্র নিয়ে গেলেই শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হবে।
দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে জন্ম ও কানাডায় বেড়ে ওঠা ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক, সাংবাদিক ও বক্তা। তাঁর অন্যতম বই হলো আউটলায়ার্স। বইটি বিশ্বের অনেক ভাষায় অনূদিত হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযো
২ ঘণ্টা আগে