প্রতিনিধি, ইবি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আবাসিক শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা অ্যাপে টিকা নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গতকাল রোববার দুপুরে এই কার্যক্রম শুরু হয়। এর আগে ২ জুলাই সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করার আহ্বান জানায় ইউজিসি।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, এর আগে গত ২ মার্চ থেকে চার ধাপে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব টিকাসংক্রান্ত ফরম পূরণ করার জন্য শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানানো হয়। সেখানে জন্মনিবন্ধন ও এনআইডি নম্বর দিয়ে নিবন্ধন করেছেন ৬ হাজার ৬০৭ জন শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট শিক্ষার্থী রয়েছেন ১৫ হাজার ৩৮৪ জন।
গতকাল বিকেলে টিকা গ্রহণের জন্য আবাসিক-অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের নামের তালিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। এই তালিকায় ৫ হাজার ৫৭৭ শিক্ষার্থীর নাম রয়েছে। এই তালিকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যাচাই–বাছাই করে ইউজিসি বরাবর পাঠিয়েছে। তালিকায় বিপুলসংখ্যক অনাবাসিক শিক্ষার্থী রয়েছেন বলে জানা যায়। ইউজিসির নীতিমালা অনুযায়ী, আবাসিক শিক্ষার্থীদের প্রথম ধাপে টিকার আওতায় আনা হবে।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব টিকাসংক্রান্ত ফরমে জন্মনিবন্ধন দিয়ে নিবন্ধন করেছেন এর সংখ্যা এক-তৃতীয়াংশ। জন্মনিবন্ধন দিয়ে নিবন্ধন করা এক-তৃতীয়াংশ শিক্ষার্থী হলেন প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের। জন্মনিবন্ধনধারীরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক টিকার জন্য মনোনীত হয়েছেন প্রাথমিকভাবে। কিন্তু ইউজিসির নীতিমালা অনুযায়ী, জন্মনিবন্ধনধারীরা টিকা পাবেন না। কারণ তাঁদের জাতীয় পরিচয়পত্র নেই।
সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধনের ক্ষেত্রে জন্মসনদের নম্বর ব্যবহারের সুযোগ না থাকায় নির্বাচিত হয়েও শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ নিবন্ধন করতে পারছেন না। এনআইডি না থাকায় বিপাকে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা।
এ ছাড়া প্রথম ধাপে শুধু আবাসিক শিক্ষার্থীদের নিবন্ধনের কথা বলা হলেও অনেক অনাবাসিক শিক্ষার্থীও তালিকাভুক্ত হয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন বলে জানা গেছে।
শিক্ষার্থীরা জানান, জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে শতভাগ টিকা কার্যক্রম সম্ভব নয়। শতভাগ টিকা কার্যক্রম করতে হলে সুরক্ষা অ্যাপে জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন দিয়ে নিবন্ধন করার ব্যবস্থা করতে হবে। এতে সুফল পাবেন সব শিক্ষার্থী।
শেখ রাসেল হলের আবাসিক শিক্ষার্থী সজীব রহমান বলেন, ‘আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরমে জন্মসনদ দিয়ে আবেদন করেছিলাম। ওয়েবসাইটে যে তালিকা দেওয়া হয়েছে তাতে আমার নাম রয়েছে। কিন্তু আমি সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করতে পারছি না। আমাদের করণীয় কী, তা-ও জানি না।’
ছাত্র ইউনিয়ন ইবি সংসদের সাধারণ সম্পাদক জি কে সাদিক বলেন, ‘এই হ–য–ব–র–ল কাণ্ড স্পষ্ট প্রশাসনের ব্যর্থতা। এতে শিক্ষার্থীরা টিকা নিতে আগ্রহ হারাবেন। টিকার নিবন্ধন আরও সহজ প্রক্রিয়ায় হওয়া দরকার। শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের আওতায় হল কার্ডের মাধ্যমে টিকাদান কার্যক্রম শুরু করা গেলে তা বেশি ফলপ্রসূ হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. আহসানুল আম্বিয়া বলেন, ‘ইউজিসি থেকে আমাদের জানানো হয়েছে এনআইডি না থাকলে এখন নিবন্ধন সম্ভব না। ইউজিসির পরবর্তী নির্দেশনার অপেক্ষায় থাকতে হবে আমাদের। তা ছাড়া আমাদের হাতে করার কিছু নেই।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আবাসিক শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা অ্যাপে টিকা নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গতকাল রোববার দুপুরে এই কার্যক্রম শুরু হয়। এর আগে ২ জুলাই সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করার আহ্বান জানায় ইউজিসি।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, এর আগে গত ২ মার্চ থেকে চার ধাপে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব টিকাসংক্রান্ত ফরম পূরণ করার জন্য শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানানো হয়। সেখানে জন্মনিবন্ধন ও এনআইডি নম্বর দিয়ে নিবন্ধন করেছেন ৬ হাজার ৬০৭ জন শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট শিক্ষার্থী রয়েছেন ১৫ হাজার ৩৮৪ জন।
গতকাল বিকেলে টিকা গ্রহণের জন্য আবাসিক-অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের নামের তালিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। এই তালিকায় ৫ হাজার ৫৭৭ শিক্ষার্থীর নাম রয়েছে। এই তালিকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যাচাই–বাছাই করে ইউজিসি বরাবর পাঠিয়েছে। তালিকায় বিপুলসংখ্যক অনাবাসিক শিক্ষার্থী রয়েছেন বলে জানা যায়। ইউজিসির নীতিমালা অনুযায়ী, আবাসিক শিক্ষার্থীদের প্রথম ধাপে টিকার আওতায় আনা হবে।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব টিকাসংক্রান্ত ফরমে জন্মনিবন্ধন দিয়ে নিবন্ধন করেছেন এর সংখ্যা এক-তৃতীয়াংশ। জন্মনিবন্ধন দিয়ে নিবন্ধন করা এক-তৃতীয়াংশ শিক্ষার্থী হলেন প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের। জন্মনিবন্ধনধারীরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক টিকার জন্য মনোনীত হয়েছেন প্রাথমিকভাবে। কিন্তু ইউজিসির নীতিমালা অনুযায়ী, জন্মনিবন্ধনধারীরা টিকা পাবেন না। কারণ তাঁদের জাতীয় পরিচয়পত্র নেই।
সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধনের ক্ষেত্রে জন্মসনদের নম্বর ব্যবহারের সুযোগ না থাকায় নির্বাচিত হয়েও শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ নিবন্ধন করতে পারছেন না। এনআইডি না থাকায় বিপাকে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা।
এ ছাড়া প্রথম ধাপে শুধু আবাসিক শিক্ষার্থীদের নিবন্ধনের কথা বলা হলেও অনেক অনাবাসিক শিক্ষার্থীও তালিকাভুক্ত হয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন বলে জানা গেছে।
শিক্ষার্থীরা জানান, জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে শতভাগ টিকা কার্যক্রম সম্ভব নয়। শতভাগ টিকা কার্যক্রম করতে হলে সুরক্ষা অ্যাপে জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন দিয়ে নিবন্ধন করার ব্যবস্থা করতে হবে। এতে সুফল পাবেন সব শিক্ষার্থী।
শেখ রাসেল হলের আবাসিক শিক্ষার্থী সজীব রহমান বলেন, ‘আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরমে জন্মসনদ দিয়ে আবেদন করেছিলাম। ওয়েবসাইটে যে তালিকা দেওয়া হয়েছে তাতে আমার নাম রয়েছে। কিন্তু আমি সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করতে পারছি না। আমাদের করণীয় কী, তা-ও জানি না।’
ছাত্র ইউনিয়ন ইবি সংসদের সাধারণ সম্পাদক জি কে সাদিক বলেন, ‘এই হ–য–ব–র–ল কাণ্ড স্পষ্ট প্রশাসনের ব্যর্থতা। এতে শিক্ষার্থীরা টিকা নিতে আগ্রহ হারাবেন। টিকার নিবন্ধন আরও সহজ প্রক্রিয়ায় হওয়া দরকার। শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের আওতায় হল কার্ডের মাধ্যমে টিকাদান কার্যক্রম শুরু করা গেলে তা বেশি ফলপ্রসূ হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. আহসানুল আম্বিয়া বলেন, ‘ইউজিসি থেকে আমাদের জানানো হয়েছে এনআইডি না থাকলে এখন নিবন্ধন সম্ভব না। ইউজিসির পরবর্তী নির্দেশনার অপেক্ষায় থাকতে হবে আমাদের। তা ছাড়া আমাদের হাতে করার কিছু নেই।’
তিন হাজার ৪৮৭ জনকে ক্যাডার পদে নিয়োগের উল্লেখ করে ৪৭ তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। তা ছাড়া নন-ক্যাডার পদে ২০১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সরকারি কর্ম কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানানো হয়...
১৯ মিনিট আগেআহমেদ ফাহিম শিহাব ঢাকার বিএএফ শাহীন কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেছেন। বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন নিয়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করেন এবং নানা বাধা পেরিয়ে বৃত্তি পেয়ে সেখানে পড়ার সুযোগ পান। বর্তমানে তিনি অর্থনীতি ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করছেন...
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় অবস্থিত স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মাইলস্টোন কলেজে শুরু হয়েছে দ্বাদশ শ্রেণির (বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সন) বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। ছাত্রদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে আনন্দমুখর প্রতিযোগিতার শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর যা চলবে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
১৯ ঘণ্টা আগেনর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) মিডিয়া, কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম (এমসিজে) প্রোগ্রাম ও ডয়েচে ভেলের উদ্যোগে আয়োজিত নবম সিজেএন বাংলাদেশ নেটওয়ার্কিং কনফারেন্স শেষ হয়েছে। দুই দিনব্যাপী এই সম্মেলনে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক ও গণমাধ্যম পেশাদার ব্যক্তিরা একত্রিত হন। এতে পরিবর্তিত মিডিয়ায়
১৯ ঘণ্টা আগে